Logo
আজঃ শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

তাসবিহে ফাতেমি পাঠের ফজিলত

প্রকাশিত:শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৭৫জন দেখেছেন

Image

অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ একটি আমল তাসবিহে ফাতেমি, যা মুমিনরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পর এবং রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে করে থাকে। তাসবিহে ফাতেমি হলো বিশেষ কিছু জিকির, যা নবীজি (সা.) তাঁর কলিজার টুকরা কন্যাকে শিক্ষা দিয়েছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত আছে, আলী (রা.) বলেন, একবার ফাতিমা (রা.) জাঁতা ব্যবহারে তাঁর হাতে যে কষ্ট পেতেন তার অভিযোগ নিয়ে নবী (সা.)-এর কাছে এলেন। কেননা তাঁর কাছে নবী (সা.)-এর নিকট কিছু দাস আসার খবর পৌঁছে ছিল। কিন্তু তিনি নবী (সা.)-কে পেলেন না। তিনি তাঁর অভিযোগ আম্মাজান আয়েশার কাছে বলেন। নবী (সা.) ঘরে এলে আয়েশা (রা.) বিষয়টি তাঁকে জানালেন। আলী (রা.) বলেন, রাতে আমরা যখন শুয়ে পড়েছিলাম, তখন তিনি (নবীজি) আমাদের কাছে এলেন। আমরা উঠতে চাইলাম, কিন্তু তিনি বলেন, তোমরা উভয়ে নিজ স্থানে থাকো। তিনি এসে আমার ও ফাতিমার মাঝখানে বসলেন। এমনকি আমি আমার পেটে তাঁর দুই পায়ের শীতলতা উপলব্ধি করলাম। তারপর তিনি বললেন, তোমরা যা চেয়েছ তার চেয়ে কল্যাণকর বিষয় সম্পর্কে তোমাদের কি জানাবো না? তোমরা যখন তোমাদের শয্যাস্থানে যাবে, অথবা বললেন, তোমরা যখন তোমাদের বিছানায় যাবে, তখন তেত্রিশবার ‘সুবহানাল্লাহ’, তেত্রিশবার ‘আলহামদুলিল্লাহ’ এবং চৌত্রিশবার ‘আল্লাহু আকবার’ বলবে। এটা খাদেম অপেক্ষা তোমাদের জন্য অধিক কল্যাণকর। (বুখারি, হাদিস : ৫৩৬১) সুবহানাল্লাহ, এই বিশেষ জিকিরগুলো, বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে করার নির্দেশনা হাদিসে পাওয়া যায়, প্রতিটিতেই এই আমলটির বিশেষ ফজিলত আছে। যেমন প্রতি নামাজের পর এই আমল করলে সাগরের ফেনা পরিমাণ গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রতি ওয়াক্ত নামাজের শেষে তেত্রিশবার আল্লাহর তাসবিহ (সুবহানাল্লাহ) বা পবিত্রতা বর্ণনা করবে, তেত্রিশবার আল্লাহর তামহিদ (আলহামদুলিল্লাহ) বা আল্লাহর প্রশংসা করবে এবং তেত্রিশবার তাকবির বা আল্লাহর মহত্ত্ব (আল্লাহু আকবার) বর্ণনা করবে আর এভাবে নিরানব্বইবার হওয়ার পর শততম পূর্ণ করতে বলবে ‘লা-ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা- শারিকা লাহু লাহুল মুল্‌কু ওয়ালাহুল হাম্‌দু ওয়াহুওয়া আলা-কুল্লি শাইয়িন্‌ ক্বদির’ অর্থাৎ- আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোনো উপাস্য নেই। তিনি একক ও তাঁর কোনো অংশীদার নেই। সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী একমাত্র তিনিই। সব প্রশংসা তাঁরই প্রাপ্য। তিনি সব কিছু করতে সক্ষম-তার গুনাহসমূহ সমুদ্রের ফেনারাশির মতো অসংখ্য হলেও ক্ষমা করে দেওয়া হয়। (মুসলিম, হাদিস : ১২৩৯) অন্য হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, কাব ইবনে উজরা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, এমন কতগুলো তাসবিহ রয়েছে যার পাঠকারী তার সওয়াব থেকে বঞ্চিত হবে না। প্রত্যেক সালাতের পর সে সুবহানাল্লাহ ৩৩ বার, আলহামদুলিল্লাহ ৩৩ বার এবং আল্লাহু আকবর ৩৪ বার বলবে। (নাসায়ি, হাদিস : ১৩৪৯) মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই আমলের ফজিলত অর্জন করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্ব পালনকারী কয়েকজন মুসলিম মনীষী
১. আলী ইবনে আবি তালিব (রা.), রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে সর্বপ্রথম হাতেব ইবনে বালতায়া (রা.)-এর দাসীর ওপর নজরদারি করার জন্য নিয়োগ দেন। পরবর্তী তিন খলিফার সময়ও তিনি মদিনার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।
২. কায়েস ইবনে সাদ ইবনে উবাদা (রা.), রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ও প্রয়োজনীয় সময় নিরাপত্তাকর্মী হিসেবে নিয়োগ দেন।
৩. খারিজা বিন হুজাফা আস-সাহমি (রা.), মিসরের গভর্নর আমর ইবনুল আস (রা.) তাঁকে মিসরের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর প্রধান নিয়োগ দেন।
৪. মুসআব ইবনে আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.), মারওয়ান ইবনে হাকাম তাকে মদিনার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেন।
৫. জাহহাক ইবনে কায়েস, মুয়াবিয়া (রা.)-এর নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের অন্যতম ছিলেন।
৬. আমর ইবনে সায়িদ, উসমান (রা.) তাঁকে কুফার গভর্নর ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেন।
৭. বিলাল ইবনে আবি বুরদা বিন মুসা আশআরি (রা.), খলিফা হিশাম ইবনে আবদুল মালিকের সময় তিনি ইরাকের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।


