Logo
আজঃ শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

বানিয়াচংয়ে বীজতলা তৈরি ও বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষক

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৫৯৭জন দেখেছেন

Image

শাহ সুমন, বানিয়াচং প্র্রতিনিধি : বানিয়াচং উপজেলার হাওরাঞ্চলে ইরি ও বোরো ধানের বীজতলা তৈরি ও বীজ সংগ্রহে ব্যস্ত চাষিরা। ইরি ও বোরো বীজ বপনের উপযোগী সময় থাকায় উপজেলার সব ইউনিয়নের কৃষকেরা বীজতলা তৈরি ও বীজ সংগ্রহে ব্যস্ত সময় পার করছেন। স্থানীয় বাজারে কৃষি বীজ, সার বিক্রির দোকানীরা জানান, চলতি শীতে কৃষকেরা কোনো প্রকার ঝুঁকি না নিয়ে ইরি ও বোরো আমানের বীজতলা তৈরি করছেন। এ জন্য তাঁরা বাজার থেকে ভালো মানের বীজ ক্রয় করছেন।

কৃষকদের সাথে কথাবলে জানাযায়, ইরি ও বোরোর বীজ বপনের সময় আরও কিছুটা হাতে থাকলেও বীজতলা তৈরির কাজটা এবার আগে ভাগেই শুরু করেছেন। কারণ বিগত দিনের অভিজ্ঞতা অনুযায়ী বছরের শেষ ও নতুন বছরের শুরুতে প্রচণ্ড শীত ও ঘন কুয়াশা হয়। এ সময় শৈত্যপ্রবাহের কবলে পড়ে অপরিপক্ব ইরি ও বোরো ধানের চারার ব্যাপক ক্ষতি হয়। নষ্ট হয় বীজতলার চারাগাছ। চারা সংকটে ইরি-বোরো রোপণ নিয়ে বিপাকে পড়তে হয়। তাই এবার একটু আগাম বীজ বপন করছেন তাঁরা।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, স্বল্প জীবনকালীন উচ্চ ফলনশীল জাত ব্যাপক ভাবে বিস্তৃত লাভ করছে। বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রার সঠিক হিসাব নির্ধারণে মাঠে কাজ করছেন কৃষি অফিসের লোকজন। তবে অন্য বছরের তুলনায় এ বছর ইরি-বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা বেশি হবে বলে ধারণা করছে কৃষি বিভাগ।

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ এনামুল হক বলেন, আগাম বীজ বপনে বীজতলার চারা সবল হয়ে উঠবে। এতে ঘন শীতেও চারার ক্ষতি করতে পারবে না। কৃষি অফিস থেকে আদর্শ বীজতলা তৈরিসহ ভালো জাতের বীজ সংগ্রহের বিষয়ে কৃষকদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, এতে কৃষকেরা বৈশাখের প্রথম ও দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যেই ফসল ঘরে তুলতে পারবেন। ফলে চাষি বা কৃষকেরা লাভবান হবেন।


আরও খবর



হিলিতে পেঁয়াজের দাম কেজিতে কমেছে ১৫ টাকা

প্রকাশিত:বুধবার ০২ অক্টোবর 2০২4 | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: দিনাজপুর হাকিমপুর উপজেলার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি আগের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে। বর্তমানে প্রতিদিন আমদানি হচ্ছে ১৫-২০ ট্রাক পেঁয়াজ। যে কারণে সপ্তাহের ব্যবধানে হিলিতে আমদানি করা পেঁয়াজের কেজিতে দাম কমেছে অন্তত ১৫ টাকা। দাম কমায় কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে সাধারণ ক্রেতা ও বন্দরের পাইকারদের মধ্যে। 

হিলি স্থলবন্দরে প্রকারভেদে প্রতিকেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮২ টাকা কেজি। যা সপ্তাহখানেক আগেও বিক্রি হয়েছে ৯০-৯৫ টাকা কেজি দরে। দুর্গাপূজার আগে দাম আরো কমার সম্ভাবনা আছে বলে জানান আমদানিকারকরা।

