Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম
সিলেট নগরীর বন্দরবাজারে ব্যবসায়ী ও সিএনজি চালকদের মধ্যে সংঘর্ষ আহত- ২৫ তেলের দাম নেমেছে ৭০ ডলারে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে খালেদা জিয়াকে ডিসি নিয়োগের প্রজ্ঞাপন নিয়ে আপত্তি, বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা প্রবাসী রেমিট্যান্স আয়ে সিলেট বিভাগ তৃতীয় স্থানে ভারতের সঙ্গে চলমান প্রকল্প নিয়ে কোনো সংকট নেই বললেন অর্থ উপদেষ্টা শ্রীপুরে মিথ্যা তথ্যে সংবাদ প্রচার, বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন ভারত সিরিজের সম্ভাব্য বাংলাদেশ দল পাকিস্তানের সঙ্গে সংলাপে শর্ত ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেন চালু না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের ঘোষণা বিএনপি নেতা সাইদুর রহমান বাচ্চু

খাঁটি খেজুর গুড় চেনার উপায়

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭১১জন দেখেছেন

Image

শীত মানেই পিঠাপুলির উৎসব। আর গুড় পিঠার স্বাদকে বহুগুণ বাড়িয়ে তোলে। শীতে বেশিরভাগই গুড়ে পিঠা বানানো হয়। তবে আজকাল বাজারে ভেজাল গুড়ে ভরে গেছে। বাজারে নানা রকমের খেজুরের গুড় পাওয়া যায়। নামের সঙ্গে দামের ভিন্নতা রয়েছে। সব গুড় কি খেজুরের রস দিয়ে তৈরি? চলুন রাসায়নিক উপাদান মেশানো ভেজাল গুড় চেনার উপায় জেনে নেই।

গুড় কেনার সময় প্রথমে যা করবেন নলেন গুড় বলে দেওয়া হচ্ছে, তা অল্প করে একটু চেখে দেখবেন। যদি মনে হয়, গুড়ে রয়েছে নোনতা স্বাদ, তাহলে সেই গুড় না কেনাই ভালো। তাছাড়া পুরোনো গুড়ও স্বাদে খানিকটা নোনতা হয়। গুড় যত পুরনো তাতে লবণের মাত্রা তত বেশি।

গুড় কেনার সময় গুড়ের ধারটা দুই আঙুল দিয়ে চেপে দেখবেন। যদি নরম হয় তাহলে বুঝবেন ওই গুড় ভালো। সেই গুড়ে ভেজাল মেশানো নেই বললেই চলে।

যদি গুড় একটু তেতো স্বাদের হয়, তবে বুঝতে হবে ওই গুড় অনেকক্ষণ ধরে জ্বাল দেওয়া হয়েছে। এ কারণেই একটু তিতকুটে স্বাদ হয়েছে।

গুড় কেনার সময় তার রং অবশ্যই দেখে নেবেন। শুদ্ধ গুড়ের রং গাঢ় বাদামি হয়। রঙের হেরফের হলে বুঝতে হবে গুড়ে ভেজাল আছে। বিশেষ করে হলদে গুড় দেখলেই বুঝবেন তাতে রাসায়নিক উপাদান মেশানো হয়েছে।


আরও খবর

এআই ফিচার নিয়ে এলো অপো রেনো১২ এফ ৫জি

সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪




মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

প্রকাশিত:বুধবার ১৪ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৮৯জন দেখেছেন

Image



অর্থনৈতিক প্রতিবেদকঃ


অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।


 এটি ঘোড়ার লাগাম টানার মতো নয়। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ যৌক্তিক সময় লাগবে।


বুধবার অর্থমন্ত্রণালয়ে মূল্যস্ফীতি সংকট্রান্ত বৈঠক শেষে তিনি এ কথা জানান।


অর্থ উপদেষ্টা বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে উৎপাদন বাড়ানো হবে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা হবে।


এই বৈঠক শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর আহসান এইচ মনসুর বলনে, আগামী চার থেকে পাঁচ মাসের মধ্যে মুল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসবে। 


মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রনে স্বস্তি দায়ক রিজার্ভ রেখে বাকিটা দিয়ে আমদানিতে ব্যয় করা হবে। আমদানি পণ্যের ঘাটতি আছে। যতটুকু করা সম্ভব আমদানি করা হবে।  


ব্যাংক একীভূত প্রসেঙ্হ গভর্নর বলেন এটি দেখে শুনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর

নগরভবনে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম সভা

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




সাকিবকে ক্রিকেট থেকে বাদ দিয়ে দেশে ফেরাতে লিগ্যাল নোটিশ

প্রকাশিত:শনিবার ২৪ আগস্ট 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫৩জন দেখেছেন

Image

 


স্টাফ রিপোর্টারঃ


হত্যা মামলার আসামি ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে জাতীয় দল থেকে বাদ দিতে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। 


বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) কর্তৃপক্ষকে এ লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। সেইসঙ্গে হত্যা মামলার তদন্তের স্বার্থে সাকিবকে দেশে ফিরিয়ে আনতে বলা হয়েছে নোটিশে। 


শনিবার (২৪ আগস্ট) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সজীব মাহমুদ আলম এ নোটিশ পাঠান।



সুপ্রিম কোর্টের এই আইনজীবী বলেন, 'সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে যেহেতু ক্রিমিনাল মামলা রেকর্ড হয়েছে তাই তিনি আইসিসির আইন অনুযায়ী জাতীয় ক্রিকেট দলে থাকতে পারেন না। তাকে ক্রিকেট দল থেকে অবিলম্বে অপসারণ করা প্রয়োজন।'


এর আগে রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় গার্মেন্টসকর্মী রুবেল হত্যার ঘটনায় সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় দলের ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে ২২ আগস্ট আদাবর থানায় মামলা করা হয়।



হত্যার নির্দেশদাতা হিসেবে মামলার ২৮ নম্বর এজাহার নামীয় আসামি করা হয়েছে সাকিবকে। গার্মেন্টসকর্মী রুবেলের বাবা রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেছন।


মামলার এজাহারে বাদী অভিযোগ করে বলেন, গত ৫ আগস্ট রুবেল আদাবরের রিংরোডে প্রতিবাদী মিছিলে অংশ নেয়। এ সময় আসামিদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ নির্দেশ, প্ররোচনা, সাহায্য, সহযোগিতা ও প্রত্যক্ষ মদদে কেউ মিছিলে গুলি ছুড়ে। 


বুকে ও পেটে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় রুবেলকে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসারত অবস্থায় ৭ আগস্ট মারা যান।



আরও খবর

কানপুরেই হবে ভারত–বাংলাদেশ দ্বিতীয় টেস্ট

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




সাবেক ১১ মন্ত্রী-এমপিসহ ৩১ জনের সম্পদের তথ্য চাইল অন্তর্বর্তী সরকার

প্রকাশিত:শনিবার ১৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫৫জন দেখেছেন

Image

সদরুল আইনঃ


ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে সদ্য পতন হওয়া আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক ছয় প্রভাবশালী মন্ত্রী, ৫ জন সাবেক সংসদ-সদস্য (এমপি) ও তাদের স্ত্রী, সন্তান ও সহযোগীসহ ৩১ জনের অর্থ সম্পদের তথ্য সংগ্রহের পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। 


এর মধ্যে দেশে ও বিদেশে থাকা সব ধরনের অর্থ-সম্পদের অনুসন্ধান শুরু হয়েছে।


এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট (বিএফআইইউ) থেকে ওইসব ব্যক্তি ও তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম উল্ল্যেখ করে তাদের অর্থ-সম্পদের তথ্য চেয়ে বিদেশে চিঠি দেওয়া হয়েছে।



বিএফআইইউ এসব তথ্য সংগ্রহ করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে সরবরাহ করবে। তারা নিজ নিজ কাজের ক্ষেত্র অনুযায়ী তদন্ত করবে। ইতোমধ্যে এসব সংস্থাগুলো গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করতে কাজ শুরু করেছে।


গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, এখন পর্যন্ত ছয়জন সাবেক প্রভাবশালী মন্ত্রীর তথ্য চেয়ে বিদেশে চিঠি দেওয়া হয়েছে। 


এর মধ্যে রয়েছেন, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত, সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক ও সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাভেদ। 


এদের প্রত্যেকের স্ত্রী, সন্তান, স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নাম উল্ল্যেখ করে বিদেশে চিঠি দেওয়া হয়েছে। চিঠিতে এদের নামে স্থাবর ও অস্থাবর কোনও সম্পদ থাকলে তা জানাতে অনুরোধ করা হয়েছে।



এমপিদের মধ্যে রয়েছেন, জামালপুর-৩ আসনের মির্জা আজম, সিরাজগঞ্জ-২ আসনের জান্নাত আরা হেনরী, ময়মনসিংহ-১০ আসনের ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল, নাটোর-২ আসনের শফিকুল ইসলাম শিমুল ও পিরোজপুর-১ আসনের মহিউদ্দিন মহারাজ। 


