লালপুরে কৃষি জমির শ্রেণী পরিবর্তন করে পুকুর কাটা বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
লোকসান এড়াতে চুক্তিভিত্তিক ফার্মে ঝুঁকছেন ব্রয়লার খামারিরা
বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বাফলার বিলে সাদা শাপলার সমারোহ
শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারসহ নিহত ১৪
ইসরায়েলি বাহিনীর বিমান হামলায় লেবাননের রাজধানী বৈরুতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সশস্ত্র মুসলিম রাজনৈতিক গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর অন্যতম শীর্ষ কমান্ডার ইব্রাহিম আকিলসহ ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী এবং হিজবুল্লাহ (আইডিএফ)— উভয়ই পৃথক বিবৃতিতে আকিলের নিহতের সত্যতা স্বীকার করেছে।আকিল হিজবুল্লাহর এলিট ফোর্স রাদওয়ান ইউনিটের শীর্ষ কমান্ডার ছিলেন। এছাড়া ১৯৮৩ সালে বৈরুতে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসে যে ভয়াবহ হামলা হয়েছিল, তাতে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। ‘গালিলে বিজয়’ নামের ওই হামলা মার্কিন ও লেবানিজ নাগরিকসহ নিহত হয়েছিলেন মোট ৬৩ জন। ২০১৯ সালে তার মাথার দাম ৭০ লাখ ডলার ঘোষণা করেছিল যুক্তরাষ্ট্র।
বিবৃতিতে এ দু’টি বিষয় উল্লেখ করে আইডিএফ বলেছে, “গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে শুক্রবার ইসরায়েলের বিমান বাহিনী বৈরুতে হামলা চালিয়েছে। এতে হিজবুল্লাহর এলিট ফোর্স রাদওয়ান ইউনিটের শীর্ষ কমান্ডার এবং ‘গালিলে বিজয়’ হামলার অন্যতম সদস্য ইব্রাহিম আকিল নিহত হয়েছে।”নিজেদের বিবৃতিতে হিজবুল্লাহ বলেছে, “গতকাল শুক্রবার ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বর হামলায় বৈরুদের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহরতলী এলাকা দাহিয়েহতে হিজবুল্লাহর অন্যতম শীর্ষ কমান্ডার ইব্রাহিম আকিল নিহত হয়েছেন।”
চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পেলেন ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন
সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করা উচিত: ট্রাম্প
সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪
সবজি পরিবহনের ক্যারেটে করে গাঁজা পরিবহন
ডেস্ক রিপোর্ট : র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। র্যাব নিয়মিত জঙ্গী, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, অস্ত্রধারী অপরাধী, ছিনতাইকারীসহ মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে আসছে। “চলো যাই যুদ্ধে, মাদকের বিরুদ্ধে” ¯স্লোগানকে সামনে রেখে মাদক নির্মূলে র্যাব মাদক বিরোধী অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ খ্রিঃ তারিখ র্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, কতিপয় মাদক ব্যবসায়ী একটি মাদকদ্রব্যের বড় চালান নিয়ে পিকআপ যোগে এবং মোটরসাইকেল দিয়ে স্কট করে রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে মুন্সিগঞ্জের উদ্দেশ্যে রওনা করেছে। উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১০ এর আভিযানিক দলটি একই তারিখ আনুমানিক সকাল ১০:১০ ঘটিকায় ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ থানাধীন ইকুরিয়া এলাকায় ঢাকা-মাওয়াগামী রাস্তায় একটি অস্থায়ী চেকপোস্ট স্থাপন করে। তার কিছুক্ষণ পর আনুমানিক সকাল ১১:০০ ঘটিকায় একটি দ্রুতগামী মোটরসাইকেল ও একটি পিকআপ উল্লেখিত র্যাবের চেক পোষ্টের সামনে পৌছালে উপস্থিত র্যাব সদস্যরা মোটরসাইকেল ও পিকআপটি থামিয়ে মোটরসাইকেল ও পিকআপে থাকা ০৪ জন আরোহিকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে তারা তাদের কাছে মাদকদ্রব্য আছে বলে স্বীকার করে। অতঃপর উক্ত চেক পোস্টে কর্তব্যরত র্যাব