Logo
আজঃ রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
শিরোনাম
আলাস্কায় নিখোঁজ উড়োজাহাজের সবাই নিহত! লস অ্যাঞ্জেলসের ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে বাংলাদেশের ‘নীলচক্র’ সান্তিয়াগো বের্নাবেউয়ে বিতর্কিত মাদ্রিদ ডার্বি সাবেক সিইসি আবদুর রউফের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সোনালি কাবিন পদক ঘোষণা ও কবি আল মাহমুদ স্মরণোৎসব বিষয়ে মতবিনিময় সভা শেরপুরে র‌্যাবের হাতে হেরোইনসহ আটক- ১ আজ থেকে সারাদেশে চলবে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ : স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শেরপুরে সূর্যমুখী বাগানে ইভটিজিংয়ের ঘটনায় দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে লকি ফার্গুসনের উপস্থিতি অনিশ্চিত পরবর্তী যুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র খুব বাজেভাবে হেরে যাবে: ইলন মাস্ক

চলতি বছরে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে দেশের সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৫৩জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক : বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শাসসুজ্জামান দুদু বলেছেন, অন্তবর্তী সরকারের ওপর আস্থা রয়েছে। তারা দ্রততম সময়ের মধ্যে সংস্কার সম্পন্ন করে দেশকে গনতন্ত্রমূখি করে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে। তবে দেশে চলতি বছরেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে দেশের সব সংকট কেটে যাবে। সোমবার (২৭ জানুয়ারি) দুপুরে নগরীর একটি কমিউনিটি সেন্টারে রংপুর মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, অন্তবর্তী সরকারের কিছু সদস্য সন্তানতুল্য। তারা গণঅভ্যুত্থানের সাথে জড়িত। সব ভূল বোঝাবুঝির অবসান ঘটিয়ে সবাইকে নিয়ে জাতীয় ঐক্য তৈরি করতে হবে। তা হলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ বাজার ব্যবস্থা স্বভাবিক হবে না। সংকট থেকেই যাবে। তিনি বলেন, বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও বিগত ষোল বছরের আন্দোলনের নেতা তারেক রহমান একটি নতুন পরিবর্তনের দিকে বাংলাদেশকে নিয়ে গেছে, গণঅভুত্থ্যানকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। সেই নেতৃত্বের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশটাকে গণতন্ত্রীমূখী করতে হবে। গোষ্ঠিতন্ত্রের বাহিরে গিয়ে জনগণের বাংলাদেশ গড়তে হবে। এই লক্ষ্যে আমাদের বিভিন্ন জেলায় সাংগঠনিক সভা চলছে, এই সভা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সভার মধ্য দিয়ে নির্বাচন পক্রিয়ার মাধ্যমে কমিটি হচ্ছে বা হবে যেটি এখকার সবথেকে আনন্দ ও গুরুত্বপূর্ণ।

এতে প্রধান বক্তা ছিলেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির রংপুর বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক উপমন্ত্রী অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেক ও অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম, রংপুর মহানগর বিএনপির আহবায়ক সামসুজ্জমাান সামুর সভাপতিত্বে ও  সদস্য সচিব এ্যাড. মাহফুজ উন নবী ডনের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক শহিদুল ইসলাম মিজু সহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।


