Logo
আজঃ শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

‘ক্ষতিগ্রস্ত’ নেতাকর্মীদের তালিকা করবে আ.লীগ

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৯২জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক:  বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত হয় আওয়ামী লীগ সরকার। গত ৫ আগস্ট দলের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যান। এরপর থেকে দলের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা-মামলা, বাড়িঘর ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ভাঙচুর করা হচ্ছে। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন স্থানে ‘মব’ জাস্টিসের নামে পিটিয়ে হত্যা বা আহত করা হচ্ছে দীর্ঘদিন ক্ষমতা থাকা দলটির নেতাকর্মীদের। অনেকের বাড়িঘর আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলা হচ্ছে, হচ্ছে লুটপাট।সরকার পতনের পর থেকে যেসব নেতাকর্মী নিহত বা আহত হয়েছেন, যাদের বাড়িঘর ভাঙচুর কিংবা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা করা হয়েছে, সেই সব নেতাদের তালিকা করবে আওয়ামী লীগ। টানা ১৫ বছরের অধিক সময় ক্ষমতায় থাকা দলটির শীর্ষপর্যায়ের একাধিক নেতা ঢাকা পোস্টকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।



আরও খবর



কানপুরেই হবে ভারত–বাংলাদেশ দ্বিতীয় টেস্ট

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ১৩৩জন দেখেছেন

Image

কানপুরে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিতীয় টেস্টে ঝামেলা করার হুমকি দিয়েছিল অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা নামে একটি ভারতীয় ধর্মীয় সংগঠন। এই হুমকির পরও কানপুরেই হবে বাংলাদেশ-ভারত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডেকে দেশটির ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে। কানপুরে দ্বিতীয় টেস্ট শুরু হবে ২৭ সেপ্টেম্বর।

অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা নামের ধর্মীয় সংগঠনটির দাবি, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নৃশংসতা চালানো হয়েছে। সেখানে হিন্দুদের ওপর হওয়া অত্যাচারের প্রতিবাদ করতেই বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে দুটি ম্যাচ বাতিলের আহ্বান জানাচ্ছে তারা।এর আগে গোয়ালিয়রে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচটি বাতিল না করলে পিচ কুপিয়ে নষ্ট করার হুমকি দিয়েছিলেন হিন্দু মহাসভার সহসভাপতি জাভিয়ের ভরদ্বাজ।তবে ইন্ডিয়া টুডে বোর্ডের একটি সূত্রের উদ্ধৃতি প্রকাশ করেছে। সূত্রটি বলেছে, ‘সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। সূচি অনুযায়ী যেন ম্যাচ হয়, আমরা সে জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছি। দুই দলের ম্যাচ আয়োজন করতে স্টেডিয়াম প্রস্তুত।’ সূত্রটি আরও বলেছে, ‘ম্যাচ অন্য কোথাও না, কানপুরেই হবে। তবু আমরা নজর রাখব, সেটা কানপুর এবং অন্য ভেন্যুগুলোতেও।’

১৫ সেপ্টেম্বর ভারত সফরে যাবে বাংলাদেশ দল। নাজমুল হোসেনের দল সেখানে দুটি টেস্ট ও তিন টি-টোয়েন্টি ম্যাচের দুটি সিরিজ খেলবেন। ১৯ সেপ্টেম্বর চেন্নাই শুরু হবে প্রথম টেস্ট।তবে ইন্ডিয়া টুডে বোর্ডের একটি সূত্রের উদ্ধৃতি প্রকাশ করেছে। সূত্রটি বলেছে, ‘সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। সূচি অনুযায়ী যেন ম্যাচ হয়, আমরা সে জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছি। দুই দলের ম্যাচ আয়োজন করতে স্টেডিয়াম প্রস্তুত।’ সূত্রটি আরও বলেছে, ‘ম্যাচ অন্য কোথাও না, কানপুরেই হবে। তবু আমরা নজর রাখব, সেটা কানপুর এবং অন্য ভেন্যুগুলোতেও।’

