Logo
আজঃ শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

বুয়েটে চলছে ক্লাস পরীক্ষা বর্জন

প্রকাশিত:বুধবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের পুনর্বাসনের অভিযোগ এনে তাদের বিরুদ্ধে দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন কর্মসূচি পালন করছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা।

বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দ্বিতীয় দিনের মতো এই কর্মসূচি পালন করছেন তারা। এর আগে গতকাল মঙ্গলবারও ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দৃশ্যমান পদক্ষেপের দাবিতে বুয়েট ক্যাম্পাস অবস্থান নেন তারা।

আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, আজ দ্বিতীয় দিনের মতো তাদের ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন কর্মসূচি চলমান রয়েছে। তবে আজ কোথাও কেউ অবস্থান নেননি। বিষয়টি নিয়ে উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। তারপর অভিযুক্তদের হলের সিট বাতিল করা হয়েছে।

বুয়েটের এক শিক্ষার্থীর ভাষ্য, অভিযুক্তদের তালিকা প্রায় ৪০ থেকে ৪৫ জন। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দুটি তদন্ত কমিটি করেছে, তারা কাজ করছে। যেহেতু তালিকাটা লম্বা, সেহেতু তাদের কাজ করতে একটু সময় লাগবে।

তদন্ত কমিটির দৃশ্যমান পদক্ষেপ দেখা যাওয়ার পর শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, শিক্ষার্থী-শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনা হবে। তার পরিপ্রেক্ষিতে তারা ক্লাসে ফিরবেন কি ফিরবেন না, সেই সিদ্ধান্ত নেবেন। এ সপ্তাহে যেহেতু আর কোনও ক্লাস নেই। সেজন্য আলোচনার ভিত্তিতে হয়তো শনিবার থেকে তারা ক্লাস পরীক্ষায় ফিরতে পারেন।


আরও খবর



আওয়ামী লীগের মত কিছু চাপিয়ে দিলে আপনারাও গদিতে থাকতে পারবেন না

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ১১৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেছেন, আওয়ামী সরকারের আমলে আমরা স্বাধীন দেশে পরাধীন ছিলাম। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-বিপ্লবের পরে আমরা কথা বলার সুযোগ পেয়েছি। এই অর্জন আমাদের অক্ষুণ্ণ রাখতে হবে। আর কোনও দুর্নীতিবাজ, খুনি, জুলুমবাজদের ক্ষমতায় নেওয়া যাবে না।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে উদ্দেশ্য করে চরমোনাই পীর বলেন, আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি, রক্ত দিয়েছি। জীবনের মায়া ত্যাগ করে রাস্তায় ঝাঁপিয়ে পড়েছি, লালন শাহের আদর্শ বাস্তবায়ন করার জন্য নয়। ভিনদেশি অপসংস্কৃতি বাস্তবায়নের জন্য নয়। এসব চাপিয়ে দিলে বাংলাদেশের মানুষ তা মানবে না। প্রত্যেকটি সংস্কারে বাংলাদেশের আলেম সমাজ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। যোগ্য আলেম ছাড়া আপনারা কোনো কিছু সংস্কার করতে পারবেন না। যদি আমাদের ওপর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের মতো কোনো কিছু চাপিয়ে দিতে চান তাহলে মনে করবেন ক্ষতি এই দেশের হবে, ক্ষতি এই জাতির হবে, মানবতার হবে। তাহলে আপনারাও সরকারের গদিতে থাকতে পারবেন না। তাই আসুন সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই দেশটাকে গড়ি।

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বরিশালের গৌরনদী উপজেলা ঈদগাহ মাঠে গণ-সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে  তিনি এসব কথা বলেন।








আরও খবর



আদর্শবান নেতাকে নির্বাচিত করে বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ৮৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ভোটাররা বা জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে দুর্নীতিবাজরা ক্ষমতায় যেতে পারবে না। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতা ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ফলে ফ্যাসিস্ট সরকার দেশ ছেড়ে পলায়ন করতে বাধ্য হয়েছে। তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে, আরেক ফ্যাসিবাদকে ক্ষমতায় না বসিয়ে আদর্শবান ও আল্লাহভীরু নেতাকে ক্ষমতায় বসালে দেশ ও জনগণ ভালো থাকবে। আদর্শবান নেতা ক্ষমতায় এলে দলে চোর-ডাকাত, লুটপাটকারী, পাচারকারী থাকবে না, দেশের সম্পদও লুটপাট হবে না, পাচার হবে না। এ জন্য রাসূল সা. বলেছিলেন, ‘আমার মেয়ে ফাতেমা (রা.) চুরি করলেও আমি তার হাত কেটে দিবো।’ এমন আদর্শবান ও তাকওয়াবান নেতাকে নির্বাচিত করলে দেশে দুর্নীতিবাজ, চোর-ডাকাত থাকবে না। 

মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, অনেকেই ইসলাম পছন্দ করেন না, কারণ কী? মাত্র কয়েকটা টাকার জন্য লম্পট, ধর্ষক, খুনিদের ভোট দিয়ে বিজয়ী করলে আখের ভালো হবে না। বিগত সময়ে আপনাদের সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় গিয়ে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রলীগের এক নেতা দুই হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে। ফ্যাসিবাদী সরকারের প্রধানমন্ত্রীর পিয়ন ৪০০ কোটি টাকার মালিক। ৯৮ হাজার কোটি টাকা ঋণগ্রস্ত করে ১৯ কোটি মানুষকে দেড় লাখ টাকার ঋণী বানিয়ে গেছে ফ্যাসিবাদী সরকার। অর্থ উপদেষ্টা বলেছেন, ব্যাংকের টাকা লুটপাট করে দেশকে আর্থিকভাবে শেষ করে দিয়েছে। এমন নজির পৃথিবীতে নেই। তিনি বলেন, ধর্ষক, চাঁদাবাজ, খুনি, অর্থপাচারকারীদের ভোট দিবেন না।



