Logo
আজঃ রবিবার ১০ নভেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

ভারতে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা সাবেক ভূমি মন্ত্রী আটক

প্রকাশিত:সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩২জন দেখেছেন

Image

মহেশপুরের শ্যামকুড় সীমান্ত থেকে খুলনা-৫ আসনের সাবেক এমপি ও ভূমি মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্রকে আটক করেছে   মহেশপুর ৫৮ বিজিবি। রোববার রাতের আঁধারে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টাকালে তাকে আটক করা হয়। এ সময় তার সাথে থাকা আরো এক নারী ও দুই পুরুষকে আটক করা হয়েছে। রাতেই এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মহেশপুর  ৫৮ বিজিবির পক্ষ থেকে  এসব তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। 

মহেশপুর ৫৮ বিজিবি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে শ্যামকুড়ের ভবনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পিছনের বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের ৬১ নম্বর পিলারের নিকট থেকে সাবেক ভূমি মন্ত্রীসহ আরো এক নারী ও দুই পুরুষকে আটক করা হয়। আটককৃতদের বিরুদ্ধে মামলা করে মহেশপুর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।   
মহেশপুর থানার ওসি মাহাবুবুর রহমান জানান, আটককৃতদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। 


আরও খবর



শুরু হয়েছে শাওমি ইমেজারি অ্যাওয়ার্ডস প্রতিযোগিতা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৯ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৪ | ৬৩জন দেখেছেন

Image

প্রতিবছরের মতো এবারও শুরু হয়েছে শাওমি ইমেজারি অ্যাওয়ার্ডস প্রতিযোগিতা। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীরা নিজেদের শাওমি এবং রেডমি ডিভাইস দিয়ে তোলা ছবি জমা দিয়ে ১০ হাজার ডলার পর্যন্ত জেতার সুযোগ পাচ্ছেন। গত ৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই প্রতিযোগীতা চলবে আগামী ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

লেইকা সমর্থিত এই শাওমি ইমেজারি অ্যাওয়ার্ড প্রথম চালু হয় ২০১৯ সালে। এটি শাওমি ও রেডমি ব্যবহারকারীদের ফটোগ্রাফির দক্ষতা ও সৃজনশীলতা উদযাপন করার জন্য একটি বার্ষিক আন্তর্জাতিক ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা। এর লক্ষ্য হলো শাওমি মোবাইল ক্যামেরার অসাধারণ ফটোগ্রাফি ক্ষমতা তুলে ধরা।

এ বছর মূলত ৪ টি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে । শক্তিশালী একক ছবির জন্য স্ন্যাপশট ক্যাটাগরিতে রয়েছে ১০ হাজার ডলারের আকর্ষণীয় পুরস্কার। সমন্বিত গল্পের সাথে সম্পর্কিত ২-৯ টি ছবির জন্য ছবি প্রবন্ধ ক্যাটাগরিতেও ১০ হাজার ডলারের পুরস্কার রয়েছে। শুধু রাত্রিকালীন ক্যাটাগরিতে শাওমির লো লাইট টেকে তোলা ছবি আহ্বান করা হয়েছে। পুল পদ্ধতিতে যা প্রতি ছবি জমাদানে ১ ডলার থেকে শুরু হয়ে বর্তমানে ৪ হাজার ৬৮৬ ডলারে উন্নীত হয়েছে। বিচারকদের পছন্দের ক্যাটাগরিতে ৪ জন বিজয়ীকে জনপ্রতি ১ হাজার ডলারের বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হবে। স্ন্যাপশট ক্যাটাগরি ও ছবি প্রবন্ধ ক্যাটাগরিতেও সম্মানজনক স্বীকৃতি ঘোষণা করা হবে।

লেইকার বিশিষ্ট বিচারক প্যানেল থেকে সৃজনশীলতা, কৌশল ও আবেগের প্রয়োগের বিবেচনায় মূল্যায়ন করবেন প্রামাণ্য চিত্রগ্রাহক হলি মেরি- কাটো, লেইকার ইমেজ বিভাগের প্রধান কারিন রেন কাফম্যান, স্ট্রিট ফটোগ্রাফার ববি আনবার্ড ও বার্সেলোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জোর্দি হার্নান্দেজ- প্রাট।
অংশগ্রহণকারীরা শাওমি কমিউনিটি অ্যাপ বা শাওমি ইমেজারি অ্যাওয়ার্ড ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নিজেদের তোলা ছবি জমা দিতে পারবেন। জমা দেওয়া প্রতিটি ছবি অবশ্যই শাওমি বা রেডমি ডিভাইস দিয়ে তুলতে হবে। শাওমি ইমেজারি অ্যাওয়ার্ড ভিজ্যুয়াল গল্পকারদের একটি বিশ্বব্যাপী কমিউনিটি তৈরি হয়েছে। এটি চালু হওয়ার পর থেকে মোবাইল ফটোগ্রাফির উদ্ভাবন এবং অন্তর্ভুক্তির প্রতি শাওমির প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত হয়েছে।


