Logo
আজঃ শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

কলাপাড়ায় জেলা পর্যায়ের শাপলা কাব ও প্রেসিডেন্ট এওয়ার্ড মূল্যায়ন-২০২৩ অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৪জন দেখেছেন

Image

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি : কলাপাড়ায় শাপলা কাব ও প্রেসিডেন্ট এওয়ার্ড জেলা পর্যায়ের মূল্যায়ন-২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বেলা সাড়ে ১১ টায় খেপুপাড়া সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে এ মূল্যায়ন অনুষ্ঠিত হয়। কেন্দ্র সমন্বয়কারী এবং মূল্যায়ন পরিচালনা করেন কলাপাড়া স্কাউটস সাধারণ সম্পাদক এবং খেপুপাড়া সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যলয়ের সিনিয়র শিক্ষক মো.নুরুল হক। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, পটুয়াখালী জেলা স্কাউট কমিশনার মো.সুলতান আহম্মেদ, উপ-পরিচালক পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলা সাকিলা ইয়াসমিন, জেলা স্কাউট লিডার সাইয়েদুল হক আজাদ, জেলা কাব-স্কাউট লিডার মো.কাইউম ও পটুয়াখালী সদর উপজেলা স্কাউট লিডার শাহানাজ পারভীন।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন স্কাউটস সহ-সভাপতি ও কলাপাড়া উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা অচ্যুতানন্দ দাস, উপজেলা স্কাউটস কমিশনার ও খেপুপাড়া সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক(ভারপ্রাপ্ত) মো.আবদুর রহিম, উপজেলা স্কাউটস লিডার মো.নিজাম উদ্দিন, সহ-সভাপতি ইকবাল বাসার খান, সহ- কমিশনার ও মঙ্গলসুখ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাজমুজ শাকিব কনা, মো.মিজানুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ মামানৈ, সদস্য মো.মোয়াজ্জেম হোসেন, সঞ্জয় সিকদার ও শাহ-আলম প্রমুখ।

কলাপাড়ার মাধ্যমিক স্তরের প্রেসিডেন্ট এওয়ার্ড্#৩৯;র জন্য ৩৪ জন স্কাউট শিক্ষার্থী এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৬১ জন কাব স্কাউট শিক্ষার্থী এ মূল্যায়নে অংশগ্রহণ করেন। এ সময় ৪০ মিনিট লিখিত পরীক্ষা, ভাইভা এবং প্রাকটিকাল (সাঁতার) কার্যক্রমের মাধ্যমে মূল্যায়ন অনুষ্ঠিত হয়।


আরও খবর



দুর্গাপূজা নিয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের নিরাপত্তা পরামর্শ

প্রকাশিত:রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ৩০জন দেখেছেন

Image

শারদীয় দুর্গাপূজা নিরাপদ, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ পুলিশ পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এই লক্ষ্যে দুর্গাপূজা নিয়ে পুলিশের সদর দপ্তর নিরাপত্তা পরামর্শ দিয়েছে।

রোববার (৬ অক্টোবর) পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ নিরাপত্তা পরামর্শ দেওয়া হয়।

পুলিশ সদর দপ্তর জানায়, বাংলাদেশ পুলিশ পূজারীদেরকে নিম্নোক্ত নিরাপত্তা পরামর্শ গ্রহণের অনুরোধ জানাচ্ছে।

১। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যেমন- ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব অথবা ব্লগ ইত্যাদি এবং মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী যেন কোনো অমূলক ঘটনা বা গুজব সৃষ্টি করে কিংবা বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করে ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সামাজিক শান্তি বিনষ্ট করতে না পারে সে বিষয়ে সতর্ক থাকুন। এ ধরনের পরিস্থিতির উদ্ভব হলে পুলিশকে অবিলম্বে অবহিত করুন।

২। পূজামণ্ডপে আগত নারী ও পুরুষ দর্শনার্থীদের জন্য পৃথক প্রবেশ ও প্রস্থান পথের ব্যবস্থা করুন।‌ পূজামণ্ডপে কোনো ব্যাগ, থলে বা পোটলা নিয়ে প্রবেশ করা থেকে বিরত থাকুন। মণ্ডপে সিসি ক্যামেরা ও অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র স্থাপন করুন। গুরুত্বপূর্ণ পূজামণ্ডপে আর্চওয়ে গেট স্থাপন করুন।

৩। পূজামণ্ডপে এবং প্রতিমা বিসর্জনস্থলে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা রাখুন এবং সম্ভব হলে স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর অথবা হ্যাজাক লাইটের ব্যবস্থা রাখুন। পূজা চলাকালে আতশবাজি ও পটকা ফোটানো থেকে বিরত থাকুন।