১৫ সেপ্টেম্বর ভারত সফরে যাবে বাংলাদেশ দল। নাজমুল হোসেনের দল সেখানে দুটি টেস্ট ও তিন টি-টোয়েন্টি ম্যাচের দুটি সিরিজ খেলবেন। ১৯ সেপ্টেম্বর চেন্নাই শুরু হবে প্রথম টেস্ট।


আরও খবর



গুগল ম্যাপসে গুরুত্বপূর্ণ স্থানের তথ্য সংরক্ষণের পদ্ধতি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ সেপ্টেম্বর 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: গুগলের জনপ্রিয় ফিচার গুগল ম্যাপ। এটি এখন পুরোবিশ্বকে হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে। ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, ঐতিহাসিক স্থান, হোটেল-রেস্তোরাঁ, রাস্তাঘাট, বিভিন্ন লোকেশনের এক বিশাল সমাহার। এতে পথের দিকনির্দেশনা দেখার পাশাপাশি নিজের ভৌগোলিক অবস্থানও সরাসরি দেখা যায়। এমনকি পরিচিত ব্যক্তিদের কাছে নিজের অবস্থানের তথ্যও (লাইভ লোকেশন) শেয়ার করা যায়। আবার গুগল ম্যাপসে চাইলেই আপনি গুরুত্বপূর্ণ বা প্রয়োজনীয় স্থানের তথ্য সংরক্ষণ করতে পারবেন। ফলে বারবার স্থানগুলোর নাম না লিখে তথ্য জানতে হবে না। তাহলে চলুন

গুগল ম্যাপসে গুরুত্বপূর্ণ স্থানের তথ্য সংরক্ষণ করার পদ্ধতি দেখে নেওয়া যাক:

১. গুরুত্বপূর্ণ স্থানের তথ্য সংরক্ষণের জন্য প্রথমেই গুগল ম্যাপসে প্রবেশ করে ওপর থাকা সার্চ বাটনে ট্যাপ করতে হবে।

২. তারপর হোম, ওয়ার্ক ও মোর নামের তিনটি অপশন দেখা যাবে। সেখান থেকে বাসার অবস্থানের তথ্য সংরক্ষণের জন্য হোম বাটনে ট্যাপ করে সার্চ বক্সে ঠিকানা লিখতে হবে অথবা চুজ অন ম্যাপ নির্বাচন করে ম্যাপে বাসার অবস্থান পিন করতে হবে।

৩. এরপর নিচে থাকা সেভ বাটনে প্রেস করলেই বাসার ঠিকানা গুগল ম্যাপসে সংরক্ষণ হয়ে যাবে।

৪. একইভাবে অফিসের অবস্থান সংরক্ষণ করা যাবে।

৫. এবার অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থানের অবস্থান সংরক্ষণের জন্য মোর বাটনে ট্যাপ করে নিচে থাকা অ্যাড আ প্লেস বাটন নির্বাচন করতে হবে।

