Logo
আজঃ শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

ওয়েবসাইট বা অ্যাপ নিরাপদ কি না, জানাবে গুগল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৪জন দেখেছেন

Image

সার্চ ইঞ্জিন গুগলের রয়েছে অসংখ্য ফিচার। নানান কাজে প্রথম ভরসা হতে পারে গুগল। গুগলে যখন যা ইচ্ছে সার্চ করছেন। যা জানতে ইচ্ছে হচ্ছে সার্চ করে জেনে নিচ্ছেন। শুধু সার্চের জন্যই নয় গুগলের রয়েছে আরও অসংখ্য ফিচার। এখন আপনার ফোনে ভাইরাস থাকলে তা সরাতে সাহায্য করবে গুগল। গুগল প্লে স্টোরের মাধ্যমে সহজেই জেনে নিতে পারবেন ফোনে কোনো ক্ষতিকর অ্যাপ রয়েছে কি না। অ্যান্ড্রয়েড ফোনে গুগল প্লে স্টোর থেকেই সব অ্যাপ ডাউনলোড করতে হয়। যদি কোনো ভুল অ্যাপ ইন্সটল হয়, তাহলে তা ফোনের ক্ষতি করতে পারে। তাই অ্যাপগুলি সব সময় যাচাই করে ডাউনলোড করা উচিত। অনেক সময় বেশ কিছু অ্যাপ গোপনে ইন্সটল হয়ে থাকে ফোনে। তাই গুগল প্লে স্টোরে অবশ্যই সেটি স্ক্যান করে নেওয়া উচিত। গুগল প্লে স্টোর থেকে শুধু অ্যাপ ডাউনলোড করা নয়, কোনো গোপন অ্যাপ রয়েছে কি না তাও জানা যায়। এর জন্য প্লে প্রোজেক্ট নামক একটি ফিচার চালু করেছে গুগল। যা লাখ লাখ ব্যবহারকারীদের ক্ষতিকর অ্যাপ থেকে বাঁচানোর কাজ করে। এই প্লে প্রোজেক্ট ফিচারের মাধ্যমে পুরো স্মার্টফোন স্ক্যান করা যাবে। যদি কোনো ক্ষতিকর অ্যাপ থাকে সঙ্গে সঙ্গে ধরে ফেলবে। 

যেভাবে কাজটি করবেন-
প্রথমে গুগল প্লে স্টোর ওপেন করুন। তারপর উপরে প্রোফাইল আইকনে ক্লিক করুন।এবার এখানে মেনু সেকশনে প্লে প্রোজেক্ট অপশন পাবেন। ওই অপশনে ক্লিক করা মাত্রই স্ক্যানিং শুরু হয়ে যাবে।   স্ক্যানিংয়ে ফোনে কোনো ভাইরাস রয়েছে কি না বা ক্ষতিকর অ্যাপ রয়েছে কি না দেখা হবে। যদি কোনো ক্ষতিকর অ্যাপ না থাকে তাহলে সবুজ রঙে লেখা আসবে নো হার্মফুল অ্যাপস ফাউন্ড। আর যদি ভাইরাস থাকে তাহলে স্ক্রিনেই ভেসে উঠবে সেই তথ্য।


আরও খবর

গুগল ড্রাইভ খালি করার কৌশল

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




অক্টোবরে আর্জেন্টিনার দুটি ম্যাচ

প্রকাশিত:রবিবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৭১জন দেখেছেন

Image

খেলাধুলা ডেস্ক : বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের ম্যাচে আগামী মাসে ভেনেজুয়েলা ও বলিভিয়ার বিপক্ষে মাঠে নামবে আর্জেন্টিনা। ১০ অক্টোবর ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে খেলবে আলবিসেলেস্তেরা। পরের ম্যাচ খেলবে বলিভিয়ার বিপক্ষে, ১৫ অক্টোবর।