সাবেক এমপিদের প্রত্যেকের স্ত্রী, সন্তান, স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নামে অর্থ-সম্পদের তথ্য চাওয়া হয়েছে। মন্ত্রী, এমপি মিলে রয়েছেন ১১ জন। তাদের স্ত্রী, সন্তান ও সহযোগীসহ রয়েছেন আরও ২০ জন। ৩১ জনের অর্থ সম্পদের তথ্য চাওয়া হয়েছে।


মন্ত্রী-এমপি ছাড়া আরও রয়েছেন আইনমন্ত্রীর সহযোগী সিটিজেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান তৌফিকা আফতাব, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর স্ত্রী ও সন্তান, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও দুই সন্তান, আইনমন্ত্রীর স্ত্রী ও দুই সন্তান, ভূমি প্রতিমন্ত্রীর স্ত্রী ও দুই সন্তান, তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তিমন্ত্রীর স্ত্রী ও দুই সন্তান, তথ্য প্রতিমন্ত্রীর স্ত্রী। 


এদের প্রত্যেকের নাম উল্ল্যেখ করে চিঠি দেওয়া হয়েছে। তাদের নামেও অর্থ সম্পদের তথ্য চাওয়া হয়েছে।


জানা যায়, আওয়ামী লীগ সরকার গত ১৫ বছর ক্ষমতায় ছিল। ওই সময়ে তারা নানাভাবে দুর্নীতি, ঘুষ ও কমিশন বাণিজ্যের মাধ্যমে বিপুল অঙ্কের অর্থ সম্পদ গড়েছেন। এগুলোর বড় অংশই বিদেশে পাচার করেছেন। ওইসব সম্পদ দিয়ে তারা বিদেশে ব্যবসা-বাণিজ্যও করছেন। 


এতে দেশের বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। গত আড়াই বছর ধরে দেশে যে ডলার সংকট চলছে এবং তা থেকে মূল্যস্ফীতির লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি হয়েছে তার অন্যতম কারণ দেশ থেকে টাকা পাচার। দেশের অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে নতুন সরকার পাচার করা টাকা ফিরিয়ে আনার পদক্ষেপ নিয়েছে। সেজন্য তাদের নামে অর্থ সম্পদের তথ্য চাওয়া হয়েছে।


বিএফআইইউসহ অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর প্রাথমিক তদন্তে আলোচ্য ৩১ জনের নামে দেশে-বিদেশে বিপুল অঙ্কের অর্থ-সম্পদের সন্ধান মিলেছে। যে কারণে এখন আনুষ্ঠানিকভাবে তথ্য চাওয়া হয়েছে। বিদেশের পাশাপাশি তাদের নামে দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে সম্পদের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে।


এ ছাড়া অন্যান্য সম্পদের তথ্যও নেওয়া হচ্ছে। এসব তথ্য সংগ্রহ করে বিএফআইইউ থেকে দুদক ও সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে সরবরাহ করা হবে। এর আলোকে সংস্থাগুলো আরও তদন্ত করে অভিযুক্তদের নামে মামলা করবে।


আরো জানা যায়, বিএফআইইউ ওইসব ব্যক্তির নামে মানি লন্ডারিং নিয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক সংস্থা এগমন্ট গ্রুপের কাছে পাঠিয়েছে। বাংলাদেশ এগমন্ট গ্রুপের সদস্য। বিশ্বের ১৭৭টি দেশের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিটগুলো এই গ্রুপের সদস্য। 


বাংলাদেশে থেকে যেসব দেশে সবচেয়ে বেশি টাকা পাচার হচ্ছে সেসব দেশ এ গ্রুপের সদস্য। এ গ্রুপের কাছে সুনির্দিষ্টভাবে কোনো দেশ তথ্য চাইলে তারা সংশ্লিষ্ট সদস্য দেশগুলো থেকে তথ্য সংগ্রহ করে সরবরাহ করে। এর মাধ্যমে বিএফআইইউ অনেক ব্যক্তির তথ্য সংগ্রহ করেছে।


এ ছাড়া বিএফআইইউ ৮১টি দেশের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে। এর আওতায় দেশ ভিত্তিক তথ্য সংগ্রহের সুযোগ রয়েছে।


