Logo
আজঃ শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

বন্যা কবলিত এলাকায় মোবাইল নেটওয়ার্ক ফ্রি করার নির্দেশ উপদেষ্টা নাহিদের

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ১৫৪জন দেখেছেন

Image

বিদ্যমান বন্যা পরিস্থিতিতে সংশ্লিষ্ট এলাকায় মোবাইল নেটওয়ার্ক ফ্রি করতে নির্দেশ দিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি এবং তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

অতিভারী বর্ষণ এবং উজান থেকে নেমে আসা ঢলে স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়েছে ফেনী, নোয়াখালীসহ আশেপাশের এলাকা।

বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) বন্যা কবলিত এলাকার সর্বশেষ অবস্থা ও প্রস্তুতি সম্পর্কিত এক বিবৃতি দেন উপদেষ্টা নাহিদ।

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো নাহিদ ইসলাম দেশে বিদ্যমান বন্যা পরিস্থিতিতে মোবাইল নেটওয়ার্কের সর্বশেষ অবস্থা জানান।

তিনি জানান, বন্যাদুর্গত এলাকার ১৩ শতাংশ সাইট (টাওয়ার) ডাউন আছে। কয়েকটি উপজেলায় অপটিক্যাল ফাইবার ড্যামেজ হওয়ার কারণে নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন হয়েছে। বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন আছে কয়েকটি জায়গায়। জেনারেটর ব্যবহার করা হচ্ছে৷ নেটওয়ার্ক একবারে বিচ্ছিন্ন হলে ১০টি ভিস্যাট প্রস্তুত আছে।  

সংশ্লিষ্ট এলাকায় মোবাইল নেটওয়ার্ক ফ্রি করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।


আরও খবর

গুগল ড্রাইভ খালি করার কৌশল

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




হিংসুকের হিংসা থেকে বাঁচার দোয়া যেভাবে চাইতে হয়

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৯ অক্টোবর ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

হাদিসে বলা হয়েছে,‘তিন ব্যক্তির গুনাহ মাফ হয় না, তার মধ্যে একজন হচ্ছে অন্যের প্রতি বিদ্বেষ–পোষণকারী ব্যক্তি।’ হিংসা-বিদ্বেষের কঠিন পরিণতি সম্বন্ধে মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘প্রতি সপ্তাহে সোম ও বৃহস্পতিবার মানুষের আমলগুলো পেশ করা হয় এবং সব মুমিন বান্দার গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়; কিন্তু যাদের পরস্পরের মধ্যে বিদ্বেষ ও দুশমনি আছে, তাদের ক্ষমা করা হয় না।’ (মুসলিম শরিফ)


পারস্পরিক হিংসা-বিদ্বেষ পরিত্যাগ করা। বিশ্বের সব সৃষ্টির সেবা ও জনকল্যাণ কামনাই হলো ইসলামের অনুশীলন। নিজের যা কিছু আছে, তা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হবে। অন্যের দিকে তাকিয়ে বিদ্বেষ পোষণ করে হিংসার আগুনে জ্বলেপুড়ে ক্ষতি ছাড়া কোনো লাভ নেই। অন্যের সুখ, শান্তি ও ধন–সম্পদ বিনষ্ট বা ধ্বংস করে নিজে এর মালিক হওয়ার বাসনাকে আরবিতে হাসাদ বা হিংসা বলা হয়। ইসলাম অন্যের প্রতি হিংসা করাকে সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করেছে।