আরও খবর



আবিষ্কার হলো নতুন তিনটি সুপারকনডাক্টিভিটির উপাদান

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ জানুয়ারী 20২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৫৭জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক :  সাম্প্রতি তিনটি ভিন্ন ধরণের নতুন সুপারকনডাক্টিভিটির উপাদানে আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা। এর মধ্যে দুটি উদাহরণ প্রচলিত তত্ত্বকে নতুন করে ভাবিয়েছে, এবং তৃতীয়টি প্রায় অপ্রত্যাশিতভাবে প্রথাগত ধারণাগুলোর বাইরে চলে গেছে। ১৯১১ সালে ডাচ বিজ্ঞানী হেইকে ক্যামেরলিংহ অনেস সর্বপ্রথম বিদ্যুৎ প্রবাহে প্রতিরোধ হ্রাসের এই বিশেষ ঘটনাটি পর্যবেক্ষণ করেন। সেই থেকে সুপারকনডাক্টিভিটি বিজ্ঞানীদের মুগ্ধ করে আসছে। এটি এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে ইলেকট্রন একে অপরের সাথে জোড়া বাঁধে। ইলেকট্রনের পারস্পরিক বিকর্ষণ থাকা সত্ত্বেও কীভাবে তারা একত্রিত হয়, তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা আজও গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। এই গবেষণার পিছনে আরেকটি বড় কারণ হল প্রযুক্তিগত সম্ভাবনা। সুপারকনডাক্টিভিটি ব্যবহার করে এমআরআই মেশিন এবং শক্তিশালী কণার সংঘর্ষযন্ত্র তৈরি করা হয়েছে। বিজ্ঞানীরা যদি সুপারকনডাক্টিভিটি কীভাবে কাজ করে তা পুরোপুরি বুঝতে পারেন তাহলে উপযুক্ত উপাদান এবং কোয়ান্টাম প্রভাবের মাধ্যমে ইলেকট্রনদের বিশেষ মিথস্ক্রিয়া সৃষ্টি করে সুপারকনডাক্টিভিটি উচ্চ তাপমাত্রায়ও অর্জন করা সম্ভব হবে। তাহলে বিদ্যুৎবিহীন গ্রিড এবং ম্যাগনেটিক লেভিটেশন যানবাহনের মতো প্রযুক্তিগত বিপ্লব ঘটতে পারে। নতুন আবিষ্কারগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হল এগুলো ২ডি উপাদানের সাথে সম্পর্কিত। এসব উপাদান এতটাই নমনীয় যে বিজ্ঞানীরা এক ক্লিকেই এগুলোকে সুপারকনডাক্টর, ইনসুলেটর এবং আরও অন্যান্য ধরণের বৈশিষ্ট্যে রূপান্তরিত করতে পারেন। ২০১৮ সালে এমআইটির বিজ্ঞানী পাবলো জারিলো-হেরেরো প্রথমবার “ম্যাজিক অ্যাঙ্গেল” গ্রাফিন নামক একটি ২ডি উপাদানে সুপারকনডাক্টিভিটি পর্যবেক্ষণ করেন। গ্রাফিন কার্বনের একটি বিশেষ রূপ, যা বিশেষভাবে সাজালে ইলেকট্রনের গতি কমিয়ে দেয় এবং তাদের জোড়া বাঁধতে সহায়তা করে। গ্রাফিন একটি দুর্দান্ত উপাদান যা খুবই পাতলা এবং শক্তিশালী। এটি একটি ২ডি হানিকম্ব ল্যাটিস আকারে সাজানো। জারিলো-হেরেরো দেখান যে একটি নির্দিষ্ট কোণে দুটি গ্রাফিন স্তর সাজালে সুপারকনডাক্টিভিটি দেখা দেয়। এই কোণটি “ম্যাজিক অ্যাঙ্গেল” নামে পরিচিত। গ্রাফিনের এই বৈশিষ্ট্য বিজ্ঞানীদের নতুন উপাদান আবিষ্কারের জন্য আরও উৎসাহিত করেছে। এরপর বিজ্ঞানীরা ট্রানজিশন মেটাল ডাইক্যালকোজেনাইড (টিএমডি) নামক আরেকটি ২ডি উপাদানে সুপারকনডাক্টিভিটি আবিষ্কার করেন। কোরি ডিন এবং তার দল ২০২০ সালে এই উপাদানটি নিয়ে কাজ শুরু করেন। তাদের প্রথম গবেষণায় সুপারকনডাক্টিভিটির সম্ভাব্যতা দেখা গেলেও এটি নিশ্চিত করা যায়নি। তবে, চার বছরের প্রচেষ্টার পর তারা এটি প্রমাণ করতে সক্ষম হন। টিএমডি উপাদান একটি বিশেষ মোড় বা “টুইস্ট”-এর মাধ্যমে সুপারকনডাক্টিভিটি প্রদর্শন করে। এদিকে, কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী জি শান এবং কিন ফাই মাক আরও একটি অভাবনীয় আবিষ্কার করেন। তারা দেখান যে টিএমডি-এর