আরও খবর

কোরআনের বর্ণনায় মেঘ-বৃষ্টির রহস্য

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




প্লাস্টিক সার্জারি নিয়ে মুখ খুললেন পূজা চেরী

প্রকাশিত:শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৭২জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক:  সৌন্দর্য, স্টাইল আর নন্দিত অভিনয় দিয়ে অল্প বয়সেই দর্শকের মন জয় করেছেন পূজা চেরি। বয়স কম হলেও অভিনয় নিয়েই কাটে তার সময়। অভিনয় করে একে একে কেটে গেছে তার ছয়টি বছর। মডেল থেকে হয়েছেন চিত্রনায়িকা। এরইমধ্যে দর্শকদের ডজনখানেক সিনেমা উপহার দিয়েছেন এই অভিনেত্রী। সম্প্রতি একটি প্রসাধনী প্রতিষ্ঠানের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন পূজা চেরী। সেই অনুষ্ঠানের কিছু ছবি ছড়িয়ে পড়ে ফেসবুকে। সেসব ছবিতে পূজা চেরীকে একটু পরিণত বয়সের মনে হচ্ছে। এতেই শুরু হয় পূজা চেরীকে নিয়ে নতুন চর্চা। নেটিজেনরা বলছেন, প্লাস্টিক সার্জারি করেছেন পূজা চেরী। এ ছাড়া তার ছবি নিয়েও ফেসবুকের নানা গ্রুপে বিশ্লেষণ করছেন নেটিজেনরা। এ নিয়ে মুখ খুলেছেন এই নায়িকা। পূজা  বলেন, ‘ফেসবুকে মানুষের মন্তব্য দেখে আমি অবাক হয়েছি। আমি সার্জারি করিনি। কারণ, জেনেবুঝে কেন আমি নিজের ক্ষতি করব। এ কাজ কোনো দিনই করতে চাই না আমি।’ পূজা আরও বলেন, “দিন, মাস, বছর যাচ্ছে, আমার চেহারার পরিবর্তন আসছে। ছোটবেলায় আমার ভরাট মুখমণ্ডল ছিল, এখন তো আর থাকবে না সেটি। ১৬-১৭ বছর বয়সে আমার চেহারায় বালিকা বালিকা যে ব্যাপারটা ছিল, এখন তো আর সেটি থাকার কথা নয়।” পূজা বর্তমানে ব্যস্ত রয়েছেন ইভেন্ট বাই হারল্যান ‘বিউটি কনফারেন্স এ- গেট টুগেদার’ নিয়ে।


আরও খবর

সরকারের উপদেষ্টা হতে চান ফারুকী

রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪

ফ্লপ চঞ্চলের ‘পদাতিক’

শনিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৪




৭ বছর পর নিখোঁজ ছেলেকে ফিরে পেলেন মা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬১জন দেখেছেন

Image

সাত বছর আগে ছেলেকে হারিয়ে ফেলেছিলেন মা হনুফা খাতুন (৬০)। ছেলে নিখোঁজ হওয়ার পর থেকে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন তিনি। ভেবেছিলেন হারানো ছেলেকে মৃত্যুর আগে আর ফিরে পাবেন না। ফিরে পাওয়ার আশাও ছেড়ে দিয়েছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত আদরের ছেলেকে ফিরে পেয়েছেন। রাজশাহীর বাগমারার কুমারপুর গ্রামের বাসিন্দা মামুনুর রশিদের প্রচেষ্টায় গতকাল বুধবার হারানো ছেলেকে ফিরে পেয়েছেন মা হনুফা।

