Logo
আজঃ রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
শিরোনাম
আলাস্কায় নিখোঁজ উড়োজাহাজের সবাই নিহত! লস অ্যাঞ্জেলসের ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে বাংলাদেশের ‘নীলচক্র’ সান্তিয়াগো বের্নাবেউয়ে বিতর্কিত মাদ্রিদ ডার্বি সাবেক সিইসি আবদুর রউফের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সোনালি কাবিন পদক ঘোষণা ও কবি আল মাহমুদ স্মরণোৎসব বিষয়ে মতবিনিময় সভা শেরপুরে র‌্যাবের হাতে হেরোইনসহ আটক- ১ আজ থেকে সারাদেশে চলবে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ : স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শেরপুরে সূর্যমুখী বাগানে ইভটিজিংয়ের ঘটনায় দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে লকি ফার্গুসনের উপস্থিতি অনিশ্চিত পরবর্তী যুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র খুব বাজেভাবে হেরে যাবে: ইলন মাস্ক

ঈশ্বরদীতে ৭ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ২৩১জন দেখেছেন

Image

পাবনার ঈশ্বরদীতে তেলবাহী ট্রেনের সঙ্গে মালবাহী ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় ৭ ঘণ্টা পর খুলনার সঙ্গে ট্রেন যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়েছে। বুধবার (২৭ মার্চ) সকাল ৭টার দিকে রেলযোগাযোগ স্বাভাবিক হয় বলে জানিয়েছেন পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের ব্যবস্থাপক শাহ সূফী নুর মোহাম্মদ। 

তিনি জানান, ১১টা ৪৫ মিনিটের দিকে ঈশ্বরদী হতে খুলনাগামী তেলের খালি ওয়াগন নিয়ে একটি ট্রেন রওনা করলে তা ঈশ্বরদী লেভেল ক্রসিং গেইট অতিক্রম করে বিপরীত দিক থেকে পুশিং এ আসা মালবাহী শানটিং ওয়াগনে আঘাত করে। এতে মালবাহী ২টি ওয়াগনের ৮ চাকা এবং লোকোমোটিভের সবগুলো চাকা লাইনচ্যুত হয়। এ ঘটনায় প্রায় ৭ ঘণ্টা পর সকাল ৭টার দিকে রেলযোগাযোগ স্বাভাবিক হয়েছে। ঈশ্বরদী লোকোমোটিভ কারখানা থেকে উদ্ধারকারী রিলিফ ট্রেন প্রথমে মালবাহী ট্রেনকে উদ্ধার করে। এর প্রায় এক ঘণ্টা পর তেলবাহী ট্রেনকে উদ্ধার করা হয়। এখন সব রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। ঘটনা তদন্ত করতে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা প্রতিবেদন জমা দিলেই দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ জানা যাবে। প্রাথমিকভাবে দুই ট্রেনের দুই চালকসহ তিনজনকে বরখাস্ত করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) রাত পৌনে ১২টার দিকে পাবনার ঈশ্বরদীতে মালবাহী দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে একটি ইঞ্জিন ও দুটি বগির ৮ চাকা লাইনচ্যুত হয়। এ ঘটনায় ঢাকা-খুলনা রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।


আরও খবর



যে কারনে কাঁদলেন শ্রেয়া ঘোষাল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৬৯জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক : বলিউডের জনপ্রিয় গায়িকা শ্রেয়া ঘোষাল। সম্প্রতি নেট-দুনিয়াতে ভাইরাল হয়েছে তার একটি ভিডিও। সেই ভিডিওতে দেখা গেছে তিনি কাঁদছেন। সঙ্গে রয়েছে তার পরিবারের দুই সদস্যও। সেই ভিডিও নিয়ে চলছে আলোচনা। হিন্দুস্তান টাইমস থেকে ঘটনার বিস্তারিত জানা যায়, গত রোববার রাতে মুম্বাইয়ে কোল্ডপ্লের দ্বিতীয় দিনের কনসার্টে হাজির হয়েছিলেন শ্রেয়া। আর গতকাল সোমবার ইনস্টাগ্রামে তিনি ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানের একগুচ্ছ ছবি এবং ভিডিও পোস্ট করেছেন। সেই ভিডিওতেই দেখা যায় কান্না করছেন শ্রেয়া। এসময় গায়িকার সঙ্গে ছিলেন তার স্বামী শিলাদিত্য মুখোপাধ্যায় ও তার বাবা ৭০ বছর বয়সী বিশ্বজিৎ ঘোষাল। ভিডিওতে দেখা যায়, গান শুনতে শুনতে বেশ কয়েকবার আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন শ্রেয়া। একসময় তাকে আবেগাপ্লুত হয়ে চোখ মুছতে দেখা যায়। ভিডিওটি শেয়ার করে তিনি লিখেছিলেন, ‘ঠিক করে দাও’। কোল্ডপ্লের জন্য একরাশ ভালোবাসা। সবকিছু জানতে শেষ ভিডিয়ো পর্যন্ত সোয়াইপ করুন। এটা আমার দেখা ক্রিস মার্টিন এবং তার ব্যান্ডের দ্বিতীয় কনসার্ট। মুম্বাইয়ে তারা ম্যাজিক করেছেন! সে এক অদ্ভুত অভিজ্ঞতা। তাদের গান শুনে চোখের পানি আটকাতে পারলাম না।’গায়িকা আরও বলেন, ‘আমার ৭০ বছর বয়সী বাবারও এই কনসার্টটি এত পছন্দ হয়েছে বলে বোঝানোর মতো নয়। আমাকে এবং শিলাদিত্যকে আমাদের সমস্ত স্মৃতিতে আবার বাঁচতে দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।’এছাড়াও অন্যান্য ভিডিওগুলোতে কোল্ডপ্লের ‘আ স্কাই ফুল অব স্টারস’, ‘ফিক্স ইউ’ ও ‘প্যারাডাইস’ গানে তাকে নাচতে দেখা গেছে।


