Logo
আজঃ শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

যেসব কারণে রিজিকের বরকত কমে যায়

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৭০জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: রিজিক মহান আল্লাহর অন্যতম নেয়ামত। গুনাহের কারণে আল্লাহ তাআলা বান্দার রিজিক কমিয়ে দেন। রিজিকে বরকত আসার জন্য মুমিনের তাকওয়া অবলম্বন অত্যন্ত জরুরি। তা না হলে রিজিকে সংকীর্ণতা নেমে আসবে। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেছেন, ‘আর যদি জনপদগুলোর অধিবাসীরা ইমান আনত এবং তাকওয়া অবলম্বন করত তাহলে আমি অবশ্যই আসমান ও জমিন থেকে বরকতগুলো তাদের ওপর খুলে দিতাম; কিন্তু তারা অস্বীকার করল। অতঃপর তারা যা অর্জন করত, তার কারণে আমি তাদের পাকড়াও করলাম।’ (সুরা আরাফ: ৯৬)
গুনাহে লেগে থাকলে রিজিক কমে
গুনাহের কারণে মুমিন বান্দাকে অনেক সময় দুনিয়ায় শাস্তি ভোগ করতে হয়, যার ফলে তার ওপর বড় বিপদাপদ, অভাব-অনটন, অসুস্থতা ইত্যাদি চেপে বসতে পারে। প্রিয়নবী (স.)-এর হাদিসে এ ধরনের ইঙ্গিত পাওয়া যায়। হজরত সাওবান (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, সৎকর্ম ছাড়া অন্য কিছু আয়ুষ্কাল বাড়াতে পারে না এবং দোয়া ছাড়া অন্য কিছুতে তাকদির রদ হয় না। মানুষ তার পাপকাজের দরুন তার প্রাপ্য রিজিক থেকে বঞ্চিত হয়। (ইবনে মাজাহ: ৪০২২) প্রশ্ন জাগতে পারে, তাহলে যারা আল্লাহর ওপর ইমান আনেনি তাদের এত সম্পদ কোথা থেকে এলো? এর প্রথম জবাব হলো- রিজিকে বরকত আসার উদ্দেশ্য শুধু টাকার পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়া নয়; রিজিকের বরকত কখনো উভয় জাহানের হতে পারে। যেমন মুমিনরা দুনিয়ার পাশাপাশি পরকালীন সওয়াব পাবেন। আর পরকালীন প্রতিদান দুনিয়ার তুলনায় অনেক বেশি। কিন্তু যারা আল্লাহর ওপর ইমান রাখে না, তারা তাদের ভালো কাজের প্রতিদান এবং পাপ না করার ফল দুনিয়ায়ই পেয়ে যায়। তারা দুনিয়ায় যা অর্জন করছে তা মুমিনের পরকালীন প্রতিদানের তুলনায় কিছুই নয়। 
আল্লাহর স্মরণ থেকে উদাসীনতা রিজিক কমায়
মুমিন যখন আল্লাহর স্মরণ থেকে গাফেল বা উদাসীন হন, তখনও রিজিকের বরকত উঠিয়ে নেওয়া হয়। উদাসীনতার ফলে একের পর এক অহেতুক বাসনা সৃষ্টি হয়, ফলে গুনাহ বেড়ে যায় এবং তা বরকত উঠে যাওয়ার কারণ হয়। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেছেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি যেন তোমাদের আল্লাহর স্মরণ থেকে উদাসীন না করে। আর যারা এরূপ করে তারাই তো ক্ষতিগ্রস্ত।’ (সুরা মুনাফিকুন: ৯) তাই সন্তান-সন্ততি ও ধন-সম্পদের মোহে পড়ে আল্লাহকে ভুলে গেলে চলবে না। বরং আল্লাহর দেখানো পথেই চলতে হবে।
সুদ