আরও খবর

মনিটাইজেশনের শর্ত আরও সহজ করলো ফেসবুক

বৃহস্পতিবার ২৪ অক্টোবর 20২৪




বদনজর থেকে বাঁচার দোয়া ও আমল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩১ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ নভেম্বর ২০২৪ | ২২জন দেখেছেন

Image

নজর অর্থ দৃষ্টি। আর বদনজর মানে হলো, কুদৃষ্টি বা মন্দচাহনি। হিংসার নিকৃষ্ট স্বভাব-মিশ্রিত বিষাক্ত দৃষ্টিপাতের প্রভাবে ব্যক্তি বা বস্তুর মাঝে যে ক্ষতি দেখা যায় তাকে বদনজর বলা হয়। বদনজর দুইভাবে হয়-মানুষের বদনজর ও জিনের বদনজর। যুগে যুগে বদনজরের সমস্যা ও সমধান ছিল। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা বদনজর থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাও। কেননা বদনজর সত্য।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৫০৮) বদনজরের প্রভাব বেশি পড়ে ছোট বাচ্চাদের ওপর। এ থেকে মুক্তি পেতে রাসুলুল্লাহ (সা.) রুকইয়া বা কোরআনি চিকিৎসা করতে আদেশ দিয়েছেন। ফলে এটি সুস্থতার নিয়ামত লাভ ও নিরাপদণ্ডসাচ্ছন্দ্যে জীবন যাপনে সহায়ক হয়।
বদনজরের লক্ষণ
বদনজরের আক্রান্ত ছোট বাচ্চাদের বেশ কিছু লক্ষণ ফুটে উঠে। যেমন-শিশুরা মায়ের বুকের দুধ বা খাবার খেতে না চাওয়া, অনর্থক ভয় পাওয়া, অস্বাভাবিক কান্নাকাটি করা ইত্যাদি।
বদনজর থেকে বাঁচার আমল
বদনজরের রুকইয়া বা কোরআনি চিকিৎসা প্রধানত দুই পদ্ধতিতে করা যায়। এক. কোরআনের আয়াত বা হাদিসে বর্ণিত দোয়া লিখে গলায় ঝুলিয়ে দেওয়া। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমাদের কেউ যখন ঘুমন্ত অবস্থায় ঘাবড়িয়ে উঠে, সে যেন ‘আউযু বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিং গদাবিহি ওয়া শাররি ইবাদিহি ওয়া মিন হামাযাতিশ শায়াতিনি ওয়া আই ইয়াহদরুন’-এই দোয়াটি পড়ে। আবদুল্লাহ ইবনে আমর তার উপযুক্ত সন্তানদের তা শিক্ষা দিতেন এবং ছোটদের গলায় তা লিখে লটকিয়ে দিতেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৮৯৩; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫২৮)
দুই. বিশেষ দোয়া বা সুরা পাঠ করে ঝাঁড়ফুক করা।
এই প্রসঙ্গে সহজ ও সংক্ষিপ্ত  চারটি আমল এই :
এক. রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যায় তিনবার এই দোয়া পাঠ করবে, কোনো কিছু তার ক্ষতি করতে পারবে না। দোয়াটি এই-‘বিসমিল্লা হিল্লাজি লা-ইয়াদুররু মাআসমিহি শাইউং ফিল আরদি ওয়ালা ফিসসামাই ওয়াহুয়াস সামিউল আলীম।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৩৩৮৮)
দুই, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি সকাল- সন্ধ্যা তিনবার করে এই দোয়া পাঠ করবে সে প্রত্যেক সৃষ্টবস্তুর অনিষ্ট থেকে রক্ষা পাবে। বিশেষ করে সাপ বিচ্ছুর অনিষ্ট থেকে রেহাই পাবে। দোয়াটি হলো-‘আউযু বিকালিমা তিল্লাহিত্তাম্মাতি মিং শাররি মা খলাক।’ (মুসলিম, হাদিস : ৬৬৩২)
তিন. রাসুলুল্লাহ (সা.) হাসান ও হুসাইন (রা.)-কে এই দোয়া পড়ে ঝাড়ফুঁক করতেন আর বলতেন তোমাদের পিতা ইবরাহিম (আ.) এই দোয়ার মাধ্যমে (তাঁর সন্তানদের) ঝাড়ফুঁক করতেন। দোয়াটি হলো-‘আউযু বিকালিমা-তিল্লাহিত্তাম্মাতি মিং কুল্লি শাইতানিন ওয়াহাম্মাহ ওয়ামিং কুল্লি আইনিন লাম্মাহ।’ (বুখারি, হাদিস : ৩১৩২)
চার. রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘সকাল-সন্ধ্যায় তিনবার সুরা ইখলাস, ফালাক এবং নাস পাঠ করবে। সবকিছুর ক্ষেত্রে তোমার জন্য যথেষ্ট হবে।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৩৫৭৫)