আরও খবর

অবশেষে আসছে ‘ম্যায় হু না’র সিক্যুয়েল

বৃহস্পতিবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের কর্মসূচি প্রত্যাহার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৪১জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক : দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাসের পর আন্দোলন কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধিদের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত আসে।

সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি থেকে মুক্ত হয়ে আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়ে আসছিলেন। সম্প্রতি, তারা পাঁচ দফা দাবি নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে তাদের অভিযোগ অনুযায়ী তিনি দুর্ব্যবহার করেন। এর প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা শাহবাগ, সায়েন্স ল্যাব ও টেকনিক্যাল মোড়ে অবরোধ গড়ে তোলেন এবং পরবর্তীতে মিছিল নিয়ে প্রোভিসির বাসভবনের দিকে রওনা হন। সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় এবং পুলিশের অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সোমবার (২৭ জানুয়ারি) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান সাত কলেজের অধ্যক্ষদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন। বৈঠক শেষে তিনি ঘোষণা দেন যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি থেকে মুক্ত হয়ে সাত কলেজ ‘সম্মানজনক পৃথকীকরণ’-এর আওতায় আসবে এবং ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে এই কলেজগুলো আলাদা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঠামোয় পরিচালিত হবে।

পরবর্তীতে মঙ্গলবারের বৈঠকে শিক্ষার্থীদের দাবি নিয়ে আলোচনা হয় এবং স্বরাষ্ট্র ও তথ্য উপদেষ্টারা তাদের আশ্বস্ত করেন যে,

১. সাত কলেজের পৃথক বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের উদ্যোগ বাস্তবায়নের জন্য প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

২. উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মামুন আহমেদ সাত কলেজ সংশ্লিষ্ট কোনো কার্যক্রমে আর সম্পৃক্ত থাকবেন না।

৩. ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী রাকিবের ওপর হামলার বিষয়ে তদন্ত করে তিন দিনের মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

৪. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের প্রবেশে কোনো বিধিনিষেধ থাকবে না।

বৈঠকের পর ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী প্রতিনিধি মঈনুল ইসলাম জানান, “আমাদের ছয় দফার একটি দাবি পূরণ করা হয়েছে এবং বাকিগুলো মেনে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। এসব দাবির বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণের জন্য আমরা প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাব।”

ইডেন মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী সাদিয়া আফরিন মৌ বলেন, “আমরা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় পাচ্ছি, এটি আমাদের আন্দোলনের বড় অর্জন। তবে সেশনজট নিরসনে এখনই কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।”

অবশেষে, সব পক্ষের আশ্বাস ও সমঝোতার ভিত্তিতে সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা তাদের ঘোষিত কর্মসূচি—নিউ মার্কেট থানা ঘেরাও এবং সাত কলেজের সামনে দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস চলাচল বন্ধ করার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন। তবে শিক্ষার্থীরা সতর্ক করে দিয়েছেন যে, দাবিগুলোর বাস্তবায়ন না হলে তারা আবারো আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবেন।


আরও খবর



ফের শপথ নিলেন মাদুরো, গ্রেপ্তারে তৎপর যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশিত:শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৬০জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: নিকোলাস মাদুরো ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট হিসেবে তৃতীয়বার শপথ নিয়েছেন। তিনি প্রায় ১২ বছর ধরে দেশের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) রাজধানী কারাকাসের জাতীয় পরিষদে শপথ নেওয়ার পর মাদুরো বলেন, আমার নতুন রাষ্ট্রপতির মেয়াদ শান্তি, সমৃদ্ধি, সমতা ও নতুন গণতন্ত্রের সময়কাল হবে। সংবিধান সংস্কারের জন্য একটি কমিশন গঠন করা হবে। খবর রয়টার্স।