রিজিক কমে যাওয়ার আরেকটি বড় কারণ হলো সুদ। সুদখোর সর্বাবস্থায় আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থায় থাকে। রাসুল (স.) সুদখোর, সুদদাতা ও সুদের সাক্ষী ও দলিল লেখককে অভিশাপ দিয়েছেন। এবং বলেছেন, তারা সবাই সমান অপরাধী। নবীজি (স.) বিদায় হজের ভাষণে সব ধরনের সুদকে নিষিদ্ধ করেছেন। মহান আল্লাহ মুমিনদের সুদ থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে ঈমানদারগণ, আল্লাহকে ভয় করো এবং তোমাদের যে সুদ বাকি আছে তা ছেড়ে দাও, যদি তোমরা ঈমানদার হও। যদি তোমরা এমন না করো তাহলে তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের পক্ষ থেকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হও।’ (সুরা বাকারা: ২৭৮-২৭৯) আরও ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ সুদকে হ্রাস করেন এবং সদকাকে বর্ধিত করেন। (সুরা বাকারা: ২৭৬) এই আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরবিদরা বলেন, সুদ সম্পদের বরকত নষ্ট করে দেয়। রাসুল (স.) ইরশাদ করেন, প্রিয়নবী (সা.) বলেছেন, ‘যাদের মাঝে ব্যভিচার ও সুদ বিস্তার লাভ করলো, তারা নিজেদের উপর আল্লাহর আজাব নামিয়ে নিলো।’ (মুসনাদে আহমদ: ৩৮০৯; মুসনাদে আবু ইয়ালা: ৪৯৮১)
অকৃতজ্ঞতা
রিজিক কমে যাওয়ার আরেকটি কারণ হলো অকৃতজ্ঞতা। আল্লাহর নেয়ামতের শুকরিয়া না করা। আল্লাহ অকৃতজ্ঞদের পছন্দ করেন না। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যদি তোমরা শুকরিয়া আদায় করো, তাহলে আমি অবশ্যই তোমাদের বাড়িয়ে দেব। আর যদি তোমরা অকৃতজ্ঞ হও, তবে মনে রেখো, আমার শাস্তি বড়ই কঠোর’ (সুরা ইবরাহিম: ৭)। আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া যেমন ইবাদতের মাধ্যমে করা হয়, তেমনি তাঁর দেওয়া নিয়ামতকে তাঁর দেওয়া বিধান মোতাবেক পরিচালনার মাধ্যমেও করা যেতে পারে। আল্লাহর নিয়ামত শুধু টাকা-পয়সা, বাড়ি-গাড়িই নয়, বরং মানুষ নিজেই আল্লাহর নিয়ামত। দুনিয়ার বুকে যা কিছু আছে, সবই আল্লাহর নেয়ামত। হাজারটা জীবনের তাঁর নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা সম্ভব নয়। তবে আমাদের ব্যক্তিজীবন সাজানোর মাধ্যমে সর্বদা আল্লাহর দরবারে নত হয়ে থাকা উচিত।
জাকাত না দেওয়া
জাকাত না দিলেও রিজিক কমে যায়। সাহাবি আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, একবার মহানবী (স.) আমাদের কাছে এলেন। অতঃপর বললেন, যারা নিজের ধন-সম্পদের জাকাত বন্ধ করে দেবে, তাদের জন্য আসমান থেকে বৃষ্টি বন্ধ রাখা হবে। এমনকি চতুষ্পদ জন্তু না থাকলে আদৌ বৃষ্টি হবে না।’ (হিলইয়াতুল আওলিয়া: ৩/৩২০; সুনানে ইবনে মাজাহ: ৪০১৯)। 
ব্যভিচার
রিজিক কমে যাওয়ার আরেকটি বড় কারণ হলো- অশ্লীলতা ও ব্যভিচার। ব্যভিচারের কারণে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুল (স.)-কে বলতে শুনেছি, ‘যে জাতির মাঝে ব্যভিচার বিস্তার লাভ করে, তাদের দুর্ভিক্ষের মাধ্যমে পাকড়াও করা হয়।’ (মুসনাদে আহমদ: ১৭৮১২; মেশকাত: ৩৫৮২) আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে গুনাহমুক্ত থাকার তাওফিক দান করুন। তাঁর শোকরগুজার এবং কৃতজ্ঞ বান্দা হওয়ার তাওফিক দান করুন। মুমিনের দুনিয়া-আখেরাতের জীবন বরকতময় ও নেয়ামতপূর্ণ করুন। আমিন।