হিলি বাজারের পাইকারি ব্যবসায়ী বাবুল হোসেন বলেন, পেঁয়াজের দাম কম হলে আমাদের ব্যবসা করতে সুবিধা হয়। বিভিন্ন আড়তে পেঁয়াজ পাঠাতে পারি। অনেক অর্ডার থাকে যখন দাম কম থাকে। বাজারের আরেক খুচরা ব্যবসায়ী আব্দুল খালেক বলেন, পেঁয়াজের দাম কমে গেছে। ৬৮ টাকা পাইকারি কিনে ৭০ টাকায় খুচরা বিক্রি করছি। 

হিলি বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা আব্দুল রাজ্জাক বলেন, পেঁয়াজের দাম অনেকটা কমে গেছে। গত চারদিন আগে ৯০ টাকা কেজি হিসেবে পেঁয়াজ কিনেছিলাম। আজ বাজারে এসে দেখি ৭০ টাকা কেজি। তাই কম দাম পেয়ে বেশি করে পেঁয়াজ কিনলাম।



আরও খবর



রাইসির হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত করেছিল ইসরায়েল!

প্রকাশিত:সোমবার ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৯জন দেখেছেন

Image

আরও খবর



ভারতে কি আদৌ ইলিশ রপ্তানি হবে?

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে এবার ভারতে ইলিশ রপ্তানি হচ্ছে কি না, তা এখনো নিশ্চিত নয়। ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়ে থাকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তার আগে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে এ ব্যাপারে সুপারিশ আসতে হয়।

আগামী ৮ অক্টোবর দুর্গাপূজা শুরু হচ্ছে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এখনো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে কোনো সুপারিশ করেনি। সুপারিশ পেলে রপ্তানিকারকদের নাম ও রপ্তানির পরিমাণ উল্লেখ করে প্রজ্ঞাপন জারি করবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বা জিআই পণ্য হিসেবে ২০১৭ সাল থেকে স্বীকৃত ইলিশ। টানা পাঁচ বছর ধরে ভারতে ইলিশ রপ্তানি করে আসছে বাংলাদেশ। যদিও ২০১২ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত রপ্তানি বন্ধ ছিল। ২০১৯ থেকে ভারতে আবার ইলিশ রপ্তানি চালু হয়। প্রায় প্রতিবছর দুর্গাপূজা উপলক্ষে পাঁচ হাজার টন ইলিশের চাহিদার কথা জানিয়ে থাকেন ভারতের কলকাতার ব্যবসায়ীরা।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, কলকাতা ফিশ ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন সম্প্রতি কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশনে দুর্গাপূজা উপলক্ষে ইলিশ চেয়ে আবেদন করেছে। পরে উপহাইকমিশন বিষয়টি বাণিজ্য ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছে।

এর আগে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার তিন দিনের মাথায় গত ১১ আগস্ট মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আক্তার সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, ‘আমরা ক্ষমা চাচ্ছি। ভারতে কোনো ইলিশ পাঠাতে পারব না। এটা দামি মাছ। আমরা দেখেছি যে আমাদের দেশের মানুষই ইলিশ খেতে পারে না। কারণ, সব ভারতে পাঠানো হয়।’

এর পর থেকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে কোনো কাজ করেনি বলে জানা গেছে।

বাংলাদেশ হিমায়িত খাদ্য রপ্তানিকারক সমিতি সূত্রে জানা গেছে, দেশে বছরে সাড়ে পাঁচ থেকে ছয় লাখ টন ইলিশ উৎপাদিত হয়। তা থেকে রপ্তানি যেটুকু হয়, তা খুবই সামান্য। এ কারণে দাম ও সরবরাহে খুব একটা প্রভাব পড়ে না বাজারে। মাঝখান থেকে আয় হয় ২০০ থেকে ৩০০ কোটি টাকার সমান বৈদেশিক মুদ্রা।




