Logo
আজঃ শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

এবার দুরন্ত ফিচার্সের বাইক আনছে বিএমডব্লিউ

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৫৪জন দেখেছেন

Image

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক : বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল গাড়ি সংস্থা বিএমডব্লিউ। চার চাকার পাশাপাশি দুই চাকার যান বাজারে এনেছে সংস্থা। সবশেষ বৈদ্যুতিক স্কুটার এনেছে সংস্থা। এবার নতুন বাইক বাজারে আনছে তারা। অসংখ্য ফিচারের সুবিধা পাবেন এই বাইকে। সংস্থার নতুন বাইক হচ্ছে বিএমডাব্লিউ এফ ৯০০ জিএস। দুটি মডেল আসছে এই বাইকের। আরেকটি মডেল হচ্ছে বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস অ্যাডভেঞ্চার।

বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস এবং বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস অ্যাডভেঞ্চার উভয়ই একটি ৮৯৫ সিসির টু-ইন সিলিন্ডার লাইন ইঞ্জিন রয়েছে। এই ইঞ্জিনটি ৮৫০০ আরপিএমে ১০৩ বিএইচপি শক্তি উৎপন্ন করে। অন্যদিকে ৬৭৫০ আরপিএমে এই বাইকে ৯৩ এনএম টর্ক উৎপন্ন হবে। ইঞ্জিনের পাশাপাশি এই বাইকে রাখা হয়েছে একটি ৬ স্পিডের ইউনিট গিয়ার বক্স। স্ট্যান্ডার্ড এফ ৯০০ জিএস অফ-রোড রাইডিংয়ের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। যেখানে থাকবে নূন্যতম র্যালি-স্টাইল বডিওয়ার্ক এবং ২২৬ কেজি ওজনের কার্ব ও একটি ছোট ১৪.৫ লিটার ফুয়েল ট্যাঙ্ক। অন্যদিকে অ্যাডভেঞ্চার মডেলে একটি বড় ২৩ লিটারের জ্বালানি ট্যাঙ্ক এবং বড় আসন পাবেন। উভয় মডেলই বিএমডব্লিউর স্ট্যান্ডার্ড ফিচারের সঙ্গে সজ্জিত, যার মধ্যে রয়েছে একাধিক রাইডিং এবং পাওয়ার মোড, ট্র্যাকশন কন্ট্রোল, এবিএস, একটি দ্বি-দিকনির্দেশক কুইক শিফটার এবং একটি ৬.৫ ইঞ্চির টিএফটি টাচস্ক্রিন থাকছে, যা কেবল বাইক সম্পর্কিত সব তথ্যই দেবে না বরং নেভিগেশনের ফিচার্সও দেবে। এই অত্যাধুনিক জিএস মডেল দুটি স্ট্যান্ডার্ড রাইডিং মোড রেইন ও রোড সহ আনা হয়েছে।

এর সঙ্গে বাইকটিতে ডায়নামিক ট্রাকশন কন্ট্রোল এবং একটি ডায়নামিক ব্রেক লাইটও লাগানো হয়েছে। বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস সাও পাওলো ইয়েলো এবং একটি স্পোর্টি জিএস ট্রফি ভ্যারিয়ান্ট অফ হোয়াইট ও রেসিং ব্লু মেটাল এই তিন রঙে বাজারে আসে। আর অন্যদিকে জিএস অ্যাডভেঞ্চার ভ্যারিয়ান্টটি ব্ল্যাক স্টর্ম এবং হোয়াইট অ্যালুমিনিয়াম ম্যাট কালারের সঙ্গে বাজারে আসে। বর্তমানে বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএসএর এক্স শোরুম দাম ভারতে ১৩ লাখ ৭৫ হাজার রুপি। বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস অ্যাডভেঞ্চারের এক্স শোরুম দাম ১৪ লাখ ৭৫ হাজার রুপি।