৪। পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করুন। স্বেচ্ছাসেবকদেরকে আলাদা পোশাক, দৃশ্যমান পরিচয়পত্র ও ‘স্বেচ্ছাসেবক’ লিখিত আর্মড ব্যান্ড প্রদান করুন।

প্রতিমা বিসর্জনের সময় শোভাযাত্রার নির্ধারিত রুট ব্যবহার করুন।

প্রয়োজনে পুলিশের সহায়তার জন্য যোগাযোগ করুন- পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের কন্ট্রোল রুম: ০২২৩৩৮০৬৬১, ০২২৩৩৮১৯৬৭, ০১৩২০০০১২৯৯, ০১৩২০০০১৩০০; ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কন্ট্রোল রুম: ০২২২৩৩৫৫৫০০, ০১৮১৭৬০২০৫০; ঢাকেশ্বরী মন্দির সেন্ট্রাল কন্ট্রোল রুম: ৯৬১১৩৫৩, ০১৭০৫৫০৫৫২৯; র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) কন্ট্রোল রুম: ০১৭৭৭৭২০০২৯; ফায়ার সার্ভিস সেন্ট্রাল কন্ট্রোল রুম: ০২২২৩৩৫৫৫৫৫, ০১৭১৩০৩৮১৮১, ০১৭১৩০৩৮১৮২, ০১৭৩০৩৩৬৬৯৯। জেলা পুলিশ সুপার ও থানার অফিসার ইনচার্জের (ওসি) সঙ্গে যোগাযোগের জন্য বাংলাদেশ পুলিশের ওয়েবসাইট (www.police.gov.bd) থেকে নম্বর সংগ্রহ করুন।

যেকোনো প্রয়োজনে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা পুলিশ, অ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের সেবার জন্য জাতীয় জরুরি সেবা-৯৯৯ (টোল ফ্রি) নম্বরে কল করুন।

বাংলাদেশ পুলিশ দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা ও জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বলেও সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।