নির্দিষ্ট একটি ভিন্ন মোড়ে সুপারকনডাক্টিভিটি সম্ভব। এটি এতটাই ব্যতিক্রমী যে প্রচলিত তত্ত্বের সাথে মেলানো সম্ভব নয়। তারা বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রের পরিবর্তন করে এই উপাদানে ইলেকট্রনগুলোর আচরণ নিয়ন্ত্রণ করেন এবং সুপারকনডাক্টিভিটি তৈরি করেন। অন্যদিকে, গ্রাফিন নিয়ে গবেষণা অব্যাহত আছে। এমআইটির বিজ্ঞানী লং জু এর নেতৃত্বে একটি দল সম্প্রতি পাঁচ স্তরের গ্রাফিনে একটি ভিন্নধর্মী সুপারকনডাক্টিভিটি আবিষ্কার করেছেন। এই উপাদানটি এমন বৈশিষ্ট্য দেখিয়েছে যা আগে কোনো সুপারকনডাক্টরে দেখা যায়নি। এই ধরনের সুপারকনডাক্টর চিরাল সুপারকনডাক্টর নামে পরিচিত। এটি এমন একটি ঘটনা যেখানে ইলেকট্রনের জোড়াগুলো একই দিকে ঘোরে। লং জু এবং তার দল প্রাকৃতিকভাবেই তৈরি হওয়া কিছু গ্রাফিন স্তর খুঁজে বের করেন। তারা এই উপাদানের বৈশিষ্ট্যগুলো বিশ্লেষণ করে দেখেন যে ইলেকট্রনের ঘূর্ণন বা “রোটেশন”সুপারকনডাক্টিভিটির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চিরাল সুপারকনডাক্টিভিটি বিজ্ঞানীদের কাছে এক নতুন সম্ভাবনা নিয়ে আসে। এটি দেখিয়েছে যে ইলেকট্রনের আচরণ পূর্বে যা ভাবা হতো তার চেয়ে অনেক বেশি জটিল। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে যে কৃত্রিম উপায়ে তৈরি ম্যাটেরিয়ালেও সুপারকনডাক্টিভিটি সম্ভব। ল্যাবরেটরিতে গবেষকরা মাল্টি-লেয়ার ম্যাটেরিয়াল নিয়ে কাজ করছেন। যেমন, কিছু গবেষক বিশেষ ধাতু এবং সেমিকন্ডাক্টর একত্রিত করে নতুন সুপারকনডাক্টর তৈরি করার চেষ্টা করছেন। এই উপকরণগুলোতে ইলেকট্রনের গতি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বিশেষ ন্যানোস্কেল স্ট্রাকচার ব্যবহার করা হয়। আরেকটি গবেষণায়, ইলেকট্রনের কোয়ান্টাম বিহেভিয়ারের উপর আলোকপাত করা হয়েছে। ইলেকট্রনদের মাঝে থাকা বিশেষ মিথস্ক্রিয়া এবং তাদের গঠিত কোয়ান্টাম অবস্থার বিশ্লেষণ থেকে সুপারকনডাক্টিভিটির নতুন দিক উন্মোচন হয়েছে। গবেষকরা মনে করেন যে এই কোয়ান্টাম প্রভাবকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে সুপারকনডাক্টিভিটি উচ্চতাপমাত্রায়ও সম্ভব হতে পারে। বিজ্ঞানীদের মতে, ভবিষ্যতে এই গবেষণার ফলাফল নতুন প্রজন্মের ইলেকট্রনিক ডিভাইস তৈরিতে কাজে লাগানো যেতে পারে। সুপারকনডাক্টরের সাহায্যে আরও শক্তিশালী, দ্রুততর এবং কম শক্তি খরচ করা ডিভাইস তৈরি করা সম্ভব হবে। উদাহরণস্বরূপ, কোয়ান্টাম কম্পিউটিংয়ে সুপারকনডাক্টর একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এইসব গবেষণার ফলে সুপারকনডাক্টিভিটি নিয়ে আমাদের বোঝাপড়া প্রতিনিয়ত উন্নত হচ্ছে। যদিও অনেক প্রশ্নের উত্তর এখনো অজানা, তবে এটি নিশ্চিত যে সুপারকনডাক্টিভিটি ভবিষ্যতে বিজ্ঞানের অনেক বড় সাফল্যের দ্বার উন্মোচন করবে। ইলেকট্রনের মিথস্ক্রিয়া, নতুন উপাদান আবিষ্কার, এবং আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা এই ক্ষেত্রকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবেন। সব মিলিয়ে, সুপারকনডাক্টিভিটি নিয়ে গবেষণা কেবল বিজ্ঞানের ক্ষেত্রেই নয়, বরং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রযুক্তিতেও অভূতপূর্ব পরিবর্তন আনতে পারে। এটি এমন একটি ক্ষেত্র যা বিজ্ঞানের নতুন সম্ভাবনার কথা জানান দিচ্ছে। ভবিষ্যতে এর ফলাফল কী হবে, তা আমরা কৌতূহলের সাথে অপেক্ষা করে দেখতে পারি।