আরও খবর

কোরআনের বর্ণনায় মেঘ-বৃষ্টির রহস্য

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




ফ্লপ চঞ্চলের ‘পদাতিক’

প্রকাশিত:শনিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৩৮জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক: ছোট পর্দা থেকে শুরু করে চলচ্চিত্রে অভিনয় করে দর্শক ও সমালোচকদের প্রশংসা লাভ করেছেন জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। যার অভিনয় দক্ষতায় মুগ্ধ দুই বাংলার অগণিত দর্শক। তার সিনেমা মানেই অন্যরকম চমক। চলতি বছরের ভারতের স্বাধীনতা দিবসে মুক্তি পায় চঞ্চল অভিনীত ছবি ‘পদাতিক’। ছবিটির পরিচালনায় ছিলেন ওপার বাংলার সৃজিত মুখার্জী। কিন্তু ভারতের খ্যাতিমান রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব মৃণাল সেনের এই বায়োপিক দর্শকদের থেকে তুমুল প্রশংসিত হলেও বক্স অফিসে সেই অর্থে চলেনি। এরপরও ছবিটি নিয়ে গর্বিত সৃজিত; সেটির ব্যাখ্যাও দিলেন এই পরিচালক।  সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে ‘পদাতিক’ এর একটি দৃশ্যের ছবি পোস্ট করেন সৃজিত। সেখানে ক্যাপশনে সৃজিত লেখেন,‘পদাতিকের আজ ৫০ দিন পূর্ণ হল। এটা আমার ২২ তম বাংলা ছবি। অনেকেই যারা আমার এই ছবিটি দেখেছেন তারা জানিয়েছেন এটা আমার করা সেরা ছবি। আমি এর আগে বেশ কিছু ছবি করেছি যেগুলো দর্শকদের থেকে ভালোবাসা পেয়েছে। কিন্তু এই ছবিটি যেমন অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে তেমনই আনন্দ দিয়েছে। এটি আমার করা এখনও পর্যন্ত যে ৩ টে ছবি বক্স অফিসে ডুবেছে সেগুলোর সঙ্গে যুক্ত হল, জাতিস্মর, নির্বাক এবং শাহজাহান রিজেন্সি। কিন্তু ওই তিনটের ব্যর্থতার মতো কষ্ট হয়নি। পদাতিকের ব্যর্থতা আমায় প্রচণ্ড গর্বিত করেছে।’ এরপর পরিচালক কারণ ব্যাখ্যা করে লেখেন, ‘মৃণাল সেনের এল ডোরাডো ২০২৪ সালে তাকে ঠিক সেভাবেই উদ্যাপন করেছে যেভাবে তাকে পাওয়া যেত, রাস্তায়, প্রতিবাদে।’ ‘পদাতিক’ যখন মুক্তি পায় তার ঠিক এক সপ্তাহ আগেই কলকাতায় আরজি কর কা- ঘটে যায়। এতে উত্তাল হয়ে ওঠে কলকাতায় শহর, রাস্তায় নেমে পড়ে সাধারণ মানুষ। পথে প্রতিবাদের ঢল নামে। বিচারের দাবিতে রাত দখল, জমায়েত, মিটিং, মিছিল চলতে থাকে। আর সেটার খানিকটা প্রভাব বিনোদন জগতের ওপর পড়ে। আসলে তখন কেউই সিনেমা উপভোগ করার অবস্থায় ছিলেন না। আর এই লেখার মাধ্যমে এদিন সৃজিত মুখার্জী সেই কথাই বোঝাতে চেয়েছিলেন। পদাতিক ছবিটিতে মৃণাল সেনের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন কোরক সামন্ত (অল্প বয়সের) এবং চঞ্চল চৌধুরী (প্রাপ্ত বয়স্কের)। মৃণাল সেনের স্ত্রীর চরিত্রে দেখা গেছে মনামী ঘোষকে। সত্যজিৎ রায় হয়ে ধরা দিয়েছিলেন জিতু কমল। উল্লেখ্য, চঞ্চল চৌধুরী ২০১০ সালে ‘মনপুরা’ এবং ২০১৬ সালে ‘আয়নাবাজি’ চলচ্চিত্রের জন্য সেরা অভিনেতা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। এ ছাড়া তিনি তিনবার মেরিল প্রথম আলো পুরস্কার লাভ করেন। 


