Logo
আজঃ রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
শিরোনাম
আলাস্কায় নিখোঁজ উড়োজাহাজের সবাই নিহত! লস অ্যাঞ্জেলসের ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে বাংলাদেশের ‘নীলচক্র’ সান্তিয়াগো বের্নাবেউয়ে বিতর্কিত মাদ্রিদ ডার্বি সাবেক সিইসি আবদুর রউফের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সোনালি কাবিন পদক ঘোষণা ও কবি আল মাহমুদ স্মরণোৎসব বিষয়ে মতবিনিময় সভা শেরপুরে র‌্যাবের হাতে হেরোইনসহ আটক- ১ আজ থেকে সারাদেশে চলবে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ : স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শেরপুরে সূর্যমুখী বাগানে ইভটিজিংয়ের ঘটনায় দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে লকি ফার্গুসনের উপস্থিতি অনিশ্চিত পরবর্তী যুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র খুব বাজেভাবে হেরে যাবে: ইলন মাস্ক

মোবাইল রিচার্জে ১০০ টাকার মধ্যে ৫৬ টাকাই ভ্যাট

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ১২৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিনিধি: ফের খরচ বাড়ছে মোবাইলে কথা বলা ও ইন্টারনেট ব্যবহারে। এবার এই সেবার ওপর ৩ শতাংশ সম্পূরক কর বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যা সরকারের পক্ষ থেকে অনুমোদনও দেওয়া হয়েছে। যেকোনো সময় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি হতে পারে।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে মোবাইল ফোন সেবায় সম্পূরক শুল্ক ১৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছিল। সেটি এখন আরও বাড়িয়ে ২৩ শতাংশ করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।


সে অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত মোবাইলে ১০০ টাকার রিচার্জ করলে সম্পূরক শুল্ক, ভ্যাট ও সারচার্জ দিতে হয় ২৮ দশমিক ১ টাকা, রেভেনিউ শেয়ার ও মিনিমাম ট্যাক্স দিতে হয় ৬ দশমিক ১ টাকা, পরোক্ষ কর দিতে হয় ২০ দশমিক ৪ টাকা।

অর্থাৎ, গ্রাহক ১০০ টাকা রিচার্জ করলে সবমিলিয়ে কর দিতেন ৫৪ দশমিক ৬ টাকা।


অন্তর্বর্তী সরকার সম্পূরক শুল্ক আরও ৩ শতাংশ বাড়ালে কর দিতে হবে ৫৬ দশমিক ৩ টাকা। যার মধ্যে সম্পূরক শুল্ক, ভ্যাট ও সারচার্জ কাটবে ২৯ দশমিক ৮ টাকা। রেভিনিউ শেয়ার ও মিনিমাম ট্যাক্স কাটবে ৬ দশমিক ১ টাকা, পরোক্ষ কর কাটবে ২০ দশমিক ৪ টাকা।

অর্থাৎ, সামনে থেকে গ্রাহক ১০০ টাকা রিচার্জ করলে সবমিলিয়ে কর দিতে হবে ৫৬ দশমিক ৩ টাকা।

ফলে এখন গ্রাহক ১০০ টাকায় ব্যবহার করতে পারবেন মূলত মাত্র ৪৩ টাকা ৭০ পয়সা।

এদিকে, মোবাইলে ফোন সেবায় দফায় দফায় খরচ বাড়ায় ইন্টারনেট গ্রাহক কমছে। তাছাড়া অনেকে ডাটা ব্যবহারের খরচে কাটছাঁট করছেন। এতে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তিতে এগিয়ে যাওয়ার বদলে উল্টোপথে হাঁটছে দেশের মানুষ।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী—গত নভেম্বর মাসে মুঠোফোনের গ্রাহক ছিল ১৮ কোটি ৮৭ লাখ, যা গত জুনের চেয়ে ৭৩ লাখ কম। অন্যদিকে জুনের চেয়ে মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৯৭ লাখ কমে ১৩ কোটি ২৮ লাখে নেমেছে।

