Logo
আজঃ রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
শিরোনাম
আলাস্কায় নিখোঁজ উড়োজাহাজের সবাই নিহত! লস অ্যাঞ্জেলসের ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে বাংলাদেশের ‘নীলচক্র’ সান্তিয়াগো বের্নাবেউয়ে বিতর্কিত মাদ্রিদ ডার্বি সাবেক সিইসি আবদুর রউফের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সোনালি কাবিন পদক ঘোষণা ও কবি আল মাহমুদ স্মরণোৎসব বিষয়ে মতবিনিময় সভা শেরপুরে র‌্যাবের হাতে হেরোইনসহ আটক- ১ আজ থেকে সারাদেশে চলবে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ : স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শেরপুরে সূর্যমুখী বাগানে ইভটিজিংয়ের ঘটনায় দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে লকি ফার্গুসনের উপস্থিতি অনিশ্চিত পরবর্তী যুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র খুব বাজেভাবে হেরে যাবে: ইলন মাস্ক

সাত কলেজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত থাকছে না

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৫৯জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক : ২০২৪-২০২৫ সেশন থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধিভুক্ত থাকছে না রাজধানীর সরকারি সাত কলেজ। সোমবার সাত কলেজের অধ্যক্ষদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

বৈঠকে শেষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।

তিনি বলেন, সাত কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের সম্মানজনক পৃথকীকরণের সিদ্ধান্ত হয়েছে।

এই মুহূর্ত থেকে নতুন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সাত কলেজের কোনো ভর্তি নেয়া হবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, যারা এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে আছেন তাদের বিষয়ে ঢাবি দায়িত্বশীল থাকবে।

এর আগে, বেলা ১২টার দিকে সংবাদ সম্মেলন করে বিকেল চারটার মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ পদত্যাগ না করলে কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেন ঢাবি অধিভুক্ত রাজধানীর সরকারি সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি মোহম্মদ সজীব উদ্দিন জানান, রোববারের সংঘর্ষের ঘটনায় তাদের অন্তত ৪৪ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।

শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি সুমাইয়া আক্তার বলেন, দ্রুত হামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনার পাশাপাশি তাদের ছয় দফা দাবি বাস্তবায়ন না করা হলে তারা কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবেন।

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের সংবাদ সম্মেলনে তুলে ধরা দাবিগুলো হলো:

ঢাকা কলেজসহ সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সংঘাতের দায় নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে এবং প্রো-ভিসি মামুন আহমেদকে পদত্যাগ করতে হবে।

ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থী রাকিবকে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলাসহ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের ওপর নিউমার্কেট থানা পুলিশের ন্যক্কারজনক হামলার ঘটনায় এসি, ওসিসহ জড়িত পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রত্যাহার করে তদন্ত সাপেক্ষে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

ঢাবি শিক্ষার্থী কর্তৃক ইডেন কলেজ ও বদরুন্নেসা কলেজসহ সাত কলেজের নারী শিক্ষার্থীদের সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য এবং অশালীন অঙ্গভঙ্গির সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সাত কলেজের একাডেমিক এবং প্রশাসনিক সম্পর্কের চূড়ান্ত অবসান ঘটিয়ে তা বাতিল করে শিক্ষার্থীদের দাবি অনুযায়ী স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের রূপরেখা প্রণয়ন করতে হবে।

উল্লেখ্য, রোববার সন্ধ্যা ৬টার দিকে সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ করেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। তাদের অভিযোগ, এদিন বিকেলে সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা ৫ দফা দাবির অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে ঢাবি প্রো-ভিসি (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি তাদের সঙ্গে অসদাচরণ করেন। পরে রাত ১১টার দিকে মিছিল নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্যের বাসভবন অভিমুখে যাত্রা করে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা। তাদের সঙ্গে যোগ দেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত অন্যান্য কলেজের শিক্ষার্থীরা। মিছিল প্রতিরোধ করতে জড়ো হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। নীলক্ষেত মোড়ে মুখোমুখি অবস্থান নেয় দুই পক্ষ। এরপর শুরু হয় ইট-পাটকেল নিক্ষেপ ও পাল্টা-পাল্টা ধাওয়া। রাত ১টার দিকে ঘটনাস্থলে আসেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে ফিরে যান তিনি। রাত ৩টা পর্যন্ত চলা সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে রূপ নেয় নীলক্ষেত মোড়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দফায় দফায় টিয়ারগ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ। পরে এলাকায় ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়।