লাতিন আমেরিকা অঞ্চলের বাছাইপর্বে এখনও পর্যন্ত টেবিলের শীর্ষে আছে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। ৮ ম্যাচে ৬টিতে জিতে তাদের পয়েন্ট ১৮, বাকি দুই ম্যাচে তারা হেরেছে। ভেনেজুয়েলা আছে পয়েন্ট টেবিলের ষষ্ঠ স্থানে। ৮ ম্যাচ খেলে তাদের জয় মাত্র দুটিতে, দুই ম্যাচে হার এবং বাকি চার ম্যাচে তারা ড্র করেছে।

অন্যদিকে বলিভিয়ার অবস্থান ৮ নম্বরে। ৮ ম্যাচ খেলে ৩ জয় ও ৫ হারে তাদের পয়েন্ট ৯। নয় নম্বরে আছে চিলি, তাদের পয়েন্ট মাত্র ৫। ৮ ম্যাচে তারা জিতেছে মাত্র ১টিতে। ৫ ম্যাচে হার ও দুই ম্যাচে ড্র করেছে চিলি। গ্রুপের তলানিতে আছে পেরু। এখনও পর্যন্ত জয়ের দেখা যায়নি এই দল। ৮ ম্যাচে ড্র করেছে ৩টি, বাকি ৫ ম্যাচেই হেরেছে।

এখনও পর্যন্ত আর্জেন্টিনা ও ভেনেজুয়েলার ১৪ বারের দেখায় ১০ বারই জিতেছে আলবিসেলেস্তেরা। দুটি ম্যাচ ড্র হয়েছে এবং বাকি দুটি জিতেছে ভেনেজুয়েলা। সবশেষ দুই দলের দেখা হয়েছিল ২০২২ সালে। সেবার ৩-০ গোলে জিতেছিল স্ক্যালোনির শীষ্যরা।

এ পর্যন্ত আর্জেন্টিনা ও বলিভিয়া মুখোমুখি হয়েছে মোট ১৬ বার। তার মধ্যে ১১ ম্যাচেই জিতেছে আলবিসেলেস্তেরা। ৩ ম্যাচ ড্র ও বাকি দুটিতে জিতেছে বলিভিয়া। দুই দলের সবশেষ দেখা হয়েছিল গত বছরের সেপ্টেম্বরে। সেই ম্যাচে ৩-০ গোলে জিতেছিল আর্জেন্টিনা।


আরও খবর



পাঠ্যপুস্তক সংশোধনে গঠিত কমিটি বাতিল

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৭৮জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক : পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জন কার্যক্রম সমন্বয়ের লক্ষ্যে গঠিত ১০ সদস্য বিশিষ্ট সমন্বয় কমিটি বাতিল করা হয়েছে। শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়েছে।

অফিস আদেশে বলা হয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে গত ১৫ সেপ্টেম্বর জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক প্রণীত ও মুদ্রিত সব পাঠ্যপুস্তক সংশোধন এবং পরিমার্জন কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন ও সমন্বয়ের লক্ষ্যে গঠিত সমন্বয় কমিটি নির্দেশক্রমে বাতিল করা হলো।

উল্লেখ্য, গত ১৫ সেপ্টেম্বর এনসিটিবি কর্তৃক প্রণীত ও মুদ্রিত সব পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জন কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন ও সমন্বয়ের লক্ষ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. খ ম কবিরুল ইসলামকে প্রধান করে ১০ সদস্যের সমন্বয় কমিটি গঠন করা হয়।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন— শিক্ষা গবেষক রাখাল রাহা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুন, বাংলা বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সামিনা লুৎফা নিত্রা, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আখতার খান, এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান, সদস্য (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক রবিউল কবীর চৌধুরী এবং সদস্য (প্রাথমিক শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক এ এফ এম সারোয়ার জাহান। আর মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. ইয়ানুর রহমানকে সদস্য সচিব করা হয়েছিল।