ভয়েস কল এবং ইন্টারনেট ডাটায় নতুন করে কর বাড়ানোর সিদ্ধান্তকে বৈষম্যমূলক আচরণ বলে মন্তব্য করেন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. মহিউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, এনবিআরের ওপর ফ্যাসিবাদ সরকারের আত্মা ভর করেছে। সেজন্যই নতুন করে গ্রাহকদের ওপর অনৈতিকভাবে সম্পূরক শুল্ক আরোপ করতে যাচ্ছে। আমরা মনে করি এ ধরনের হঠকারী সিদ্ধান্ত একমাত্র তারাই নিতে পারে যাদের ওপর বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের ছায়া রয়েছে। ইন্টারনেট পরিষেবায় আমরা বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় তলানিতে আছি কিন্তু ভ্যাটের ক্ষেত্রে বিশ্বের সর্বোচ্চ স্থানে। যেখানে দেশের এখনো ৪৮ শতাংশ জনগণ ইন্টারনেট সেবার বাইরে আছে সেখানে নতুন করে এই উচ্চ কর নাগরিকদের ইন্টারনেট সেবা থেকে বিমুখ করবে। এমন সিদ্ধান্ত নতুন করে বৈষম্য সৃষ্টি করবে।

জনগণের পকেট কাটার জন্য এমন সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক এবং অগ্রহণযোগ্য উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতা প্রাণ দিয়েছিল জবাবদিহিতামূলক গণতন্ত্র ও সেবামূলক রাষ্ট্র গঠন করার জন্য। কিন্তু বর্তমান সরকার এবং এনবিআর সামাজিক দায়বদ্ধতার বিষয়টি ভুলে গিয়ে রাষ্ট্রের অর্থ যোগানোর জন্য জনগণের পকেট কাটার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যা হঠকারী, অযৌক্তিক এবং ফ্যাসিবাদী আচরণের অংশ। এমন সিদ্ধান্ত থেকে তাদের সরে আসতে হবে।

: ফের খরচ বাড়ছে মোবাইলে কথা বলা ও ইন্টারনেট ব্যবহারে। এবার এই সেবার ওপর ৩ শতাংশ সম্পূরক কর বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যা সরকারের পক্ষ থেকে অনুমোদনও দেওয়া হয়েছে। যেকোনো সময় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি হতে পারে।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে মোবাইল ফোন সেবায় সম্পূরক শুল্ক ১৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছিল। সেটি এখন আরও বাড়িয়ে ২৩ শতাংশ করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।


সে অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত মোবাইলে ১০০ টাকার রিচার্জ করলে সম্পূরক শুল্ক, ভ্যাট ও সারচার্জ দিতে হয় ২৮ দশমিক ১ টাকা, রেভেনিউ শেয়ার ও মিনিমাম ট্যাক্স দিতে হয় ৬ দশমিক ১ টাকা, পরোক্ষ কর দিতে হয় ২০ দশমিক ৪ টাকা।

অর্থাৎ, গ্রাহক ১০০ টাকা রিচার্জ করলে সবমিলিয়ে কর দিতেন ৫৪ দশমিক ৬ টাকা।


অন্তর্বর্তী সরকার সম্পূরক শুল্ক আরও ৩ শতাংশ বাড়ালে কর দিতে হবে ৫৬ দশমিক ৩ টাকা। যার মধ্যে সম্পূরক শুল্ক, ভ্যাট ও সারচার্জ কাটবে ২৯ দশমিক ৮ টাকা। রেভিনিউ শেয়ার ও মিনিমাম ট্যাক্স কাটবে ৬ দশমিক ১ টাকা, পরোক্ষ কর কাটবে ২০ দশমিক ৪ টাকা।

অর্থাৎ, সামনে থেকে গ্রাহক ১০০ টাকা রিচার্জ করলে সবমিলিয়ে কর দিতে হবে ৫৬ দশমিক ৩ টাকা।

ফলে এখন গ্রাহক ১০০ টাকায় ব্যবহার করতে পারবেন মূলত মাত্র ৪৩ টাকা ৭০ পয়সা।

এদিকে, মোবাইলে ফোন সেবায় দফায় দফায় খরচ বাড়ায় ইন্টারনেট গ্রাহক কমছে। তাছাড়া অনেকে ডাটা ব্যবহারের খরচে কাটছাঁট করছেন। এতে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তিতে এগিয়ে যাওয়ার বদলে উল্টোপথে হাঁটছে দেশের মানুষ।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী—গত নভেম্বর মাসে মুঠোফোনের গ্রাহক ছিল ১৮ কোটি ৮৭ লাখ, যা গত জুনের চেয়ে ৭৩ লাখ কম। অন্যদিকে জুনের চেয়ে মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৯৭ লাখ কমে ১৩ কোটি ২৮ লাখে নেমেছে।

