Logo
আজঃ রবিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৫
শিরোনাম

সমন্বয়কদের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা ও তদন্ত কমিটি গঠন

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৫ | ১৮৫জন দেখেছেন

Image

গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি : গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের এক কর্মীকে আটক করে পুলিশে দেওয়ার সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়কের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা দায়ের হয়েছে।
রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ফয়সাল জামান ফাহিম বাদী হয়ে গোপালগঞ্জ সদর থানায় এ মামলা করেন।

মামলায় শরীফুল ইসলাম সোহাগকে প্রধান করে ১৩ জনের নাম উল্লেখ করে ২০ থেকে ২৫ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। অন্য আসামিরা হলেন— ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষের সাইদুল ইসলাম, মো. হাবিবুর রহমান, মো. ফাহাদ্দেস আলী পিয়াস, সাজিদ হাসান, জিল্লুর রহমান রাফিন, মোস্তাকিমুর রহমান শান্ত, এনামুল হক, জুয়েল রানা, বিপ্লব খান, দেলোয়ার হোসেন, আব্দুল্লাহ ও মো. হারুন।

গোপালগঞ্জ সদর থানার ওসি মীর মোহাম্মদ সাজেদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ জানায়, ছাত্রলীগ কর্মীদের হামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক কৃষি বিজ্ঞান বিভাগের জসিম ও পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের ওমর শরীফ আহত হন। এছাড়া পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই সাংবাদিক রাসেল হোসেন ও আতিক ফয়সাল আহত হন।

এদিকে রোববার ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন আব্দুল্লাহ আল আসাদকে প্রধান করে সাত সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সদস্য সচিব শেখ রাসেল হল প্রভোস্ট মো. সাহাব উদ্দিন, ইতিহাস বিভাগের সভাপতি আতিকুজ্জামান ভূইয়া, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক মো. শামচুল আরেফিন, সহকারি প্রক্টর আইরিন পারভীন, মো. আসিফ খাদেল, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের সহকারি পরচালক ওহিদুল ইসলাম রাতুল।

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে জনসংযোগ অধিদপ্তরের পরিচালক মাহাবুবুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। কমিটিকে আগামি তিন কার্য দিবসের মধ্যে রেজিস্ট্রার দপ্তরে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

 


আরও খবর

জকসু নির্বাচন ২২ ডিসেম্বর

বৃহস্পতিবার ০৬ নভেম্বর ২০২৫




গাজায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭ হাজার ৮৬৯

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ অক্টোবর ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৫ | ১০৭জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্কঃ   ফিলিস্তিনের গাজায় হামাস-নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আজ সোমবার জানিয়েছে, ইসরাইলের হামলায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭ হাজার ৮৬৯ জনে পৌঁছেছে।

গাজা সিটি থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানায়।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ২০২৩ সারের ৭ অক্টোবর থেকে ইসরাইলি আগ্রাসনে মোট নিহতের সংখ্যা ৬৭ হাজার ৮৬৯ জন। যুদ্ধে নিহতদের মৃতদেহ উদ্ধার অব্যাহত থাকায় এই সংখ্যা বাড়ছে।

গত শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর তিনি গাজায় যুদ্ধের সমাপ্তি ঘোষণা করেন। এরপর দলে দলে গাজাবাসী ঘরে ফিরছে। বাসিন্দারা নিজ এলাকায় ফিরে যাওয়ার পর নতুন করে মৃতদেহ উদ্ধার হচ্ছে।


আরও খবর



শরণখোলায় সৌদি সরকারের পাঠানো দুম্বার মাংস বিতরণে অনিয়ম

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ নভেম্বর ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ নভেম্বর ২০২৫ | ৭১জন দেখেছেন

Image

 স্ট্যাফ  রিপোর্টার:


