Logo
আজঃ শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

শ্রীপুরে ওলামা দলের সভাপতি বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ

প্রকাশিত:শনিবার ০১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ২৯৫জন দেখেছেন

Image

আবু কালাম স্টাফ রিপোর্টার : 

    গাজীপুর শ্রীপুরে গোসিংগা ইউনিয়ন ওলামা দলের সভাপতি জাকির মোড়ল (৪১)বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় গোসিংগা ইউনিয়নের খোঁজেখানী গ্রামের মৃত হোসেন আলী ছেলে হান্নান মোড়ল বাদী হয়ে জাকির মোড়ল (৪১), পিতা- মৃত হাজী আফতাব উদ্দিন মোড়ল, সাং- খোঁজেখানী, ইউপিঃ গোসিংগা, থানা- শ্রীপুর, সহ অজ্ঞাতনামা ১৫/২০ জন বিবাদীদের বিরুদ্ধে শ্রীপুর থানায় লিখত অভিযোগ দায়ের করেন।

  ভুক্তভোগী হান্নান মোড়ল তার অভিযোগে উল্লেখ করেন বিবাদী বেশ কিছুদিন যাবৎ আমি সহ আমার পরিবারের লোকজনের সহিত আমাদের পৈত্রিক সূত্রে মালিকানাধীন জমি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়াদী নিয়া বিরোধ সৃষ্টি করিয়া আমাদের জান-মালের ক্ষতি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের অপচেষ্টা করিয়া আসিতেছে।  শুক্রবার  (৩১ মে) সকাল অনুমান ১১.০০ টার সময় উক্ত বিবাদী পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে অজ্ঞাতনামা ১৫/২০ জন সন্ত্রাসী প্রকৃতির বিবাদীদের সাথে নিয়া ও দা, লাঠি, লোহার রড ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্রে-সস্ত্রে সজ্জিত হইয়া পরস্পর যোগসাজশে আমাদের বাড়ির উত্তর পাশে অবস্থিত আমাদের পৈত্রিক সূত্রে মালিকানাধীন জমিতে আসিয়া জমিতে বাঁশের খুটি স্থাপন করিয়া বেদখলে চেষ্টা করে ও জমিতে আমাদের রোপনকৃত বিভিন্ন প্রজাতির গাছপালা কাটিয়া এবং ২টি রেগুনি বাঁশের ঝাড় কাটিয়া অনুমান ১,১০,০০০/- টাকার ক্ষতি সাধন করে। তখন আমি ও আমার পরিবারের লোকজন ঘটনা দেখিয়া বিবাদীদের অন্যায় কাজের প্রতিবাদ করিলে, বিবাদীরা আমাদেরকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ সহ এলোপাথারি কিল, ঘুষি মারিয়া ও লাঠি দিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করিয়া নীলাফুলা জখম করে। ঐ সময় আমাদের ডাকচিৎকারে আশপাশের লোকজন ঘটনাস্থলে আগাইয়া আসিতে থাকিলে, বিবাদীরা জমি দখল করিতে না পারিয়া আমাদেরকে পরবর্তীতে সুযোগমত পাইলে খুন জখম করিবে বলিয়া প্রকাশ্যে প্রাণ নাশের হুমকি দিয়া চলিয়া যায়।


 শ্রীপুর মডেল থানার (ভারপ্রাপ্ত) কর্মকর্তা মো. আকবর আলী খান জানান, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর



৭ বছর পর নিখোঁজ ছেলেকে ফিরে পেলেন মা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬১জন দেখেছেন

Image

সাত বছর আগে ছেলেকে হারিয়ে ফেলেছিলেন মা হনুফা খাতুন (৬০)। ছেলে নিখোঁজ হওয়ার পর থেকে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন তিনি। ভেবেছিলেন হারানো ছেলেকে মৃত্যুর আগে আর ফিরে পাবেন না। ফিরে পাওয়ার আশাও ছেড়ে দিয়েছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত আদরের ছেলেকে ফিরে পেয়েছেন। রাজশাহীর বাগমারার কুমারপুর গ্রামের বাসিন্দা মামুনুর রশিদের প্রচেষ্টায় গতকাল বুধবার হারানো ছেলেকে ফিরে পেয়েছেন মা হনুফা।

