Logo
আজঃ রবিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৫
শিরোনাম

পণ্যের প্রাইস ট্যাগে লিখা ১৯৯ টাকা, কিন্তু কেনো?"

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৫ | ৩৫৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিনিধি: রিফাত রায়হান শিক্ষার্থী, ফাইন্যান্স বিভাগ  রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

আমরা অনেক সময় কোনো শপিংমলে বা সুপার শপে বা শো-রুমে কিছু কিনতে গেলে সেই জিনিস টার প্রাইস ট্যাগে ১৯৯ টাকা, ৯৯৯ টাকা বা ২৯৯ টাকা ইত্যাদি এমন ধরনের দাম দেখতে পাই।
এটাকে Odd pricing বলে। কখনও কি মনে প্রশ্ন জেগেছে যে কেনো ২০০, ১০০০ এর পরিবর্তে এমন প্রাইসিং ব্যবহার করা হয়? ১ টাকার পার্থক্যে কি এমন এসে যায়?
তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক।

•Left Digit effect
আমরা সাধারণত বই পড়ি বা লিখি বাম থেকে ডানে। তাই যখন প্রাইস ট্যাগ দেখি তখন বাম দিকের সংখ্যার দিকে আমাদের মনোযোগ বেশি যায়। এবং সেটা Anchoring effect হিসেবে কাজ করে। মানে ঐ সংখ্যার ওপর বেইসড করেই বেশির ভাগ সিদ্ধান্ত আমরা নিয়ে থাকি।
যেমন: ১৯৯ টাকা এবং ২০০ টাকা
১ তো ২ এর থেকে ছোট। মানে ঐ ১০০ এর মতোই খরচ হচ্ছে।
পুরো ২০০ হলে কিনতাম না!!

•Perceived savings
একটা শার্ট কিনলাম দাম ১৯৯ টাকা দিয়ে, সম্পূর্ণ ২০০ টাকা তো আর লাগলো না। একটু হলেও তো টাকা বাঁচলো!

•Charm Number or Fluent number
Even(জোড়) নাম্বার গুলো থেকে Odd (বিজোড়) নাম্বার গুলো ক্রেতার purchasing behaviour এ বিশ্বাসযোগ্য বা পরিচিত হিসেবে পরিলক্ষিত হয়। এরফলে আমরা অনেক সময় সেই পণ্য টা কিনে ফেলি।
মূলত এই বিশ্বাসযোগ্যতা ডেভেলপ করে biasness of number থেকে। যেটি তৈরি হয় নাম্বারের সাথে আমাদের পরিচয় দিয়ে। যেমন: সপ্তাহে ৭ দিন, ২৫ ডিসেম্বর বড় দিন, ৯ হচ্ছে সব থেকে বড় সংখ্যা ইত্যাদির মধ্য দিয়ে আমরা এসব সংখ্যাকে বেশি পরিচিত এবং মনের অজান্তে অনেক সময় বিশ্বাসযোগ্য হিসাবে ভেবে থাকি!

তবে এই প্রাইসিং কাজ করে যে পণ্যগুলো সম্পর্কে আমাদের কাছে ইনফরমেশন কম থাকে সেগুলোর প্রাইসিং এর ক্ষেত্রে।
যেমন: জমির দামে কিন্তু সাধারণত কেউ এই প্রাইসিং ব্যবহার করে না। কারণ জমি কিনার আগে আমরা যথেষ্ট তথ্য সংগ্রহ করি সেই জমি সম্পর্কে।
সুতরাং বিক্রেতার কাছে benefit of unknown product অপশন টা থাকে না!

 


আরও খবর



নভেম্বরের ৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৪৮.৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ নভেম্বর ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ নভেম্বর ২০২৫ | ৪৩জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্কঃ

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, নভেম্বর মাসের প্রথম তিন দিনে দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪৮.৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, এ সময় প্রবাসীরা দেশে ৩৫০ মিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছেন। গত বছর একই সময়ে ছিল ২২১ মিলিয়ন ডলার।

চলতি অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত প্রবাসীরা মোট ১০ হাজার ৪৭৫ মিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। গত অর্থবছরের একই সময়ে এই পরিমাণ ছিল ৯ হাজার ১৫৯ মিলিয়ন ডলার।