বাগেরহাট শরণখোলায় সৌদি সরকারের পাঠানো দুম্বার মাংস বিতরণে দেখা দিয়েছে বড় ধরনের অনিয়ম ও রহস্যজনক গরমিল। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন দপ্তরের (পিআইও) মাধ্যমে ২৯ টি মাদরাসায় ও এতিমখানায় গত শুক্রবার রাত ১১ টায় এই মাংস বিতরণ করা হলেও, সরবরাহ ও বিতরণের হিসাবের মধ্যে উল্লেখযোগ্য অমিল ধরা পড়েছে।


সূত্রে জানা গেছে, শরণখোলায় মোট ১০ কার্টুন দুম্বার মাংস এসেছে। প্রতিটি কার্টুনে ১০ প্যাকেট করে মাংস থাকার কথা, অর্থাৎ ১০ কার্টুনে মোট ১০০ প্যাকেট মাংস থাকার কথা ছিল। কিন্তু উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস থেকে শরণখোলা উপজেলা প্রেসক্লাবে যে তালিকা সরবরাহ করেছে, সেখানে দেখা গেছে ২৯ টি মাদরাসায় বিতরণ করা হয়েছে মোট ৬০ প্যাকেট মাংস। হিসাব অনুযায়ী বাকি ৪০ প্যাকেট মাংসের কোনো তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না। এছাড়া রাতের আধারে বণ্টনের প্রয়োজনীয়তা নিয়েও জনমনে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে।


এ বিষয়ে জানতে চাইলে পিআইও মোঃ সোহাগ আকন বলেন, সব কার্টুনে সমানসংখ্যক প্যাকেট ছিল না, কোনো কোনো কার্টুনে ১০টির পরিবর্তে ৭ বা ৮টি প্যাকেট ছিল। তবে স্থানীয়দের প্রশ্ন— সৌদি সরকারের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিকভাবে প্রেরিত সিল করা কার্টুনে প্যাকেটসংখ্যা কমবেশি হওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু? অনেকেই মনে করছেন, এই ব্যাখ্যা মোটেও গ্রহণযোগ্য নয় এবং পুরো বিতরণ প্রক্রিয়াতেই অস্বচ্ছতা রয়েছে। তালিকায় উল্লেখিত মাদরাসা ও এতিমখানা থেকে পাওয়া তথ্যেও দেখা গেছে, তালিকায় যে সংখ্যক প্যাকেট উল্লেখ করা হয়েছে, বাস্তবে তার সঙ্গে মেলে না। কোথাও বেশি, কোথাও আবার কম। দক্ষিন বাধাল মরহুম ছগির হোসেন হাফিজিয়া মাদ্রাসা এতিমখানা ও লিল্লাহ বোডিংয়ের নাম তালিকায় থাকলেও উক্ত মাদ্রাসার শিক্ষক হাফেজ মোঃ শরিফুল ইসলাম আদৌও কোন প্যাকেট পাননি বলে জানান।


এদিকে স্থানীয় সমাজকর্মী, সাংবাদিক, শিক্ষাবিদ ও সচেতন মহল বলছেন, সরকারি তত্ত্বাবধানে বিদেশি সহায়তার বণ্টনে এমন অসঙ্গতি প্রশাসনের ওপর জনগণের আস্থা কমিয়ে দেবে। তাদের দাবি, এই মাংস বিতরণের পুরো প্রক্রিয়াটি তদন্ত করে প্রকৃত সত্য বের করতে হবে। জনসাধারণের করের টাকায় পরিচালিত সরকারি দপ্তরের কাজে এই ধরনের অনিয়ম শুধু প্রশাসনিক নয়, নৈতিক ব্যর্থতাও নির্দেশ করে।


শরণখোলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাবিবুল্লাহকে দুম্বার মাংস বিতরণে অনিয়ম সম্পর্কে জানতে ফোন করলে তিনি জানান, আমার কাছে বিষয়টি নিয়ে একাধিক অভিযোগ এসেছে তদন্ত সাপেক্ষে বিধি অনুযায়ী ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে।