আরও খবর



সরকারের উপদেষ্টা হতে চান ফারুকী

প্রকাশিত:রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৩১জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকেই সরব ছিলেন নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। আন্দোলন থেকে শুরু করে অন্তর্বর্তী সরকার- সব বিষয় নিয়েই কথা বলেছেন এই গুণী নির্মাতা। সম্প্রতি এক স্ট্যাটাসে ফারুকী জানালেন, সরকার পতনের পরেও আওয়ামী লীগ নানাভাবে তাকে নিয়ে প্রোপাগাণ্ডা ছড়াচ্ছে। যে বিষয়টি আবারও তার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। ফারুকী তার স্ট্যাটাসে বলেছেন, “আমাকে উপদেষ্টা করা এখন সময়ের দাবি! আওয়ামী প্রোপাগান্ডু লীগ যেভাবে আমার ব্যাপারে তাদের ক্ষোভ জানাচ্ছে তাতে বোঝা যাচ্ছে ফ্যাসিবাদের পতনে আমার বিশাল ভূমিকা আছে। সুতরাং ‘ফ্যাসিবাদের পুচ্ছে আগুন’ কোটায় আমাকে উপদেষ্টা করার জন্য প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহবান জানাচ্ছি।” নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে তিনটি বিষয় তুলে ধরেন এই নির্মাতা। যেখানে তিনি বলেন, তিনি কোনো রাজনৈতিক কর্মী না। তিনি আওয়ামী লীগ-বিএনপি সবারই ভালো কিছুর প্রশংসা এবং খারাপ কাজের নিন্দা করতে পারেন। ফারুকী আরো বলেন, বিগত সরকারের সমালোচনা করে একটা পোস্ট দিলে তিনটা দিতে হইতো প্রশংসা করে। আবার সমালোচনারও কিছু প্যাটার্ন আছে। প্রধানমন্ত্রীকে বাইরে রেখে অন্যান্যের সমালোচনা করতে হইতো। সিনেমা আটকে যাবে যেটা আটকানোই অন্যায়। সেই সিনেমা ছাড়ানোর জন্য তদবীর করতে হবে এবং ছাড়ানোর পর ধন্যবাদ দিতে হবে। নানাবিধ কৌতুকময় ছিল জীবন। ফারুকীর ভাষ্যমতে, বিগত সরকারের লুটপাট, টেন্ডার বাণিজ্য, চুরি-চামারি, ব্যবসা কোনো কিছুর সাথেই কোনো সম্পর্ক নাই। কিন্তু ফ্যাসিস্ট পতনের আন্দোলনে নামায় তাদের ওপরে ক্ষোভ বড় গভীর।এই ক্ষোভ ঢালার জন্য এখন টাইমলাইনের ওপর পিএইচডি করছে বিরোধীরা। এসব না করে বিগত সরকারের অনুসারীদের আত্মশুদ্ধির পথে হাঁটার পরামর্শ দেন ফারুকী। আর মানবতাবিরোধী অপরাধ ও সীমাহীন লুটপাটের বিচার করারও আহ্বান জানান নতুন সরকারের প্রতি।


আরও খবর

ফ্লপ চঞ্চলের ‘পদাতিক’

শনিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৪




হিংসুকের হিংসা থেকে বাঁচার দোয়া যেভাবে চাইতে হয়

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৯ অক্টোবর ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

হাদিসে বলা হয়েছে,‘তিন ব্যক্তির গুনাহ মাফ হয় না, তার মধ্যে একজন হচ্ছে অন্যের প্রতি বিদ্বেষ–পোষণকারী ব্যক্তি।’ হিংসা-বিদ্বেষের কঠিন পরিণতি সম্বন্ধে মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘প্রতি সপ্তাহে সোম ও বৃহস্পতিবার মানুষের আমলগুলো পেশ করা হয় এবং সব মুমিন বান্দার গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়; কিন্তু যাদের পরস্পরের মধ্যে বিদ্বেষ ও দুশমনি আছে, তাদের ক্ষমা করা হয় না।’ (মুসলিম শরিফ)


পারস্পরিক হিংসা-বিদ্বেষ পরিত্যাগ করা। বিশ্বের সব সৃষ্টির সেবা ও জনকল্যাণ কামনাই হলো ইসলামের অনুশীলন। নিজের যা কিছু আছে, তা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হবে। অন্যের দিকে তাকিয়ে বিদ্বেষ পোষণ করে হিংসার আগুনে জ্বলেপুড়ে ক্ষতি ছাড়া কোনো লাভ নেই। অন্যের সুখ, শান্তি ও ধন–সম্পদ বিনষ্ট বা ধ্বংস করে নিজে এর মালিক হওয়ার বাসনাকে আরবিতে হাসাদ বা হিংসা বলা হয়। ইসলাম অন্যের প্রতি হিংসা করাকে সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করেছে।



আরও খবর

কোরআনের বর্ণনায় মেঘ-বৃষ্টির রহস্য

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