আরও খবর



৫ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় জামায়াতে ইসলামীর বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি প্রদান

প্রকাশিত:রবিবার ১২ অক্টোবর ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ নভেম্বর ২০২৫ | ৮৮জন দেখেছেন

Image

গাইবান্ধা প্রতিনিধি:

জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে ও ফেব্রæয়ারিতে পি.আর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে রোববার বিকেলে গাইবান্ধায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বিক্ষোভ মিছিল করেছে। পরে জেলা প্রশাসকের কাছে একই দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করে।  

৫ দফা দাবি পূরণে জেলা জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীরা স্থানীয় পৌর পার্কে সমবেত হয়। পরে সেখান একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে গিয়ে জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জম আহমেদের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করে। 

জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর আব্দুল করিম সরকারের সভাপতিত্বে স্মারকলিপি পূর্ব সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা জামায়াতের নায়েবে বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল ওয়ারেছ, মো. মাজেদুর রহমান, জেলা সেক্রেটারি মাওলানা জহুরুল হক সরকার, নায়েবে আমীর মাওলানা নজরুল ইসলাম লেবু, সহকারী সেক্রেটারী সৈয়দ রোকনুজ্জামান ও ফয়সাল কবির রানা, পৌর জামায়াতের আমীর মো. ফেরদৌস আলম, মাওলানা নুরুল ইসলাম মন্ডল প্রমুখ।

সমাবেশ বক্তারা বলেন, অন্তর্র্বতীকালীন সরকার অনেক রক্তের বিনিময়ে তৈরি হয়েছে। পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন, জুলাই সনদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি, খুনি ফ্যাসিস্টদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে বিদ্যমান রাষ্ট্র কাঠামোর সংস্কার করলেই অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত হবে। 

জনগণের গণদাবি বাস্তবায়নে সরকারকে বাধ্য করার জন্য সংগঠনের সর্বস্তরের জনশক্তি ও দেশবাসীর প্রতি উদাত্ত আহব্বান জানান বক্তারা।



আরও খবর



ভারতের লক্ষ্য সিরিজ জয়; অস্ট্রেলিয়ার সমতা

প্রকাশিত:শনিবার ০৮ নভেম্বর ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৫ | জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্কঃ


প্রথম চার ম্যাচ শেষে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে সফরকারী ভারত। পাঁচ ম্যাচ সিরিজের পঞ্চম ও  শেষ ম্যাচ জিতলে বা পরিত্যক্ত হলেই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টানা চতুর্থ সিরিজ জয়ের স্বাদ নেবে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত।

অন্যদিকে সিরিজ হার এড়াতে সিরিজের শেষ ম্যাচে জয় ছাড়া অন্য কিছুই ভাবছে না অস্ট্রেলিয়া। এমন লক্ষ্য নিয়ে আগামীকাল ব্রিসবেনে বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা ১৫ মিনিটে সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টি খেলতে নামবে দু’দল।

প্রথম টি-টোয়েন্টি বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হবার পর দ্বিতীয় ম্যাচে ৪ উইকেটে জয় পায় অস্ট্রেলিয়া। এরপর টানা দুই ম্যাচ জিতে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে লিড নেয় ভারত। তৃতীয় ও চতুর্থ ম্যাচ যথাক্রমে- ৫ উইকেট ও ৪৮ রানে জিতে টিম ইন্ডিয়া।

ব্যাট-বল হাতে পারফরমেন্সের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টানা চতুর্থ সিরিজ জয়ের লক্ষ্য ভারতের। অসিদের বিপক্ষে সর্বশেষ তিন সিরিজের সবগুলোই জিতেছে টিম ইন্ডিয়া।

ভারতের স্পিনার ওয়াশিংটন সুন্দর বলেন, ‘আমাদের মূল লক্ষ্য ছিল, সিরিজ জয়। আমরা লক্ষ্য পূরণের দ্বারপ্রান্তে আছি। শেষ ম্যাচ জিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ জয়ের রেকর্ড আরও বড় করতে চাই।’

টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে সেরা সময় পার করছে বিশ্বের এক নম্বর দল ভারত। ২০২৩ সালের আগস্ট থেকে কোন সিরিজ বা টুর্নামেন্ট হারেনি তারা। এসময় আটটি দ্বিপাক্ষিক টি-টোয়েন্টি সিরিজে জয় পায় টিম ইন্ডিয়া।

