Logo
আজঃ শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

বেক্সিমকো গ্রুপের সব সম্পত্তি দেখভালে রিসিভার নিয়োগে রুল

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ১৩৩জন দেখেছেন

Image

বেক্সিমকো গ্রুপের সব সম্পত্তি দেখভাল করার জন্য রিসিভার নিয়োগ প্রশ্নে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

সুপ্রিম কোর্টের এক জ্যেষ্ঠ আইনজীবীর করা এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মুহম্মদ মাহবুব-উল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।

আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন রিটকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার মাসুদ আর সোবহান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেদওয়ান আহমেদ রানজীব ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মুজাহিদুল ইসলাম শাহীন।

রেদওয়ান আহমেদ রানজীব জানান, সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট মাসুদ আর সোবহান স্যার একটি রিট পিটিশন দাখিল করেছেন। শুনানি শেষে আদালত রুল ইস্যু করেছেন।

রুলে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডসহ বেক্সিমকোর সব প্রতিষ্ঠানের তথ্য সরবরাহ এবং কী পরিমাণ ঋণ অপরিশোধিত আছে, তার তথ্য দিতে বাংলাদেশ ব্যাংককে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, বেক্সিমকো গ্রুপের সব সম্পত্তি দেখভাল করার জন্য রিসিভার নিয়োগে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না এবং বিদেশ থেকে এই গ্রুপের পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়েছেন।

চার সপ্তাহের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, অর্থসচিব, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এবং বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা সালমান এফ রহমানকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।


আরও খবর

জামিন পেলেন মাহমুদুর রহমান

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক আজ

প্রকাশিত:শনিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৪০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাষ্ট্র সংস্কার কার্যক্রম শুরুর আগে তৃতীয় দফায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করতে যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিএনপির সঙ্গে বৈঠকের মাধ্যমে এ দফায় আলোচনা শুরু হবে।

শনিবার (৫ অক্টোবর) বেলা আড়াইটায় যমুনায় বিএনপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার এই বৈঠক শুরু হবে। দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে দলের স্থায়ী কমিটির নেতারা এতে অংশ নেবেন।

বিএনপি নেতারা বলছেন, ২০২৩ সালে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর সামনে বিএনপির পক্ষ থেকে রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয়েছিল। সেখানে একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের আগে নির্বাচন কমিশনসহ কী ধরনের সংস্কার প্রয়োজন তারও বিস্তারিত ছিল। আর নির্বাচন পরবর্তী রাষ্ট্রের কী ধরনের সংস্কার করা হবে তারও বিস্তারিত ব্যাখ্যা ছিল। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে সেই ৩১ দফা থেকে নির্বাচন পূর্ববর্তী কী ধরনের সংস্কার প্রয়োজন সেগুলো তুলে ধরা হবে। পাশাপাশি আগামী নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের মনোভাব কী তা বোঝার চেষ্টা করবে বিএনপি।


আরও খবর



চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পেলেন ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন

প্রকাশিত:সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৬জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: চিকিৎসাশাস্ত্রে অনবদ্য অবদান রাখায় এ ক্যাটাগরিতে এ বছর যৌথভাবে নোবেল জিতেছেন ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন। দুজনই যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক।

নোবেল প্রাইজ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মাইক্রো আরএনএ আবিষ্কার এবং পোস্ট ট্রান্সক্রিপশন জিন নিয়ন্ত্রণ-এ অবদান রাখায় তাদের এ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।

ভিক্টর অ্যাবব্রোস ১৯৫৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ হ্যামশায়ারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৭৯ সালে ম্যাসাচুয়েটস ইনস্টিটিউট থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়া ১৯৭৯ সাল থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত একই প্রতিষ্ঠানে পোস্ট ডক্টরাল গবেষণা করেন। ১৯৮৫ সালে তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, ক্যামব্রিজ, ম্যাসাচুয়েটসের প্রধান গবেষক হন। বর্তমানে তিনি ম্যাসাচুয়েটস মেডিকেল স্কুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যাচারাল সাইন্সের প্রফেসর হিসেবে কাজ করছেন।