আরও খবর



বিয়ে-চাকরি হারালেন সাইফকাণ্ডে ভুলে আটক হওয়া যুবক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৫০জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক : বলিউড তারকা সাইফ আলি খানের ওপরে হামলার অভিযোগে সন্দেহভাজন হিসেবে প্রথমদিকে আটক হন আকাশ কৈলাশ কানোজিয়া নামের এক যুবক। তখনই তাকে ছেড়ে দেয়া হয়। কিন্তু এর মধ্যে সংবাদমাধ্যমে তার আটক হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়তেই একে একে দু:সংবাদ পেতে থাকেন ওই যুবক। ঘটনার জের ধরে তিনি চাকরি হারিয়েছেন, বিয়েও ভেঙে গেছে বলে হিন্দুস্তান টাইমসকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন।

আকাশ কৈলাশ বলেন, আটকের পর যখন পুলিশ ছেড়ে দেয় তখন মায়ের সঙ্গে কথা বললে- অবিলম্বে বাড়ি ফিরে যেতে বলেন। কেননা সংবাদমাধ্যমে আমার ছবি দেখানো হয়েছে। অফিসের বস কাজে যোগ না দেয়ার জন্য জানিয়ে আমাকে বলেন, আপনি আইনি ঝামেলায় জড়িয়েছেন, আপনার কারণে আমি সমস্যায় পড়তে চাই না। যদিও তিনি আমার কোনো ব্যাখ্যা শুনতে রাজি হননি।

বিয়ে প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, তারপর আমার দাদি আমাকে জানান যে, টিভিতে খবর দেখে হবু বউয়ের পরিবার বিয়ে ভেঙে দিতে চেয়েছে। যা আমার সঙ্গে ঘটেছে তাতে আমি নিশ্চিত নই যে, ভবিষ্যতে বিয়ে করতে পারব কি না।

উল্লেখ্য, মুম্বাইয়ে পশ্চিম রেলওয়েতে কর্মরত একটি ট্যুর সংস্থায় গাড়িচালক হিসেবে কাজ করতেন কৈলাশ। গত ১৭ জানুয়ারি মুম্বাই থেকে জ্ঞানেশ্বরী এক্সপ্রেসে উঠেছিলেন ছত্তিশগড়ের পৈত্রিকবাড়িতে যাওয়ার জন্য। কারণ তার দাদি অসুস্থ। তাছাড়াও এ যাত্রায় কৈলাশের হবু বউয়ের পরিবারের সঙ্গে দেখা করারও কথা ছিল। কিন্তু যাত্রা পথে আটক হন কৈলাশ।

প্রসঙ্গত, গত ১৬ জানুয়ারি গভীর রাতে সাইফ আলি খানের বাড়ির ভেতরে ঢুকে ধারালো ছুরি দিয়ে হামলা চালায় দুর্বৃত্ত। এতে গুরুতর আহত হন বলিউডের ‘নবাব’। ভোররাতে তাকে মুম্বাইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে রক্তাক্ত অবস্থায় ভর্তি করা হয়। প্রাথমিকভাবে চারজনকে আটক করেছিল মুম্বাই পুলিশ। সর্বশেষ শরিফুল ইসলাম শেহজাদ নামের বাংলাদেশি এক তরুণকে আটক করে পুলিশ।