মামুনুর রশিদ বলেন, ১৪ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় বাড়ির পাশের একটি সারের দোকানের সামনে এক যুবককে দেখতে পান তিনি। গায়ে ময়লা ও ছেঁড়া জামা। ট্রাউজার পরা অবস্থায় দোকানের বারান্দায় শুয়ে ছিলেন ওই যুবক। কাছে গিয়ে বুঝতে পারেন, ওই যুবক মানসিক প্রতিবন্ধী। যুবককে নিজ বাড়িতে নিয়ে খাবার দেন তিনি। খাওয়ার পর বাড়িতে আশ্রয় দেওয়া হয়। তাঁর পরিবারের সদস্যরা পরের দিন গোসল করিয়ে পোশাক পরিবর্তন করে দেন। যুবকের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করা হয়। তিনি কোনো কথা বলছিলেন না তিনি। হতাশ হননি তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা। তাঁর কলেজপড়ুয়া ছেলে ওই যুবকের সঙ্গে ভাব বিনিময়ের চেষ্টা অব্যাহত রাখেন। পরে ১৭ সেপ্টেম্বর যুবকের কাছে কলম ও সাদা কাগজ দিলে তিনি তাঁর নাম লেখেন হারুনুর রশিদ। সেই সঙ্গে তাঁর বাবার নাম: নজরুল ইসলাম, গ্রাম: কালাপাড়া, উপজেলা: নালিতাবাড়ী ও জেলা শেরপুর বলে উল্লেখ করেন।

ঠিকানা পাওয়ার পর যুবকের বিষয়ে খোঁজ নেওয়া শুরু করেন মামুনুর রশিদ। পরে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯–এ কল করে নালিতাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) মুঠোফোন নম্বর সংগ্রহ করেন। ওসির সঙ্গে যোগাযোগ করে ওই যুবক সম্পর্কে জানান। ওসির মাধ্যমে কালাপাড়া গ্রামের এক গ্রাম পুলিশ সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেন মামুনুর রশিদ। একপর্যায়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করে হারুনের পরিচয় বিষয়ে নিশ্চিত হন। শেষ পর্যন্ত গতকাল বুধবার পরিবারের সদস্যদের কাছে হারুনকে হস্তান্তর করেন মামুনুর রশিদ।




আরও খবর



গাজীপুরে ১২ দফা দাবিতে কারখানা শ্রমিকদের বিক্ষোভ

প্রকাশিত:সোমবার ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ৭০জন দেখেছেন

Image

গাজীপুরের সদর উপজেলার বাঘের বাজার এলাকায় গোল্ডেন রিফিট গার্মেন্টস লিমিটেড নামে একটি গার্মেন্টস কারখানার শ্রমিকরা ১২ দফা দাবি জানিয়ে মহাসড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করছে।

সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা থেকে ওই কারখানার শ্রমিকেরা কারখানায় প্রবেশ করে কাজে যোগ না দিয়ে হাজিরা বোনাস বৃদ্ধির দাবিসহ কয়েকটি দাবি জানিয়ে কারখানার অ্যাসেম্বলি পয়েন্টে অবস্থান নেয়। পরে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তারা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে।জানা যায়, সোমবার সকালে শ্রমিকরা ১২ দফা জানিয়ে কারখানার ভেতরে অবস্থান নেয়। পরে কারখানা কর্তৃপক্ষ তাদের দাবির বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত না নিলে তারা মহাসড়ক অবরোধ করে। পরে কারখানা কর্তৃপক্ষ তাদের হাজিরা বোনাস, টিফিন বিল, নাইট বিলসহ ৮টি দাবি মেনে নেয়। ১২টি দাবি থেকে ৮টি দাবি মেনে নিলেও বাকী চারটি দাবি মেনে নেওয়ার দাবি জানিয়ে তারা মহাসড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করছে।




আরও খবর

আট অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪




খাবার গ্রহণে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৯৪জন দেখেছেন

Image

ধর্ম ডেস্ক :  বড় প্লেটে একসঙ্গে খাওয়া সুন্নত। আরব দেশে এখনো বড় প্লেটে খাবার গ্রহণের সংস্কৃতি আছে। যদিও আলাদাও খাওয়া যায় এবং যার যার রুচি অনুযায়ী খাবার গ্রহণে কোনো অসুবিধা নেই। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আল্লাহর কাছে প্রিয় খাদ্য হলো যাতে অনেক হাত অংশগ্রহণ করে। অর্থাৎ যে খাদ্য অনেকে একসঙ্গে খায়। (সহিহুল জামে, হাদিস : ১৭১; সিলসিলাহ সহিহাহ, হাদিস : ৮৯৫) একসঙ্গে খেলে খাবারে বরকত হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তোমরা একত্রে খাবার গ্রহণ করো। পৃথক হয়ে খাবার গ্রহণ কোরো না। কারণ একজনের খাবার দুজনের জন্য যথেষ্ট হবে আর দুজনের খাবার চারজনের জন্য যথেষ্ট হবে। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩২৫৪) তবে একসঙ্গে খেতে বসে ভারসাম্যপূর্ণ খাবার গ্রহণ করা উচিত। এবং এমনভাবে খাবার গ্রহণ করা উচিত, যাতে অন্যের অরুচি না হয়।

