Logo
আজঃ শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

আওয়ামী লীগের মত কিছু চাপিয়ে দিলে আপনারাও গদিতে থাকতে পারবেন না

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ১২০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেছেন, আওয়ামী সরকারের আমলে আমরা স্বাধীন দেশে পরাধীন ছিলাম। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-বিপ্লবের পরে আমরা কথা বলার সুযোগ পেয়েছি। এই অর্জন আমাদের অক্ষুণ্ণ রাখতে হবে। আর কোনও দুর্নীতিবাজ, খুনি, জুলুমবাজদের ক্ষমতায় নেওয়া যাবে না।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে উদ্দেশ্য করে চরমোনাই পীর বলেন, আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি, রক্ত দিয়েছি। জীবনের মায়া ত্যাগ করে রাস্তায় ঝাঁপিয়ে পড়েছি, লালন শাহের আদর্শ বাস্তবায়ন করার জন্য নয়। ভিনদেশি অপসংস্কৃতি বাস্তবায়নের জন্য নয়। এসব চাপিয়ে দিলে বাংলাদেশের মানুষ তা মানবে না। প্রত্যেকটি সংস্কারে বাংলাদেশের আলেম সমাজ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। যোগ্য আলেম ছাড়া আপনারা কোনো কিছু সংস্কার করতে পারবেন না। যদি আমাদের ওপর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের মতো কোনো কিছু চাপিয়ে দিতে চান তাহলে মনে করবেন ক্ষতি এই দেশের হবে, ক্ষতি এই জাতির হবে, মানবতার হবে। তাহলে আপনারাও সরকারের গদিতে থাকতে পারবেন না। তাই আসুন সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই দেশটাকে গড়ি।

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বরিশালের গৌরনদী উপজেলা ঈদগাহ মাঠে গণ-সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে  তিনি এসব কথা বলেন।








আরও খবর



নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা ইবনে সিনা ফার্মার, সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৭৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: গত ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ৬৩ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রি, যা সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।

আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির নিট মুনাফা ১০ শতাংশ বেড়ে ৬৭ কোটি ৪ লাখ টাকায় দাঁড়িয়েছে, যা আগের বছর ছিল ৬০ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, ইবনে সিনার শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২১ টাকা ৪৬ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ১৯ টাকা ৩৮ পয়সা।কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত নিট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১১১ টাকা ৯৪ পয়সা এবং শেয়ার প্রতি নিট পরিচালন ক্যাশ ফ্লো ১২ টাকা ৪৮ পয়সা।


আরও খবর



আদালতে যা বললেন ডিসি মশিউর

প্রকাশিত:শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের লালবাগ বিভাগের সাবেক উপ-পুলিশ কমিশনার মশিউর রহমান আদালতকে বলেছেন, মেধা দিয়ে আমার চাকরি হয়েছে, কোটা দিয়ে নয়। মেধা দিয়েই ডিসি হয়েছি। কাজেই মেধার পক্ষেই ছিলাম।

শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদ্দাম হোসেনের আদালতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর নিউমার্কেট থানা এলাকায় ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ হত্যা মামলার রিমান্ড শুনানিতে আদালতকে এসব কথা বলেন তিনি।

এদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা জোনাল টিমের পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আরিফ তার ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন।এরপর আদালত মশিউর রহমানের বক্তব্য শুনতে চান। তখন তিনি বলেন, আমি ডিবি পুলিশের ডিসি হয়েছি মেধা দিয়ে। কোটা দিয়ে এ জায়গায় আসিনি। এজন্য শুরু থেকেই আমি কোটার বিরোধী ছিলাম। এমনকি এ বিষয়ে আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে দৈনিক অন্তত পাঁচবার আমার বিতর্ক হতো। আমি কোটাবিরোধী এই আন্দোলনে কোনো সহিংসতার সঙ্গে কখনোই জড়িত হইনি। এসময় তিনি আরও বলেন, ঢাকায় পুলিশের ১০ জন ডিসি আছেন। শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা বা সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার দায়িত্ব পুলিশ পালন করে। এসব বিষয়ে আমরা (ডিবি পুলিশ) মাঠে কাজ করি না। এরপর আদালত তার সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদেশ দেন।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাতে মশিউর রহমানকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ১৯ জুলাই বিকেলে নিউমার্কেট থানাধীন নীলক্ষেত এলাকায় পুলিশের গুলিতে ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ মারা যান। এ ঘটনায় তার শ্যালক আব্দুর রহমান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন।