আরও খবর



ফের শপথ নিলেন মাদুরো, গ্রেপ্তারে তৎপর যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশিত:শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৬০জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: নিকোলাস মাদুরো ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট হিসেবে তৃতীয়বার শপথ নিয়েছেন। তিনি প্রায় ১২ বছর ধরে দেশের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) রাজধানী কারাকাসের জাতীয় পরিষদে শপথ নেওয়ার পর মাদুরো বলেন, আমার নতুন রাষ্ট্রপতির মেয়াদ শান্তি, সমৃদ্ধি, সমতা ও নতুন গণতন্ত্রের সময়কাল হবে। সংবিধান সংস্কারের জন্য একটি কমিশন গঠন করা হবে। খবর রয়টার্স।


শপথ নেওয়ার দিনেই যুক্তরাষ্ট্র মাদুরোকে গ্রেপ্তারে পুরস্কারের মূল্য বাড়িয়ে দুই কোটি ৫০ লাখ ডলার ঘোষণা করেছে। এ ছাড়া ভেনেজুয়েলার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রীর জন্যও পুরস্কারের অর্থমূল্য বাড়ানো হয়েছে।



যুক্তরাষ্ট্র ২০২০ সালে মাদুরো ও তার সরকারের অন্যান্য কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মাদক পাচার ও দুর্নীতির অভিযোগ এনে এ গ্রেপ্তারি পরোয়ান জারি করে। কিন্তু মাদুরো ও সহকর্মীরা এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন।


এদিকে, বিরোধী দল দাবি করেছে তাদের প্রার্থী এদমুন্দো গনসালেস নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশ তাকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। মাদুরো সরকার এসব দাবি নাকচ করে দিয়েছে। একইসঙ্গে বিরোধীদলকে ‘ফ্যাসিবাদী’ চক্রান্তের দায়ে অভিযুক্ত করেছে।


আরও খবর

আলাস্কায় নিখোঁজ উড়োজাহাজের সবাই নিহত!

রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




সাউথখালী মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান-২০২৫ এর উদ্বোধন

প্রকাশিত:শনিবার ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

মোঃ কামরুল ইসলাম টিটু : শীতের বিদায়। আর ঋতুরাজ বসন্তের আগমনের সন্ধিক্ষণে। প্রাকৃতি যখন নিজেকে অপরূপ সাজে সাজাতে ব্যস্ত এমনই শুভ ক্ষনে। প্রতিবছরের ন্যায় শিক্ষার্থীদের সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক উৎকর্ষ সাধনের লক্ষ্যে। সাউথখালী মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালযে। উদযাপিত হতে যাচ্ছে ০৩ দিনব্যাপী বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ‌।

উক্ত ০৩ দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে অনুষ্ঠান সূচি: 

০৮ ই ফেব্রুয়ারি শনিবার সকাল ৮'৩০মি: উদ্বোধনী অনুষ্ঠান এবং শিক্ষার্থীদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও ০৯ ও১০ ফেব্রুয়ারি রবি ও সোমবার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান। বাগেরহাটের শরণখোলার-৪ নং সাউথ খালি ইউনিয়নের-সাউথখালী মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান-২০২৫। আজ শনিবার-০৮ ফেব্রুয়ারী জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে শুভ উদ্বোধন হল করা হয়েছে। তিন দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রিত ছিলেন ১! জনাব সুদীপ্ত কুমার সিংহ-উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা- শরণখোলা- বাগেরহাট, বিশেষ অতিথি হিসেবে আমন্ত্রিত ছিলেন- ১! মোঃ শহীদুল্লাহ-অফিসার ইনচার্জ শরনখোলা- বাগেরহাট, ২! জনাব ধনঞ্জয় মন্ডল-উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার-শরণখোলা বাগেরহাট, সভাপতিত্ব  করছেন: 