আরও খবর

সরকারের উপদেষ্টা হতে চান ফারুকী

রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪




সেন্সর বোর্ড পুনর্গঠন নিয়ে আলোচনা

প্রকাশিত:বুধবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৯৬জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক: বিদ্যমান ‘ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন আইন, ২০২৩’–এ ‘সার্টিফিকেশন বোর্ড’ না করে রহিত হওয়া ১৯৬৩ সালের ‘সেন্সরশিপ অব ফিল্মস অ্যাক্ট’–এ ‘সেন্সর বোর্ড’ পুনর্গঠন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নির্মাতা, চলচ্চিত্র সংগঠকেরা।দীর্ঘদিন ধরেই সেন্সর বোর্ড বাতিলের দাবিতে সোচ্চার ছিলেন নির্মাতা আশফাক নিপুন। সেন্সর বোর্ডের বদলে সার্টিফিকেশন বোর্ড চান তিনি।

১৯৬৩ সালের ‘সেন্সরশিপ অব ফিল্মস অ্যাক্ট’ রহিত করে গত বছরের ১৩ নভেম্বর ‘বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন আইন’ গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়। বিদ্যমান সার্টিফিকেশন আইনে সেন্সর বোর্ড নয়, সার্টিফিকেশন বোর্ড গঠনের কথা বলা আছে।

গত রোববার সেন্সরশিপ অব ফিল্মস অ্যাক্টে সেন্সর বোর্ড পুনর্গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। ১৫ সদস্যের সেন্সর বোর্ডে সেন্সর প্রথা বাতিল চাওয়া আশফাক নিপুনও ছিলেন। সার্টিফিকেশন বোর্ড চেয়ে রোববার রাতেই সেন্সর বোর্ডের সদস্যপদ ফিরিয়ে দিয়েছেন মহানগর নির্মাতা।

বর্তমান সেন্সর বোর্ডে জায়গা পাওয়া নির্মাতা, গবেষক জাকির হোসেন রাজু, নির্মাতা খিজির হায়াত খান, অভিনেত্রী নওশাবা আহমেদসহ আরও কয়েকজন সদস্যও সেন্সর বোর্ডের বিপক্ষে সোচ্চার ছিলেন।


আরও খবর

সরকারের উপদেষ্টা হতে চান ফারুকী

রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪

ফ্লপ চঞ্চলের ‘পদাতিক’

শনিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৪




৬ষ্ঠ-৯ম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষা হবে যেভাবে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৪জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক:  পরীক্ষার আগ পর্যন্ত সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের যতটুকু অংশ পড়ানো শেষ হবে, তার ভিত্তিতে মাধ্যমিকের বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়া হবে। পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে শ্রেণি কার্যক্রম বিঘ্নিত হওয়া এবং অভিভাবকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এমন নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।

বৃহস্পতিবার মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর এ নির্দেশনা প্রকাশ করেছে। মাউশি থেকে নির্দেশনায় বলা হয়েছে, এনসিটিবি থেকে পাঠানো চিঠির আলোকে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং বার্ষিক পরীক্ষা পরিচালনার জন্য সাধারণ নির্দেশনা ও বিষয়ভিত্তিক নির্দেশনায় দেওয়া সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি এবং নমুনা প্রশ্নপত্র ও মানবণ্টন ইতিমধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠানো হয়েছে।