ভারতের মত টি-টোয়েন্টিতে সেরা সময় যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়ারও। সর্বশেষ আট সিরিজের কোনটিতেই হারেনি তারা। সাতটিতে জয় ও ১টিতে ড্র করেছে অসিরা। ২০২৩ সালের নভেম্বরে সর্বশেষ যেই সিরিজে হেরেছিল অস্ট্রেলিয়া, সেটি ভারতের কাছেই।

তাই আবারও ভারতের কাছে হেরে টানা সিরিজ জয়ের রেকর্ড এখানেই থামাতে চায় না অস্ট্রেলিয়া। দলের ব্যাটার টিম ডেভিড বলেন, ‘শেষ ম্যাচে আমরা জয় ছাড়া অন্য কোন পথ দেখছি না। সিরিজ হার এড়াতে আমাদের সামনে জয়ের বিকল্প নেই। তবে শেষ ম্যাচে জিততে হলে ভারতের চাইতে ভাল ক্রিকেট খেলতে হবে আমাদের।’

এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টিতে ৩৬বার মুখোমুখি হয়েছে ভারত ও অস্ট্রেলিয়া। এরমধ্যে টিম ইন্ডিয়ার জয় ২২ ম্যাচে। অস্ট্রেলিয়া জিতেছে ১২ ম্যাচে। ২টি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়।

অস্ট্রেলিয়া : মিচেল মার্শ (অধিনায়ক), টিম ডেভিড, জশ ইংলিশ (উইকেটরক্ষক), মিচেল ওয়েন, জশ ফিলিপ, ম্যাথু শর্ট, ট্রাভিস হেড, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মার্কাস স্টয়নিস, জ্যাভিয়ের বার্টলেট, মাহিল বিয়াডম্যান, বেন ডওয়ারশিষ, ন্যাথান এলিস, ম্যাথু কুনেমান, ও এডাম জাম্পা।

ভারত : সূর্যকুমার যাদব (অধিনায়ক), শুভমান গিল (সহ-অধিনায়ক), অভিষেক শর্মা, তিলক ভার্মা, নীতিশ কুমার রেড্ডি, শিবম দুবে, অক্ষর প্যাটেল, জিতেশ শর্মা (উইকেটরক্ষক), বরুণ চক্রবর্তী, জসপ্রিত বুমরাহ, আর্শদীপ সিং, কুলদীপ যাদব, হার্ষিত রানা, সঞ্জু স্যামসন (উইকেটরক্ষক), রিঙ্কু সিং ও ওয়াশিংটন সুন্দর।


আরও খবর

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম প্রকাশ করল বিসিবি

বৃহস্পতিবার ০৬ নভেম্বর ২০২৫




যোগায় বহু সম্মানে সম্মানিত গ্রামের মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে নন্দিতা দাস

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ অক্টোবর ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৫ | ১১৮জন দেখেছেন

Image

সমরেশ রায় ও শম্পা দাশ, কলকাতা,  পশ্চিমবঙ্গ: প্রত্যন্ত গ্রামের মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে নন্দিতা দাস, গাংনাপুর ,দেবগ্রাম অঞ্চলে অবস্থিত- দাস পরিবারের ছোট মেয়ে, ১২ ক্লাসে পড়ুয়া , যোগায় পারদর্শী নন্দিতা দাস, স্কুলের গণ্ডিতে ঢোকার আগে থেকেই অর্থাৎ ছয় বছর বয়স থেকেই যোগায় তার আগ্রহ, দেখতে দেখতে ১৮ টি বছর, নানা কষ্টের মধ্য দিয়ে স্কুলের পড়ার সাথে সাথে, যোগা কি বেছে নিয়েছে তাহার পথচলা। 