মোঃ আনোয়ার হোসেন পঞ্চায়েত প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক সভাপতি-উথখালীমাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়। সদস্য সচিব-বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বি এন পি) শরণখোলা উপজেলা বাগেরহাট। অনুষ্ঠান পরিচালনায় থাকবেন: ১! মোঃ শফিকুল ইসলাম-সহ: শিক্ষক ২! মোঃ আলমগীর হোসেন-সহ: শিক্ষক, ৩! মোঃ রেহেনুল ইসলাম-সহ: শিক্ষক, ৪! মোঃ ইমতিয়াজ---সহ: শিক্ষক, সাউথ খালি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়, অনুষ্ঠান সঞ্চালনায়: ১! মোঃ শামীম হোসেন-সহ: প্রধান শিক্ষক ২! জনাব অনিমেষ শিকদার-সহ: শিক্ষক, সাউথখালী মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় 

রেকর্ড সঞ্চালনায়: ১! মোঃ এমাদুল হক সহ: শিক্ষক, ২! জনাব শুভঙ্কর কুমার সাধক-সহ: শিক্ষক সাউথখালী মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়। 


আরও খবর

শেরপুরে র‌্যাবের হাতে হেরোইনসহ আটক- ১

রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




দেড় যুগ পর আগামীকাল ভোলায় জামায়াতে ইসলামীর সমাবেশ

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৭৩জন দেখেছেন

Image

ভোলা প্রতিনিধি : বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দেড় যুগ পর ভোলা জেলায় কর্মী সমাবেশের আয়োজন করেছে। এ উপলক্ষে দলের পক্ষ থেকে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। আজ থেকে প্রায় ১৮ বছর আগে ভোলা জেলায় জামায়াতে ইসলামীর সর্বশেষ বৃহৎ কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তবে এই দীর্ঘ বিরতির পর আবারও দলটি তাদের সংগঠনকে শক্তিশালী করার উদ্দেশ্যে ভোলায় এমন একটি সমাবেশ আয়োজন করছে।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ভোলা জেলা শাখার উদ্যোগে আগামীকাল শনিবার (২৫ জানুয়ারি) সকালে ভোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এ কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। সমাবেশে জামায়াতে ইসলামী ভোলা জেলা শাখার আমীর, ভোলা ও কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য মুহাম্মদ জাকির হোসাইন এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারী জেনারেল ও সাবেক এম. পি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও বরিশাল অঞ্চল পরিচালক এ্যাড. মুহাম্মদ মুয়াযযম হোসাইন (হেলাল), কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য ও বরিশাল মহানগরী আমীর অধ্যক্ষ জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর, কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা ও বরিশাল অঞ্চল টিম সদস্য এ. কে. এম ফখরুদ্দিন খান রাযী।

জামায়াতে ইসলামীর ভোলা জেলার শীর্ষ নেতারা জানিয়েছেন, এই কর্মী সমাবেশের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে দলটির স্থানীয় নেতা-কর্মীদের মাঝে ঐক্য বজায় রাখা, সংগঠনের কার্যক্রম সম্প্রসারণ এবং আগামী দিনের রাজনৈতিক কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করা। এছাড়া, সমাবেশে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে, যারা ভোলার জামায়াত কর্মীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখবেন।

সমাবেশে দলের নেতৃবৃন্দ নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন, বিশেষ করে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, জামায়াতে ইসলামীর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, এবং দলের আদর্শ ও মূলনীতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। স্থানীয় নেতা-কর্মীরা এই সমাবেশের মাধ্যমে দলের প্রতি তাদের প্রতিশ্রুতি পুনঃনির্ধারণ করবেন।

এদিকে ভোলা জেলায় জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সমাবেশকে কেন্দ্র করে পুলিশ প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। সমাবেশের স্থানসহ আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সকল ধরনের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সুষ্ঠু রাখতে তারা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

এই কর্মী সমাবেশের মাধ্যমে অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন যে, জামায়াতে ইসলামী কি পুনরায় রাজনৈতিক অঙ্গনে শক্তি বাড়ানোর চেষ্টা করছে? বিশেষ করে গত কয়েক বছরে দেশে রাজনৈতিক পরিস্থিতি বেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে এবং এর মধ্যে জামায়াতের এই কর্মী সমাবেশ বিশেষভাবে নজরকাড়া। যদিও দলটি অতীতে বেশ কিছু বিতর্কিত অবস্থানে ছিল, তবে এবার তারা আবারও নিজেদের রাজনৈতিক ভূমিকা প্রতিষ্ঠিত করতে চাইছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