আরও খবর

অবশেষে আসছে ‘ম্যায় হু না’র সিক্যুয়েল

বৃহস্পতিবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




ফের শপথ নিলেন মাদুরো, গ্রেপ্তারে তৎপর যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশিত:শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৬০জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: নিকোলাস মাদুরো ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট হিসেবে তৃতীয়বার শপথ নিয়েছেন। তিনি প্রায় ১২ বছর ধরে দেশের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) রাজধানী কারাকাসের জাতীয় পরিষদে শপথ নেওয়ার পর মাদুরো বলেন, আমার নতুন রাষ্ট্রপতির মেয়াদ শান্তি, সমৃদ্ধি, সমতা ও নতুন গণতন্ত্রের সময়কাল হবে। সংবিধান সংস্কারের জন্য একটি কমিশন গঠন করা হবে। খবর রয়টার্স।


শপথ নেওয়ার দিনেই যুক্তরাষ্ট্র মাদুরোকে গ্রেপ্তারে পুরস্কারের মূল্য বাড়িয়ে দুই কোটি ৫০ লাখ ডলার ঘোষণা করেছে। এ ছাড়া ভেনেজুয়েলার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রীর জন্যও পুরস্কারের অর্থমূল্য বাড়ানো হয়েছে।



যুক্তরাষ্ট্র ২০২০ সালে মাদুরো ও তার সরকারের অন্যান্য কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মাদক পাচার ও দুর্নীতির অভিযোগ এনে এ গ্রেপ্তারি পরোয়ান জারি করে। কিন্তু মাদুরো ও সহকর্মীরা এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন।


এদিকে, বিরোধী দল দাবি করেছে তাদের প্রার্থী এদমুন্দো গনসালেস নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশ তাকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। মাদুরো সরকার এসব দাবি নাকচ করে দিয়েছে। একইসঙ্গে বিরোধীদলকে ‘ফ্যাসিবাদী’ চক্রান্তের দায়ে অভিযুক্ত করেছে।


আরও খবর

আলাস্কায় নিখোঁজ উড়োজাহাজের সবাই নিহত!

রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




ইসলাম ও সংস্কৃতির সমন্বয়

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৪৪জন দেখেছেন

Image

ধর্ম ডেস্ক : ইসলাম একটি জীবনব্যবস্থার নাম। ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রের ইহকাল ও পরকালীন কল্যাণ সাধনের নির্দেশ দেয় ইসলাম। শুধু আধ্যাত্মিকতা কিংবা জড়বাদী বিশ্বাসের নাম ইসলাম নয়। তাই আলিজা আলী ইজেতবেগোভিচ তাঁর বিখ্যাত ‘ইসলাম বিটুইন ইস্ট অ্যান্ড ওয়েস্ট’ গ্রন্থে লিখেছেন, ‘ইসলাম এমন একটি নাম, যা বস্তুবাদ ও আধ্যাত্মিকতা উভয়ের ওপর প্রযোজ্য। তা মানুষের আচার-ব্যবহারের সুউচ্চ মাধ্যম। ’ (পৃষ্ঠা : ৫০) খেলাধুলা ও আনন্দ-বিনোদন মানবজীবনের গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। যদি তাতে ইসলামি বিধি-নিষেধের লঙ্ঘন না হয় এবং ব্যক্তি বা সমাজের জন্য ক্ষতিকর না হয় তাহলে ইহকাল ও পরকালের জন্য কল্যাণকর এমন সব কিছুই ইসলামে অনুমোদিত। এরই দৃষ্টিকোণ থেকে দৈহিক অনুশীলনের অংশ হিসেবে খেলাধুলা খুবই প্রশংসনীয়। মহানবী (সা.) নিজেও স্ত্রী আয়েশা (রা.)-এর সঙ্গে দুবার দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন, মক্কার রুকানা বিন ইয়াজিদের সঙ্গে চারবার মল্লযুদ্ধে জিতেছেন এবং সাহাবিদের তীর নিক্ষেপে পারদর্শী হতে উৎসাহ দিয়েছেন। (তিরমিজি, হাদিস : ১৬৩৭; আবু দাউদ, হাদিস : ২৫৭৮) এমনকি তিনি ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতার আয়োজন করে বিজয়ীদের পুরস্কার দিয়েছেন এবং শিশুদের দ্রুত হাঁটার প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে উৎসাহ দিয়েছেন। শারীরিক অনুশীলনের পাশাপাশি বুদ্ধিবৃত্তিক অনুশীলনের অংশ হিসেবে বিভিন্ন বিনোদনমূলক কার্যক্রমে অংশ নিতে মহানবী (সা.) উৎসাহ দিয়েছেন। তার মানে জীবনের প্রতি ক্ষেত্রে ইসলামের প্রভাব লক্ষণীয়। এসব ক্ষেত্রে ইসলামের প্রভাব তৈরিতে পেশিশক্তির চেয়ে কোমল-শক্তি বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এ পরিভাষার প্রথম প্রবক্তা মার্কিন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী জোসেফ নাই । এর ব্যাখ্যায় তিনি বলেছেন, ‘বাধ্যবাধকতা বা আর্থিক লেনদের বদলে আকর্ষণ তৈরির মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করাই কোমল শক্তি। আর এ আকর্ষণ তৈরির অন্যতম উপাদান হচ্ছে মূল্যবোধ ও আচার-ব্যবহার। ’ যেমন তিনি বিশ্বব্যাপী আমেরিকান প্রভাব তৈরিতে শিল্প, নাটক, সংগীত, শিক্ষা, মানবাধিকার, গণতন্ত্র ও প্রযুক্তির ব্যাপক চর্চাকে প্রধান উপকরণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। (সফট পাওয়ার : দ্য মিনস টু সাকসেস ইন ওয়ার্ল্ড ওয়ার্ল্ড পলিটিকস, পৃষ্ঠা : ১৩-৪৬)। সবার সঙ্গে সুন্দর আচার-ব্যবহার ও উন্নত মূল্যবোধ ধারণের নির্দেশনা দেয় ইসলাম। ইতিহাসে এমন অসংখ্য ঘটনা রয়েছে যে দ্বন্দ্ব-সংঘাতের কঠিন মুহূর্তে ইসলামের সুন্দর আচার-ব্যবহার দেখে অন্যরা প্রভাবিত হয়েছে। ইসলামি খিলাফতের রাজধানী বাগদাদে হামলা করে মোগলরা বিজয়ী হলেও ইসলামের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে তারা ইসলাম গ্রহণ করেছিল। টমাস আর্নল্ড (ঞযড়সধং ডধষশবৎ অৎহড়ষফ) বর্ণনা করেছেন, ‘যে সময়ে ইসলামের সমর শক্তি দুর্বল হয়ে পড়েছিল সেই সময়েও তা আধ্যাত্মিক যুদ্ধে সফল হয়েছিল। ইতিহাসে বড় বড় এমন দুটি ঘটনা আছে। একাদশ শতাব্দীতে বর্বর তুর্কি সেলজুক বাহিনী নৃশংস হত্যাযজ্ঞ চালায়। মুসলিম বাহিনীকে তারা পদদলিত করে পরাজিত করেছিল। ত্রয়োদশ শতাব্দীতে মোগল বাহিনীও ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞ চালায়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিজয়ী হলেও উভয় শক্তি পরাজিত বাহিনীর ধর্ম ও সংস্কৃতি গ্রহণ করেছিল। ’ (দ্য প্রিসিং অব ইসলাম, অ্যা হিস্টরি অব দ্য প্রপোগেশন অব দ্য মুসলিম ফেইথ, পৃষ্ঠা : ২৬) ইসলামের এই আকর্ষণ শক্তির ব্যাখ্যায় ঐতিহাসিকরা দিশাহারা। তাদের কাছে এর কোনো যথার্থ ব্যাখ্যা নেই। কারণ ইতিহাসের চিরন্তন রীতি হলো, পরাজিত শক্তি সব সময় বিজয়ীদের আচার-ব্যবহার, চালচলন, পোশাক, চলাফেরাসহ জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে অনুকরণ করতে ভালোবাসে। কিন্তু ইসলামের ঐতিহাসিক কিছু ঘটনায় এর বিপরীত দৃশ্য দেখা গেছে। বিভিন্ন ঘটনায় বিজয়ীরা পরাজিতদের অনুকরণ করেছে। শুধু তা-ই নয়; বরং ধর্ম গ্রহণ করেও তারা জীবনের সব ক্ষেত্রে পরাজিতদের সব কিছু অনুসরণ করেছে। (আল-মুকাদ্দিমাহ, পৃষ্ঠা : ১৮৪) অনেক গবেষকের মতে, ইসলামের এ আকর্ষণ ও প্রভাব শুধু আধ্যাত্মিক ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ ছিল না; বরং বস্তুগত উন্নতি ও অগ্রগতিতে এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব লক্ষ্যণীয়। এ কারণে অভূতপূর্ব অগ্রগতির জন্য পশ্চিমাবিশ্ব ইসলামের কাছে ঋণী। সেই সময় যদি ইসলাম না থাকত বর্তমান বিশ্বে আধুনিক সভ্যতার কোনো প্রভাবই থাকত না। ফরাসি নৃবিজ্ঞানী রবার্ট ব্রিফল্ট (জড়নবৎঃ ইৎরভভধঁষঃ) বলেছেন, ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, আরবদের উপস্থিতি না থাকলে আধুনিক ইউরোপীয় সভ্যতা কখনো আলোর মুখ দেখত না। তারা না থাকলে উন্নতির সব স্তর উত্তীর্ণ হওয়ার সামর্থ্য রাখে এমন ‘আত্মস্পৃহা’ পাওয়া যেত না। তাই ইউরোপের অগ্রগতির সব ক্ষেত্রেই আপনি ইসলামি সংস্কৃতির গভীর প্রভাব লক্ষ্য করবেন। ’ (দ্য মেকিং অব হিউম্যানিটি, পৃষ্ঠা : ১৯০) আলবার্ট এইচ হোরানি