মোঃ কামরুল ইসলাম টিটু 

বাগেরহাট শরনখোলা 


আরও খবর



বলিভিয়ায় জ্বালানি সংকটে নির্বাচনী ব্যালট বিতরণে ব্যাঘাত

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ অক্টোবর ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ নভেম্বর ২০২৫ | ১০৬জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্কঃ জ্বালানির তীব্র ঘাটতি বলিভিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রস্তুতি ব্যাহত করছে। এবারের নির্বাচনে দুই দশকের বামপন্থী শাসনের পর দক্ষিণ আমেরিকার দেশটি ডানপন্থী শাসনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। গতকাল মঙ্গলবার একজন নির্বাচনী কর্মকর্তা এ তথ্য জানান।

লাপাজ থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানায়।

রোববারের নির্বাচনে ডানপন্থী সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ টুটো কুইরোগা ও মধ্য-ডানপন্থী সাবেক মেয়র রদ্রিগো পাজ মুখোমুখি লড়বেন।

বলিভিয়ায় প্রায় চার দশকের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অর্থনীতিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বিষয়টি এবারের নির্বাচনকে বিশেষভাবে প্রভাবিত করছে।

জ্বালানি ও মুদ্রার তীব্র ঘাটতি, বার্ষিক ২৩ শতাংশেরও বেশি মুদ্রাস্ফীতি বিদায়ী সমাজতন্ত্রীদের ওপর ভোটারদের ক্ষুব্ধ হওয়ার বড় কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বলিভিয়ায় ইলেকট্রনিক ভোটিং ব্যবস্থা না থাকায় দেশব্যাপী প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে হাতে হাতে ব্যালট বিতরণ করতে হয়।

প্রায় ৯ হাজার ১০০টি ভোটকেন্দ্র নিয়ে লাপাজ বলিভিয়ার পূর্ব সান্তা ক্রুজ বিভাগের পরে দ্বিতীয় সর্বাধিক জনবহুল বিভাগ।

বিদায়ী প্রেসিডেন্ট লুইস আর্সের সরকার ব্যয়বহুল জ্বালানি ভর্তুকি বজায় রাখার জন্য দেশের ডলারের রিজার্ভ প্রায় পুরোপুরিই ব্যবহার করে ফেলেছে।

কুইরোগা ও পাজ উভয়ই গণপরিবহন সংস্থা ও দুর্বল অর্থনৈতিক খাতছাড়া জ্বালানি ভর্তুকি কমিয়ে দেওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। 


আরও খবর



নাগরিক প্রতিনিধিদের দায়িত্ব ও ভূমিকা সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ অক্টোবর ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ নভেম্বর ২০২৫ | ৬১জন দেখেছেন

Image

স্ট্যাফ রিপোর্টার ঃ

বাগেরহাটের শরনখোলায় উওরন এ্যাকসেস প্রকল্পের আয়োজনে শরনখোলা উপজেলার  ১ নং ধানসাগর

২ নং খোন্তাকাটা ও ৩ নং রায়েন্দা ইউনিয়নের সি এস ও এবং সি বি ও সদস্যদের নিয়ে এক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয় উপজেলা অফিসার্স ক্লাবে।

২৯-১০-২০২৫ ইং তারিখ রোজ বুধবার  সকাল ১১টায়  উক্ত সভায়

প্রধান: অতিথি  হিসাবে উপস্থিত ছিলেন এস এম মেহেদী হাসান উপসহকারী প্রকৌশলী জনসাস্থ্য অধিদপ্তর‌-শরনখোলা উপজেলা বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন  মো: মনিরুজ্জামান (শিক্ষক) যুবদল নেতা- শরনখোলা উপজেলা আরোও বিশেষ অতিথি ছিলেন রঞ্জন নিকোলাস এ্যাডভোকেসি নেটওয়ার্কিং এ্যান্ড মাইগ্রেশন অফিসার।