৬. তারপর স্থানের নাম লিখে বা ম্যাপে পিন করে অবস্থান শনাক্ত করতে হবে।

৭. এরপর ওপরে থাকা সেভ বাটনে ক্লিক করলেই ঠিকানাটি গুগল ম্যাপসে সংরক্ষণ হয়ে যাবে।


আরও খবর

গুগল ড্রাইভ খালি করার কৌশল

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




যেসব কারণে রিজিকের বরকত কমে যায়

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৯জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: রিজিক মহান আল্লাহর অন্যতম নেয়ামত। গুনাহের কারণে আল্লাহ তাআলা বান্দার রিজিক কমিয়ে দেন। রিজিকে বরকত আসার জন্য মুমিনের তাকওয়া অবলম্বন অত্যন্ত জরুরি। তা না হলে রিজিকে সংকীর্ণতা নেমে আসবে। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেছেন, ‘আর যদি জনপদগুলোর অধিবাসীরা ইমান আনত এবং তাকওয়া অবলম্বন করত তাহলে আমি অবশ্যই আসমান ও জমিন থেকে বরকতগুলো তাদের ওপর খুলে দিতাম; কিন্তু তারা অস্বীকার করল। অতঃপর তারা যা অর্জন করত, তার কারণে আমি তাদের পাকড়াও করলাম।’ (সুরা আরাফ: ৯৬)
গুনাহে লেগে থাকলে রিজিক কমে
গুনাহের কারণে মুমিন বান্দাকে অনেক সময় দুনিয়ায় শাস্তি ভোগ করতে হয়, যার ফলে তার ওপর বড় বিপদাপদ, অভাব-অনটন, অসুস্থতা ইত্যাদি চেপে বসতে পারে। প্রিয়নবী (স.)-এর হাদিসে এ ধরনের ইঙ্গিত পাওয়া যায়। হজরত সাওবান (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, সৎকর্ম ছাড়া অন্য কিছু আয়ুষ্কাল বাড়াতে পারে না এবং দোয়া ছাড়া অন্য কিছুতে তাকদির রদ হয় না। মানুষ তার পাপকাজের দরুন তার প্রাপ্য রিজিক থেকে বঞ্চিত হয়। (ইবনে মাজাহ: ৪০২২) প্রশ্ন জাগতে পারে, তাহলে যারা আল্লাহর ওপর ইমান আনেনি তাদের এত সম্পদ কোথা থেকে এলো? এর প্রথম জবাব হলো- রিজিকে বরকত আসার উদ্দেশ্য শুধু টাকার পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়া নয়; রিজিকের বরকত কখনো উভয় জাহানের হতে পারে। যেমন মুমিনরা দুনিয়ার পাশাপাশি পরকালীন সওয়াব পাবেন। আর পরকালীন প্রতিদান দুনিয়ার তুলনায় অনেক বেশি। কিন্তু যারা আল্লাহর ওপর ইমান রাখে না, তারা তাদের ভালো কাজের প্রতিদান এবং পাপ না করার ফল দুনিয়ায়ই পেয়ে যায়। তারা দুনিয়ায় যা অর্জন করছে তা মুমিনের পরকালীন প্রতিদানের তুলনায় কিছুই নয়। 
আল্লাহর স্মরণ থেকে উদাসীনতা রিজিক কমায়
মুমিন যখন আল্লাহর স্মরণ থেকে গাফেল বা উদাসীন হন, তখনও রিজিকের বরকত উঠিয়ে নেওয়া হয়। উদাসীনতার ফলে একের পর এক অহেতুক বাসনা সৃষ্টি হয়, ফলে গুনাহ বেড়ে যায় এবং তা বরকত উঠে যাওয়ার কারণ হয়। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেছেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি যেন তোমাদের আল্লাহর স্মরণ থেকে উদাসীন না করে। আর যারা এরূপ করে তারাই তো ক্ষতিগ্রস্ত।’ (সুরা মুনাফিকুন: ৯) তাই সন্তান-সন্ততি ও ধন-সম্পদের মোহে পড়ে আল্লাহকে ভুলে গেলে চলবে না। বরং আল্লাহর দেখানো পথেই চলতে হবে।
সুদ