আরও খবর

আট অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪




যেসব কারণে রিজিকের বরকত কমে যায়

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৯জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: রিজিক মহান আল্লাহর অন্যতম নেয়ামত। গুনাহের কারণে আল্লাহ তাআলা বান্দার রিজিক কমিয়ে দেন। রিজিকে বরকত আসার জন্য মুমিনের তাকওয়া অবলম্বন অত্যন্ত জরুরি। তা না হলে রিজিকে সংকীর্ণতা নেমে আসবে। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেছেন, ‘আর যদি জনপদগুলোর অধিবাসীরা ইমান আনত এবং তাকওয়া অবলম্বন করত তাহলে আমি অবশ্যই আসমান ও জমিন থেকে বরকতগুলো তাদের ওপর খুলে দিতাম; কিন্তু তারা অস্বীকার করল। অতঃপর তারা যা অর্জন করত, তার কারণে আমি তাদের পাকড়াও করলাম।’ (সুরা আরাফ: ৯৬)
গুনাহে লেগে থাকলে রিজিক কমে
গুনাহের কারণে মুমিন বান্দাকে অনেক সময় দুনিয়ায় শাস্তি ভোগ করতে হয়, যার ফলে তার ওপর বড় বিপদাপদ, অভাব-অনটন, অসুস্থতা ইত্যাদি চেপে বসতে পারে। প্রিয়নবী (স.)-এর হাদিসে এ ধরনের ইঙ্গিত পাওয়া যায়। হজরত সাওবান (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, সৎকর্ম ছাড়া অন্য কিছু আয়ুষ্কাল বাড়াতে পারে না এবং দোয়া ছাড়া অন্য কিছুতে তাকদির রদ হয় না। মানুষ তার পাপকাজের দরুন তার প্রাপ্য রিজিক থেকে বঞ্চিত হয়। (ইবনে মাজাহ: ৪০২২) প্রশ্ন জাগতে পারে, তাহলে যারা আল্লাহর ওপর ইমান আনেনি তাদের এত সম্পদ কোথা থেকে এলো? এর প্রথম জবাব হলো- রিজিকে বরকত আসার উদ্দেশ্য শুধু টাকার পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়া নয়; রিজিকের বরকত কখনো উভয় জাহানের হতে পারে। যেমন মুমিনরা দুনিয়ার পাশাপাশি পরকালীন সওয়াব পাবেন। আর পরকালীন প্রতিদান দুনিয়ার তুলনায় অনেক বেশি। কিন্তু যারা আল্লাহর ওপর ইমান রাখে না, তারা তাদের ভালো কাজের প্রতিদান এবং পাপ না করার ফল দুনিয়ায়ই পেয়ে যায়। তারা দুনিয়ায় যা অর্জন করছে তা মুমিনের পরকালীন প্রতিদানের তুলনায় কিছুই নয়। 
আল্লাহর স্মরণ থেকে উদাসীনতা রিজিক কমায়
মুমিন যখন আল্লাহর স্মরণ থেকে গাফেল বা উদাসীন হন, তখনও রিজিকের বরকত উঠিয়ে নেওয়া হয়। উদাসীনতার ফলে একের পর এক অহেতুক বাসনা সৃষ্টি হয়, ফলে গুনাহ বেড়ে যায় এবং তা বরকত উঠে যাওয়ার কারণ হয়। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেছেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি যেন তোমাদের আল্লাহর স্মরণ থেকে উদাসীন না করে। আর যারা এরূপ করে তারাই তো ক্ষতিগ্রস্ত।’ (সুরা মুনাফিকুন: ৯) তাই সন্তান-সন্ততি ও ধন-সম্পদের মোহে পড়ে আল্লাহকে ভুলে গেলে চলবে না। বরং আল্লাহর দেখানো পথেই চলতে হবে।
সুদ
রিজিক কমে যাওয়ার আরেকটি বড় কারণ হলো সুদ। সুদখোর সর্বাবস্থায় আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থায় থাকে। রাসুল (স.) সুদখোর, সুদদাতা ও সুদের সাক্ষী ও দলিল লেখককে অভিশাপ দিয়েছেন। এবং বলেছেন, তারা সবাই সমান অপরাধী। নবীজি (স.) বিদায় হজের ভাষণে সব ধরনের সুদকে নিষিদ্ধ করেছেন। মহান আল্লাহ মুমিনদের সুদ থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে ঈমানদারগণ, আল্লাহকে ভয় করো এবং তোমাদের যে সুদ বাকি আছে তা ছেড়ে দাও, যদি তোমরা ঈমানদার হও। যদি তোমরা এমন না করো তাহলে তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের পক্ষ থেকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হও।’ (সুরা বাকারা: ২৭৮-২৭৯) আরও ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ সুদকে হ্রাস করেন এবং সদকাকে বর্ধিত করেন। (সুরা বাকারা: ২৭৬) এই আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরবিদরা বলেন, সুদ সম্পদের বরকত নষ্ট করে দেয়। রাসুল (স.) ইরশাদ করেন, প্রিয়নবী (সা.) বলেছেন, ‘যাদের মাঝে ব্যভিচার ও সুদ বিস্তার লাভ করলো, তারা নিজেদের উপর আল্লাহর আজাব নামিয়ে নিলো।’ (মুসনাদে আহমদ: ৩৮০৯; মুসনাদে আবু ইয়ালা: ৪৯৮১)
অকৃতজ্ঞতা
রিজিক কমে যাওয়ার আরেকটি কারণ হলো অকৃতজ্ঞতা। আল্লাহর নেয়ামতের শুকরিয়া না করা। আল্লাহ অকৃতজ্ঞদের পছন্দ করেন না। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যদি তোমরা শুকরিয়া আদায় করো, তাহলে আমি অবশ্যই তোমাদের বাড়িয়ে দেব। আর যদি তোমরা অকৃতজ্ঞ হও, তবে মনে রেখো, আমার শাস্তি বড়ই কঠোর’ (সুরা ইবরাহিম: ৭)। আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া যেমন ইবাদতের মাধ্যমে করা হয়, তেমনি তাঁর দেওয়া নিয়ামতকে তাঁর দেওয়া বিধান মোতাবেক পরিচালনার মাধ্যমেও করা যেতে পারে। আল্লাহর নিয়ামত শুধু টাকা-পয়সা, বাড়ি-গাড়িই নয়, বরং মানুষ নিজেই আল্লাহর নিয়ামত। দুনিয়ার বুকে যা কিছু আছে, সবই আল্লাহর নেয়ামত। হাজারটা জীবনের তাঁর নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা সম্ভব নয়। তবে আমাদের ব্যক্তিজীবন সাজানোর মাধ্যমে সর্বদা আল্লাহর দরবারে নত হয়ে থাকা উচিত।
জাকাত না দেওয়া
জাকাত না দিলেও রিজিক কমে যায়। সাহাবি আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, একবার মহানবী (স.) আমাদের কাছে এলেন। অতঃপর বললেন, যারা নিজের ধন-সম্পদের জাকাত বন্ধ করে দেবে, তাদের জন্য আসমান থেকে বৃষ্টি বন্ধ রাখা হবে। এমনকি চতুষ্পদ জন্তু না থাকলে আদৌ বৃষ্টি হবে না।’ (হিলইয়াতুল আওলিয়া: ৩/৩২০; সুনানে ইবনে মাজাহ: ৪০১৯)। 
ব্যভিচার
রিজিক কমে যাওয়ার আরেকটি বড় কারণ হলো- অশ্লীলতা ও ব্যভিচার। ব্যভিচারের কারণে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুল (স.)-কে বলতে শুনেছি, ‘যে জাতির মাঝে ব্যভিচার বিস্তার লাভ করে, তাদের দুর্ভিক্ষের মাধ্যমে পাকড়াও করা হয়।’ (মুসনাদে আহমদ: ১৭৮১২; মেশকাত: ৩৫৮২) আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে গুনাহমুক্ত থাকার তাওফিক দান করুন। তাঁর শোকরগুজার এবং কৃতজ্ঞ বান্দা হওয়ার তাওফিক দান করুন। মুমিনের দুনিয়া-আখেরাতের জীবন বরকতময় ও নেয়ামতপূর্ণ করুন। আমিন।