ভয়েস কল এবং ইন্টারনেট ডাটায় নতুন করে কর বাড়ানোর সিদ্ধান্তকে বৈষম্যমূলক আচরণ বলে মন্তব্য করেন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. মহিউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, এনবিআরের ওপর ফ্যাসিবাদ সরকারের আত্মা ভর করেছে। সেজন্যই নতুন করে গ্রাহকদের ওপর অনৈতিকভাবে সম্পূরক শুল্ক আরোপ করতে যাচ্ছে। আমরা মনে করি এ ধরনের হঠকারী সিদ্ধান্ত একমাত্র তারাই নিতে পারে যাদের ওপর বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের ছায়া রয়েছে। ইন্টারনেট পরিষেবায় আমরা বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় তলানিতে আছি কিন্তু ভ্যাটের ক্ষেত্রে বিশ্বের সর্বোচ্চ স্থানে। যেখানে দেশের এখনো ৪৮ শতাংশ জনগণ ইন্টারনেট সেবার বাইরে আছে সেখানে নতুন করে এই উচ্চ কর নাগরিকদের ইন্টারনেট সেবা থেকে বিমুখ করবে। এমন সিদ্ধান্ত নতুন করে বৈষম্য সৃষ্টি করবে।

জনগণের পকেট কাটার জন্য এমন সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক এবং অগ্রহণযোগ্য উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতা প্রাণ দিয়েছিল জবাবদিহিতামূলক গণতন্ত্র ও সেবামূলক রাষ্ট্র গঠন করার জন্য। কিন্তু বর্তমান সরকার এবং এনবিআর সামাজিক দায়বদ্ধতার বিষয়টি ভুলে গিয়ে রাষ্ট্রের অর্থ যোগানোর জন্য জনগণের পকেট কাটার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যা হঠকারী, অযৌক্তিক এবং ফ্যাসিবাদী আচরণের অংশ। এমন সিদ্ধান্ত থেকে তাদের সরে আসতে হবে।


আরও খবর



রায়পুরে বর্ণাঢ্য র‍্যালির মধ্য দিয়ে শিবিরের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ২৬জন দেখেছেন

Image

খোরশেদ রনি : লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবিরের ৪৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারী) সকাল ৯টায় রায়পুর এলএম মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে থেকে শুরু হয়ে রায়পুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় গিয়ে এই র‍্যালি শেষ হয়। এতে শিবিরের কয়েক হাজার নেতাকর্মী উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।

র‍্যালিতে শিবিরের লক্ষ্মীপুর জেলা সভাপতি আবদুর রহমান ছাড়াও শিবিরের সাবেক জেলা ও শহর সভাপতি অ্যাড. আবদুল আউয়াল রাসেল, সাবেক জেলা ও শহর সভাপতি ফজলুল করিম, সাবেক জেলা সভাপতি সাইফুদ্দিন রাকিব, জেলা সাহিত্য সম্পাদক আবদুল মোতালেব, জেলা মাদ্রাসা ও দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক হযরত আলীসহ রায়পুরের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

র‍্যালি শেষে সমাপনী বক্তব্যে শিবিরের জেলা সভাপতি বলেন, " শিবির এদেশের স্বাধীনতা স্বার্বভৌমত্বের অতন্দ্র প্রহরী। তাই আগেও যারা শিবিরের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত ছিলো তারা আজ দেশ থেকে বিতাড়িত হয়েছেন। আগামীতেও যারা শিবিরের বিরুদ্ধাচারণ করবেন, তাদেরকেও জনগণ বয়কট করবে।"


আরও খবর

শেরপুরে র‌্যাবের হাতে হেরোইনসহ আটক- ১

রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




শেরপুরে ছাত্র শিবিরের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৩৫জন দেখেছেন

Image

শেরপুর প্রতিনিধি : ইসলামি ছাত্র শিবিরের ৪৮ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে শেরপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালী অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) শেরপুর জেলা শহরের খোয়ারপার মোড়ে সকাল সাড়ে দশ টায় র‍্যালীটি শুরু হয়ে শহর প্রদক্ষিণ করে থানার মোড় গিয়ে সমাবেশ এর মাধ্যমে শেষ হয়।

এ সময় জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি আশরাফুজ্জামান মাসুমের সভাপতিত্বে ও জেলা সেক্রেটারী মাশহুরুল ইসলাম মিল্লাতের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি নুরুজ্জামান বাদল ও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক কেন্দ্রীয় কমিটির বিতর্ক সম্পাদক মু. গোলাম কিবরিয়া ভিপি সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