আরও খবর

জামিন পেলেন মাহমুদুর রহমান

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




মানুষ মারা গেলে যখন দাফন করা উত্তম

প্রকাশিত:রবিবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৮৫জন দেখেছেন

Image

শরিয়তের সাধারণ নিয়ম বা সুন্নত পদ্ধতি হলো ব্যক্তি যে গ্রাম বা শহরে মারা যাবে, তাকে সে শহর বা গ্রামের স্থানীয় মুসলিম কবরস্থানে দাফন করা হবে। কেননা দ্রুততম সময়ে কাফন-দাফন সম্পন্ন করা আবশ্যক। আর লাশ অন্যত্র নেওয়া হলে কাফন-দাফনে বিলম্ব হওয়ার এবং বিনা প্রয়োজনে অর্থ অপচয়ের ভয় থাকে। এ ছাড়া রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর যুগে মদিনার নিকটবর্তী স্থানে সাহাবিরা মারা গেলে তাঁদেরকে সেখানেই দাফন করা হয়েছে। অথচ তাঁদের লাশ মদিনায় নিয়ে আসা সম্ভব ছিল। সাহাবায়ে কিরাম দ্বিন প্রচারের জন্য আরব উপদ্বীপের বাইরে যেখানে যিনি মারা গেছেন, তাঁকে সেখানেই দাফন করা হয়েছে। আর শহীদদের সেখানেই দাফন করা হয়েছে, যেখানে তাঁরা শহীদ হয়েছেন। হাদিসে এসেছে, আবদুর রহমান ইবনে আবি বকর (রা.) হুবশি নামক স্থানে মারা গেলেন। পরে তাঁকে মক্কায় এনে এখানে কবর দেওয়া হলো। আয়েশা (রা.) মক্কায় এসে (ভাই) আবদুর রহমান ইবনে আবি বাক্রের কবর জিয়ারতে গেলেন এবং একটি কবিতা আবৃত্তির পর বললেন, ‘আল্লাহর কসম! আমি যদি উপস্থিত থাকতাম, তবে আপনি যেখানে মারা গেছেন সেখানেই আপনাকে দাফন করা হতো। আমি যদি আপনার দাফনের সময় উপস্থিত থাকতাম, তবে আমি আপনার কবর জিয়ারতে আসতাম না।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ১০৫৫) যখন লাশ স্থানান্তর করা যাবে : যখন কোনো মুমিন এমন কোনো এলাকায় মারা যায়, যেখানে দাফন করলে পরবর্তী সময়ে লাশ বা কবর বিকৃতি হওয়ার ভয় থাকে অথবা অনুরূপ কোনো অসম্মানজনক কাজের আশঙ্কা থাকে, বা কাফন-দাফনের স্বাভাবিক ব্যবস্থা না থাকে, তখন লাশ অন্যত্র স্থানান্তর করা আবশ্যক। পরিবারের সদস্যরা যেন সহজেই জিয়ারত করতে পারে এই নিয়তে নিজ এলাকায় লাশ এনে দাফন করা জায়েজ। তবে অধিক বিলম্ব হওয়ার আশঙ্কা থাকলে তা করা মাকরুহ। (আউনুল মাবুদ : ৮/৪৪৭) ইমাম মালিক ইবনে আনাস (রহ.) একাধিক সূত্রে বর্ণনা করেছেন, ‘সাআদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস ও সাঈদ ইবনে জায়েদ ইবনে আমর ইবনে নুফাইল (রা.) আকিক নামক স্থানে মারা যান এবং তাঁদেরকে মদিনায় নিয়ে আসা হয় এবং সেখানেই তাঁদের দাফন করা হয়।’ (মুয়াত্তায়ে মালিক, হাদিস : ৩১) তাঁদের লাশ স্থানান্তর করা হয়েছিল বহু সাহাবার উপস্থিতিতে এবং তাঁরা এই কাজে আপত্তি করেননি। নিজ এলাকার কবরস্থান নদীভাঙন বা অন্য কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিলীন হয়ে যাওয়ার ভয় থাকলে নিকটস্থ এলাকার অন্য কোনো করবস্থানে নিয়ে লাশ দাফন করা জায়েজ আছে। অসিয়ত করে গেলে : যদি কোনো ব্যক্তি মৃত্যুর সময় নির্ধারিত কোনো কবরস্থানে দাফন করার অসিয়ত করে যায় এবং তা বাস্তবায়ন করা ওয়ারিশদের জন্য কষ্টকর ও অধিক ব্যয়বহুল না হয়, তাহলে তাদের উচিত অসিয়ত পূরণ করা। আর তা বাস্তবায়ন করা যদি কষ্টসাধ্য ও অধিক ব্যয়বহুল হয় অথবা লাশ দাফনে অধিক বিলম্ব হওয়ার ভয় থাকে, তাহলে এমন অসিয়ত পূরণ করা থেকে বিরত থাকবে। মৃত ব্যক্তি যদি নিজ মহল্লার কবরস্থানের পরিবর্তে শহরের অন্য কোনো কবরস্থানে অথবা নিকটবর্তী কোনো কবরস্থানে দাফন করার অসিয়ত করে, তাহলে তা বাস্তবায়নে শরিয়তের কোনো বাধা নেই। (আল-ফিকহু আলা মাজাহিবিল আরবাআ, পৃষ্ঠা-১২৭৭)