উক্ত প্রশিক্ষণে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পানি সম্পদের প্রবেশাধিকার এবং ব্যবস্থাপনা সিদ্ধান্ত গ্রহণে নাগরিক প্রতিনিধিদের দায়িত্ব ও কর্তব্য ভূমিকা সম্পর্কে আলোচনা করেন। তার আলোচনায় তিনি সকলকে পানির সঠিক ব্যাবহার ও সংরক্ষণের সম্পর্কে অবহিত করেন। এছাড়া ও নিরাপদ পানির উৎস চিহ্নিত করার কথা বলেন। এই ক্ষেত্রে তিনি সমাজের যুব সম্প্রদায়ের প্রতি বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তিনি তার বক্তবে আরও উল্লেখ করে বলেন ভবিষ্যতে স্থানীয় পানি উন্নয়ন কমিটিতে যুবকদের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ রাখবেন বলে জানান।

সভায় সাংবাদিক সহ উত্তরণ অ্যাক্সেস প্রকল্পের উপকারভোগী  সি এস ও এবং সি বি ও

সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। সঞ্চালনায় ছিলেন; মোঃ রুহুল আমিন সিবিও শরনখোলা ও অনিত কুমার দাস সিবিও শরনখোলা।

বাগেরহাটের প্রতিনিধি

মোঃ কামরুল ইসলাম টিটু

 

আরও খবর



এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ অক্টোবর ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ নভেম্বর ২০২৫ | ৪৬জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্কঃ এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়গুলোর যেসব শিক্ষক ক্লাস বাদ দিয়ে অন্য কাজে নিয়োজিত, তাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি. আর. আবরার।

সোমবার বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা জানান।

শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘অনেক শিক্ষক আছেন, যারা ক্লাস না নিয়ে অন্য কাজে ব্যস্ত থাকেন। যেহেতু সরকার এমপিও কার্যক্রমের আওতায় তাদের নিয়োজিত করছে এবং বেতন দিচ্ছে, তাই তাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আইনের মধ্যেই বেশ কিছু বাধ্যবাধকতা রয়েছে, তবে সরকার সেগুলো যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করেনি। এবার আমরা আইনের আওতায় থেকেই বড় পরিসরে দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করব। সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যে ঘাটতি রয়েছে, তা স্কুলের মাধ্যমেই শোধরানো হবে।’

সি. আর. আবরার জানান, ‘যেসব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে খারাপ ফলাফল হয়েছে- অর্থাৎ শূন্য বা ১০ শতাংশের নিচে পাসের হার- সেসব প্রতিষ্ঠানের ফলাফলের কারণ অনুসন্ধান করা হবে। একই সঙ্গে যেসব প্রতিষ্ঠান পূর্বের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে এবং পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তির হার স্থিতিশীল রয়েছে, সেসব প্রতিষ্ঠানের প্রধানদেরও ডাকা হবে।’

তিনি বলেন, ‘সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে জবাবদিহিতার আওতায় আনা গেলে ফলাফল উন্নত করা সম্ভব-আমরা তার যথার্থ উদাহরণ পেয়েছি। পাশাপাশি দেখা যাচ্ছে, অনেক প্রতিষ্ঠান যথাযথ যাচাই ছাড়াই এমপিওভুক্ত করা হয়েছে, যেগুলো নানা সমস্যায় জর্জরিত। সেই প্রেক্ষিতে নন-পারফর্মিং প্রতিষ্ঠানগুলো মার্জ করা যায় কি না, তা নিয়েও আলোচনা চলছে।’

শিক্ষা উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘যেসব প্রতিষ্ঠানে এক বা দেড়শ শিক্ষার্থী ভর্তি হলেও পরীক্ষায় অংশ নেয় মাত্র ১০-১২ জন, অথচ ১৫-২০ জন শিক্ষককে বেতন দিতে হয়-সরকার এমন অপচয় রোধের বিষয়টিও গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে।


আরও খবর