এই কমিটিতে থাকা এক শিক্ষা গবেষক ও ঢাবির দুই অধ্যাপককে নিয়ে বিভিন্ন সমালোচনা শুরু হয়। পরে বিষয়টি নিয়ে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন ও সমাবেশ পালিত হয়। জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন-ও এই কমিটির বিষয়ে আপত্তি তোলে।

এছাড়াও বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা করেন আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের প্রধান শায়খ আহমাদুল্লাহ। এরপর আজ শনিবার পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জন কার্যক্রম সমন্বয়ের লক্ষ্যে গঠিত সমন্বয় কমিটি বাতিলের কথা জানালো শিক্ষা মন্ত্রণালয়।


আরও খবর



বাংলাদেশের এই টেস্ট দলকে সেরা বলে মনে করছেন হার্শা

প্রকাশিত:সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৮ অক্টোবর ২০২৪ | ৫৬জন দেখেছেন

Image

বাংলাদেশ–ভারত সিরিজ নিয়ে আগ্রহ–উত্তেজনা শুরু হয়ে গেছে আরও আগে থেকেই। প্রতিদিনই দুই দেশের সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেটাররা এই সিরিজ নিয়ে কথা বলছেন। সম্প্রতি বাংলাদেশ পাকিস্তানকে তাদেরই মাটিতে টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাই করায় এবার সাকিব–মুশফিকরা ভারতীয়দের কাছ থেকে বাড়তি সমীহ পাচ্ছেন।সমীহ করাদের সেই তালিকায় এবার যুক্ত হয়েছেন হার্শা ভোগলে। ভারতের জনপ্রিয় এই ধারাভাষ্যকার বাংলাদেশিদের কাছেও পরিচিত নাম। বাংলাদেশের খেলা নিয়ে প্রায়ই তিনি প্রশংসা করে থাকেন।

এবার রোহিত–কোহলিদের বিপক্ষে সিরিজ সামনে রেখেও বাংলাদেশ দলের প্রশংসা করেছেন হার্শা। ভারতকে ফেবারিট মানলেও নাজমুলের দল দারুণ লড়াই করে সিরিজ জমিয়ে তুলবে বলে আশা তাঁর।

গতকাল রাতে নিজের ইউটিউব চ্যানেলে ৬৩ বছর বয়সী এই ধারাভাষ্যকার বলেছেন, ‘প্রথমত, ভারত আবারও বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানানোয় আমি খুব খুশি। দুর্ভাগ্যজনক ব্যাপার হলো তারা (বাংলাদেশ) এমন একটি দল, যাদের নিয়মিত আমন্ত্রণ জানানো হয় না। তাদের কিছু পুরোনো সফরের ওপর নির্ভর করতে হয়। ২০১০ সালের পর তারা ইংল্যান্ডে কোনো টেস্ট খেলেনি। অস্ট্রেলিয়া তাদের মাত্র একবার (টেস্ট খেলতে) আমন্ত্রণ জানিয়েছিল, সেটাও ২০০৩ সালে এবং ডারউইনে (ও কেয়ার্নসে) খেলা হয়েছিল অসময়ে। আমি খুব খুশি যে ভারত এখানে দায়িত্ব নিয়েছে এবং ভারতের মাটিতে তাদের টেস্ট ম্যাচ খেলার সুযোগ দিয়েছে।’

দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলতে বাংলাদেশ সর্বশেষ ভারত সফরে গিয়েছিল প্রায় ৫ বছর আগে। ২০১৯ সালের সেই সফরেও তিনটি টি–টোয়েন্টি ও দুটি টেস্ট খেলেছে বাংলাদেশ। সফরে প্রথম টি–টোয়েন্টি জিতলেও এরপর হেরেছে সব ম্যাচ। বিশেষ করে টেস্ট সিরিজে ন্যূনতম প্রতিরোধও গড়ে তুলতে পারেনি। মুমিনুল হকের নেতৃত্বাধীন সেই দল দুই টেস্টেই হেরেছে ইনিংস ব্যবধানে।