আরও খবর

কোরআনের বর্ণনায় মেঘ-বৃষ্টির রহস্য

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জুরি বোর্ড গঠন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৯ অক্টোবর ২০২৪ | ১০২জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক : জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০২৩’র জুরি বোর্ড পুনর্গঠন করা হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবকে (চলচ্চিত্র) সভাপতি করে মোট ১৩ জন সদস্যকে নিয়ে গঠিত হয়েছে এই জুরি বোর্ড। রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে সভাপতি হিসেবে আছেন অতিরিক্ত সচিব (চলচ্চিত্র), তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং সদস্য সচিব হিসেবে আছেন সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান। বরাবরের মতোই মোট ২৮টি শাখায় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার দেয়া হবে বলেও উল্লেখ করা হয় বিজ্ঞপ্তিতে।

জুরি বোর্ডের অন্য সদস্যরা হলেন, সংগীত পরিচালক প্রিন্স মাহমুদ, অভিনেত্রী অপি করিম, অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন, নির্মাতা জাহিদুর রহিম অঞ্জন, চিত্রগ্রাহক বরকত হোসেন, গায়িকা নাজমুন মুনিরা ন্যান্সি।

এ ছাড়াও সদস্য হিসেবে জুরি বোর্ডে আরও রয়েছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, ফিল্ম ও ফটোগ্রাফি বিভাগের সভাপতি এস এম ইমরান হোসেন, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সাংবাদিক ওয়াহিদ সুজন।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে পুনর্গঠিত জুরি বোর্ডের কার্যপরিধিতে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র পর্যবেক্ষণপূর্বক পুরস্কারের জন্য চলচ্চিত্র, শিল্পী ও কলাকুশলীদের নাম সুপারিশ করবে নতুন এই জুরি বোর্ড।

উল্লেখ্য, একই দিন ভিন্ন দুটি প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট এবং চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড পুনর্গঠিত করা হয়। দুই জায়গাতেই সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে অভিনেত্রী কাজী নওশাবা আহমেদকে।


আরও খবর

সরকারের উপদেষ্টা হতে চান ফারুকী

রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪

ফ্লপ চঞ্চলের ‘পদাতিক’

শনিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৪




সিরাজগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ১ও২ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের উদ্যোগে মানববন্ধন

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৭২জন দেখেছেন

Image

 সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

      মোঃ রুবেল সরকার 

সোমবার সকালে জেলা কোট চত্বরের সামনে  সিরাজগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ ও ২ এর সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের উদ্যোগে সিরাজগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার আলী আশরাফ মোহাম্মদ সালে এর সভাপতিত্বে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক নিম্নমানের বৈদ্যুতিক মালামাল ক্রয় ও সরবরাহ, প্রয়োজনীয় মালামাল ও জনবলের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে গ্রাহক পর্যায়ে বিভ্রান্তিমূলক তথ্য ছড়িয়ে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীগণকে হয়রানি করার প্রতিবাদে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন  সিরাজগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর জেনারেল ম্যানেজার মোঃ জাকির হোসেন, ডিজিএম কারিগরি মোঃ বেলাল হোসেন, লাইন টেকনেশিয়ান মোঃ আনোয়ার হোসেন, সিরাজগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর এজিএম ও অপারেশন এন্ড মেনটেনেন্স কৌশিক দেবনাথ সহ সিরাজগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ১ ও ২ এর অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।


আরও খবর