আরও খবর

গুগল ড্রাইভ খালি করার কৌশল

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




সাকিবকে নিজের ব্যাট উপহার দিলেন কোহলি

প্রকাশিত:বুধবার ০২ অক্টোবর 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৪জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: কানপুরের গ্রিন পার্কে বাংলাদেশকে হেসেখেলে হারাল ভারত। আর তাতেই রোহিত শর্মার দল ২-০ ব্যবধানে জিতে নিল টেস্ট সিরিজ। এটিই সম্ভবত সাকিব আল হাসানের খেলা শেষ টেস্ট ম্যাচ, যদি না তিনি বাংলাদেশে আসেন দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ খেলতে। সাদা পোশাকে সাকিবের শেষটা স্মরণীয় করে তুলতে ভিরাট কোহলি উপহার দিলেন তার নিজের ব্যাট। মিরপুরে শেষ টেস্ট খেলার ইচ্ছা পূরণ না হলে কানপুর টেস্টই সাকিব আল হাসানের শেষ টেস্ট। বাংলাদেশ-ভারত টেস্ট সিরিজ শেষে ক্রিকেটের এ সময়ের বড় তারকা ভিরাট কোহলির কাছ থেকে সাকিব আল হাসান পেয়ে গেলেন ব্যাট উপহার! কোহলির ব্যাট পেয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত দেখা যায় সাকিবকে। কানপুর টেস্টের আগে অবসরের ঘোষণায় সাকিব বলেছিলেন, ক্যারিয়ারের শেষ টেস্ট তিনি খেলতে চান দেশের মাটিতে। ইচ্ছে অনুযায়ী বাংলাদেশে এসে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে টেস্ট থেকে অবসর নিতে পারবেন-সে বিষয় নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। তবে সাকিবকে শেষের মুহূর্তটা স্মরণীয় করে রাখতে ভারতীয় তারকা ভিরাট কোহলি দিলেন ব্যাট উপহার। কানপুর টেস্টের ব্যাট হাতে ব্যর্থ হলেও বল হাতে প্রথম ইনিংসে ৭৮ রানে ৪ উইকেট নিয়েছেন সাকিব।


আরও খবর



সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালন

প্রকাশিত:শনিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: শিক্ষকের কন্ঠসর, "শিক্ষায় নতুন সামাজিক অঈীকার" এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে শনিবার সকালে সিরাজগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজে বিশ্ব শিক্ষক দিবস উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ আমিনুল ইসলাম,
অনুষ্ঠান শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক প্রফেসর শরীফ -উস সাঈদ, এসময় আরো বক্তব্য রাখেন, সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ  সুলতান মাহমুদ, বিশ্ব শিক্ষক দিবস উদযাপন কমিটির আহবায়ক প্রফেসর মোঃ রেজাউল হক, সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ফাহিমা সুলতানা, ইংরেজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর সন্টু কুমার দত্ব, এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের সকল শিক্ষক / শিক্ষিকাবৃন্দ ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিক গণ

অনুষ্ঠানেটি  সঞ্চালনা করেন ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান উম্মে তাসলিমা।


আরও খবর



বাংলাদেশে লিথিয়াম ব্যাটারি উৎপাদনে হুয়াওয়ে ও ওয়ালটনের চুক্তি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ১৯৪জন দেখেছেন

Image

ডেস্ক রিপোর্ট : বাংলাদেশের টেলিকমখাতের বিটিএসগুলোতে (বেস ট্রান্সসিভার স্টেশন) ব্যবহারের জন্য লিথিয়াম ব্যাটারি উৎপাদনে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে হুয়াওয়ে ও ওয়ালটন। হুয়াওয়ে বাংলাদেশের সিইও প্যান জুনফেং ও ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম রেজাউল আলম আজ ঢাকায় হুয়াওয়ে বাংলাদেশ একাডেমিতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন। এছাড়া ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মঞ্জুরুল আলম অভি, গ্রামীণফোনের টেকনোলজি ডিভিশনের টাওয়ার ইনফ্রার পরিচালক ও প্রধান মো. আব্দুর রায়হান এবং মোবাইল নেটওয়ার্ক/ক্যারিয়ার সংশ্লিষ্ট প্রায় ৩০ জন প্রতিনিধি এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।


এই চুক্তির আওতায় ওয়ালটন আগামী সাত মাসের (সম্ভাব্য)  মধ্যে টেলিকম লিথিয়াম ব্যাটারি বাংলাদেশে উৎপাদন ও বাজারজাত করবে। প্রতিষ্ঠানটি বছরে ৮০ হাজার ব্যাটারি উৎপাদনে সক্ষম একটি অত্যাধুনিক ও সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় প্রোডাকশন লাইন তৈরি করার পাশাপাশি সারা দেশে এই ব্যাটারির বিক্রয় ও বিক্রয়-পরবর্তী সেবা পরিচালনা করবে। লিথিয়াম ব্যাটারি উৎপাদনের জন্য প্রযুক্তিগত সহায়তা, ডিজাইনের নির্দেশনা, কাঁচামাল ও প্রয়োজনীয় সহায়তা দিবে হুয়াওয়ে।