সদস্যরা বিধি মোতাবেক উক্ত পিকআপটি তল্লাশি করে এবং আসামীদের দেখানো ও বের করে দেওয়া পিকআপের পিছনের ডালার উপর বিশেষ কৌশলে রক্ষিত সবজি বহনের কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিকের ক্যারেটের ভিতর হতে আনুমানিক ১৫,০০,০০০/- (পনেরো লক্ষ) টাকা মূল্যমানের ৫০ (পঞ্চাঁশ) কেজি গাঁজাসহ ০৪ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত আসামীদের নাম ১। মো. আব্দুল মালেক (৩২), পিতা-মৃত এয়াজ উদ্দিন, সাং-ফতেহজংপুর, কাচারীপাড়া, থানা-চিরিরবন্দর, জেলা-দিনাজপুর, ২। মো. জাহাঙ্গীর আলম (৪০), পিতা-মো. ছেরাব উদ্দিন, সাং-ফতেহজংপুর, কাচারীপাড়া, থানা-চিরিরবন্দর, জেলা-দিনাজপুর, ৩। মো. ফখরুল ইসলাম (৪৩), পিতা-মৃত আব্দুল লতিফ, সাং-কুন্দারগোড়া, থানা-সদর দক্ষিণ, জেলা-কুমিল্লা ও ৪। মো. নজরুল ইসলাম @ নজির (৫৫), পিতা-মৃত আমির হোসেন, সাং-কুন্দারগোড়া, থানা-সদর দক্ষিণ, জেলা-কুমিল্লা বলে জানা যায়। এ সময় তাদের নিকট থেকে মাদক বহনে ব্যবহৃত ০১টি পিকআপ, ০১টি মোটরসাইকেল, ৫৫টি প্লাস্টিকের ক্যারেট, ০৫টি কাঁধব্যাগ, ০৫টি মোবাইল ফোন ও নগদ- ৪,৩৫০/- টাকা জব্দ করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, গ্রেফতারকৃত আসামীরা পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী। তারা বেশ কিছুদিন যাবৎ দেশের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা হতে গাঁজাসহ অন্যান্য মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে ঢাকার কেরাণীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করে আসছিল।
গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে একটি মাদক মামলা রুজু করতঃ সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
ময়মনসিংহে ৩ উপজেলায় পানিবন্দি ৩৩ হাজার পরিবার
সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪
শেরপুরে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, মৃত্যু বেড়ে ৭
রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪
আবার বাড়ল সোনার দাম, ভরি ছাড়াল ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা
দেশের বাজারে সোনার দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। ভরিতে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৬১৩ টাকা বাড়িয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। দাম বাড়ানোর ফলে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম হবে ১ লাখ ৩৫ হাজার ৬৬৪ টাকা। যা আজ ছিল ১ লাখ ৩৩ হাজার ৫১ টাকা।
মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাজুস জানায়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম বেড়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামীকাল (বুধবার) থেকে সোনার নতুন দাম কার্যকর হবে।
চিনি বাজার নিয়ন্ত্রণে শুল্ক কমানোর সুপারিশ
সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪
বাজার মনিটরিংয়ে টাস্কফোর্স গঠন হচ্ছে : আসিফ
রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪
যেসব কারণে রিজিকের বরকত কমে যায়
অনলাইন ডেস্ক: রিজিক মহান আল্লাহর অন্যতম নেয়ামত। গুনাহের কারণে আল্লাহ তাআলা বান্দার রিজিক কমিয়ে দেন। রিজিকে বরকত আসার জন্য মুমিনের তাকওয়া অবলম্বন অত্যন্ত জরুরি। তা না হলে রিজিকে সংকীর্ণতা নেমে আসবে। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেছেন, ‘আর যদি জনপদগুলোর অধিবাসীরা ইমান আনত এবং তাকওয়া অবলম্বন করত তাহলে আমি অবশ্যই আসমান ও জমিন থেকে বরকতগুলো তাদের ওপর খুলে দিতাম; কিন্তু তারা অস্বীকার করল। অতঃপর তারা যা অর্জন করত, তার কারণে আমি তাদের পাকড়াও করলাম।’ (সুরা আরাফ: ৯৬)
গুনাহে লেগে থাকলে রিজিক কমে