তবে এবারের বাংলাদেশ দলকে আগের চেয়ে অনেক ভারসাম্যপূর্ণ মনে হচ্ছে হার্শার। সে কারণেই তাঁর আশা সাকিব–মুশফিকরা সিরিজটা জমিয়ে তুলতে পারেন, ‘ভারত অনেক এগিয়ে থেকেই শুরু করবে। তবে বাংলাদেশের কাছ থেকে আমি কিছুটা লড়াই প্রত্যাশা করছি। কারণ, এর আগে (ভারত সফরে) তাদের মধ্যে লড়াইয়ের মানসিকতা দেখিনি। তারা যদি লড়াই করতে পারে, তাহলে চমৎকার একটি টেস্ট সিরিজ হবে।’

ভারতে এবার বাংলাদেশ কেন ভালো করতে পারে, সেই ব্যাখাও দিয়েছেন হার্শা, ‘দীর্ঘ সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের এই টেস্ট দলটিকেই আমার কাছে সেরা মনে হচ্ছে। প্রথম কারণ, তাদের পেস আক্রমণ। নাহিদ রানা সবচেয়ে রোমাঞ্চকর বোলারদের একজন। সম্প্রতি সে কী করেছে, আমরা জানি। হাসান মাহমুদের বলেও পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানরা ভুগেছে। হতে পারে এখানে (ভারতে) এটাই তাসকিন আহমেদের শেষ সুযোগ। সেও দেখাতে চাইবে, আমরা কেন তাকে অনেক বেশি মূল্যায়ন করে থাকি।’

বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপ নিয়ে হার্শার বিশ্লেষণ, ‘তাদের ব্যাটিংয়ের দিকে যদি তাকান, প্রথম ৮ জনের সবাই নিখাদ ব্যাটসম্যান। এদের মধ্যে দুজন স্বীকৃত উইকেটকিপার এবং দুজন পুরোদস্তুর স্পিন বোলিং অলরাউন্ডার—একজন অবশ্যই সাকিব আল হাসান, অন্যজন মেহেদী হাসান মিরাজ। মিরাজকে যতবারই দেখছি, সে শুধু উন্নতিই করে যাচ্ছে। লিটন দাস ও মিরাজকে দেখে আমার মনে এই অনুভূতি জন্মেছে যে তারা এখন অনেক বড় দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত।’

তিনি আরও বলেন, ‘ওদের ৫ থেকে ৮ নম্বর পজিশন যদি দেখেন, মুশফিকুর রহিম–সাকিব আল হাসান–লিটন দাস–মেহেদী হাসান মিরাজ, তারা সবাই যেখানে ব্যাট করতে পারত সেখান থেকে এক ধাপ নিচে ব্যাট করে। এটা একটা দলের ব্যাটিং গভীরতা ও শক্তির নির্দেশক। তবে প্রথম চারজনের কাছ থেকে তাদের আরও রান পেতে হবে।’



আরও খবর



আমদানির পরও কমছে না ডিমের দাম

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ১০৫জন দেখেছেন

Image

দেশে ডিমের বাজার নিয়ন্ত্রণে সম্প্রতি ভারত থেকে দুই লাখ ৩১ হাজার ৮০০ পিস ডিম আমদানি করেছে সরকার। এমনকি পর্যায়ক্রমে আরও আমদানি করা হবে বলে জানিয়েছে আমদানিকারকরা। ডিম আমদানির পরও দেশের বাজারে এখন পর্যন্ত এর কোনো প্রভাব পড়তে দেখা যায়নি। বরং সপ্তাহে ব্যবধানে ডজন প্রতি পাঁচ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে দাম। দাম বৃদ্ধি নিয়ে বিক্রেতারা কোনোরকম কথা বলতে না চাইলেও ক্ষোভ দেখা গেছে ক্রেতাদের মধ্যে।

শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সাপ্তাহিক ছুটির দিন সকালে রাজধানীর বাড্ডা-রামপুরা এলাকার বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে এই চিত্র দেখা গেছে।