অপরদিকে গ্যারি রাভকুন ১৯৫২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮২ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করেন। তিনি ১৯৮৫ সালে ম্যাসাচুয়েটস জেনারেল হাসপাতাল এবং হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের প্রধান গবেষক হন। বর্তমানে এখানেই জেনেটিকসের প্রফেসর হিসেবে কাজ করছেন তিনি।গত বছর এই পুরস্কার জিতেছিলেন ক্যাথলিন কারিকো এবং ড্রিউ ওয়েইসম্যান। এমআরএন করোনা টিকা আবিস্কারের জন্য তাদের পুরস্কারটি দেওয়া হয়েছিল।

১৯০১ সাল থেকে দেওয়া হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার নোবেল। এ পুরস্কারটির নামকরণ করা হয়েছে সুইডিশ বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেলের নাম অনুসারে। ঊনবিংশ শতকের এই বিজ্ঞানী শক্তিশালী বিস্ফোরক ডিনামাইট আবিষ্কার করে বিপুল অর্থের মালিক হয়েছিলেন। তিনি উইল করে গিয়েছিলেন যে তার যাবতীয় অর্থ থেকে যেন প্রতি বছর পদার্থ, রসায়ন, চিকিৎসা, শান্তি ও সাহিত্য— এই ৫টি খাতে বিশেষ অবদান রাখা ব্যক্তিদের পুরস্কার প্রদান করা হয়। এই পুরস্কারের নামকরণ হবে তার নামে। ১৯৬৯ সাল থেকে এই ৫ বিভাগের সঙ্গে যুক্ত হয় অর্থনীতিও।


আরও খবর



হিলিতে পেঁয়াজের দাম কেজিতে কমেছে ১৫ টাকা

প্রকাশিত:বুধবার ০২ অক্টোবর 2০২4 | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: দিনাজপুর হাকিমপুর উপজেলার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি আগের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে। বর্তমানে প্রতিদিন আমদানি হচ্ছে ১৫-২০ ট্রাক পেঁয়াজ। যে কারণে সপ্তাহের ব্যবধানে হিলিতে আমদানি করা পেঁয়াজের কেজিতে দাম কমেছে অন্তত ১৫ টাকা। দাম কমায় কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে সাধারণ ক্রেতা ও বন্দরের পাইকারদের মধ্যে। 

হিলি স্থলবন্দরে প্রকারভেদে প্রতিকেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮২ টাকা কেজি। যা সপ্তাহখানেক আগেও বিক্রি হয়েছে ৯০-৯৫ টাকা কেজি দরে। দুর্গাপূজার আগে দাম আরো কমার সম্ভাবনা আছে বলে জানান আমদানিকারকরা।

হিলি বাজারের পাইকারি ব্যবসায়ী বাবুল হোসেন বলেন, পেঁয়াজের দাম কম হলে আমাদের ব্যবসা করতে সুবিধা হয়। বিভিন্ন আড়তে পেঁয়াজ পাঠাতে পারি। অনেক অর্ডার থাকে যখন দাম কম থাকে। বাজারের আরেক খুচরা ব্যবসায়ী আব্দুল খালেক বলেন, পেঁয়াজের দাম কমে গেছে। ৬৮ টাকা পাইকারি কিনে ৭০ টাকায় খুচরা বিক্রি করছি। 

হিলি বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা আব্দুল রাজ্জাক বলেন, পেঁয়াজের দাম অনেকটা কমে গেছে। গত চারদিন আগে ৯০ টাকা কেজি হিসেবে পেঁয়াজ কিনেছিলাম। আজ বাজারে এসে দেখি ৭০ টাকা কেজি। তাই কম দাম পেয়ে বেশি করে পেঁয়াজ কিনলাম।