শপথ নেওয়ার দিনেই যুক্তরাষ্ট্র মাদুরোকে গ্রেপ্তারে পুরস্কারের মূল্য বাড়িয়ে দুই কোটি ৫০ লাখ ডলার ঘোষণা করেছে। এ ছাড়া ভেনেজুয়েলার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রীর জন্যও পুরস্কারের অর্থমূল্য বাড়ানো হয়েছে।



যুক্তরাষ্ট্র ২০২০ সালে মাদুরো ও তার সরকারের অন্যান্য কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মাদক পাচার ও দুর্নীতির অভিযোগ এনে এ গ্রেপ্তারি পরোয়ান জারি করে। কিন্তু মাদুরো ও সহকর্মীরা এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন।


এদিকে, বিরোধী দল দাবি করেছে তাদের প্রার্থী এদমুন্দো গনসালেস নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশ তাকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। মাদুরো সরকার এসব দাবি নাকচ করে দিয়েছে। একইসঙ্গে বিরোধীদলকে ‘ফ্যাসিবাদী’ চক্রান্তের দায়ে অভিযুক্ত করেছে।


আরও খবর

আলাস্কায় নিখোঁজ উড়োজাহাজের সবাই নিহত!

রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




প্রযুক্তি বিশ্বের মাথা ব্যথার নতুন কারণ ডিপসিক এআই

প্রকাশিত:শনিবার ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৩৫জন দেখেছেন

Image

তথ্য প্রযুক্তি ডেস্ক : কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিশ্বে আলোচনায় এসেছে চীনা প্রতিষ্ঠান ‘ডিপসিক’। কয়েকদিনেই নতুন এই এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রযুক্তিপ্রেমীদের মনে জায়গা করে নিয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেক জায়ান্ট গুলো কাছে যা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠেছে। ২০২৩ সালে চীনের হ্যাংঝো শহর থেকে যাত্রা শুরু করা ‘ডিপসিক’-এর কারণে ধস নেমেছে মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো শেয়ারবাজারে। যার প্রধান কারণ ব্যাপক জনপ্রিয়তা। প্রথম দিকে ছোট পরিসরে কাজ শুরু করলেও ২০২৪ সালে এর নতুন মডেল ‘আর-ওয়ান’ উন্মুত্ত করা হয়। কম সময়েই যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং চীনে জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছেছে এই এআই অ্যাপ। ডিপসিকের সাফল্যের পেছনে রয়েছে যেসব কারণ রয়েছে-

ফ্রি পরিষেবা: যেখানে চ্যাটজিপিটি বা অন্যান্য এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্যবহার করতে নির্দিষ্ট ফি দিতে হয়, সেখানে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডিপসিকের পরিষেবা পাওয়া যাচ্ছে। সহজ ব্যবহার: সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য এর ইন্টারফেস অনেক সহজ।

উন্নত পারফরম্যান্স: ইউজারদের মতে, এই এআই মানুষের চিন্তাভাবনার সঙ্গে আরও বেশি মিল রেখে উত্তর দিতে পারে।দ্রুতগতির প্রযুক্তি: প্রতিদ্বন্দ্বী সংস্থাগুলোর তুলনায় এটি দ্রুত এবং কার্যকরভাবে কাজ করতে পারে।

এদিকে ডিপসিকের জনপ্রিয়তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, চীনা সংস্থার তৈরি ডিপসিক আমাদের প্রযুক্তি বাজারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমাদের টেক জায়ান্টদের এখন ঘুম থেকে জেগে উঠতে হবে এবং প্রযুক্তির উন্নয়নে আরও বেশি মনোযোগ দিতে হবে।