আরও খবর

তাসবিহে ফাতেমি পাঠের ফজিলত

মঙ্গলবার ২৯ অক্টোবর ২০২৪




অর্ধশতাধিক মামলার পলাতক আসামীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩১ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ নভেম্বর ২০২৪ | ৫০জন দেখেছেন

Image

শরীয়তপুর জেলার জাজিরা থানা এলাকায় চাঞ্চল্যকর সজিব মুন্সি হত্যা মামলাসহ অর্ধশতাধিক মামলার পলাতক আসামী বিলাসপুর ইউপি চেয়ারম্যান কুখ্যাত সন্ত্রাসী কুদ্দুস বেপারী ওরফে বোমা কুদ্দুস (৫৩) ও তার প্রধান সহযোগী ফারুক (২৯)কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

শরীয়তপুর জেলার জাজিরা থানধীন বিলাসপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান কুদ্দুস বেপারী ওরফে বোমা কুদ্দুস উক্ত এলাকায় আধিপত্য ও দলা-দলিকে কেন্দ্র করে পূর্ব সত্রæতার জের ধরে কুদ্দুসের নেতৃত্বে কুদ্দুসসহ তার শতাধিক সহযোগীদের নিয়ে দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে একই এলাকায় বসবাসকারী ভিকটিম মোঃ সজিব মুন্সিকে হত্যার উদ্দেশ্যে গত ২৬/০৩/২০২৪ খ্রিঃ তারিখ সজিবের বাড়ীতে গিয়ে তাকে না পেয়ে সজিবের বাড়ীতে ভাংচুর করে চলে আসে। পরদিন গত ২৭/০৩/২০২৪ খ্রিঃ তারিখ সজিব বিলাশপুর বাজার জামে মসজিদ হতে তারাবির নামাজ পড়ে বাড়ী ফেরার পথে জাজিরা থানাধীন বিলাসপুর ইউনিয়নের মিয়াচান মুন্সী কান্দি গ্রামের ভাঙ্গী ব্রিজের পাশে রাস্তার উপর পৌঁছামাত্র পূর্ব হতে ওৎ পেতে থাকা কুদ্দুস সহ তার আনুমানিক ৮০-৯০ জন সহযোগীরা মিলে পূর্বপরিকল্পিতভাবে দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র (রাম দা, চাইনিজ কুড়াল, লোহার রড, ককটেল বোমা, লাঠি-সোটা ইত্যাদিসহ) সজ্জিত হয়ে সজিবের উপর অতর্কিত আক্রমন করে। মারধরের একপর্যায়ে সজিবের ডাকচিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে কুদ্দুস সহ অন্যান্য আসামীরা উক্ত স্থানে একাধিক ককটেল বিস্ফোরণ করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। উক্ত ঘটনার পর স্থানীয় লোকজন ভিকটিম সজিবকে গুরুতর ও রক্তাক্ত আহত অবস্থায় চিকিৎসার জন্য জাজিরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক সজিবের অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সজিবকে উক্ত হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করা হয়। পরবর্তীতে গত ০২/০৪/২০২৪ খ্রিঃ তারিখ সকাল আনুমানিক ০৭:৪৫ ঘটিকায় সজিব উক্ত হাসপাতালে চিবিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। উক্ত ঘটনায় মৃত ভিকটিম সজিবের ভাই সুমন মুন্সি বাদী হয়ে শরীয়তপুরের জাজিরা থানায় চাঞ্চল্যকর সজিব মুন্সিকে নৃশংসভাবে হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী হত্যাকান্ডে সরাসরি জড়িত কুদ্দুস সহ ৬৫ জন এবং অজ্ঞাতনামা আরো ২০/২৫ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