আরও খবর



মানুষ মারা গেলে যখন দাফন করা উত্তম

প্রকাশিত:রবিবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৮৫জন দেখেছেন

Image

শরিয়তের সাধারণ নিয়ম বা সুন্নত পদ্ধতি হলো ব্যক্তি যে গ্রাম বা শহরে মারা যাবে, তাকে সে শহর বা গ্রামের স্থানীয় মুসলিম কবরস্থানে দাফন করা হবে। কেননা দ্রুততম সময়ে কাফন-দাফন সম্পন্ন করা আবশ্যক। আর লাশ অন্যত্র নেওয়া হলে কাফন-দাফনে বিলম্ব হওয়ার এবং বিনা প্রয়োজনে অর্থ অপচয়ের ভয় থাকে। এ ছাড়া রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর যুগে মদিনার নিকটবর্তী স্থানে সাহাবিরা মারা গেলে তাঁদেরকে সেখানেই দাফন করা হয়েছে। অথচ তাঁদের লাশ মদিনায় নিয়ে আসা সম্ভব ছিল। সাহাবায়ে কিরাম দ্বিন প্রচারের জন্য আরব উপদ্বীপের বাইরে যেখানে যিনি মারা গেছেন, তাঁকে সেখানেই দাফন করা হয়েছে। আর শহীদদের সেখানেই দাফন করা হয়েছে, যেখানে তাঁরা শহীদ হয়েছেন। হাদিসে এসেছে, আবদুর রহমান ইবনে আবি বকর (রা.) হুবশি নামক স্থানে মারা গেলেন। পরে তাঁকে মক্কায় এনে এখানে কবর দেওয়া হলো। আয়েশা (রা.) মক্কায় এসে (ভাই) আবদুর রহমান ইবনে আবি বাক্রের কবর জিয়ারতে গেলেন এবং একটি কবিতা আবৃত্তির পর বললেন, ‘আল্লাহর কসম! আমি যদি উপস্থিত থাকতাম, তবে আপনি যেখানে মারা গেছেন সেখানেই আপনাকে দাফন করা হতো। আমি যদি আপনার দাফনের সময় উপস্থিত থাকতাম, তবে আমি আপনার কবর জিয়ারতে আসতাম না।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ১০৫৫) যখন লাশ স্থানান্তর করা যাবে : যখন কোনো মুমিন এমন কোনো এলাকায় মারা যায়, যেখানে দাফন করলে পরবর্তী সময়ে লাশ বা কবর বিকৃতি হওয়ার ভয় থাকে অথবা অনুরূপ কোনো অসম্মানজনক কাজের আশঙ্কা থাকে, বা কাফন-দাফনের স্বাভাবিক ব্যবস্থা না থাকে, তখন লাশ অন্যত্র স্থানান্তর করা আবশ্যক। পরিবারের সদস্যরা যেন সহজেই জিয়ারত করতে পারে এই নিয়তে নিজ এলাকায় লাশ এনে দাফন করা জায়েজ। তবে অধিক বিলম্ব হওয়ার আশঙ্কা থাকলে তা করা মাকরুহ। (আউনুল মাবুদ : ৮/৪৪৭) ইমাম মালিক ইবনে আনাস (রহ.) একাধিক সূত্রে বর্ণনা করেছেন, ‘সাআদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস ও সাঈদ ইবনে জায়েদ ইবনে আমর ইবনে নুফাইল (রা.) আকিক নামক স্থানে মারা যান এবং তাঁদেরকে মদিনায় নিয়ে আসা হয় এবং সেখানেই তাঁদের দাফন করা হয়।’ (মুয়াত্তায়ে মালিক, হাদিস : ৩১) তাঁদের লাশ স্থানান্তর করা হয়েছিল বহু সাহাবার উপস্থিতিতে এবং তাঁরা এই কাজে আপত্তি করেননি। নিজ এলাকার কবরস্থান নদীভাঙন বা অন্য কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিলীন হয়ে যাওয়ার ভয় থাকলে নিকটস্থ এলাকার অন্য কোনো করবস্থানে নিয়ে লাশ দাফন করা জায়েজ আছে। অসিয়ত করে গেলে : যদি কোনো ব্যক্তি মৃত্যুর সময় নির্ধারিত কোনো কবরস্থানে দাফন করার অসিয়ত করে যায় এবং তা বাস্তবায়ন করা ওয়ারিশদের জন্য কষ্টকর ও অধিক ব্যয়বহুল না হয়, তাহলে তাদের উচিত অসিয়ত পূরণ করা। আর তা বাস্তবায়ন করা যদি কষ্টসাধ্য ও অধিক ব্যয়বহুল হয় অথবা লাশ দাফনে অধিক বিলম্ব হওয়ার ভয় থাকে, তাহলে এমন অসিয়ত পূরণ করা থেকে বিরত থাকবে। মৃত ব্যক্তি যদি নিজ মহল্লার কবরস্থানের পরিবর্তে শহরের অন্য কোনো কবরস্থানে অথবা নিকটবর্তী কোনো কবরস্থানে দাফন করার অসিয়ত করে, তাহলে তা বাস্তবায়নে শরিয়তের কোনো বাধা নেই। (আল-ফিকহু আলা মাজাহিবিল আরবাআ, পৃষ্ঠা-১২৭৭)