রিজিক কমে যাওয়ার আরেকটি বড় কারণ হলো সুদ। সুদখোর সর্বাবস্থায় আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থায় থাকে। রাসুল (স.) সুদখোর, সুদদাতা ও সুদের সাক্ষী ও দলিল লেখককে অভিশাপ দিয়েছেন। এবং বলেছেন, তারা সবাই সমান অপরাধী। নবীজি (স.) বিদায় হজের ভাষণে সব ধরনের সুদকে নিষিদ্ধ করেছেন। মহান আল্লাহ মুমিনদের সুদ থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে ঈমানদারগণ, আল্লাহকে ভয় করো এবং তোমাদের যে সুদ বাকি আছে তা ছেড়ে দাও, যদি তোমরা ঈমানদার হও। যদি তোমরা এমন না করো তাহলে তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের পক্ষ থেকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হও।’ (সুরা বাকারা: ২৭৮-২৭৯) আরও ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ সুদকে হ্রাস করেন এবং সদকাকে বর্ধিত করেন। (সুরা বাকারা: ২৭৬) এই আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরবিদরা বলেন, সুদ সম্পদের বরকত নষ্ট করে দেয়। রাসুল (স.) ইরশাদ করেন, প্রিয়নবী (সা.) বলেছেন, ‘যাদের মাঝে ব্যভিচার ও সুদ বিস্তার লাভ করলো, তারা নিজেদের উপর আল্লাহর আজাব নামিয়ে নিলো।’ (মুসনাদে আহমদ: ৩৮০৯; মুসনাদে আবু ইয়ালা: ৪৯৮১)
অকৃতজ্ঞতা
রিজিক কমে যাওয়ার আরেকটি কারণ হলো অকৃতজ্ঞতা। আল্লাহর নেয়ামতের শুকরিয়া না করা। আল্লাহ অকৃতজ্ঞদের পছন্দ করেন না। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যদি তোমরা শুকরিয়া আদায় করো, তাহলে আমি অবশ্যই তোমাদের বাড়িয়ে দেব। আর যদি তোমরা অকৃতজ্ঞ হও, তবে মনে রেখো, আমার শাস্তি বড়ই কঠোর’ (সুরা ইবরাহিম: ৭)। আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া যেমন ইবাদতের মাধ্যমে করা হয়, তেমনি তাঁর দেওয়া নিয়ামতকে তাঁর দেওয়া বিধান মোতাবেক পরিচালনার মাধ্যমেও করা যেতে পারে। আল্লাহর নিয়ামত শুধু টাকা-পয়সা, বাড়ি-গাড়িই নয়, বরং মানুষ নিজেই আল্লাহর নিয়ামত। দুনিয়ার বুকে যা কিছু আছে, সবই আল্লাহর নেয়ামত। হাজারটা জীবনের তাঁর নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা সম্ভব নয়। তবে আমাদের ব্যক্তিজীবন সাজানোর মাধ্যমে সর্বদা আল্লাহর দরবারে নত হয়ে থাকা উচিত।
জাকাত না দেওয়া
জাকাত না দিলেও রিজিক কমে যায়। সাহাবি আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, একবার মহানবী (স.) আমাদের কাছে এলেন। অতঃপর বললেন, যারা নিজের ধন-সম্পদের জাকাত বন্ধ করে দেবে, তাদের জন্য আসমান থেকে বৃষ্টি বন্ধ রাখা হবে। এমনকি চতুষ্পদ জন্তু না থাকলে আদৌ বৃষ্টি হবে না।’ (হিলইয়াতুল আওলিয়া: ৩/৩২০; সুনানে ইবনে মাজাহ: ৪০১৯)। 
ব্যভিচার
রিজিক কমে যাওয়ার আরেকটি বড় কারণ হলো- অশ্লীলতা ও ব্যভিচার। ব্যভিচারের কারণে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুল (স.)-কে বলতে শুনেছি, ‘যে জাতির মাঝে ব্যভিচার বিস্তার লাভ করে, তাদের দুর্ভিক্ষের মাধ্যমে পাকড়াও করা হয়।’ (মুসনাদে আহমদ: ১৭৮১২; মেশকাত: ৩৫৮২) আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে গুনাহমুক্ত থাকার তাওফিক দান করুন। তাঁর শোকরগুজার এবং কৃতজ্ঞ বান্দা হওয়ার তাওফিক দান করুন। মুমিনের দুনিয়া-আখেরাতের জীবন বরকতময় ও নেয়ামতপূর্ণ করুন। আমিন।