সমাবেশে বক্তারা বলেন, দেশের ক্রান্তিকালীন সময়ে ইসলামি ছাত্রশিবির প্রতিষ্ঠা হয়েছে। এই সংগঠনের যাত্রা শুরু হয় ১৯৭৭ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ থেকে। যে সংগঠন মসজিদ থেকে যাত্রা শুরু করেছে তাদের দিয়ে টেন্ডারবাজ, চাদাবাজ তৈরী হয় না। এখানে ভালো মানুষ তৈরী হয়। শেরপুরের জননেতা শহীদ কামারুজ্জামান ছিলেন ৬ জন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এর একজন। শহীদ কামারুজ্জামানের প্রতি ফুটা রক্তের বদলা নেওয়া হবে শেরপুরে ইসলাম প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। ছাত্রশিবির সুন্দর দেশ গড়তে সৎ দক্ষ্য ও দেশপ্রেমিক নাগরিক তৈরী করতে কাজ করছে। ছাত্রশিবিরের একজন কর্মী বেচে থাকতে এই বাংলাদেশ স্বাধীনতার অস্তিত্ব বিলিন হতে দেবেনা।


আরও খবর

শেরপুরে র‌্যাবের হাতে হেরোইনসহ আটক- ১

রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




মাদারীপুরে তারুণ্যের উৎসব ফুটবল টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ জানুয়ারী 20২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৬২জন দেখেছেন

Image

কাজল খান : তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ উপলক্ষে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে জাতীয় গোল্ড কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট অনূর্ধ্ব ১৭ বালক ও বালিকা ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে। 

গত ২২ জানুয়ারী উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অনূর্ধ্ব ১৭ ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয়,মাদারীপুর জেলার ৪ টি উপজেলা ও ৪ টি পৌরসভা দল এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করে, আজ বিকেলে মাদারীপুর সদর উপজেলা ও শিবচর উপজেলা বালিকা দলের মধ্যে শিবচর উপজেলা চ্যাম্পিয়ন এবং মাদারীপুর সদর উপজেলা রানার্সআপ অপরদিকে বালকদের মধ্যে মাদারীপুর পৌরসভা চ্যাম্পিয়ন ও শিবচর পৌরসভা রানার্সআপ হয়েছে। 

বিজয়ীদের মাঝে এ সময় পুরস্কার বিতরণ করেন প্রধান অতিথি মাদারীপুর জেলা প্রশাসক জনাব ইয়াসমিন আক্তার সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।


আরও খবর



মোবাইল ফোনের নেশা কাটাতে যা করবেন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ২৭জন দেখেছেন

Image

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক: মোবাইল ফোন ধরে বসে থাকাটা আজকাল আর অভ্যাস নয়, রীতিমতো ‘খারাপ অভ্যাসে’ পরিণত হয়েছে। কিন্তু উপায়ান্তরই বা কোথায়— অচেনা এলাকা চিনতে হোক কিংবা বেড়াতে যাওয়ার টিকিট কাটা, অফিসের প্রজেক্ট সময়ের মধ্যে পাঠানো হোক কিংবা সিনেমা দেখা— সবই তো করতে হয় মোবাইল ফোনের মাধ্যমে। এমনকি অ্যালার্ম দেওয়ার প্রয়োজন হলেও হাত বাড়িয়ে দিই মোবাইল ফোনের দিকে। তা হলে ফোন থেকে নজর এড়িয়ে চলবেন কী করে? এ বিষয়ে ব্রুকলিনের ‘বেস্টসেলিং’ লেখিকা লিজ মুডির গবেষণায় যা উঠে এসেছে। আমাদের সামাজিকতাকে বিসর্জন দিয়ে ডিজিটাল দুনিয়া থেকে সরে আসার কথা বলা হচ্ছে না। বলা হচ্ছে— মোবাইল ফোনে আসক্তি বা ডিজিটাল আসক্তি থেকে শরীর ও মেধার ক্ষতি হচ্ছে। বিভিন্ন গবেষণায় চিকিৎসকরাও মোবাইল আসক্তি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। অথচ ডিজিটাল সমাজের রাশ হাতে রেখেও কীভাবে আসক্তির মুশকিল আসান হবে, তা জানা যায়নি।