আরও খবর

কোরআনের বর্ণনায় মেঘ-বৃষ্টির রহস্য

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




কানপুরে মারধরের শিকার ‘টাইগার রবি’কে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক : কানপুরে মারধরের শিকার হয়েছেন বলে দাবি করা ‘টাইগার রবি’কে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে ভারত। চিকিৎসা ভিসায় ভারতে গিয়ে নাকি কানপুরে টেস্ট দেখতে গেছেন তিনি। 

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রবিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখান থেকে ছাড়া পেয়েছেন। এখন তাকে হেফাজতে নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাদের উদ্যোগেই দিল্লি হয়ে রবি ফিরবেন ঢাকায়। চেন্নাইয়ে চিকিৎসা ভিসায় গিয়ে ম্যাচ দেখতে যাওয়ায় ভারতীয় ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তাকে পাঁচ বছরের ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে। রবিকে মারা হয়েছে কিনা, সেটাই এক বিতর্কের বিষয়। শুক্রবার রবি কিল-ঘুষি খেয়েছেন বলে দাবি করার পর ভারতীয় প্রশাসন তা উড়িয়ে দেয়। ভারতের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রবির দাবি উড়িয়ে দেয়ার পর বেশ কয়েকটি গণমাধ্যম খবর প্রকাশ করে এই বলে যে, রবিকে মারা হয়নি। অসুস্থ বলে কয়েকবার মূর্ছা যান তিনি। এরপর প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে নিকটস্থ এক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

হাসপাতাল থেকেই শুক্রবার লাইভে এসে ঘটনার বর্ণনা দেন এই বাংলাদেশি। গণমাধ্যমের খবরকে মিথ্যা প্রচারণা বলে উল্লেখ করেন রবি। তিনি বলেন, প্রিয় বন্ধুরা। আপনারা দেখেছেন মিডিয়া ইতিমধ্যে আমার নামে মিথ্যা প্রচারণা করেছে। আমি কাল রাত থেকে ঘুমাইনি। মাঠে গিয়েছিলাম। দুই তলা থেকে আমি ৬ নম্বর গেটের পিচের নিচে আসি। তখন বৃষ্টি শুরু হয়েছিল। সেই সময় পিঠে দুই তিনটা ঘুষি মারে। বিশ্বাস না হলে ডেইলি ক্রিকেটের মিলন ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলে দেখতে পারেন, উনি ছিলেন। পরে আমার কাছে (ভারতীয় ওই সমর্থক) ক্ষমা চায়।’ ওই লাইভেই নিজেকে সুস্থ দাবি করেন রবি, চান দোয়াও। তিনি জানান, আমাকে পেছন থেকে আঘাত করা হয়। পরে আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি। এখন সুস্থ আছি। আপনাদের জন্য দোয়া করি। আমার জন্যও দোয়া করবেন।


আরও খবর