এ বিষয়ে ইঙ্গিত করে বলেছেন, ‘উপাসনার যেকোনো দৃশ্যমান কাজের একটি সামাজিক দিক থাকে। মুসলিমরা একসঙ্গে মসজিদে জুমার নামাজ পড়ে। রমজানে তাদের বার্ষিক রোজা শুধু ব্যক্তির দৈহিক অনুশীলনে ভূমিকা রাখে এমন নয়; বরং এর সামাজিক ভূমিকা অনেক বড়। তা ছাড়া সাদা কাপড়ে একই সময়ে মক্কা হজ পালনের দৃশ্যও একই প্রভাব ফেলে। ইসলামের রীতি শুধু আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করতে বলে না; বরং মানুষের সঙ্গে সুসম্পর্ক করার নির্দেশ দেয়। তাই ইসলাম শুধু উপাসনার বিধি-নিষেধ পালনের নাম নয়; তা পারস্পরিক অধিকার ও কর্তব্য নিশ্চিতে সামাজিক সম্পর্ক তৈরির নির্দেশ দেয়। ’ (অ্যারাবিক থট বিয়ন্ড দ্য লিবারেল এইজ : টুওয়ার্ডস অ্যান ইন্টেলেকচুয়াল হিস্টরি অব নাহদা, পৃষ্ঠা : ১২-১৩)। মোটকথা ইসলাম একটি সার্বজনীন জীবনব্যবস্থার নাম। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে এর প্রভাব লক্ষণীয়। এর সব বিধানে ইহকাল ও পরকালের সমন্বয় রয়েছে। তাই যুগে যুগে ইসলামের দৃশ্যমান নৈতিকতাবোধ ও শিষ্টাচারে মুগ্ধ হয়ে অসংখ্য মানুষ এর ছায়াতলে আশ্রয় নিয়েছে। তবে ইসলামের এসব দিক যথাযথভাবে ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণের দাবি রাখে। যেন মানুষ বিশুদ্ধভাবে তা যথাযথভাবে গ্রহণ করে। কারণ শক্তি থাকলেই নিজের ইচ্ছামতো তা প্রয়োগ করা যায় না; বরং এর জন্য কৌশলগত পরিকল্পনা, আকর্ষণীয় নকশা ও অভিজ্ঞ নেতৃত্ব জরুরি। পেশিশক্তির চেয়ে কোমল শক্তির জন্য সুদক্ষ ব্যাখ্যাকার ও সুপ্রস্তুত অন্তরের প্রয়োজনীয়তা আরো বেশি। অর্থাৎ কোরআন ও সুন্নাহর সঠিক ব্যাখা এবং তা যথাযথভাবে গ্রহণ করা যেমন জরুরি, তেমনি নানা উপায় ও পন্থা অবলম্বন করে অন্যের মধ্যেও এর আকর্ষণ তৈরি করা জরুরি। এ ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ আলেম-প্রাজ্ঞ ইসলামি ব্যক্তিত্বদের ভূমিকা রাখতে হবে।