আরও খবর



নিত্যপণ্যের দাম নাগালে আনতে ২২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪ | ১০৭জন দেখেছেন

Image

মূল্যস্ফীতি মোকাবিলায় চলতি অর্থবছরে ২২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এর মধ্যে চাল ও গম আমদানির জন্য ৫ হাজার ৮০০ কোটি টাকা, অভ্যন্তরীণ সংগ্রহে ৮ হাজার ৯০০ কোটি টাকা এবং খাদ্য ভর্তুকির তিনটি প্রোগ্রামের জন্য ৭ হাজার ৩৬০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।  

বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এসব কথা জানান প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার এক মাস পূর্ণ হয়েছে। এ সময়ে সরকারের নেওয়া নানা পদক্ষেপের বিষয়ে জাতিকে জানাতে এই ভাষণ দিচ্ছেন তিনি।  

প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ফ্যাসিবাদী সরকার লুটপাট করার জন্য নতুন করে ৬০ হাজার কোটি টাকা ছাপিয়ে বাজারে ছেড়েছে। যার কারণে মুদ্রাস্ফীতির শিকার হয়েছে দেশের মানুষ। এই অতুলনীয় মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে পলিসি সুদের হার বৃদ্ধি করে ৯ শতাংশে উন্নীত করা হয়েছে।



আরও খবর



বাজার মনিটরিংয়ে টাস্কফোর্স গঠন হচ্ছে : আসিফ

প্রকাশিত:রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৩৮জন দেখেছেন

Image

দেশে কোনোভাবেই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে আসছে না। বিগত সরকারের পতন হলেও এখনো বাজারে বিদ্যমান সিন্ডিকেট ভাঙা সম্ভব হচ্ছে না। এ পরিস্থিতিতে বাজার মনিটরিংয়ের লক্ষ্যে টাস্কফোর্স গঠনের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও অন্তর্বর্তী সরকারের ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।রোববার (৬ অক্টোবর) ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এই তথ্য জানিয়েছেন।

আসিফ মাহমুদ লিখেছেন, অনেকগুলো পণ্য ডিউটি ফ্রি করার পরেও সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যে বাজারে এর কোনো প্রভাব পড়েনি। বাজার মনিটরিংয়ে টাস্কফোর্স গঠনের প্রক্রিয়া চলছে। দ্রুতই মাঠে নামবে টাস্কফোর্স।এর আগে, পাচার হওয়া টাকা বিদেশে নানাখাতে বিনিয়োগ নিয়ে এক স্ট্যাটাসে আসিফ মাহমুদ লিখেছেন, বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থে সংযুক্ত আরব আমিরাতে মিনি সিটি পর্যন্ত কিনে রেখেছে পতিত ফ্যাসিস্টরা। পাচার হওয়া অর্থের একটা বড় অংশই ইনভেস্ট হয়েছে সেখানে।




আরও খবর



জনগণের উন্নয়ন জনগণের নির্বাচিত সরকার দ্বারাই সম্ভব: তারেক রহমান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ সেপ্টেম্বর 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, একটি দেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধিশালী করতে নির্বাচিত সরকারের কোনো বিকল্প নেই। জনগণের উন্নয়ন জনগণের নির্বাচিত সরকার দ্বারাই সম্ভব। কারণ, জনগণের সরকার হলে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা থাকে। যেহেতু জনগণের সরকারের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয় ভোটের মাধ্যমে। তাই যেদিন বাংলাদেশের মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে, সেদিনই মানুষ তার পূর্ণ স্বাধীনতা ফিরে পাবে।

আজ সোমবার বিকেল সোয়া চারটার দিকে কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের পুরোনো স্টেডিয়ামে এক অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়াল মাধ্যমে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক রহমান এসব কথা বলেন। ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানে কিশোরগঞ্জের নিহত ১৭ জন ও আহত ১৬ জনের পরিবারকে সহযোগিতা প্রদান উপলক্ষে জেলা বিএনপি এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, একটি দেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধিশালী করতে নির্বাচিত সরকারের কোনো বিকল্প নেই। জনগণের উন্নয়ন জনগণের নির্বাচিত সরকার দ্বারাই সম্ভব। কারণ, জনগণের সরকার হলে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা থাকে। যেহেতু জনগণের সরকারের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয় ভোটের মাধ্যমে। তাই যেদিন বাংলাদেশের মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে, সেদিনই মানুষ তার পূর্ণ স্বাধীনতা ফিরে পাবে।

আজ সোমবার বিকেল সোয়া চারটার দিকে কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের পুরোনো স্টেডিয়ামে এক অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়াল মাধ্যমে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক রহমান এসব কথা বলেন। ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানে কিশোরগঞ্জের নিহত ১৭ জন ও আহত ১৬ জনের পরিবারকে সহযোগিতা প্রদান উপলক্ষে জেলা বিএনপি এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।


আরও খবর