মামুনুর রশিদ বলেন, ১৪ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় বাড়ির পাশের একটি সারের দোকানের সামনে এক যুবককে দেখতে পান তিনি। গায়ে ময়লা ও ছেঁড়া জামা। ট্রাউজার পরা অবস্থায় দোকানের বারান্দায় শুয়ে ছিলেন ওই যুবক। কাছে গিয়ে বুঝতে পারেন, ওই যুবক মানসিক প্রতিবন্ধী। যুবককে নিজ বাড়িতে নিয়ে খাবার দেন তিনি। খাওয়ার পর বাড়িতে আশ্রয় দেওয়া হয়। তাঁর পরিবারের সদস্যরা পরের দিন গোসল করিয়ে পোশাক পরিবর্তন করে দেন। যুবকের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করা হয়। তিনি কোনো কথা বলছিলেন না তিনি। হতাশ হননি তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা। তাঁর কলেজপড়ুয়া ছেলে ওই যুবকের সঙ্গে ভাব বিনিময়ের চেষ্টা অব্যাহত রাখেন। পরে ১৭ সেপ্টেম্বর যুবকের কাছে কলম ও সাদা কাগজ দিলে তিনি তাঁর নাম লেখেন হারুনুর রশিদ। সেই সঙ্গে তাঁর বাবার নাম: নজরুল ইসলাম, গ্রাম: কালাপাড়া, উপজেলা: নালিতাবাড়ী ও জেলা শেরপুর বলে উল্লেখ করেন।

ঠিকানা পাওয়ার পর যুবকের বিষয়ে খোঁজ নেওয়া শুরু করেন মামুনুর রশিদ। পরে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯–এ কল করে নালিতাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) মুঠোফোন নম্বর সংগ্রহ করেন। ওসির সঙ্গে যোগাযোগ করে ওই যুবক সম্পর্কে জানান। ওসির মাধ্যমে কালাপাড়া গ্রামের এক গ্রাম পুলিশ সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেন মামুনুর রশিদ। একপর্যায়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করে হারুনের পরিচয় বিষয়ে নিশ্চিত হন। শেষ পর্যন্ত গতকাল বুধবার পরিবারের সদস্যদের কাছে হারুনকে হস্তান্তর করেন মামুনুর রশিদ।




আরও খবর



ডিমের বাজারে অস্থিরতা : নেপথ্যের যারা

প্রকাশিত:রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ১৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: সম্প্রতি অস্থিরতা তৈরি হয়েছে সারা দেশের ডিমের বাজারে। সপ্তাহের ব্যবধানে একটি ডিমের দাম পৌঁছেছে ১৫ টাকায়। এমন অস্থিরতার নেপথ্যে বহুজাতিক কোম্পানি এবং রাজধানীর তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতিকে দায়ী করেছে বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন (বিপিএ)। একইসঙ্গে গত ২০ দিনে অযৌক্তিকভাবে ডিম ও মুরগির বাচ্চার দাম বাড়িয়ে অসাধু চক্র ২৮০ কোটি টাকা লুটপাট করেছ বলেও অভিযোগ করা হয়েছে।

শনিবার (৫ অক্টোবর) সংগঠনটির সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এসব অভিযোগ করেছেন।