ভোলা জেলায় জামায়াতে ইসলামী একসময় রাজনৈতিক কার্যক্রমের জন্য বেশ পরিচিত ছিল। তারা স্থানীয় নানা সামাজিক কর্মকাণ্ড এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠান আয়োজন করেও স্থানীয় জনগণের মাঝে প্রভাব বিস্তার করেছে। যদিও বিগত বছরগুলোতে জামায়াতের রাজনৈতিক কার্যক্রম অনেকটাই স্তিমিত হয়ে পড়েছিল, তবে এবার তারা নিজেদের পুনরুজ্জীবিত করার উদ্যোগ নিয়েছে বলে মনে করেন অনেকে।

এ দীর্ঘ বিরতির পর জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সমাবেশ ভোলায় অনুষ্ঠিত হওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ও সামাজিক ঘটনা। দলের নেতা-কর্মীরা মনে করেন, এই সমাবেশ তাদের সংগঠনকে শক্তিশালী করতে সহায়ক হবে এবং আগামী দিনের জন্য একটি নতুন রাজনৈতিক দিক নির্দেশনা প্রদান করবে। তবে, এই কর্মী সমাবেশের পর কী ধরনের রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রতিক্রিয়া তৈরি হবে, তা পর্যবেক্ষণ করতে হবে।

উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ভোলা সদর উপজেলা কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা করেন। মতবিনিময় সভায় জামায়াতের জেলা ও উপজেলা নেতারা ২৫ জানুয়ারির কর্মী সমাবেশ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেন। এসময় জামায়াত নেতারা বলেন ন্যায় ও ইনসাফ ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দীর্ঘ দেড় যুগ পর শনিবার (২৫ জানুয়ারি) জামায়াতে ইসলামী ভোলা জেলার কর্মী সমাবেশ হতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষে দলের পক্ষ থেকে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। এ সমাবেশ স্মরণকালের সেরা সমাবেশ হবে বলেও জানিয়েছেন জামায়াত ইসলামীর নেতাকর্মীরা।


আরও খবর

শেরপুরে র‌্যাবের হাতে হেরোইনসহ আটক- ১

রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




বাংলাদেশ ব্যাংকের সব কর্মকর্তার লকার ফ্রিজ করতে দুদকের চিঠি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৩৩জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: বাংলাদেশ ব্যাংকের নিরাপত্তা ভল্টে রাখা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সব কর্মকর্তার সেইফ ডিপোজিট সাময়িক সময়ের জন্য ফ্রিজ (স্থগিত) করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে গভর্নরকে চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দুদক থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে দেয়া চিঠিতে বলা হয়, গত ২৬ জানুয়ারি আদালতের অনুমতিতে এক ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে দুদকের তদন্ত দল বাংলাদেশ ব্যাংকের কয়েন ভল্টে অনুসন্ধান চালায়। এ সময় অভিযোগের সংশ্লিষ্ট সাবেক ডেপুটি গভর্নর সিতাংশু কুমার সুর চৌধুরীর সেইফ ডিপোজিট খুলে ৫৫ হাজার ইউরো, ১ লাখ ৬৯ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলার, ১ হাজার ৫ দশমিক ৪ গ্রাম স্বর্ণ ও ৭০ লাখ টাকার এফডিআর উদ্ধার করা হয়।

তল্লাশিকালে রেজিস্ট্রার পরীক্ষা করে দেখা যায়, সেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্য কিছু কর্মকর্তাও সিলগালা করে সেইফ ডিপোজিট রেখেছেন। এসব সিলগালা কৌটাতেও অপ্রদর্শিত সম্পদ থাকার অবকাশ রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে দুদকের অনুসন্ধান চলমান রয়েছে।

এছাড়া, গত ৩০ জানুয়ারি অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে দুদক চেয়ারম্যানের ‘দুদক ও সম্পদ পুনরুদ্ধার’ সংক্রান্ত এক বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রক্ষিত সম্পদের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। অর্থ উপদেষ্টা সংশ্লিষ্ট সম্পদ সাময়িকভাবে স্থগিত রাখার বিষয়ে সম্মতি দিয়েছেন বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।


আরও খবর



খাজা উসমান খাঁ সিলভার পেন অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ ঘোষিত-৭ জন