জানা গেছে, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক একটি বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশে টাকা পাচার করেছেন। সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাভেদের প্রয়াত বাবা আক্তারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর নামে লন্ডনে বাড়িসহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছিল। 


এগুলোকে পরে সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাভেদ আরও বাড়িয়েছেন। দুবাইয়ে তিনি একটি পাঁচতারা হোটেল নির্মাণ করছেন। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যে তার নামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। 


গত নির্বাচনের আগে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছে, সরকারের একজন মন্ত্রীর বিদেশে ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ ও ব্যবসা রয়েছে। পরে জানা যায়, ওই মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী।


শফিকুল ইসলামের স্ত্রীর নামে নাটোরে জান্নাতি প্যালেস নামে বিলাসবহুল বাড়ি নির্মাণ করেছেন তিনি। পাশাপাশি কানাডায় একটি বিলাসবহুল বাড়ি রয়েছে। এ ছাড়া ব্যাংক হিসাবেও রয়েছে অর্থ। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডে নামে-বেনামে সম্পদ রয়েছে।


এর বাইরে ক্ষমতাচ্যুত সরকারের আরও সাবেক মন্ত্রী, এমপি ও ব্যবসায়ী নেতাদের নামে দেশে-বিদেশে বিপুল অর্থ-সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। বিএফআইইউ সেগুলো নিজস্ব গোয়েন্দা সূত্রের মাধ্যমে তদন্ত করছে। এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে তথ্য চাওয়া হবে বলে জানা যায়।


আরও খবর

নগরভবনে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম সভা

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




মসজিদের বিশেষ আদব ও শিষ্টাচার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৩৮জন দেখেছেন