তিনি বলেন, সারা দেশে ডিমের বাজারে অস্থিরতা চলছে। যার প্রেক্ষিতে ডিম-মুরগির দামও নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। কিন্তু দুঃখজনকভাবে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর কোনো প্রান্তিক খামারিকে ডিম-মুরগির দাম নির্ধারণের ওয়ার্কিং গ্রুপ কমিটিতে রাখেনি। তারা শুধু কর্পোরেট গ্রুপদের পরামর্শে দাম নির্ধারণ করেছে। যার ফলে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আবার এর জন্য ফিড ও মুরগির বাচ্চার উৎপাদনকারী কোম্পানি, তাদের অ্যাসোসিয়েশন এবং তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতিসহ আরো অনেকের শক্তিশালী সিন্ডিকেটের হাত রয়েছে।তিনি আরও বলেন, প্রান্তিক পর্যায়ে একটি ডিমের উৎপাদন খরচ ১০ দশমিক ২৯ টাকা। সে অনুযায়ী ১২ থেকে সাড়ে ১২ টাকা যদি ভোক্তা পর্যায়ের দাম থাকে তবে সেটি যৌক্তিক। কিন্তু সেই ডিমের দাম পোঁছেছে ১৫ টাকায়। এমন অবস্থায় ডিম আর মুরগির বাজারে স্বস্তি রাখতে পোলট্রি ফিড ও মুরগির বাচ্চার সিন্ডিকেট ভেঙে ডিম-মুরগির উৎপাদন খরচ কমাতে পারলে শিগগিরই বাজার সহনীয় পর্যায়ে আসবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

বিবৃতিতে ডিমের দাম বাড়ানোর ক্ষেত্রে সিন্ডিকেটের ভূমিকার ব্যাপারে বলা হয়, তারা প্রথমে খামার থেকে ডিম সংগ্রহ করেন। পরে ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় রাতে ডিম পাঠানো হয়। এরপর সকালে তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতি ফজরের নামাজের পর দাম নির্ধারণ করে সব জায়গায় মোবাইল এসএমএস ও ফেসবুকের মাধ্যমে দাম ছাড়িয়ে দেয়। এরপর সারা দেশেই এই দাম বাস্তবায়ন করা হয়। এখানে প্রতিদিন ১০০ ডিমে ১০-২০ টাকা কমিয়ে ৭ টাকা প্রতি পিসে দাম নামিয়ে আনা হয়। আবার একই নিয়মে ডিমের দাম বাড়িয়ে ১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এক্ষেত্রে এই সিন্ডিকেট দাম কমিয়ে ডিম কিনে ৫ থেকে ৭ দিন সংরক্ষণ করে রাখে। এরপর হঠাৎ দাম বাড়িয়ে নিজেরা কমদামে কেনা ডিম বেশি দামে বিক্রি করে দ্বিগুণ-তিনগুণ লাভ করে। এতে করে, সারা দেশের ডিম ব্যবসায়ীরা লাভবান হয় আর উৎপাদক ও ভোক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।



আরও খবর



কানপুরে মারধরের শিকার ‘টাইগার রবি’কে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক : কানপুরে মারধরের শিকার হয়েছেন বলে দাবি করা ‘টাইগার রবি’কে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে ভারত। চিকিৎসা ভিসায় ভারতে গিয়ে নাকি কানপুরে টেস্ট দেখতে গেছেন তিনি। 

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রবিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখান থেকে ছাড়া পেয়েছেন। এখন তাকে হেফাজতে নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাদের উদ্যোগেই দিল্লি হয়ে রবি ফিরবেন ঢাকায়। চেন্নাইয়ে চিকিৎসা ভিসায় গিয়ে ম্যাচ দেখতে যাওয়ায় ভারতীয় ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তাকে পাঁচ বছরের ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে। রবিকে মারা হয়েছে কিনা, সেটাই এক বিতর্কের বিষয়। শুক্রবার রবি কিল-ঘুষি খেয়েছেন বলে দাবি করার পর ভারতীয় প্রশাসন তা উড়িয়ে দেয়। ভারতের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রবির দাবি উড়িয়ে দেয়ার পর বেশ কয়েকটি গণমাধ্যম খবর প্রকাশ করে এই বলে যে, রবিকে মারা হয়নি। অসুস্থ বলে কয়েকবার মূর্ছা যান তিনি। এরপর প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে নিকটস্থ এক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