আরও খবর

কোরআনের বর্ণনায় মেঘ-বৃষ্টির রহস্য

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




মানুষ মারা গেলে যখন দাফন করা উত্তম

প্রকাশিত:রবিবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ৮৪জন দেখেছেন

Image

শরিয়তের সাধারণ নিয়ম বা সুন্নত পদ্ধতি হলো ব্যক্তি যে গ্রাম বা শহরে মারা যাবে, তাকে সে শহর বা গ্রামের স্থানীয় মুসলিম কবরস্থানে দাফন করা হবে। কেননা দ্রুততম সময়ে কাফন-দাফন সম্পন্ন করা আবশ্যক। আর লাশ অন্যত্র নেওয়া হলে কাফন-দাফনে বিলম্ব হওয়ার এবং বিনা প্রয়োজনে অর্থ অপচয়ের ভয় থাকে। এ ছাড়া রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর যুগে মদিনার নিকটবর্তী স্থানে সাহাবিরা মারা গেলে তাঁদেরকে সেখানেই দাফন করা হয়েছে। অথচ তাঁদের লাশ মদিনায় নিয়ে আসা সম্ভব ছিল। সাহাবায়ে কিরাম দ্বিন প্রচারের জন্য আরব উপদ্বীপের বাইরে যেখানে যিনি মারা গেছেন, তাঁকে সেখানেই দাফন করা হয়েছে। আর শহীদদের সেখানেই দাফন করা হয়েছে, যেখানে তাঁরা শহীদ হয়েছেন। হাদিসে এসেছে, আবদুর রহমান ইবনে আবি বকর (রা.) হুবশি নামক স্থানে মারা গেলেন। পরে তাঁকে মক্কায় এনে এখানে কবর দেওয়া হলো। আয়েশা (রা.) মক্কায় এসে (ভাই) আবদুর রহমান ইবনে আবি বাক্রের কবর জিয়ারতে গেলেন এবং একটি কবিতা আবৃত্তির পর বললেন, ‘আল্লাহর কসম! আমি যদি উপস্থিত থাকতাম, তবে আপনি যেখানে মারা গেছেন সেখানেই আপনাকে দাফন করা হতো। আমি যদি আপনার দাফনের সময় উপস্থিত থাকতাম, তবে আমি আপনার কবর জিয়ারতে আসতাম না।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ১০৫৫) যখন লাশ স্থানান্তর করা যাবে : যখন কোনো মুমিন এমন কোনো এলাকায় মারা যায়, যেখানে দাফন করলে পরবর্তী সময়ে লাশ বা কবর বিকৃতি হওয়ার ভয় থাকে অথবা অনুরূপ কোনো অসম্মানজনক কাজের আশঙ্কা থাকে, বা কাফন-দাফনের স্বাভাবিক ব্যবস্থা না থাকে, তখন লাশ অন্যত্র স্থানান্তর করা আবশ্যক। পরিবারের সদস্যরা যেন সহজেই জিয়ারত করতে পারে এই নিয়তে নিজ এলাকায় লাশ এনে দাফন করা জায়েজ। তবে অধিক বিলম্ব হওয়ার আশঙ্কা থাকলে তা করা মাকরুহ। (আউনুল মাবুদ : ৮/৪৪৭) ইমাম মালিক ইবনে আনাস (রহ.) একাধিক সূত্রে বর্ণনা করেছেন, ‘সাআদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস ও সাঈদ ইবনে জায়েদ ইবনে আমর ইবনে নুফাইল (রা.) আকিক নামক স্থানে মারা যান এবং তাঁদেরকে মদিনায় নিয়ে আসা হয় এবং সেখানেই তাঁদের দাফন করা হয়।’ (মুয়াত্তায়ে মালিক, হাদিস : ৩১) তাঁদের লাশ স্থানান্তর করা হয়েছিল বহু সাহাবার উপস্থিতিতে এবং তাঁরা এই কাজে আপত্তি করেননি। নিজ এলাকার কবরস্থান নদীভাঙন বা অন্য কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিলীন হয়ে যাওয়ার ভয় থাকলে নিকটস্থ এলাকার অন্য কোনো করবস্থানে নিয়ে লাশ দাফন করা জায়েজ আছে। অসিয়ত করে গেলে : যদি কোনো ব্যক্তি মৃত্যুর সময় নির্ধারিত কোনো কবরস্থানে দাফন করার অসিয়ত করে যায় এবং তা বাস্তবায়ন করা ওয়ারিশদের জন্য কষ্টকর ও অধিক ব্যয়বহুল না হয়, তাহলে তাদের উচিত অসিয়ত পূরণ করা। আর তা বাস্তবায়ন করা যদি কষ্টসাধ্য ও অধিক ব্যয়বহুল হয় অথবা লাশ দাফনে অধিক বিলম্ব হওয়ার ভয় থাকে, তাহলে এমন অসিয়ত পূরণ করা থেকে বিরত থাকবে। মৃত ব্যক্তি যদি নিজ মহল্লার কবরস্থানের পরিবর্তে শহরের অন্য কোনো কবরস্থানে অথবা নিকটবর্তী কোনো কবরস্থানে দাফন করার অসিয়ত করে, তাহলে তা বাস্তবায়নে শরিয়তের কোনো বাধা নেই। (আল-ফিকহু আলা মাজাহিবিল আরবাআ, পৃষ্ঠা-১২৭৭)