Image

নামাজ মুমিন কাফিরের মধ্যে পার্থক্যকারী একটি ইবাদত। আর এই ইবাদত পালনের অন্যতম স্থান হলো মসজিদ। যা পৃথিবীর মধ্যে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে পছন্দের জায়গা। এ বিষয়ে  নবীজি (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম জায়গা মসজিদ, আর সর্বনিকৃষ্ট জায়গা বাজার’(মুসলিম, হাদিস : ৬৭১। মসজিদের আদব মসজিদে প্রবেশকালে বিসমিল্লাহ, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর দরুদ হাদিসে বর্ণিত মসজিদে প্রবেশের দোয়া পড়া (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৬৫) ডান পা দিয়ে প্রবেশ করতে হয় মসজিদে।  । এছাড়াও মসজিদে প্রবেশের আরও কিছু আদব রয়েছে। যেমন, অজু অবস্থায় মসজিদে প্রবেশ করা, কাঁচা পেঁয়াজ-রসুন, বিড়ি-সিগারেট দুর্গন্ধযুক্ত দ্রব্য খেয়ে মসজিদে না আসা। মসজিদে ধীর-স্থিরতার সঙ্গে গমন করা উচিত, তাড়াহুড়া করে দৌড়ে যাওয়া ঠিক নয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা নামাজে অবশ্যই ধীর-স্থিরতার সঙ্গে আসবে। যতটুকু পাবে, আদায় করবে। আর যতটুকু ছুটে যাবে, পূর্ণ করবে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬০৯) মসজিদে প্রবেশকারী দুই রাকাততাহিয়্যাতুল মসজিদআদায় করবে। মসজিদে দুনিয়াবি কথাবার্তা গল্পগুজব না করা। কারণ মসজিদ নিছক ইবাদতের জায়গা। নিজের পোশাক থেকে উত্তম পোশাক পরিধান করা। মসজিদকে নিছক নামাজের স্থান না বানিয়ে তাওহিদ প্রতিষ্ঠাসহ আদব রক্ষা করে অন্যান্য ধর্মীয় কার্যকলাপ চালিয়ে যাওয়া। সর্বদা মসজিদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা। নিছক খাদেম মুয়াজ্জিনের কাজ না ভেবে যথাসম্ভব মহতী এই কাজে নিজে শরিক হওয়া। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আমার উম্মতের সওয়াব (ইবাদতের প্রতিদান) আমার সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে, এমনকি কোনো ব্যক্তি কর্তৃক মসজিদ থেকে ময়লা-আবর্জনা দূর করার সওয়াবও (যা আমার দৃষ্টিতে সব চেয়ে পুণ্যের কাজ)’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৬১) মসজিদে যত্রতত্র থুথু ফেলা নিষিদ্ধ। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, মসজিদে থুথু ফেলা গুনাহের কাজ, আর তার কাফফারা হচ্ছে তা মুছে ফেলা। (বুখারি, হাদিস : ৪১৫) মসজিদে কাউকে উচ্চৈঃস্বরে ডাকাডাকি না করা। প্রয়োজনে ইশারার মাধ্যমে সংশোধন করা। মসজিদে বেশি থেকে বেশি সময় দেওয়া। ক্ষেত্রে নামাজের ওয়াক্তগুলোতে সবার আগে আসার চেষ্টা করা। মসজিদে হেঁটে আসা। নবীজি (সা.) বলেন, আমি কি তোমাদের এমন বস্তুর সন্ধান দেব না, যা দ্বারা আল্লাহ তাআলা গুনাহ মিটিয়ে দেবেন এবং মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেবেন? তাহলো কষ্টকর অবস্থায়ও পূর্ণরূপে অজু করা, মসজিদের দিকে বেশি পদচারণ এবং এক সালাতের পর অন্য সালাতের জন্য অপেক্ষা করা। (মুসলিম, হাদিস : ২৫১) মসজিদে অবস্থানরত সময় জিকির, তাসবিহ-তাহলিলের মাধ্যমে পার করা। মসজিদে থাকা অবস্থায় আযান হলে নামাজ আদায় করে বের হওয়া। মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় প্রবেশ করার মতো বিসমিল্লাহ, নবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ দোয়া পড়া এবং বাম পা দিয়ে বের হওয়া।। আর এই ইবাদত পালনের অন্যতম স্থান হলো মসজিদ, যা পৃথিবীর মধ্যে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে পছন্দের জায়গা। নবীজি (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম জায়গা মসজিদ, আর সর্বনিকৃষ্ট জায়গা বাজার।’(মুসলিম, হাদিস : ৬৭১মসজিদের আদব মসজিদে প্রবেশকালে বিসমিল্লাহ, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর দরুদ হাদিসে বর্ণিত মসজিদে প্রবেশের দোয়া পড়া। (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৬৫) ডান পা দিয়ে প্রবেশ করা। ইতিকাফের নিয়তে প্রবেশ করা। অজু অবস্থায় মসজিদে প্রবেশ করা। কাঁচা পেঁয়াজ-রসুন, বিড়ি-সিগারেট দুর্গন্ধযুক্ত দ্রব্য খেয়ে মসজিদে না আসা। মসজিদে ধীর-স্থিরতার সঙ্গে গমন করা উচিত, তাড়াহুড়া করে দৌড়ে যাওয়া ঠিক নয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা নামাজে অবশ্যই ধীর-স্থিরতার সঙ্গে আসবে। যতটুকু পাবে, আদায় করবে। আর যতটুকু ছুটে যাবে, পূর্ণ করবে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬০৯) মসজিদে প্রবেশকারী দুই রাকাততাহিয়্যাতুল মসজিদআদায় করবে। মসজিদে দুনিয়াবি কথাবার্তা গল্পগুজব না করা। কারণ মসজিদ নিছক ইবাদতের জায়গা। নিজের পোশাক থেকে উত্তম পোশাক পরিধান করা। মসজিদকে নিছক নামাজের স্থান না বানিয়ে তাওহিদ প্রতিষ্ঠাসহ আদব রক্ষা করে অন্যান্য ধর্মীয় কার্যকলাপ চালিয়ে যাওয়া। সর্বদা মসজিদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা। নিছক খাদেম মুয়াজ্জিনের কাজ না ভেবে যথাসম্ভব মহতী এই কাজে নিজে শরিক হওয়া। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আমার উম্মতের সওয়াব (ইবাদতের প্রতিদান) আমার সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে, এমনকি কোনো ব্যক্তি কর্তৃক মসজিদ থেকে ময়লা-আবর্জনা দূর করার সওয়াবও (যা আমার দৃষ্টিতে সব চেয়ে পুণ্যের কাজ)’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৬১) মসজিদে যত্রতত্র থুথু ফেলা নিষিদ্ধ। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, মসজিদে থুথু ফেলা গুনাহের কাজ, আর তার কাফফারা হচ্ছে তা মুছে ফেলা। (বুখারি, হাদিস : ৪১৫) মসজিদে কাউকে উচ্চৈঃস্বরে ডাকাডাকি না করা। প্রয়োজনে ইশারার মাধ্যমে সংশোধন করা। মসজিদে বেশি থেকে বেশি সময় দেওয়া। ক্ষেত্রে নামাজের ওয়াক্তগুলোতে সবার আগে আসার চেষ্টা করা। মসজিদে হেঁটে আসা। নবীজি (সা.) বলেন, আমি কি তোমাদের এমন বস্তুর সন্ধান দেব না, যা দ্বারা আল্লাহ তাআলা গুনাহ মিটিয়ে দেবেন এবং মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেবেন? তাহলো কষ্টকর অবস্থায়ও পূর্ণরূপে অজু করা, মসজিদের দিকে বেশি পদচারণ এবং এক সালাতের পর অন্য সালাতের জন্য অপেক্ষা করা। (মুসলিম, হাদিস : ২৫১) মসজিদে অবস্থানরত সময় জিকির, তাসবিহ-তাহলিলের মাধ্যমে পার করা। মসজিদে থাকা অবস্থায় আযান হলে নামাজ আদায় করে বের হওয়া। মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় প্রবেশ করার মতো বিসমিল্লাহ, নবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ দোয়া পড়া এবং বাম পা দিয়ে বের হওয়া।