ঢাকার বিভিন্ন বাজারে ফার্মের মুরগির প্রতি ডজন বাদামি ডিম ১৬০ থেকে ১৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া, সাদা ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫৫ টাকায়। বাজারের তুলনায় পাড়া-মহল্লার দোকানে আরও পাঁচ টাকা বেশিতে বিক্রি হচ্ছে মুরগির ডিম।

তিনি বলেন, ভেবেছিলাম তো আওয়ামী লীগ সরকার থেকে গেলে সবকিছুর দাম কমবে। এখন তো দেখছি কিছুই কমছে না। তাহলে সরকার পরিবর্তন করে মানুষের লাভ হলো কী? আমরা সাধারণ মানুষ, আমরা দু-চারটা ডাল-ভাত খেয়ে বাঁচতে পারলেই হলো। 

রবিউল আলম নামক আরেক ক্রেতা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হয় না। এতে বিক্রেতারা ইচ্ছেমতো দাম বাড়ানোর সুযোগ পান। 

আর বিক্রেতারা বলছেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ইচ্ছেমতো দাম বাড়াচ্ছে। বাজারে নিয়মিত অভিযান চালালে অসাধুদের দৌরাত্ম্য কমবে।

খুচরা বিক্রেতারা জানান, প্রায় তিন সপ্তাহ ধরেই ঢাকার বাজারে ডিমের দাম চড়া রয়েছে; ডজন বিক্রি হয়েছে ১৫০-১৫৫ টাকায়। এর আগে ডজন ১৫০ টাকার নিচে ছিল। 

দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে ব্যবসায়ীদের দাবি, সম্প্রতি কয়েকটি জেলায় বন্যার কারণে অনেক মুরগির খামার নষ্ট হয়েছে। এতে ওই সব এলাকায় মুরগি ও ডিমের সরবরাহ কমেছে। আবার ভারত থেকে সম্প্রতি যে ডিম আমদানি হয়েছে, তা চাহিদার তুলনায় সামান্য। তাই সরবরাহ বৃদ্ধি না পাওয়ায় দাম কমছে না।

রামপুরা বাজারের নাহিদ রানা নামক এক বিক্রেতা বলেন, বাজারে ডিমের সংকট আছে। জানি না হঠাৎ করে কেন সংকট তৈরি হলো। আমাদের যদি বেশি দামে কিনে আনতে হয়, তাহলে তো সে অনুযায়ী একটু বাড়িয়েই বিক্রি করতে হবে।

ভারতীয় ডিম আসার পরও কেন দাম বাড়ছে? এ প্রশ্নের জবাবে এই বিক্রেতা বলেন, এখন পর্যন্ত আমি বাজারে কোনো ভারতীয় ডিম দেখিনি। শুনেছি এসেছে, কিন্তু কোথায় এসেছে সেটি আমরা জানি না। আমরা সাধারণ বিক্রেতা, ২/৪ টাকা লাভ হলে যে দেশের ডিমই আসুক, বিক্রি করব। দামটা কম থাকলে আমাদের জন্যও ভালো। দাম বেশি থাকলে তো মানুষ কিনতে চায় না।

এদিকে, সরকার বিদেশ থেকে ডিম আমদানি বন্ধ না করলে ডিম ও মুরগির উৎপাদন বন্ধ করে দেবেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ)। বিজ্ঞপ্তিতে তারা জানিয়েছে, বাংলাদেশে ডিমের চাহিদা চার কোটি পিস। ডিমের উৎপাদন রয়েছে সাড়ে চার কোটি পিস। চাহিদার থেকে যেখানে উৎপাদন বেশি হচ্ছে, সেখানে ডিম আমদানির প্রশ্নই আসে না। সরকারের ডিম আমদানির ভুল সিদ্ধান্তে প্রান্তিক খামারিরা লসের মুখে পড়বে। দেশীয় খামারগুলো বন্ধ হয়ে যাবে; এতে পরবর্তী সময়ে সংকট আরও বড় আকার ধারণ করবে।