নবী (সা.) (একসঙ্গে খেতে বসে) সঙ্গীদের অনুমতি ছাড়া কাউকে একসঙ্গে দুটি করে খেজুর খেতে নিষেধ করেছেন। (বুখারি, হাদিস : ২৩৫৭) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর একটি বড় খাবারের প্লেট ছিল। সেই প্লেট নিয়ে ঘটে গেল এক শিক্ষণীয় ঘটনা। আবদুল্লাহ বিন বুসর (রা.) বলেন, একবার নবী করিম (সা.)-এর জন্য একটি ছাগল হাদিয়া পাঠানো হলো। সেদিন খাদ্য অল্প ছিল। ফলে তিনি তাঁর পরিবারকে বলেন, এই ছাগলটি রান্না করো। আর এই যে আটা এ দিয়ে রুটি তৈরি করো এবং তার ওপর সারিদ ছড়িয়ে দাও। নবী করিম (সা.)-এর একটি (বড়) গামলা ছিল যাকে ‘গাররা’ বলা হতো। চারজন লোক সেটাকে বহন করত। যখন সকাল হলো এবং তারা সালাতুজ জুহা আদায় করল, তখন ওই গামলাটি আনা হলো, লোকেরা তার চার পাশে জমা হলো। যখন লোকসংখ্যা বেশি হলো, তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) হাঁটু গেড়ে বসলেন। এতে এক বেদুইন বলল, এ কোন ধরনের বসা? নবী করিম (সা.) বলেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ আমাকে উদার ও বিনয়ী বান্দা হিসেবে পাঠিয়েছেন, অবাধ্য ও স্বেচ্ছাচারী হিসেবে পাঠাননি। অতঃপর রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তোমরা এই খাদ্যের পার্শ্ব থেকে খাও, মধ্যভাগ থেকে খেয়ো না। কেননা মধ্যভাগে তোমাদের জন্য বরকত দান করা হয়। তারপর বলেন, তোমরা নাও এবং খাও। মহান আল্লাহ আমাদের খাবার বরকতময় করুন।


আরও খবর

কোরআনের বর্ণনায় মেঘ-বৃষ্টির রহস্য

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




পৃথিবীর আকাশে দেখা যাবে দ্বিতীয় চাঁদ

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৮১জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক : আগামী রোববার পৃথিবীর আকাশে ভেসে উঠবে দ্বিতীয় চাঁদ! এমনটাই দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা। তারা বলছেন, দ্বিতীয় চাঁদটি মূলত হলো একটি ছোট গ্রহাণু। এটি পৃথিবীর মহাকর্ষণে ঘূর্ণায়নে ধরা পড়বে এবং এটি অস্থায়ী। যা ‘মিনি মুন’ নামেও পরিচিত। গ্রহাণুটির নাম ‘২০২৪ পিটি৫’।

আগামী রোববার থেকে ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত দেখা মিলবে এই দ্বিতীয় চাঁদের। তবে শুধু মহাকাশচারীরা এটি দেখতে পাবেন। টেলিস্কোপ ছাড়া সাধারণ মানুষের দ্বিতীয় চাঁদ দেখার সুযোগ নেই। গত ৭ আগস্ট নাসার অ্যাসট্রিওড টারেসট্রিয়াল-ইমপ্যাক্ট লাস্ট এলার্ট সিস্টেমে (এটিএলএএস) এই ছোট গ্রহাণুটি ধরা পড়ে। আমেরিকান অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির রিসার্চ নোটে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বিজ্ঞানীরা এর গতিপথ বের করেছেন।

মহাকাশ বিজ্ঞানীরা বলছেন, আকারে ছোট নতুন চাঁদটি অর্জুন গ্রহাণু বেল্টের অন্তর্গত। এই গ্রহাণু বেল্ট পৃথিবী থেকে প্রায় ৯ কোটি ৩০ লাখ মাইল দূরত্বে অবস্থিত। এটি অনেক দূর থেকে পৃথিবীকে অনুসরণ করে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করবে, এরপর আবার অর্জুন গ্রহাণু বেল্টে ফিরে যাবে।


আরও খবর

গুগল ড্রাইভ খালি করার কৌশল

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