আরও খবর



পরিচালক অরিন্দম শীলকে বহিষ্কার করেছে ডিরেক্টর্স গিল্ড

প্রকাশিত:সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৫জন দেখেছেন

Image

এক অভিনেত্রীকে যৌন হেনস্তার অভিযোগে কলকাতার পরিচালক অরিন্দম শীলকে বহিষ্কার করেছে ডিরেক্টর্স গিল্ড। গত কয়েক বছরে একাধিক অভিনেত্রী অবশ্য অরিন্দমের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ করলেও তা অস্বীকার করে এসেছেন পরিচালক। এই প্রসঙ্গে মুখ খুললেন অরিন্দমের দীর্ঘ দিনের সহকর্মী সুদীপ্তা চক্রবর্তী। ইন্ডাস্ট্রিতে হেনস্তা হতে হয়েছে তাকেও। অরিন্দমের বিরুদ্ধে যে অভিনেত্রী মহিলা কমিশনের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন, তাকে প্রথমেই অভিবাদন জানিয়েছেন সুদীপ্তা।

পাশাপাশি অরিন্দমের সঙ্গে একাধিক কাজ করলেও কখনও তার সঙ্গে হেনস্তার অভিজ্ঞতা ঘটেনি বলেই জানান তিনি। যদিও বহু বছর ধরে অন্য নারীদের অভিযোগের কথা যে কানে এসেছে, সে কথা জানালেন সুদীপ্তা। ভারতীয় গণমাধ্যমের সাক্ষাৎকারে সুদীপ্তা চক্রবর্তী বলেন, ‘অরিন্দমদার সঙ্গে প্রচুর কাজ করেছি। আমার সরাসরি তেমন কোনও অভিজ্ঞতা নেই। কিন্তু প্রচুর মেয়ের সঙ্গে বিভিন্ন সময় ঘটে যাওয়া ঘটনার কথা শুনেছি। এটা আমার ভুল যে এর বিরুদ্ধে সরব হইনি। তবে ওই মেয়েটিকে অভিবাদন জানায়, যিনি মহিলা কমিশনে অভিযোগ করেছেন।’অরিন্দম নিজের ভুল স্বীকার করেছেন জানিয়ে এ অভিনেত্রী বলেন, ‘এটা জেনে ভাল লেগেছে যে, অরিন্দমদা নিজের ভুল স্বীকার করেছেন। ‘ডিরেক্টর্স গিল্ড’ যে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, সেটাও সাধুবাদ জানানোর মতো। অভিনন্দন জানাব ওই মেয়েটিকে। অন্য মেয়েদের বলব কাজ হারানো টাকা না পাওয়ার ভয় কাটিয়ে প্রকাশ্যে আসতে এবং তারা সেটা করছেন। এগুলো নিয়ে যে কথা হচ্ছে, সেটা খুব ভালো বিষয়।’

অভিনেত্রীর কথায়, ‘একজন মেয়েকে অশালীন ভাবে ছোঁয়ার বিষয় নয়। এখানে মেয়েদের শরীর নিয়ে কথা বলা হয়। মহিলাদের হেয় করা হয়। নোংরা গালাগালি দেওয়া হয়। শুনি, ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে এই গালিগালাজ করাটাই প্রথা। কত ছোট ছোট মেয়েরা কাজ করে, তাদের অভিভাবকরা এসব দেখে ভয় পেয়ে যান! এবার এই কালচারটা বন্ধ হওয়ার সময় এসেছে।’


আরও খবর

আফ্রিদিকে হুমকি দিতেন ডিবি হারুন

বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