আরও খবর



মন্দ আচরণের পরিণতি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৩৯জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক : কিছু মানুষ এমন আছে, যারা অন্যের সঙ্গে কটু ভাষায় কথা বলে আনন্দবোধ করে। তারা মনে করে, এই রূঢ় আচরণ তাদের ব্যক্তিত্বতে পাকাপোক্ত করে। তারা অন্যের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে। অন্যের ওপর প্রভাব বিস্তারে তাদের আরেকটি কৌশল হলো, তারা খুব সূক্ষ্মভাবে অন্যের ওপর দোষ চাপিয়ে দেয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে অন্যকে দমিয়ে রাখার জন্য নুন থেকে চুন খসলে অভিশাপও দিয়ে থাকে, অথচ রহমাতুল্লিল আলামিন, সরদারে দো আলম মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সা.) এ ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকার প্রতি বিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়েছেন। তার মতে, কোনো মুমিনের জন্য এ ধরনের কাজে লিপ্ত হওয়া সমীচীন নয়। আবদুল্লাহ (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘মুমিন কখনো দোষারোপকারী ও নিন্দাকারী হতে পারে না, অভিসম্পাতকারী হতে পারে না, অশ্লীল কাজ করে না এবং কটুভাষীও হয় না।’ (তিরমিজি, হাদিস : ১৯৭৭) অন্য হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, বিশ্বনবী (সা.) বলেছেন, তোমরা পরস্পর একে অপরকে অভিসম্পাত, তার গজব ও জাহান্নামের বদদোয়া  কোরো না। (তিরমিজি, হাদিস : ১৯৭৬) অন্যকে অভিশাপ দেওয়া এতটাই ভয়ানক বিষয় যে তা দুনিয়া ও আখিরাতে অভিশাপ দাতাকেই ক্ষতিগ্রস্ত করে। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবু দারদা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, যখন কোনো বান্দা কোনো বস্তুকে অভিশাপ দেয়, তখন ওই অভিশাপ আকাশের দিকে অগ্রসর হয়। অতঃপর সেই অভিশাপের আকাশে ওঠার পথকে বন্ধ করে দেওয়া হয়। তখন তা আবার দুনিয়ায় প্রত্যাবর্তনের জন্য রওনা হয়; কিন্তু দুনিয়ায় আসার পথও বন্ধ করে দেওয়ায় সে ডানে-বাঁয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। অবশেষে অন্য কোনো পথ না পেয়ে যাকে অভিশাপ দেওয়া হয়েছে, তার কাছে ফিরে আসে। তখন সেই বস্তু যদি অভিশাপের যোগ্য হয়, তাহলে তার ওপর ওই অভিশাপ পতিত হয়, অন্যথায় অভিশাপকারীর ওপরই তা পতিত হয়। (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯০৫) এগুলো অভিশাপকারীর দুনিয়াবি ক্ষতি। আখিরাতেও শুধু অভিশাপ দেওয়ার প্রবণতার কারণে বহু মানুষ জাহান্নামে যাবে। যেমনটা নবীজি (সা.) নারীদের উদ্দেশ করে বলেছিলেন। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবু সাঈদ খুদরি (রা.) হতে বর্ণিত, একবার ঈদুল আজহা অথবা ঈদুল ফিতরের সালাত আদায়ের জন্য আল্লাহর রাসুল (সা.) ঈদগাহের দিকে যাচ্ছিলেন। তিনি মহিলাদের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বললেন, হে মহিলা সমাজ! তোমার সদকা করতে থাকো। কারণ আমি দেখেছি জাহান্নামের অধিবাসীদের মধ্যে তোমরাই অধিক। তারা জিজ্ঞেস করলেন, কী কারণে, হে আল্লাহর রাসুল? তিনি বললেন, তোমরা অধিক পরিমাণে অভিশাপ দিয়ে থাকো আর স্বামীর অকৃতজ্ঞ হও। (বুখারি, হাদিস : ৩০৪) তাই কখনো এ ধরনের রূঢ় আচরণ ও অহেতুক অভিসম্পাতকারীর কবলে পড়লে তার সঙ্গে ঝগড়ায় লিপ্ত না হয়ে তাকে এড়িয়ে চলাই মুমিনের কাজ। এতে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে গায়েবি মদদ পাওয়া যায়। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, এক ব্যক্তি মহানবী (সা.)-এর কাছে এসে বলল, ‘ইয়া রাসুলাল্লাহ! আমার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় আছে। 

আমি তাদের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখি, কিন্তু তারা সম্পর্ক ছিন্ন করে। আমি তাদের উপকার করি, কিন্তু তারা আমার ক্ষতি করে। তারা আমার সঙ্গে মূর্খের আচরণ করে, কিন্তু আমি তা সহ্য করি।’ তিনি বলেন, যদি তোমার বক্তব্য সঠিক হয়, তবে তুমি যেন তাদের মুখে উত্তপ্ত ছাই পুরে দিচ্ছ। তোমার কারণে তাদের দুর্ভোগ আছে। যতক্ষণ পর্যন্ত তুমি এরূপ করতে থাকবে, ততক্ষণ পর্যন্ত আল্লাহর পক্ষ থেকে একজন সাহায্যকারী তাদের মোকাবেলায় তোমার সঙ্গে থাকবেন। (আদাবুল মুফরাদ, আয়াত : ৫২)


আরও খবর

জাহান্নামীরা দেখতে যেমন হবে

সোমবার ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