গুনাহের কারণে মুমিন বান্দাকে অনেক সময় দুনিয়ায় শাস্তি ভোগ করতে হয়, যার ফলে তার ওপর বড় বিপদাপদ, অভাব-অনটন, অসুস্থতা ইত্যাদি চেপে বসতে পারে। প্রিয়নবী (স.)-এর হাদিসে এ ধরনের ইঙ্গিত পাওয়া যায়। হজরত সাওবান (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, সৎকর্ম ছাড়া অন্য কিছু আয়ুষ্কাল বাড়াতে পারে না এবং দোয়া ছাড়া অন্য কিছুতে তাকদির রদ হয় না। মানুষ তার পাপকাজের দরুন তার প্রাপ্য রিজিক থেকে বঞ্চিত হয়। (ইবনে মাজাহ: ৪০২২) প্রশ্ন জাগতে পারে, তাহলে যারা আল্লাহর ওপর ইমান আনেনি তাদের এত সম্পদ কোথা থেকে এলো? এর প্রথম জবাব হলো- রিজিকে বরকত আসার উদ্দেশ্য শুধু টাকার পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়া নয়; রিজিকের বরকত কখনো উভয় জাহানের হতে পারে। যেমন মুমিনরা দুনিয়ার পাশাপাশি পরকালীন সওয়াব পাবেন। আর পরকালীন প্রতিদান দুনিয়ার তুলনায় অনেক বেশি। কিন্তু যারা আল্লাহর ওপর ইমান রাখে না, তারা তাদের ভালো কাজের প্রতিদান এবং পাপ না করার ফল দুনিয়ায়ই পেয়ে যায়। তারা দুনিয়ায় যা অর্জন করছে তা মুমিনের পরকালীন প্রতিদানের তুলনায় কিছুই নয়।
আল্লাহর স্মরণ থেকে উদাসীনতা রিজিক কমায়
মুমিন যখন আল্লাহর স্মরণ থেকে গাফেল বা উদাসীন হন, তখনও রিজিকের বরকত উঠিয়ে নেওয়া হয়। উদাসীনতার ফলে একের পর এক অহেতুক বাসনা সৃষ্টি হয়, ফলে গুনাহ বেড়ে যায় এবং তা বরকত উঠে যাওয়ার কারণ হয়। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেছেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি যেন তোমাদের আল্লাহর স্মরণ থেকে উদাসীন না করে। আর যারা এরূপ করে তারাই তো ক্ষতিগ্রস্ত।’ (সুরা মুনাফিকুন: ৯) তাই সন্তান-সন্ততি ও ধন-সম্পদের মোহে পড়ে আল্লাহকে ভুলে গেলে চলবে না। বরং আল্লাহর দেখানো পথেই চলতে হবে।
সুদ
রিজিক কমে যাওয়ার আরেকটি বড় কারণ হলো সুদ। সুদখোর সর্বাবস্থায় আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থায় থাকে। রাসুল (স.) সুদখোর, সুদদাতা ও সুদের সাক্ষী ও দলিল লেখককে অভিশাপ দিয়েছেন। এবং বলেছেন, তারা সবাই সমান অপরাধী। নবীজি (স.) বিদায় হজের ভাষণে সব ধরনের সুদকে নিষিদ্ধ করেছেন। মহান আল্লাহ মুমিনদের সুদ থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে ঈমানদারগণ, আল্লাহকে ভয় করো এবং তোমাদের যে সুদ বাকি আছে তা ছেড়ে দাও, যদি তোমরা ঈমানদার হও। যদি তোমরা এমন না করো তাহলে তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের পক্ষ থেকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হও।’ (সুরা বাকারা: ২৭৮-২৭৯) আরও ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ সুদকে হ্রাস করেন এবং সদকাকে বর্ধিত করেন। (সুরা বাকারা: ২৭৬) এই আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরবিদরা বলেন, সুদ সম্পদের বরকত নষ্ট করে দেয়। রাসুল (স.) ইরশাদ করেন, প্রিয়নবী (সা.) বলেছেন, ‘যাদের মাঝে ব্যভিচার ও সুদ বিস্তার লাভ করলো, তারা নিজেদের উপর আল্লাহর আজাব নামিয়ে নিলো।’ (মুসনাদে আহমদ: ৩৮০৯; মুসনাদে আবু ইয়ালা: ৪৯৮১)
অকৃতজ্ঞতা
রিজিক কমে যাওয়ার আরেকটি কারণ হলো অকৃতজ্ঞতা। আল্লাহর নেয়ামতের শুকরিয়া না করা। আল্লাহ অকৃতজ্ঞদের পছন্দ করেন না। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যদি তোমরা শুকরিয়া আদায় করো, তাহলে আমি অবশ্যই তোমাদের বাড়িয়ে দেব। আর যদি তোমরা অকৃতজ্ঞ হও, তবে মনে রেখো, আমার শাস্তি বড়ই কঠোর’ (সুরা ইবরাহিম: ৭)। আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া যেমন ইবাদতের মাধ্যমে করা হয়, তেমনি তাঁর দেওয়া নিয়ামতকে তাঁর দেওয়া বিধান মোতাবেক পরিচালনার মাধ্যমেও করা যেতে পারে। আল্লাহর নিয়ামত শুধু টাকা-পয়সা, বাড়ি-গাড়িই নয়, বরং মানুষ নিজেই আল্লাহর নিয়ামত। দুনিয়ার বুকে যা কিছু আছে, সবই আল্লাহর নেয়ামত। হাজারটা জীবনের তাঁর নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা সম্ভব নয়। তবে আমাদের ব্যক্তিজীবন সাজানোর মাধ্যমে সর্বদা আল্লাহর দরবারে নত হয়ে থাকা উচিত।