গত কয়েক মাসের পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে শ্রেণি কার্যক্রম বিঘ্নিত হয়েছে এবং শিক্ষাবর্ষের অবশিষ্ট সময়ে সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী শ্রেণিকক্ষের শিখন কার্যক্রম শেষ করা সম্ভব হবে না বলে শিক্ষার্থী-শিক্ষক এবং অভিভাবকমহল থেকে দাবি করা হয়েছে। বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে আগামী বার্ষিক পরীক্ষার আগ পর্যন্ত সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের যতটুকু অংশ সম্পন্ন করতে পারবে, তার ভিত্তিতে নমুনা প্রশ্নপত্রের আলোকে প্রশ্নপত্র তৈরি করে বার্ষিক পরীক্ষা নিতে পারবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো।

 

সূত্র : যুগান্তর।


আরও খবর



চার দফা বাড়ানোর পর সোনার দাম কমলো

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৭৭জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: চলতি সেপ্টেম্বর মাসে টানা চার দফা বাড়ানোর পর এবার দেশের বাজারে সোনার দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। ভরিতে সর্বোচ্চ ১ হাজার ২৬০ টাকা ক‌মিয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। দাম কমানোর ফলে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম হবে এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৮ টাকা। যা আজ শ‌নিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ছিল এক লাখ ৩৮ হাজার ৭০৮ টাকা। 

বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বাজুস জানায়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম কমেছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামীকাল রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) থেকে সোনার নতুন দাম কার্যকর হবে। 




আরও খবর



কোহলি-সাকিবের খুনসুটিতে মজা পেয়েছেন মালিঙ্গা

প্রকাশিত:শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৬জন দেখেছেন

Image

খেলছে বাংলাদেশ ও ভারত। মাঠে সাকিব আল হাসানের সঙ্গে মজা করেছেন বিরাট কোহলি। আর মাঠে না থাকলেও সেই মজার অংশ ছিলেন লাসিথ মালিঙ্গা। পুরো ঘটনাটা জানার পর সাবেক শ্রীলঙ্কান পেসারও আর চুপ থাকেননি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পোস্টে মালিঙ্গা বোঝালেন, ব্যাপারটা বেশ উপভোগই করেছেন তিনি।

ঘটনা বাংলাদেশ–ভারত সিরিজের প্রথম টেস্টের দ্বিতীয় দিন বিকেলের। চেন্নাইয়ে ভারতের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করছিলেন কোহলি। ১৫তম ওভারে কোহলিকে টানা দুটি ইয়র্কার লেংথে বল করেন সাকিব। ওভার শেষ হওয়ার পর কোহলি নন স্ট্রাইকে দাঁড়িয়ে সাকিবকে জিজ্ঞেস করেন, ‘মালিঙ্গা হয়ে গেলে নাকি? ইয়র্কারের পর ইয়র্কার মারছ?’

২০২০ সালে সর্বশেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলা মালিঙ্গা টানা ইয়র্কারের জন্য পরিচিত ছিলেন। বাঁহাতি স্পিনে সাকিবকে দুই ইয়র্কার করতে দেখে মালিঙ্গার কথাই মনে পড়েছে কোহলির। সাকিব ফিল্ডিংয়ের জায়গায় যাওয়ার পথে কোহলির কথা শুনে হেসে দেন, মাথাও নাড়েন। বোঝাই যাচ্ছিল, সাকিবও মজা পেয়েছেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ ঘটনার যে ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে, সেখানে সাকিবের উদ্দেশে কোহলিকে একাধিকবার ‘মালিঙ্গা’ বলতে শোনা গেছে। ভারতের পত্রিকা আজকাল–এর প্রতিবেদনে বলা হয়, কোহলি শুরুতে সাকিবকে ‘তুমি আমার মাল্লি’ বলে সম্বোধন করেন। সাকিব সম্ভবত কথাটি প্রথমে বুঝতে পারেননি। কৌতূহলের দৃষ্টিতে তাকালে কোহলি তখন মালিঙ্গার প্রসঙ্গ টানেন।


আরও খবর