 মামলা রুজুর পর গত ২২/০৪/২০২৪ খ্রিঃ তারিখ আসামী কুদ্দুস উক্ত হত্যা মামলা হতে হাই কোর্ট থেকে জামিন লাভ করে। পরবর্তীতে গত ২৫/০৪/২০২৪ খ্রিঃ তারিখ দুপুর আনুমানিক ০২:০০ ঘটিকায় আসামী কুদ্দুস তার শতাধিক সহযোগীদের নিয়ে ককটেল বোমাসহ দেশীয় বিভিন্ন অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মৃত সজিবের প্রতিবেশী একই এলাকার বাসিন্দা দ্বীন ইসলাম (৩২) এর বাড়ীতে গিয়ে ককটেল বিস্ফোরণ করে ত্রাস সৃষ্টি করে দ্বীন ইসলাসহ তার পরিবারের ৬-৮ জন সদস্যদের বেধড়ক মারধর করে। অতঃপর দ্বীন ইসলামের বাড়ী ও তার ভাইয়ের বাড়ীতে ব্যাপক ভংচুর করে বিভিন্ন মালামাল এবং গরু ও ছাগল লুটসহ বাড়ীর আশপাশের একাধিক গাছপালা কেটে প্রাণ নাশের হুমকি প্রদর্শন করে পুনরায় ককটেল বিস্ফোরণের মাধ্যমে ত্রাস সৃষ্টি করে উক্ত স্থান হতে চলে যায়। উক্ত ঘটনার পর ভিকটিম দ্বীন ইসলাম জাজিরা থানায় আসামী কুদ্দুস সহ ৭৬ জন এবং অজ্ঞাতনামা আরো ২০-২৫ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করে। 

বিষয়টি জানতে পেরে র‌্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল হত্যা মামলাসহ উল্লেখিত মামলায় পলাতক সকল আসামীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যে গোয়েন্দা নজরদারি ও তৎপরতা বৃদ্ধি করে।

এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল ৩০/১০/২০২৪ খ্রিঃ তারিখ বিকাল আনুমানিক ১৬:০০ ঘটিকা হতে ১৬:৩০ ঘটিকা পর্যন্ত র‌্যাব-১০ এর উক্ত আভিযানিক দল গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ও তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তা  ডিএমপি ঢাকার পল্টন থানাধীন শান্তিনগর এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে শরীয়তপুর জেলার জাজিরা থানাধীন বিলাশপুর এলাকায় চাঞ্চল্যকর ও বহুল আলোচিত সবিজ মুন্সি হত্যা মামলাসহ উল্লেখিত মামলার এজাহারনামীয় পলাতক প্রধান আসামী বিলাসপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান কুদ্দুস বেপারী ওরফে বোমা কুদ্দুস (৫৩) ও তার প্রধান সহযোগী ও ড্রাইভার মোঃ ফারুক (২৯) কে গ্রেফতার করে।

প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায় যে, গ্রেফতারকৃত আসামী কুখ্যাত সন্ত্রাসী বোমা কুদ্দুস তার নেতৃত্বে তার সহযোগীদের মাধ্যমে উক্ত এলাকায় চুরি, ছিনতাই, সম্পদ লুট, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, জমি দখল, মাদক ব্যবসা, মাদক সেবন ও হত্যাসহ বিভিন্ন প্রকার সন্ত্রাসী কর্মকান্ড পরিচালনা করত। এছাড়াও গ্রেফতারকৃত কুদ্দুসের বিরুদ্ধে শরীয়তপুরের জাজিরা থানাসহ বিভিন্ন থানায় হত্যা মামলাসহ ৪১টি মামলা এবং গ্রেফতারকৃত ফারুকের বিরুদ্ধে জাজিরা থানায় হত্যা মামলাসহ ২০টি মামলা রয়েছে।গ্রেফতারকৃত আসামীদেরকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর

বাংলাবান্ধায় ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

বৃহস্পতিবার ৩১ অক্টোবর ২০২৪




তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জামায়াতের ‘ব্রেকফাস্ট মিটিং’

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২২ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ নভেম্বর ২০২৪ | ৩৮জন দেখেছেন

Image

বাংলাদেশে নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হকোন অ্যারাল্ড গুলব্র্যান্ডসেন, ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ব্রেক্স মোলার ও সুইডেনের রাষ্ট্রদূত নিকোলাক্স উইক্সের সঙ্গে বৈঠক করেছে জামায়াতে ইসলামী।