আরও খবর

কোরআনের বর্ণনায় মেঘ-বৃষ্টির রহস্য

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




নিম্ন আয়ের পেশাজীবী ও স্কুলছাত্রদের জন্যঋণের তহবিল ২৫০ কোটি টাকা বাড়ল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০১ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৭জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: কম আয়ের প্রান্তিক ও ভূমিকহীন কৃষক, নারী, নিম্ন আয়ের পেশাজীবী ও স্কুলছাত্রদের জন্য কম সুদহার ও সহজ শর্তের ঋণের তহবিল ২৫০ কোটি টাকা বাড়ল। আগে এ তহবিলের পরিমাণ ছিল ৫০০ কোটি টাকা। এ তহবিলের পরিমাণ দাঁড়াল ৭৫০ কোটি টাকা। এসব ঋণ ২০২৪ সালের প্রাকৃতিক দুর্যোগে (বন্যায়) ক্ষতিগ্রস্ত মোট ২৭টি জেলাসহ অন্যান্য বন্যাদুর্গত এলাকার জনগণকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিতরণ করতে হবে। চলতি সপ্তাহে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইনান্সিয়াল ইনক্লুশন বিভাগ থেকে এ সম্পর্কিত সার্কুলার জারি করা হয়েছে। সার্কুলারে বলা হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক ১০, ৫০ ও ১০০ টাকার হিসাবধারী প্রান্তিক, ভূমিহীন কৃষক, নিম্ন আয়ের পেশাজীবী, স্কুল ব্যাংকিং হিসাবধারী এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য ৫০০ কোটি টাকার আবর্তনশীল পুনঃঅর্থায়ন স্কিম গঠন করা হয়। এ স্কিমের ক্রমবর্ধমান চাহিদা ও ২০২৪ সালের প্রাকৃতিক দুর্যোগে (বন্যায়) ক্ষতিগ্রস্ত মোট ২৭টি জেলাসহ অন্যান্য বন্যাদুর্গত এলাকার জনগণকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ঋণ সুবিধা প্রদান, প্রান্তিক জনগোষ্ঠী তথা নারীদের জন্য ব্যাংক ঋণের সহজলভ্যতার পথ সুগম রাখা ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তি সম্প্রসারণ করার প্রয়োজন পরিলক্ষিত হয়েছে। এ ছাড়া দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে আয় উৎসারী কর্মকা-ে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিকে চলমান রাখতে এ তহবিলের পরিমাণ বৃদ্ধি করে ৭৫০ কোটি টাকায় উন্নীত করা হলো। জেলাগুলো হলো, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, জামালপুর, টাঙ্গাইল, কিশোরগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, নেত্রকোনা, খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি, সিলেট, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট। গ্রাহক পর্যায়ে ঋণের সুদহার হবে সর্বোচ্চ বাৎসরিক ৭ শতাংশ। এ ঋণের জন্য কোনো জামানত দিতে হবে না। তবে দুজন গ্যারান্টার থাকতে হবে। শুধু ১০, ৫০ ও ১০০ টাকার হিসাবধারীরা এই ঋণ নিতে পারবেন। আর ঋণের মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ তিন বছর। ঋণের গ্রেস প্রিয়ড ৬ মাস। 


আরও খবর



আদালতে যা বললেন ডিসি মশিউর

প্রকাশিত:শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের লালবাগ বিভাগের সাবেক উপ-পুলিশ কমিশনার মশিউর রহমান আদালতকে বলেছেন, মেধা দিয়ে আমার চাকরি হয়েছে, কোটা দিয়ে নয়। মেধা দিয়েই ডিসি হয়েছি। কাজেই মেধার পক্ষেই ছিলাম।

শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদ্দাম হোসেনের আদালতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর নিউমার্কেট থানা এলাকায় ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ হত্যা মামলার রিমান্ড শুনানিতে আদালতকে এসব কথা বলেন তিনি।

এদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা জোনাল টিমের পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আরিফ তার ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন।এরপর আদালত মশিউর রহমানের বক্তব্য শুনতে চান। তখন তিনি বলেন, আমি ডিবি পুলিশের ডিসি হয়েছি মেধা দিয়ে। কোটা দিয়ে এ জায়গায় আসিনি। এজন্য শুরু থেকেই আমি কোটার বিরোধী ছিলাম। এমনকি এ বিষয়ে আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে দৈনিক অন্তত পাঁচবার আমার বিতর্ক হতো। আমি কোটাবিরোধী এই আন্দোলনে কোনো সহিংসতার সঙ্গে কখনোই জড়িত হইনি। এসময় তিনি আরও বলেন, ঢাকায় পুলিশের ১০ জন ডিসি আছেন। শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা বা সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার দায়িত্ব পুলিশ পালন করে। এসব বিষয়ে আমরা (ডিবি পুলিশ) মাঠে কাজ করি না। এরপর আদালত তার সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদেশ দেন।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাতে মশিউর রহমানকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ১৯ জুলাই বিকেলে নিউমার্কেট থানাধীন নীলক্ষেত এলাকায় পুলিশের গুলিতে ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ মারা যান। এ ঘটনায় তার শ্যালক আব্দুর রহমান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন।


আরও খবর

জামিন পেলেন মাহমুদুর রহমান

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