জাকাত না দেওয়া
জাকাত না দিলেও রিজিক কমে যায়। সাহাবি আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, একবার মহানবী (স.) আমাদের কাছে এলেন। অতঃপর বললেন, যারা নিজের ধন-সম্পদের জাকাত বন্ধ করে দেবে, তাদের জন্য আসমান থেকে বৃষ্টি বন্ধ রাখা হবে। এমনকি চতুষ্পদ জন্তু না থাকলে আদৌ বৃষ্টি হবে না।’ (হিলইয়াতুল আওলিয়া: ৩/৩২০; সুনানে ইবনে মাজাহ: ৪০১৯)।
ব্যভিচার
রিজিক কমে যাওয়ার আরেকটি বড় কারণ হলো- অশ্লীলতা ও ব্যভিচার। ব্যভিচারের কারণে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুল (স.)-কে বলতে শুনেছি, ‘যে জাতির মাঝে ব্যভিচার বিস্তার লাভ করে, তাদের দুর্ভিক্ষের মাধ্যমে পাকড়াও করা হয়।’ (মুসনাদে আহমদ: ১৭৮১২; মেশকাত: ৩৫৮২) আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে গুনাহমুক্ত থাকার তাওফিক দান করুন। তাঁর শোকরগুজার এবং কৃতজ্ঞ বান্দা হওয়ার তাওফিক দান করুন। মুমিনের দুনিয়া-আখেরাতের জীবন বরকতময় ও নেয়ামতপূর্ণ করুন। আমিন।
নিজেকে পরিশুদ্ধ করার একমাত্র ইবাদত নামাজ
সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪
কোরআনের বর্ণনায় মেঘ-বৃষ্টির রহস্য
বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪
সরকারের উপদেষ্টা হতে চান ফারুকী
অনলাইন ডেস্ক: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকেই সরব ছিলেন নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। আন্দোলন থেকে শুরু করে অন্তর্বর্তী সরকার- সব বিষয় নিয়েই কথা বলেছেন এই গুণী নির্মাতা। সম্প্রতি এক স্ট্যাটাসে ফারুকী জানালেন, সরকার পতনের পরেও আওয়ামী লীগ নানাভাবে তাকে নিয়ে প্রোপাগাণ্ডা ছড়াচ্ছে। যে বিষয়টি আবারও তার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। ফারুকী তার স্ট্যাটাসে বলেছেন, “আমাকে উপদেষ্টা করা এখন সময়ের দাবি! আওয়ামী প্রোপাগান্ডু লীগ যেভাবে আমার ব্যাপারে তাদের ক্ষোভ জানাচ্ছে তাতে বোঝা যাচ্ছে ফ্যাসিবাদের পতনে আমার বিশাল ভূমিকা আছে। সুতরাং ‘ফ্যাসিবাদের পুচ্ছে আগুন’ কোটায় আমাকে উপদেষ্টা করার জন্য প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহবান জানাচ্ছি।” নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে তিনটি বিষয় তুলে ধরেন এই নির্মাতা। যেখানে তিনি বলেন, তিনি কোনো রাজনৈতিক কর্মী না। তিনি আওয়ামী লীগ-বিএনপি সবারই ভালো কিছুর প্রশংসা এবং খারাপ কাজের নিন্দা করতে পারেন। ফারুকী আরো বলেন, বিগত সরকারের সমালোচনা করে একটা পোস্ট দিলে তিনটা দিতে হইতো প্রশংসা করে। আবার সমালোচনারও কিছু প্যাটার্ন আছে। প্রধানমন্ত্রীকে বাইরে রেখে অন্যান্যের সমালোচনা করতে হইতো। সিনেমা আটকে যাবে যেটা আটকানোই অন্যায়। সেই সিনেমা ছাড়ানোর জন্য তদবীর করতে হবে এবং ছাড়ানোর পর ধন্যবাদ দিতে হবে। নানাবিধ কৌতুকময় ছিল জীবন। ফারুকীর ভাষ্যমতে, বিগত সরকারের লুটপাট, টেন্ডার বাণিজ্য, চুরি-চামারি, ব্যবসা কোনো কিছুর সাথেই কোনো সম্পর্ক নাই। কিন্তু ফ্যাসিস্ট পতনের আন্দোলনে নামায় তাদের ওপরে ক্ষোভ বড় গভীর।এই ক্ষোভ ঢালার জন্য এখন টাইমলাইনের ওপর পিএইচডি করছে বিরোধীরা। এসব না করে বিগত সরকারের অনুসারীদের আত্মশুদ্ধির পথে হাঁটার পরামর্শ দেন ফারুকী। আর মানবতাবিরোধী অপরাধ ও সীমাহীন লুটপাটের বিচার করারও আহ্বান জানান নতুন সরকারের প্রতি।
ফ্লপ চঞ্চলের ‘পদাতিক’
শনিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৪
সামান্থার সংসার ভাঙার পেছনে ছিল মন্ত্রীর হাত, বললেন আরেক মন্ত্রী
বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