আরও খবর

কোরআনের বর্ণনায় মেঘ-বৃষ্টির রহস্য

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




কানপুরেই হবে ভারত–বাংলাদেশ দ্বিতীয় টেস্ট

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ১৩৩জন দেখেছেন

Image

কানপুরে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিতীয় টেস্টে ঝামেলা করার হুমকি দিয়েছিল অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা নামে একটি ভারতীয় ধর্মীয় সংগঠন। এই হুমকির পরও কানপুরেই হবে বাংলাদেশ-ভারত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডেকে দেশটির ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে। কানপুরে দ্বিতীয় টেস্ট শুরু হবে ২৭ সেপ্টেম্বর।

অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা নামের ধর্মীয় সংগঠনটির দাবি, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নৃশংসতা চালানো হয়েছে। সেখানে হিন্দুদের ওপর হওয়া অত্যাচারের প্রতিবাদ করতেই বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে দুটি ম্যাচ বাতিলের আহ্বান জানাচ্ছে তারা।এর আগে গোয়ালিয়রে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচটি বাতিল না করলে পিচ কুপিয়ে নষ্ট করার হুমকি দিয়েছিলেন হিন্দু মহাসভার সহসভাপতি জাভিয়ের ভরদ্বাজ।তবে ইন্ডিয়া টুডে বোর্ডের একটি সূত্রের উদ্ধৃতি প্রকাশ করেছে। সূত্রটি বলেছে, ‘সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। সূচি অনুযায়ী যেন ম্যাচ হয়, আমরা সে জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছি। দুই দলের ম্যাচ আয়োজন করতে স্টেডিয়াম প্রস্তুত।’ সূত্রটি আরও বলেছে, ‘ম্যাচ অন্য কোথাও না, কানপুরেই হবে। তবু আমরা নজর রাখব, সেটা কানপুর এবং অন্য ভেন্যুগুলোতেও।’

১৫ সেপ্টেম্বর ভারত সফরে যাবে বাংলাদেশ দল। নাজমুল হোসেনের দল সেখানে দুটি টেস্ট ও তিন টি-টোয়েন্টি ম্যাচের দুটি সিরিজ খেলবেন। ১৯ সেপ্টেম্বর চেন্নাই শুরু হবে প্রথম টেস্ট।তবে ইন্ডিয়া টুডে বোর্ডের একটি সূত্রের উদ্ধৃতি প্রকাশ করেছে। সূত্রটি বলেছে, ‘সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। সূচি অনুযায়ী যেন ম্যাচ হয়, আমরা সে জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছি। দুই দলের ম্যাচ আয়োজন করতে স্টেডিয়াম প্রস্তুত।’ সূত্রটি আরও বলেছে, ‘ম্যাচ অন্য কোথাও না, কানপুরেই হবে। তবু আমরা নজর রাখব, সেটা কানপুর এবং অন্য ভেন্যুগুলোতেও।’

১৫ সেপ্টেম্বর ভারত সফরে যাবে বাংলাদেশ দল। নাজমুল হোসেনের দল সেখানে দুটি টেস্ট ও তিন টি-টোয়েন্টি ম্যাচের দুটি সিরিজ খেলবেন। ১৯ সেপ্টেম্বর চেন্নাই শুরু হবে প্রথম টেস্ট।