মা শম্পা দাস ,বাবা প্রকাশ দাস, তাহাদের দুই মেয়েকে নিয়ে ছোট্ট সংসার, বড় মেয়ে জয়িতা দাস নার্সিং পড়ুয়া ,আর ছোট মেয়ে নন্দিতা দাস বারো ক্লাস পড়ুয়া ও  যোগায় পারদর্শী, দুই মেয়েকে নিয়ে মা বাবার ভরসা , আর তাহাদের জীবনের বড় পাওয়া মেয়েদেরকে বড় করা, তাই প্রত্যন্ত গ্রামে থেকে মেয়েদেরকে এগিয়ে চলার পথ দেখিয়ে চলেছেন, মেয়েদেরকে বড় করে তোলার জন্য বাবা বিদেশ পাড়ি দিয়েছেন, এমনকি মেয়েদের কথা ভেবে, বাড়িতে প্রায় না আসার মতো, তিনি বলেন মেয়েরা প্রতিষ্ঠা হোক এটাই আমার কাছে বড় পাওনা, তার মাও মেয়েদেরকে নিয়ে, সব সময় পাশে থেকে চলার পথ দেখাচ্ছেন।, সমস্ত কিছু আনন্দ ভুলে গিয়ে মেয়েদের পাশেই রয়েছেন, 

নন্দীতার মা জানান, আজ আমি হ্যাপি, আমার পরিশ্রম সার্থক, যেভাবে ছোট মেয়ে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় পারদর্শী হয়ে সম্মান ছিনিয়ে আনছে। আর যা হারা আমাকে সহযোগিতা করেছেন, সব সময় উৎসাহ যুগিয়েছেন, এমনকি নন্দিতাকেও এগিয়ে চলার পথ দেখিয়ে চলেছেন আমি তাহাদেরকেও ধন্যবাদ জানাই, ধন্যবাদ যানাই শিক্ষক মহাশয়দের, ধন্যবাদ জানাবো দীপান্বিতা দত্তকে যে আমাকে সব সময় সাহস যোগীয়েছেন, আমার মেয়েকে সাহস যোগীয়েছেন, 

তিনি আরো বলেন, আমার মেয়ে বলে নয়, ওর আগ্রহ আমাকে প্রেরণা জুগিয়েছে, আজ বহু দেশ থেকে প্রতিযোগিতার ডাক আসে, আর্থিক অবস্থার জন্য কিছুটা পিছিয়ে যেতে হয়, তাই যদি সরকারের তরফ থেকে এবং বিভিন্ন অর্গানাইজেশনের তরফ থেকে যদি সহযোগিতা পেতাম, তাহলে হয়তো মেয়েকে আরো এগিয়ে নিয়ে যেতে পারতাম। তবুও চেষ্টা করছি যতটুকু সম্ভব করার। আর এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পথ দেখাচ্ছেন বিভিন্ন প্রতিযোগিতায়, মাল্টি ট্যালেন্টেড স্কুল টিচার, যোগা, মাউথ অর্গান , আর্ট ও মডেলিং এ পারদর্শী ,সবার প্রিয়  রেখা সিংহ, যিনি সব সময় মেয়ের পাশে থাকেন, নতুন দিশা দেখান।

স্কুল পড়ুয়া নন্দিতা দাস, লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে, এবং সকলের সহযোগিতা নিয়ে এই ১৮ বছর বয়সে ডুবাই পারদর্শিত অর্জন করেছেন, প্রতিযোগিতায় সকলকে হারিয়ে বিভিন্ন পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন, গ্রাম বাংলা থেকে জেলাস্তরে, ডিস্ট্রিক্ট লেভেলে এমন কি ন্যাশনাল, ইন্টারন্যাশনাল প্রতিযোগিতায় প্রথম ও তৃতীয় স্থান অধিকার করে জয়ের ধ্বজা উড়িয়েছেন। গ্রামের মুখ উজ্জ্বল করেছেন, ছোট থেকে বড় মিলিয়ে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ টি বিভিন্ন সম্মানে ভূষিত হয়েছে ।  এবার নন্দিতা দিল্লি পাড়ি দিতে চলেছে প্রতিযোগিতায়। 

নন্দিতা দাস যোগা প্রতিযোগিতায় সম্মানিত হয়েছেন...... ১২ ই অক্টোবর, দীঘা কাপ ২০২৫, তৃতীয় স্থানাধিকারী।  ৩রা সেপ্টেম্বর মালয়েশিয়া থেকে, ৭ই জুন দার্জিলিং থেকে,  

তৃতীয় স্থান uysf  এশিয়া প্যাসিফিক যোগা স্পোর্টস চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫ প্রথম উইনার, 