এ বিষয়ে ব্রুকলিনের ‘বেস্টসেলিং’ লেখিকা লিজ মুডি অবশ্য বলেছেন, সমাধান মিলেছে। একটি গবেষণাতেই উঠে এসেছে সেই ‘কার্যকরী’ উপায়। যার সাহায্যে মাত্র ৬ মিনিটেই মোবাইলের আসক্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। স্বাস্থ্য সংক্রান্ত লেখিকা লিজ। আবার তার নিজস্ব পডকাস্টের চ্যানেলও রয়েছে। সেই চ্যানেলেই তিনি বিস্তারিত জানিয়েছেন। লিজ বলেছেন, একটি গবেষণায় দেখা গেছে— মাত্র ৬ মিনিট বই পড়লেই আমাদের মানসিক চাপ ৬৮ শতাংশ কমে যায়। শুধু তা-ই নয়, পড়ার অভ্যাস মনকে হালকা করার পাশাপাশি মনঃসংযোগ বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। তিনি বলেন, স্মার্টফোন আসার আগে বই পড়ার অভ্য়াস ছিল। কিন্তু ইদানীং সেই অভ্যাস অধিকাংশই মানুষ ভুলতে বসেছেন। গবেষণার কথা মেনে দিনের একটা সময় মোবাইল ফোন থেকে ৬ মিনিটের জন্য চোখ সরালে চাপমুক্তির পাশাপাশি আরও একটা ভালো কাজ হবে। মন একমুখী বা বলা ভালো— ফোনমুখী না হয়ে অন্য পথে চালিত হবে। আর কে বলতে পারে, মানসিক চাপ কমানোর পাশাপাশি পড়ার অভ্যাস হয়তো আমাদের মোবাইল আসক্তিকেও দূর করবে। লিজ যে গবেষণার কথা বলছেন, সেই গবেষণা করা হয়েছিল সাসেক্স বিশ্ববিদ্যালয়ে। মাইন্ডল্যাব ইন্টারন্যাশনালের গবেষকরা কগনিটিভ নিউরোসাইকোলজিস্ট চিকিৎসক ডেভিড লুইয়ের নেতৃত্বে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান। পরে সেই গবেষণা বিজ্ঞানবিষয়ক পত্র-পত্রিকার পাশাপাশি বহু আন্তর্জাতিক সংবাদপত্রেও প্রকাশিত হয়। গবেষণাটি প্রসঙ্গে ডেভিড অবশ্য বলেছিলেন—বই পড়লে যে আমাদের মন অন্য পথে চালিত হয়, সে ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। তবে তার চেয়েও বড় বিষয় হলো— সাদা পাতায় ছাপার অক্ষরগুলো আমাদের কল্পনাশক্তির সঙ্গে জুড়ে আমাদের মধ্যে থাকা সৃষ্টিশীলতাকেও জাগিয়ে তুলতে পারে।


আরও খবর



শেরপুরে র‌্যাবের অভিযানে ইয়াবা কারবারি আটক

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৩১জন দেখেছেন

Image

শেরপুর প্রতিনিধি : শেরপুর জেলার শ্রীবরদী থানার ভায়াডাঙ্গা বানিয়াপাড়া এলাকা হতে ১২০ পিস ইয়াবা'সহ মোঃ সাজ্জাদ হোসেন (১৮) নামের এক মাদক কারবারি কে আটক করেছে র‍্যাব ১৪, সিপিসি-১, জামালপুর।

গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ৫ ফেব্রুয়ারি রাত অনুমানিক সারে আটটায় র‍্যাব-১৪, জামালপুর ক্যাম্পের একটি আভিযানিক শ্রীবরদী থানার ভায়াডাঙ্গা বানিয়াপাড়া গ্রামের বকশীগঞ্জ টু ঝিনাইগাতীগামী পাকা রাস্তায় জনৈক মোঃ খায়রুল ইসলাম (৪০) এর রাইচ মিলের সামনে অভিযান চালায়। এসময় ১২০ পিস ইয়াবাসহ সাজ্জাদ হোসেনকে হাতেনাতে আটক করে। উদ্ধারকৃত মাদকদ্রব্যের আনুমানিক বাজার মূল্য ৩৬ হাজার টাকা।

ধৃত সাজ্জাদ হোসেন শ্রীবরদী উপজেলার হাসধারা গ্রামের মোঃ জহুরুল হকের ছেলে। আসামীকে আলামতসহ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য শ্রীবরদী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার র‌্যাব-১৪ জামালপুর ক্যাম্পের অধিনায়কের পক্ষে মিডিয়া অফিসার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল চাকমা, পিপিএম-সেবা স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।


আরও খবর

শেরপুরে র‌্যাবের হাতে হেরোইনসহ আটক- ১

রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