আরও খবর



এবার দুরন্ত ফিচার্সের বাইক আনছে বিএমডব্লিউ

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৫৪জন দেখেছেন

Image

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক : বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল গাড়ি সংস্থা বিএমডব্লিউ। চার চাকার পাশাপাশি দুই চাকার যান বাজারে এনেছে সংস্থা। সবশেষ বৈদ্যুতিক স্কুটার এনেছে সংস্থা। এবার নতুন বাইক বাজারে আনছে তারা। অসংখ্য ফিচারের সুবিধা পাবেন এই বাইকে। সংস্থার নতুন বাইক হচ্ছে বিএমডাব্লিউ এফ ৯০০ জিএস। দুটি মডেল আসছে এই বাইকের। আরেকটি মডেল হচ্ছে বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস অ্যাডভেঞ্চার।

বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস এবং বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস অ্যাডভেঞ্চার উভয়ই একটি ৮৯৫ সিসির টু-ইন সিলিন্ডার লাইন ইঞ্জিন রয়েছে। এই ইঞ্জিনটি ৮৫০০ আরপিএমে ১০৩ বিএইচপি শক্তি উৎপন্ন করে। অন্যদিকে ৬৭৫০ আরপিএমে এই বাইকে ৯৩ এনএম টর্ক উৎপন্ন হবে। ইঞ্জিনের পাশাপাশি এই বাইকে রাখা হয়েছে একটি ৬ স্পিডের ইউনিট গিয়ার বক্স। স্ট্যান্ডার্ড এফ ৯০০ জিএস অফ-রোড রাইডিংয়ের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। যেখানে থাকবে নূন্যতম র্যালি-স্টাইল বডিওয়ার্ক এবং ২২৬ কেজি ওজনের কার্ব ও একটি ছোট ১৪.৫ লিটার ফুয়েল ট্যাঙ্ক। অন্যদিকে অ্যাডভেঞ্চার মডেলে একটি বড় ২৩ লিটারের জ্বালানি ট্যাঙ্ক এবং বড় আসন পাবেন। উভয় মডেলই বিএমডব্লিউর স্ট্যান্ডার্ড ফিচারের সঙ্গে সজ্জিত, যার মধ্যে রয়েছে একাধিক রাইডিং এবং পাওয়ার মোড, ট্র্যাকশন কন্ট্রোল, এবিএস, একটি দ্বি-দিকনির্দেশক কুইক শিফটার এবং একটি ৬.৫ ইঞ্চির টিএফটি টাচস্ক্রিন থাকছে, যা কেবল বাইক সম্পর্কিত সব তথ্যই দেবে না বরং নেভিগেশনের ফিচার্সও দেবে। এই অত্যাধুনিক জিএস মডেল দুটি স্ট্যান্ডার্ড রাইডিং মোড রেইন ও রোড সহ আনা হয়েছে।

এর সঙ্গে বাইকটিতে ডায়নামিক ট্রাকশন কন্ট্রোল এবং একটি ডায়নামিক ব্রেক লাইটও লাগানো হয়েছে। বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস সাও পাওলো ইয়েলো এবং একটি স্পোর্টি জিএস ট্রফি ভ্যারিয়ান্ট অফ হোয়াইট ও রেসিং ব্লু মেটাল এই তিন রঙে বাজারে আসে। আর অন্যদিকে জিএস অ্যাডভেঞ্চার ভ্যারিয়ান্টটি ব্ল্যাক স্টর্ম এবং হোয়াইট অ্যালুমিনিয়াম ম্যাট কালারের সঙ্গে বাজারে আসে। বর্তমানে বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএসএর এক্স শোরুম দাম ভারতে ১৩ লাখ ৭৫ হাজার রুপি। বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস অ্যাডভেঞ্চারের এক্স শোরুম দাম ১৪ লাখ ৭৫ হাজার রুপি।


আরও খবর

গুগল ড্রাইভ খালি করার কৌশল

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