3rd uysf  ন্যাশনাল যোগা স্পোর্টস চ্যাম্পিয়ন শিপ এ  প্রথম প্লেস। 

চতুর্থ uysfwb যোগা স্পোর্টস চ্যাম্পিয়ন শিপ, ২৫ থেকে ২৭ এপ্রিলে প্রতিযোগিতায় প্রথম প্লেস। এইভাবে একের পর এক তার পথচলা এবং প্রতিযোগীদের হারিয়ে,   বিজয়ী সম্মান ছিনিয়ে আনা, 

তাহার একটাই কথা, আমি যোগা কে ভালোবাসি, যোগা নিয়ে কিছু করতে চাই,‌ সবাই এইভাবে সহযোগিতা করলে, আমি আরো এগিয়ে যেতে পারবো, আর তার সাথে সাথে সবার উদ্দেশ্যে বলবো, আপনারাও যোগাসন করুন, সুগার মধ্য দিয়ে নিজেদের সুস্থ রাখুন। আর আমার স্বপ্ন নিজের হাতে কিছু ছাত্র তৈরি করা। নতুন পথ দেখানো। 


আরও খবর



শেখ হাসিনার মানবতা বিরোধী অপরাধের মামলায় তৃতীয় দিনের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন মঙ্গলবার

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ অক্টোবর ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ নভেম্বর ২০২৫ | ১১৭জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্কঃ  ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতা বিরোধী অপরাধের মামলায় তৃতীয় দিনের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করা হবে আগামীকাল মঙ্গলবার।

বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্র্যাইব্যুনাল-১ এ প্রসিকিউসন পক্ষে আজ দ্বিতীয় দিনের আর্গুমেন্ট শেষ করেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল। তিনি অপরাধের ভিডিও চিত্র উপস্থাপনের পাশাপাশি অপরাধের বিস্তৃতি তুলে ধরেন। এরপর ট্রাইব্যুনাল আগামীকাল যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের পরবর্তী দিন ধার্য করেন।

গত বুধবার এই মামলার শেষ সাক্ষী (৫৪ তম)  তদন্তকারী কর্মকর্তা মো: আলমগীরের জেরা শেষ হলে যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়।

ঐতিহাসিক এই মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম প্রতীক শহীদ আবু সাঈদের পিতাসহ স্বজনহারা পরিবারের অনেকে। এছাড়া স্টার উইটনেস হিসেবে সাক্ষ্য দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক ও জুলাই আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া নাহিদ ইসলাম এবং দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক ড. মাহমুদুর রহমান। সর্বমোট সাক্ষ্য দিয়েছেন ৫৪ জন সাক্ষী।

এই মামলায় প্রসিকিউসন পক্ষে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম ও গাজী এসএইচ তামিম শুনানি করছেন। সেই সাথে অপর প্রসিকিউটররা শুনানিতে উপস্থিত থাকেন। পলাতক শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী আমির হোসেন। আর এই মামলায় গ্রেফতার হয়ে রাজসাক্ষী হওয়া সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের পক্ষে আছেন আইনজীবী যায়েদ বিন আমজাদ।

মানবতা বিরোধী অপরাধের এই মামলায় শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে গত ১০ জুলাই অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। একপর্যায়ে এই মামলায় দোষ স্বীকার করে ঘটনার সত্যতা উদঘাটনে (অ্যাপ্রোভার) রাজসাক্ষী হতে সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের আবেদন মঞ্জুর করেন ট্র্যাইব্যুনাল। পরবর্তীতে এই মামলার রাজসাক্ষী হয়ে সাক্ষ্য দেন পুলিশের সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন।

এই মামলাটি ছাড়াও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আরও দুটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে একটি মামলায় আওয়ামী লীগের সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে গুম-খুনের ঘটনায় তাকে আসামি করা হয়েছে। অন্য মামলাটি হয়েছে রাজধানীর মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায়।

গত বছরের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে আওয়ামী লীগ সরকার, এর দলীয় ক্যাডার ও সরকারের অনুগত প্রশাসনসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি অংশ গণহত্যা ও মানবতা বিরোধী অপরাধ সংঘটিত করে বলে একের পর এক অভিযোগ জমা পড়ে। দুটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এসব অপরাধের বিচার কাজ চলছে।


আরও খবর