বহু বছর ধরে বিটিএস টাওয়ার ব্যাকআপ পাওয়ারের উৎসের জন্য লেড-এসিড ব্যাটারির উপর নির্ভরশীল। এই ব্যাটারিগুলো লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির মতো পরিবেশবান্ধব নয়। লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির চেয়ে লেড ব্যাটারি ৫০% বেশি কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ করে। এছাড়া এগুলো বায়ু ও মাটির দূষণের জন্যও দায়ী। অন্যদিকে লেড-এসিড ব্যাটারির সক্ষমতাও তুলনামূলকভাবে কম। এর কার্যকারিতা মাত্র ৮০-৮৫%। পাশাপাশি স্থায়ীত্ব ও ব্যাটারি এনার্জি ডেনসিটিও কম। বিটিএস-এ এগুলোর জন্য বেশি জায়গা প্রয়োজন হয়।


অপরদিকে, লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির কার্যকারিতা প্রায় ১০০%। এই ব্যাটারি যেমন দীর্ঘস্থায়ী, তেমন এর রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজনও কম। পুনর্ব্যবহারের ক্ষেত্রেও এগুলো তুলনামূলকভাবে বেশি পরিবেশবান্ধব। এই কারণে বিটিএস টাওয়ারের ব্যাকআপ পাওয়ার হিসেবে লিথিয়াম ব্যাটারি টেলিকমখাতে ইতোমধ্যেই গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করেছে।


 তবে বাংলাদেশের বাজারে এখনো নিম্ন মানের নন-ইন্টেলিজেন্ট লিথিয়াম ব্যাটারি ব্যবহৃত হচ্ছে। এইসব নন-ইন্টেলিজেন্ট লিথিয়াম ব্যাটারির স্থায়ীত্ব কম এবং রক্ষণাবেক্ষণও বেশ জটিল। এছাড়া এনএমএস (নেটওয়ার্ক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম)-এর মাধ্যমে এসব ব্যাটারির ব্যবস্থাপনা সম্ভব নয়। এই ধরনের নন-ইন্টেলিজেন্ট লিথিয়াম ব্যাটারি কোনো সাইট থেকে চুরি হলে টেলিকম অপারেটররা সময়মতো চুরির ঘটনা সনাক্ত করতে পারে না। ফলে সেই সাইটে ব্যাকআপ পাওয়ার থাকে না এবং অনেক সময় সাইটটি বন্ধও হয়ে যায়। এই কারণে সেই এলাকার ব্যবহারকারীরা নেটওয়ার্ক সমস্যার সম্মুখীন হন।


 হুয়াওয়ে ও ওয়ালটনের চুক্তি এবং আগামীতে উৎপাদিত উচ্চমানের ইন্টেলিজেন্ট ব্যাটারি টেলিকম শিল্পে খরচ সাশ্রয়, পরিচালনা দক্ষতা বৃদ্ধি ও দুর্যোগ পরবর্তী পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ায় সহায়ক হবে। এছাড়া এর ব্যবহার বাংলাদেশকে বৈশ্বিক কার্বন নিঃসরণ হ্রাসের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সাহায্য করবে।


 বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, “বর্তমানে সারাবিশ্বে নবায়নযোগ্য শক্তির একটি বিপ্লব চলছে। ক্রমশ জীবাশ্ম জ্বালানির পরিবর্তে সোলার ফটোভোলটাইক ও বায়ুচালিত শক্তি মতো নবায়নযোগ্য শক্তির প্রতি আগ্রহ বাড়ছে। আগামীতে উন্নয়নের জন্য লিথিয়াম এনার্জি স্টোরেজ প্রযুক্তি প্রয়োজন অনস্বীকার্য। হুয়াওয়ে ও ওয়ালটনের মধ্যে আজকের চুক্তিটি এই প্রক্রিয়ায় একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আমরা বিশ্বাস করি, উভয়পক্ষের এই সহযোগিতা বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান তৈরি ও রপ্তানি পরিসর বাড়ানোর পাশাপাশি দেশের জনগণকে উপকৃত করবে।”


 ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মঞ্জুরুল আলম অভি বলেন, “আমরা সবসময় বিশ্বাস করি যে, উদ্ভাবনই অগ্রগতির চাবিকাঠি। এটি আমাদের প্রতিটি পণ্য, সল্যুশন ও উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে আমাদের প্রতিটি পদক্ষেপের পিছনে চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করে। আমাদের সাম্প্রতিক উদ্যোগ হলো একটি অত্যাধুনিক লিথিয়াম ব্যাটারি উৎপাদন কারখানা স্থাপন। এটি বাংলাদেশের টেলিকম শিল্পে বর্তমানে ব্যবহৃত লেড অ্যাসিড ব্যাটারির উপর নির্ভরতা কমিয়ে দেবে, যার ফলে সামগ্রিকভাবে কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য মাত্রায় হ্রাস পাবে। এই প্রকল্পটি শুধুই একটি ব্যবসায়িক উদ্যোগ নয়। সবুজ পৃথিবী রক্ষার যে অনুপ্রেরণা নিয়ে ওয়ালটন কাজ করে, এই চুক্তিটি সেই লক্ষ্যের দিকে আরেকটি পদক্ষেপ। হুয়াওয়ের বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তির সাহায্যে লিথিয়াম ব্যাটারি শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে আমরা একটি সবুজ দেশ গড়ায় ভূমিকা রাখতে পারবো। 


হুয়াওয়ে বাংলাদেশের সিইও প্যান জুনফেং বলেন, “হুয়াওয়ের লিথিয়াম ব্যাটারি ১৭০টির বেশি দেশে ৩৪০টিরও বেশি অপারেটর ব্যবহার করছে। অর্থাৎ, বিশ্বের টেলিকম খাতে ব্যবহৃত শক্তির এক-তৃতীয়াংশের জন্য এই ব্যাটারি ব্যবহৃত হচ্ছে। এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে হুয়াওয়ের লিথিয়াম ব্যাটারির বাজারের শেয়ার ৩৫ শতাংশ। অপরদিকে, ওয়ালটন বাংলাদেশের সর্বাধুনিক বহুজাতিক ব্র্যান্ড, যা ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স, অটোমোবাইল এবং অন্যান্য যন্ত্রপাতি উৎপাদনে বিশেষভাবে দক্ষ। বাংলাদেশে লিথিয়াম ব্যাটারি উৎপাদনের জন্য ওয়ালটনের সাথে আমাদের একটি কৌশলগত চুক্তি হয়েছে।


আরও খবর



সন্ধ্যায় টি-টোয়েন্টিতে নামছে বাংলাদেশ-ভারত

প্রকাশিত:রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৩১জন দেখেছেন

Image

খেলাধুলা ডেস্ক: টেস্ট সিরিজের ব্যর্থতা ভুলে তিন ম্যাচের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আজ (রোববার) ভারতের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। ভিন্ন ফরম্যাটের লড়াই শুরুর আগে সিরিজ জয়ের লক্ষ্যের কথা জানিয়েছেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ও ব্যাটার তাওহীদ হৃদয়। যদিও দুই দলের মুখোমুখি দেখায় বাংলাদেশের অবস্থান স্বস্তিদায়ক নয়। অন্যদিকে, ভারত অধিনায়ক এই সিরিজকে তরুণ ক্রিকেটারদের জন্য দারুণ সুযোগ হিসেবে দেখছেন।

প্রথমবার আন্তর্জাতিক ম্যাচ গড়াতে যাচ্ছে গোয়ালিয়রের মাধবরাও সিন্দিয়া ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায়। এটি হবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশ-ভারতের ১৫তম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। আগের ১৪ বারের দেখায় ভারত ১৩ ম্যাচে জিতেছে। বিপরীতে বাংলাদেশের জয় কেবল একটি। সান্ত্বনার সেই জয় এসেছিল দিল্লিতে, ২০১৯ সালের সেই সুখস্মৃতি নিয়ে টাইগাররা এবার দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিও সেই ভেন্যুতে খেলবে।


সিরিজ শুরুর আগে গতকাল সফরকারীদের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন টাইগার ব্যাটার তাওহীদ হৃদয়। নিজেদের লক্ষ্য জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা অবশ্যই এখানে জিততে এসেছি। এটা আমাদের জন্য সিরিজ জয়ের বড় একটা সুযোগ। এখানে আসার আগে ঢাকায় আমরা অনুশীলন করেছি। আমি মনে করি আমরা ভালোভাবে প্রস্তুত। আশা করছি ভালো করব। আলাদা করে কিছু করিনি। অবশ্যই সিরিজ গুরুত্বপূর্ণ। সবাই এখানে ভালো করতে চায়। আমরাও সেরা চেষ্টাটা করব। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে চাপ থাকেই কম-বেশি। সেটি মাথায় থাকলে ভালো করতে পারব না। আমাদের মনোযোগ ভালো করার দিকে, ফলাফল পক্ষে আনার দিকে।’