সোমবার (২১ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর গুলশানে নরওয়ের রাষ্ট্রদূতের বাসায় এক ব্রেকফাস্ট মিটিং অনুষ্ঠিত হয়।

দলটির কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের মুজিবুল আলম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অত্যন্ত হৃদ্যতাপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত মিটিংটি চমৎকার ও সন্তোষজনক হয়েছে। এসময় নরওয়ে, ডেনমার্ক ও সুইডেনের সঙ্গে বাংলাদেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।

বিশেষ করে বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচন পদ্ধতি এ আলোচনায় স্থান পায়। বর্তমানে নরওয়ে, ডেনমার্ক ও সুইডেনে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতি বিদ্যমান থাকায় এ ব্যাপারে তাদের বাস্তব অভিজ্ঞতা রয়েছে। সেই অভিজ্ঞতার আলোকে তারা বাংলাদেশে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতি চালুর ব্যাপারে তাদের পরামর্শ তুলে ধরেন। বাংলাদেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি ও সার্বিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখার ব্যাপারেও তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।সাক্ষাৎকালে নরওয়ের ডেপুটি হেড অব মিশন মিস মারিয়ান রাবে ন্যাভেলসরুড উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান, নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমির মো. সেলিম উদ্দিন।





আরও খবর



কালজয়ী গানের রিমিক্সে বিরক্ত এ আর রহমান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৯ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ নভেম্বর ২০২৪ | ৩৮জন দেখেছেন

Image

পুরনো গান রিমিক্স করে নতুন আঙ্গিকে হাজির করার ট্রেন্ড চলছে বিশ্বব্যাপী। বিশেষ করে বলিউডে এই ট্রেন্ড জেঁকে বসেছে একেবারে। যত সময় গড়াচ্ছে, পুরনো সব কালজয়ী গানকে নতুন করে শ্রোতাদের সামনে হাজির করছেন নতুন প্রজন্মের গায়ক-সুরকাররা। এবার এই গান রিমিক্স করার বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো নিজের ক্ষোভ উগরে দিলেন অস্কারজয়ী সংগীত পরিচালক এ আর রহমান। সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে পুরনো গান রিমিক্স এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার নিয়ে কথা বললেন এ আর রহমান। ৯০ দশকের শেষের দিক থেকেই শুরু হয়েছিল হিন্দি গান রিমিক্স করার ব্যাপারটি। কিন্তু বেশ কয়েক বছরে এটি নতুন একটি রূপ নিয়েছে। আগে তা-ও পুরনো গানের রিমিক্স করার ব্যাপার ছিল, কিন্তু এখন পাঁচ থেকে ছয় বছর আগের গানও রিমিক্স করে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। অস্কারজয়ী এ সুরকার আরো বলেন, এই পুনর্গঠিত গানগুলো ব্যবহার করা হচ্ছে আসল গায়ক বা সংগীত পরিচালকের অনুমতি ছাড়াই। পুরনো গান রিমিক্স করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা সম্ভব কিন্তু বাণিজ্যিকভাবে কখনো এটি ব্যবহার করা উচিত নয়। ইনস্টাগ্রাম বা ফেসবুকে আপনি পোস্ট করার সময় অনুমতি না-ও চাইতে পারেন, কিন্তু যখন এটি নিয়ে আপনি ব্যবসা করছেন, তখন অনুমতিটা নেওয়া উচিত। সংগীতে ‘এআই’ ব্যবহারের বিষয়টি নিয়ে এ আর রহমান বলেন, ‘এআই ব্যবহার করে যেসব সংগীতকে পুনরায় তৈরি করা হচ্ছে, তাতে কিন্তু সুরকারকে কোনো অর্থ প্রদান করা হচ্ছে না। সুরকারের স্টাইল অক্ষুণ্ণ রেখেই শুধু আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে গানগুলো নতুনভাবে তৈরি করা হচ্ছে, যা কখনোই উচিত নয়।’ সম্প্রতি তামিল চলচ্চিত্র ‘রায়ান’ এবং ইমতিয়াজ আলীর ‘অমর সিং চমকিলা’তে গান গেয়েছেন সংগীত পরিচালক এ আর রহমান। এই সুরকারের আসন্ন কাজের মধ্যে রয়েছে ‘ছাভা’ এবং ‘ঠগ লাইফ’।


আরও খবর