আরও খবর



লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারসহ নিহত ১৪

প্রকাশিত:শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ১০৯জন দেখেছেন

Image

ইসরায়েলি বাহিনীর বিমান হামলায় লেবাননের রাজধানী বৈরুতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সশস্ত্র মুসলিম রাজনৈতিক গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর অন্যতম শীর্ষ কমান্ডার ইব্রাহিম আকিলসহ ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী এবং হিজবুল্লাহ (আইডিএফ)— উভয়ই পৃথক বিবৃতিতে আকিলের নিহতের সত্যতা স্বীকার করেছে।আকিল হিজবুল্লাহর এলিট ফোর্স রাদওয়ান ইউনিটের শীর্ষ কমান্ডার ছিলেন। এছাড়া ১৯৮৩ সালে বৈরুতে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসে যে ভয়াবহ হামলা হয়েছিল, তাতে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। ‘গালিলে বিজয়’ নামের ওই হামলা মার্কিন ও লেবানিজ নাগরিকসহ নিহত হয়েছিলেন মোট ৬৩ জন। ২০১৯ সালে তার মাথার দাম ৭০ লাখ ডলার ঘোষণা করেছিল যুক্তরাষ্ট্র।

বিবৃতিতে এ দু’টি বিষয় উল্লেখ করে আইডিএফ বলেছে, “গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে শুক্রবার ইসরায়েলের বিমান বাহিনী বৈরুতে হামলা চালিয়েছে। এতে হিজবুল্লাহর এলিট ফোর্স রাদওয়ান ইউনিটের শীর্ষ কমান্ডার এবং ‘গালিলে বিজয়’ হামলার অন্যতম সদস্য ইব্রাহিম আকিল নিহত হয়েছে।”নিজেদের বিবৃতিতে হিজবুল্লাহ বলেছে, “গতকাল শুক্রবার ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বর হামলায় বৈরুদের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহরতলী এলাকা দাহিয়েহতে হিজবুল্লাহর অন্যতম শীর্ষ কমান্ডার ইব্রাহিম আকিল নিহত হয়েছেন।”


আরও খবর



বুয়েটে চলছে ক্লাস পরীক্ষা বর্জন

প্রকাশিত:বুধবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের পুনর্বাসনের অভিযোগ এনে তাদের বিরুদ্ধে দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন কর্মসূচি পালন করছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা।

বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দ্বিতীয় দিনের মতো এই কর্মসূচি পালন করছেন তারা। এর আগে গতকাল মঙ্গলবারও ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দৃশ্যমান পদক্ষেপের দাবিতে বুয়েট ক্যাম্পাস অবস্থান নেন তারা।

আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, আজ দ্বিতীয় দিনের মতো তাদের ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন কর্মসূচি চলমান রয়েছে। তবে আজ কোথাও কেউ অবস্থান নেননি। বিষয়টি নিয়ে উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। তারপর অভিযুক্তদের হলের সিট বাতিল করা হয়েছে।

বুয়েটের এক শিক্ষার্থীর ভাষ্য, অভিযুক্তদের তালিকা প্রায় ৪০ থেকে ৪৫ জন। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দুটি তদন্ত কমিটি করেছে, তারা কাজ করছে। যেহেতু তালিকাটা লম্বা, সেহেতু তাদের কাজ করতে একটু সময় লাগবে।

তদন্ত কমিটির দৃশ্যমান পদক্ষেপ দেখা যাওয়ার পর শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, শিক্ষার্থী-শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনা হবে। তার পরিপ্রেক্ষিতে তারা ক্লাসে ফিরবেন কি ফিরবেন না, সেই সিদ্ধান্ত নেবেন। এ সপ্তাহে যেহেতু আর কোনও ক্লাস নেই। সেজন্য আলোচনার ভিত্তিতে হয়তো শনিবার থেকে তারা ক্লাস পরীক্ষায় ফিরতে পারেন।


আরও খবর