গোয়ালিয়রে উইকেটের ধরন প্রসঙ্গে হৃদয় বলেন, ‘উইকেট স্লো নাকি ধামাকা তেমন কিছু মাথায় নেই সত্যি বলতে। জেতার জন্য খেলব অবশ্যই। আমাদের লক্ষ্য আছে সিরিজ জয়ের এবং ভালো খেলার। তাই (পিচ নিয়ে) ওরকম চিন্তাভাবনা করছি না।’ তিনি আরও বলেন, ‘মাঠে খেলতে নামলে কে আছে কে নাই চিন্তা করি না। আমাদের খেলার দিকেই ফোকাস করি। প্রসেস মেনটেইনের চেষ্টা থাকে। তাদের হারানোর সুযোগ আছে, এমন না আমরা ওদের বড় দলকে হারাইনি। টি-২০ তে বড় দল ছোট দল নাই। যে ভালো করবে সেই জিতবে।’পেসার মায়াঙ্ক যাদবের অভিষেকের ইঙ্গিতও দিয়েছেন ভারত অধিনায়ক। তবে তাকে খেলানোর বিষয়ে একটি সতর্কতাও উল্লেখ করেছেন সূর্যকুমার, ‘ওর মধ্যে একটা এক্স ফ্যাক্টর রয়েছে। এমনটা নয় যে শুধু ওরই মধ্যে রয়েছে, বাকিদের মধ্যেও সেই ব্যাপারটা আছে। যদিও আমি ওকে নেটে খেলিনি, কিন্তু ওর খেলা দেখেছি। ও কি করতে পারে, ওর মধ্য কতটা প্রতিভা রয়েছে সেটা আমরা সকলেই জানি। ওর ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট খেলার সময়ই লক্ষ্য করেছিলাম, ওর মধ্যে অতিরিক্ত গতি রয়েছে। তবে এখন এত বেশি খেলা হয়, ক্রিকেটারদের দিকেও নজর রাখতে হবে। দলের জন্য ও বড় অস্ত্র হতে চলেছে, আশা করছি দলকে সমৃদ্ধ করবে।’



আরও খবর

১২ বছর পর ফাইনালে ব্রাজিল

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




সেনাবাহিনী রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করবে না : ওয়াকার-উজ-জামান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ সেপ্টেম্বর 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: ছাত্র-জনতার ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে গত আগস্ট মাসের শুরুতে শেখ হাসিনা পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেন। তার দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নিয়েছে।নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন এই সরকার দেশের প্রধান প্রধান খাতে সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে। এমন অবস্থায় প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের এই সরকারের প্রতি দৃঢ় সমর্থন ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশের সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

‘যাই হোক না কেন’ সরকারকে সমর্থনের কথা জানিয়েছেন তিনি। একইসঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করবে না জানিয়ে তিনি বলেছেন, আগামী দেড় বছরের মধ্যে দেশে গণতন্ত্রের উত্তরণ হতে হবে।

বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এসব কথা বলেন বলে মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে বার্তাসংস্থাটি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শেখ হাসিনার পতনের পর ক্ষমতায় আসা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নেওয়া প্রধান প্রধান সংস্কার কাজগুলো সম্পন্ন করতে সাহায্য করার জন্য ‘যাই হোক না কেন’ অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বাংলাদেশের সেনাপ্রধান, যাতে আগামী ১৮ মাসের মধ্যে দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।

রয়টার্স বলছে, গত আগস্টের শুরুতে হাসিনার বিরুদ্ধে ছাত্র-নেতৃত্বাধীন বিক্ষোভে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এবং সেনাবাহিনী কোনও বাধা দেয়নি। আর এতেই শেখ হাসিনার ভাগ্য নির্ধারিত হয়ে যায় এবং ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার পর স্বৈরাচারী এই শাসক পদত্যাগ করে প্রতিবেশী ভারতে পালিয়ে যান।এমন অবস্থায় সোমবার রাজধানী ঢাকায় নিজের কার্যালয়ে রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জেনারেল ওয়াকার বলেন, নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে তার পূর্ণ সমর্থন রয়েছে।



আরও খবর

আট অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