প্রকাশিত:রবিবার ১২ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: ময়মনসিংহের গৌরীপুরে "খাজা উসমান খাঁ সিলভার পেন অ্যাওয়ার্ড-২০২৩" ঘোষণা ১১ জানুয়ারি, শনিবার দুপুর ১২ টা ৩০ মিনিটে ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলায় ক্রিয়েটিভ এসোসিয়েশন হিস্টোরিক্যাল সোসাইটি এন্ড লাইব্রেরী এর সেমিনার রুমে "খাজা উসমান খাঁ সিলভার পেন অ্যাওয়ার্ড-২০২৩" এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়। দি ইলেক্টোরাল কমিটি ফর খাজা উসমান খাঁ সিলভার পেন অ্যাওয়ার্ড-এর সহ-সভাপতি ও সরকারি টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইন্সটিটিউটের সাবেক সুপারিনটেনডেন্ট মোঃ আলী জিন্নাহর সভাপতিত্বে ৭ গুণী ব্যক্তিকে অ্যাওয়ার্ড ঘোষণা করেন গৌরীপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হুদা লিটন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন গৌরীপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল আমিন,  প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রায়হান উদ্দিন সরকার, কবি মো. নূরুল আবেদীন, ডাঃ হিউবার্ড চক্রবর্তী, সাবেক উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি মীর হোসেন মিরন, সাংবাদিক উবায়দুর রহমান, ঝিন্টু দেবনাথ, লুৎফর রহমান খোকন, সুপক রঞ্জন উকিল, আশেক-ই-মোস্তফা, মোঃ রমজান আলী মুক্তি, এসিক ইয়ুথ এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও সাংবাদিক শাহদাৎ শাহ, শামীমা ইসলাম, চয়নিকা রানী দাস সহ গৌরীপুরের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।


ভাষা ও সাহিত্যের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন কিশোরগঞ্জ জেলার কবি ও সাহিত্যিক ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ শাহজাহান, সাংবাদিকতায় ময়মনসিংহ জেলার দৈনিক প্রথম আলোর নিজেস্ব প্রতিবেদক মোস্তাফিজুর রহমান, জামালপুর জেলা প্রেসক্লাবের সহসভাপতি, দি নিউ নেশন পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি ও মেলানন্দ উপজেলার দৈনিক ইত্তেফাক এর প্রতিনিধি মো. শাহ জামাল।

 

 বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও গবেষণা ক্ষেত্রে নির্বাচিত হয়েছেন বগুড়া জেলার গবেষক, সাহিত্যিক ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কৃষি আবহাওয়া তথ্য পদ্ধতি উন্নতকরণ প্রকল্পের পরিচালক ড. মো. শাহ কামাল খান, শেরপুর জেলার গবেষক ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কৃষি এটিআই স্থাপন প্রকল্পের পরিচালক ড. মুহাম্মদ শরিফুল ইসলাম, সমাজসেবায় মাদক নিয়ন্ত্রণে বিশেষ অবদানের জন্য চট্রগাম জেলার কৃতি সন্তান ও খাগড়াছড়ি জেলার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হাসান মারুফ এবং রংপুর জেলার তৃতীয় লিঙ্গের সমাজসেবক আনোয়ারা ইসলাম রানী, একজন রুপান্তরিত নারী।


অ্যাওয়ার্ড কমিটির প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রায়হান উদ্দিন সরকার বলেন, ক্রিয়েটিভ এসোসিয়েশন ও এসিক এসোসিয়েশন এর সহযোগিতায়  সমাজের উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য এক বছর অন্তর অন্তর বীরাঙ্গনা সখিনা সিলভার পেন অ্যাওয়ার্ড ও খাজা উসমান খাঁ সিলভার পেন অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। ২য় ধাপে জুন- জুলাই মাসে ”খাজা উসমান খাঁ সিলভার পেন অ্যাওয়ার্ড-২০২৫” প্রকাশ করার পর ডিসেম্বর মাসের যে কোনো একদিন ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের অডিটরিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে  "খাজা উসমান খাঁ সিলভার পেন অ্যাওয়ার্ড-২০১৩ ও ২০২৫" এর পদক ও সার্টিফিকেটসহ মোট ১৫জন বিজয়ীদের হাতে তুলে দেয়া হবে। তাছাড়া এ বছরে ’পেন অ্যাওয়ার্ড অ্যাফেয়ার্স-২০২৪ ও ২৫’ ম্যাগাজিন প্রকাশিত হবে।


 ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলায় অবস্থিত “দি ইলেক্টোরাল কমিটি ফর খাজা উসমান খাঁ সিলভার পেন অ্যাওয়ার্ড” নামে সংগঠনটি  তিনটি লক্ষ্য নিয়ে কাজ করেছে- ঐতিহাসিক কেল্লা বোকাইনগর অধিপতি ঈশা খাঁর অনুগত রোমান্টিক হিরো খাজা উসমান খাঁর নামে এই অ্যাওয়ার্ড এর আয়োজন করা হয়। পেন অ্যাওয়ার্ড প্রদানের মাধ্যমে (১) ময়মনসিংহের গেীরীপুর উপজেলায় রোমান্টিক হিরো খাজা উসমান খাঁর ইতিহাস অবহিত করা, ইতিহাস ঐতিহ্যকে ধরে রাখা ও সমৃদ্ধ করা;  (২) ইলেক্টোরাল ভোটিং সিস্টেম প্রবর্তন ও পরীক্ষামূলকভারে এর প্রয়োগ ও সাফল্য এবং ইলেক্টোরাল ভোটের ফলাফলের মাধ্যমে অ্যওয়ার্ড বিজয়ীদের ঘোষনা। (৩) বৃহত্তর জেলাগুলোতে বা বিভাগে কোন বিশিষ্টজন উল্লেখিত চার বা একাধিক ক্ষেত্রে প্রশংসনীয় বিশেষ অবদান রেখেছেন; তাদের নিকট থেকে প্রোফাইল সংগ্রহ করে ইলেক্টোরাল ভোটের মাধ্যমে অ্যাওয়ার্ড বিজয়ী ঘোষনা করা।


খাজা ওসমান ছিলেন উত্তর-পূর্ব বাংলার একজন পাঠান সর্দার এবং মহাযোদ্ধা। বারো ভূঁইয়াদের একজন হিসেবে তিনি উত্তর বঙ্গের বৃহত্তর ময়মনসিংহ এবং পরবর্তীতে দক্ষিণ সিলেটে নবাব সমতুল্য জমিদারি করেন। তিনি ছিলেন মানসিংহ এবং মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিদ্বন্দ্বী এবং বাংলার সর্বশেষ আফগান সর্দার ও শাসক। তার পরাজয়ের ফলে বাকী সকল পাঠানকে আত্মসমর্পণ করতে হয় এবং সিলেট অঞ্চলটি সুবাহ বাংলার অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তাকে বাংলার ইতিহাসের সবচেয়ে রোমান্টিক ব্যক্তিত্ব বলে মনে করা হয়। বাহারিস্তান-ই-গায়বী, তুজুক-ই-জাহাঙ্গীরী এবং আকবরনামার মতো বিখ্যাত গ্রন্থে তার জীবনী রয়েছে। ঈসা খাঁর সাথে কাজ করে, উসমান খা ঁ বৃহত্তর ময়মনসিংহ জয় করেন। তিনি তার রাজধানী গৌরীপুরে বোকাইনগর দুর্গ শহরটি তৈরি করতে সক্ষম হন এবং এর মাধ্যমে উত্তর-পূর্ব বাংলার উপর তার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়। সম্রাট আকবরের মৃত্যুর পরে, ১৫৯৯ সালে উসমান বোকাইনগর দুর্গ পুনর্র্নিমাণ করে একে ২০,০০০ সৈন্যের একটি শক্তিশালী সামরিক ঘাঁটিতে পরিণত করতে সক্ষম হন। খাজা উসমান হাসানপুর এবং এগারোসিন্দুরে আরও দুটি দুর্গ প্রতিষ্ঠা করেছিলের। ১৬১১ সালের নভেম্বর মাসে উসমান খাঁ গৌরীপুরের বোকাইনগর ত্যাগ করে সিলেটে চলে আসে আসে। সিলেটের রক্তক্ষয়ি যুদ্ধে খাজা উসমান খাঁর মৃত্যু ১২ মার্চ ১৬১২।


রায়হান উদ্দিন সরকার, 

খাজা উসমান খাঁ সিলভার পেন অ্যাওয়ার্ড কমিটির সাধারণ সম্পাদক, ময়মনসিংহ 


আরও খবর

শেরপুরে র‌্যাবের হাতে হেরোইনসহ আটক- ১

রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