হাসপাতাল থেকেই শুক্রবার লাইভে এসে ঘটনার বর্ণনা দেন এই বাংলাদেশি। গণমাধ্যমের খবরকে মিথ্যা প্রচারণা বলে উল্লেখ করেন রবি। তিনি বলেন, প্রিয় বন্ধুরা। আপনারা দেখেছেন মিডিয়া ইতিমধ্যে আমার নামে মিথ্যা প্রচারণা করেছে। আমি কাল রাত থেকে ঘুমাইনি। মাঠে গিয়েছিলাম। দুই তলা থেকে আমি ৬ নম্বর গেটের পিচের নিচে আসি। তখন বৃষ্টি শুরু হয়েছিল। সেই সময় পিঠে দুই তিনটা ঘুষি মারে। বিশ্বাস না হলে ডেইলি ক্রিকেটের মিলন ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলে দেখতে পারেন, উনি ছিলেন। পরে আমার কাছে (ভারতীয় ওই সমর্থক) ক্ষমা চায়।’ ওই লাইভেই নিজেকে সুস্থ দাবি করেন রবি, চান দোয়াও। তিনি জানান, আমাকে পেছন থেকে আঘাত করা হয়। পরে আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি। এখন সুস্থ আছি। আপনাদের জন্য দোয়া করি। আমার জন্যও দোয়া করবেন।


আরও খবর



উপদেষ্টাদের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজি করলে পুলিশে দেয়া হবে

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৮০জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: কেউ উপদেষ্টাদের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজি করলে তাকে পুলিশে ধরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টা ৪ মিনিটে নিজের ফেসবুক পেজে লাইভে এসে এ নির্দেশ দেন তিনি।

আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমি সরকারে আসার আগে এবং পরে বহু মানুষ অনুরোধ করে আমার সঙ্গে ছবি তুলেছেন। এখন শুনছি এসব ছবি দেখিয়ে কেউ কেউ অবৈধ সুবিধা আদায় করছেন। বিভিন্ন কথা বলে চাঁদা আদায়েরও চেষ্টা করছেন। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’



আরও খবর

আট অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪




সুজানগরে গরু চুরি থামছেনা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

পাবনা প্রতিনিধি : সুজানগরে মাঝে মধ্যেই গরু চুরি হচ্ছে। থানা পুলিশ গরু চুরি বন্ধে অভিযান চালালেও চুরি থামছেনা। গত এক মাসের ব্যবধানে উপজেলার চরসুজানগর, চরমানিকদীর এবং নিয়োগীরবনগ্রামসহ বিভিন্ন গ্রামে অন্তত ১০টি গরু চুরি হয়েছে। জানা যায়, উপজেলা সদরে একটি সঙ্গবদ্ধ গরু চোর দল রয়েছে। ওই সব চোর সুযোগ বুঝে কখনও দিনে আবার কখনও রাতে বাড়ির গোয়াল ঘর এবং মাঠ থেকে গরু চুরি করে নিয়ে সটকে পড়ছে। ভুক্তভোগীরা জানান, গরু চোরের ভয়ে তারা বাড়ির গোয়াল ঘরে তালা দিয়েও গরু রাখার সাহস পাঁচ্ছেনা। সঙ্গবদ্ধ চোরের দল গোয়াল ঘরের তালা ভেঙ্গে গরু চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ গত বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার তাঁতীবন্দ গ্রামের হাফিজুল ইসলামের ২টি এবং হাবিবুর রহমানের ১টি গরু চুরি হয়েছে। ভুক্তভোগী ওই দু’টি পরিবার জানান, ওইদিন রাতে কোন একসময় সঙ্গবদ্ধ চোরের দল গোয়াল ঘরের তালা ভেঙ্গে গরু ৩টি চুরি করে নিয়ে গেছে। এ ব্যাপারে সুজানগর থানায় একটি অভিযোগ হয়েছে। থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ সাকিউল আযম বলেন গরু চুরি বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। আশা করি শিগগিরই গরু চুরি বন্ধ হয়ে যাবে।


আরও খবর