আরও খবর

কোরআনের বর্ণনায় মেঘ-বৃষ্টির রহস্য

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




কম শুল্কে আমদানি পেয়াঁজ, হিলি বন্দরে কমেনি দাম

প্রকাশিত:শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ৭৩জন দেখেছেন

Image

দিনাজপুর হাকিমপুর উপজেলা হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রয়েছে। গত দুই দিনের তুলনায় পেঁয়াজ আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ ট্রাক পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে। এসব পেঁয়াজ নতুন শুল্ক ২০ শতাংশ দিয়েই আমদানি হচ্ছে। তবুও কমেনি পেঁয়াজের দাম। বরং আগের চেয়েও পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। যার কারণে বিপাকে পড়েছে সাধারণ ব্যবসায়ীরা।হিলি বাজার ঘুরে জানা যায়, গত দুই সপ্তাহ ধরে এই বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকা কেজি দরে। বর্তমান কম শুল্কের পেঁয়াজও বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকা কেজি দরে। 

হিলি বাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা বলছেন, এর আগে ভারত থেকে ৪০ শতাংশ শুল্ক আর ৫৫০ ডলারে এই বন্দরে পেঁয়াজ আমদানি হতো। তখনও পেঁয়াজের কেজি ছিল ৮৫ থেকে ৯০ টাকা। কিন্তু ২০% শুল্ক কমে এবং ১৪৫ টাকা ডলার দাম কমে গত বুধবার ভারত থেকে এই বন্দরে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়। ডলারের দাম এবং শুল্ক কমলেও, আগের দামেই পেঁয়াজ বিক্রি করছেন আমদানিকারকরা।   

হিলি বাজারের পেঁয়াজ পাইকারি ব্যবসায়ী ফেরদৌস রহমান বলেন, এক সপ্তাহ আগেও ৮৫ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি করছি। আজও ওই একই দামে বিক্রি করছি, বরং আগের চেয়ে আরও দাম বেশি চাচ্ছে আমদানিকারকরা। আমরা আশা করেছিলাম কম শুল্কের পেঁয়াজ এলে দাম অনেক কমে যাবে। আজ আমরা আমদানিকারকদের কাছ থেকে ৮২ টাকা করে প্রতি কেজি ক্রয় করে, তা ৮৫ টাকা কেজি হিসেবে পাইকারি বিক্রি করছি।


আরও খবর



খালেদা জিয়া খুব বেশি সুস্থ নন : মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ‘খুব বেশি সুস্থ’ নন বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এক প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, খালেদা জিয়া খুব সুস্থ না। গতকাল (শুক্রবার) উনার টেম্পারেচার ছিল।

উন্নত চিকিৎসার জন্য কবে বিদেশে নেওয়া হবে? এরকম প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, তাকে ডাক্তাররা এখন পর্যন্ত ফিট টু ফ্লাইং, এটা মনে করছেন না। সেজন্য বিদেশে যেতে উনার বিলম্ব হচ্ছে।

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ছয় দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর গত ১৮ সেপ্টেম্বর গুলশানের বাসায় ফেরেন খালেদা জিয়া। তার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ড তাকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দিলেও চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে থাকবেন বাসায়।



আরও খবর



সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালন

প্রকাশিত:শনিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: শিক্ষকের কন্ঠসর, "শিক্ষায় নতুন সামাজিক অঈীকার" এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে শনিবার সকালে সিরাজগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজে বিশ্ব শিক্ষক দিবস উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ আমিনুল ইসলাম,
অনুষ্ঠান শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক প্রফেসর শরীফ -উস সাঈদ, এসময় আরো বক্তব্য রাখেন, সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ  সুলতান মাহমুদ, বিশ্ব শিক্ষক দিবস উদযাপন কমিটির আহবায়ক প্রফেসর মোঃ রেজাউল হক, সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ফাহিমা সুলতানা, ইংরেজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর সন্টু কুমার দত্ব, এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের সকল শিক্ষক / শিক্ষিকাবৃন্দ ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিক গণ

অনুষ্ঠানেটি  সঞ্চালনা করেন ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান উম্মে তাসলিমা।


আরও খবর