সূত্র : এফএনএস


আরও খবর

জাহান্নামীরা দেখতে যেমন হবে

সোমবার ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




মনোহরদীতে দুষ্কৃতকারীদের আগুনে ৫০.০০০/-টাকার ক্ষতি

প্রকাশিত:রবিবার ১২ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৫৯জন দেখেছেন

Image

নরসিংদী প্রতিনিধিঃ সরোজমিনে গিয়ে জানা যায়,রবিবার(১২ জানুয়ারী)শেষ রাতে নরসিংদী জেলাধীন মনোহরদী উপজেলার খিদিরপুর ইউনিয়নের পূর্ব নয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা,বাংলাদেশ খেলাফত আন্দলন কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য ও নরসিংদী জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক মাও.গাজী ইসমাঈল হোসেন ভাঁওয়ারী বাড়ী-ঘরে ও পার্শ্ববর্তী আঃমান্নান এর বাড়ীতে দুষ্কৃতিকারীরা আগুন দেয় এবং উভয় পরিবারের দুটি খড়ের গাঁদা পুড়ে ভষ্ম হয়ে যায়।এতে করে উভয় পরিবারের প্রায় ৫০,০০০/-(পঞ্চাশ হাজার)টাকার ক্ষতি হয়। পরবর্তীতে স্থানীয়রা আগুন নিভাতে অক্ষম হলে মনোহরদীতে ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলেতারা প্রায় দুই ঘন্টা চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।



ভুক্তভোগী আঃমান্নান জানান,শেষ রাতে হঠাৎ লেলিহান আগুন দেখে আমি  চিৎকার শুরু করলে স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হলে মনোহরদী ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে প্রায় ২ ঘন্টা চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আমার ধারণা বাড়ী-ঘর পুরে ফেলতে কিছু দুষ্কৃতিকারী আগুন লাগিয়েছে। 



আরেক ভুক্তভোগী গাজী ইসমাঈল ভাঁওয়ারী জানান,দুষ্কৃতিকারীরা আমার ঘর-বাড়ী পুরে আমাকে নিঃস্ব করতেই বাড়ীতে আগুন ধরিয়ে দেয়।ইতিপূর্বে ও গত বছরের একই সময়ে আমার বাড়িতে তারা আগুন ধরিয়েছিল। আগুন নিভাতে সাহায্য করায় স্থানীয় এলাকাবাসী ও ফায়ার সার্ভিসকে তিনি আন্তরিক ধন্যবাদ জানান এবং দুষ্কৃতকারীরা যেন এধরণের কাজ আর করতে না পারে সে দিকে সতর্ক থাকতে আহ্বান জানান। এ ছাড়াও তিনি দুষ্কৃতিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতা কামনা করেন।



মনোহরদী ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মো.মনির হোসেন জানান,ট্রিপল নাইনে খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে এসে আগুন প্রায় দুই ঘন্টা চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হই। তবে কে বা কাহারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা আমরা জানতে পারেনি


আরও খবর

শেরপুরে র‌্যাবের হাতে হেরোইনসহ আটক- ১

রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