Logo
আজঃ বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪
শিরোনাম
২০২৫ সালে মুদ্রানীতির রাশ ছাড়বে চীন দিল্লির শাসকগোষ্ঠী এক রক্তপিপাসু লেডি ফেরাউনকে সমর্থন দিচ্ছে; রুহুল কবির রিজভী খুবই সুরক্ষিত উপায়ে দামেস্ক থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়,আসাদকে আগরতলামুখী লংমার্চকে অভ্যর্থনা জানাতে সড়কে বিএনপির নেতাকর্মীরা অস্ত্র মামলায় ১৭ বছরের সাজাপ্রাপ্ত দীর্ঘদিন পলাতক আসামীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ সেনাদের ধর্ষণে কারাগারেই জন্ম নিয়েছে অসংখ্য শিশু শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব ঢাকার কেরাণীগঞ্জে ১৫ লক্ষ টাকা মূল্যমানের ৪৮৯ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক দুই মাদক ব্যবসায়ী সংস্কারের জন্য ৩-৪ মাসের বেশি সময়ের প্রয়োজন দেখে না বিএনপি ভারতীয় দূতাবাসে স্মারকলিপি দিল বিএনপির ৩ সংগঠন

আসছে গুগলের নতুন নিরাপত্তা ফিচার

প্রকাশিত:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৮০জন দেখেছেন

Image

অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন নিরাপত্তা ব্যবস্থা চালু করেছে গুগল। এবার থেকে চুরি যাওয়া স্মার্টফোন সহজেই শনাক্ত করা যাবে। তার জন্য এই নতুন ফিচার চালু করেছে গুগল। নতুন এই ফিচারে চুরি যাওয়া স্মার্টফোনকে চিহ্নিত করা, অফলাইনে ডিভাইসটি লক করা এবং রিমোট লকের বৈশিষ্ট্য যুক্ত করা হয়েছে নতুন ফিচারে। এই তিনটি ফিচার যুক্ত হওয়ায় এবার থেকে ডিভাইস বা স্মার্টফোন হারিয়ে গেলেও ডেটা বা তথ্য নিরাপদে থাকবে। আপাতভাবে ফিচারটি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য চালু করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, শিগগিরই সবার জন্য এটি চালু করা হবে। নতুন থেফট ডিটেকশন লক ফিচারে গুগল এআই ব্যবহার করা হয়েছে। যদি ডিভাইসটি চুরি যায় অথবা কোনোভাবে খোয়া যায়, তবে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা শনাক্ত করতে পারবে। তৎক্ষণাৎ ডিভাইসটি লক করে দেবে। নিজে থেকেই স্মার্টফোনের স্ক্রিন লক করে দেবে। তাই ডিভাইসটি হারিয়ে গেলেও তথ্যের কোনো ক্ষতি হবে না। গুগলের নতুন ফিচারে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ‘থেফট ডিটেকশন লক’ কোনোভাবে কাজে ব্যর্থ হলে অফলাইন ডিভাইস লক এবং রিমোট লক ফিচার থাকায় সহজেই সেটি লক হয়ে যায়। অফলাইন ডিভাইস লক ফিচারটিও চুরি হওয়া ডিভাইসটিকে লক করতে পারে। সেই সঙ্গে ডিভাইসটির স্ক্রিন লকেও সাহায্য করে। ফলে খোয়া যাওয়া ডিভাইসটি সহজে ব্যবহার করা যায় না। এমনকি খোয়া যাওয়া ডিভাইসটি যে অন্য ব্যক্তি ব্যবহার করছে সেটাও শনাক্ত করা যায়। রিমোট লক ফিচারের সাহায্যে ডিভাইসটিতে শনাক্ত করতে সুবিধা হবে। ফোন নম্বর যেকোনো ডিভাইস থেকে ব্যবহার করে হারিয়ে যাওয়া ডিভাইসটি লক করতে সমর্থ হবে। এমনকি স্মার্টফোনটি অপরিচিত কেউ ব্যবহার করছে সেটি রিমোট লক ফিচারের মাধ্যমে শনাক্ত করা গেলেও ডিভাইসটি বন্ধ করে দিতে সক্ষম গুগলের নতুন ফিচার। হারিয়ে যাওয়া ডিভাইসের গুগল অ্যাকাউন্টও বন্ধ করে দেওয়া যাবে।


আরও খবর



‘পুষ্পা ২’-এর প্রযোজককে দেয়া হলো মারার হুমকি

প্রকাশিত:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ | জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক : একের পর এক রেকর্ড ভেঙে চলেছে পুষ্পা ২: দ্য রুল। মাত্র চার দিনেই আটশো কোটি টাকার বেশি আয় করে ফেলেছে সিনেমাটি। তাও আবার দ্রুততম ভারতীয় সিনেমা হিসেবে। আলোচিত এই সিনেমাটি একদিকে যেমন বক্স অফিসের পাচ্ছে তুমুল সাফল্য, অন্যদিকে নানা রকম বিতর্কও নিচ্ছে পিছু। গত কয়েকদিন আগেই ‘পুষ্পা-২’ র প্রিমিয়ারে পদপিষ্ট হয়ে মারা গেছে শিশুসহ এক নারী। যা নিয়ে তৈরি হয়েছে ব্যাপক চাঞ্চল্য। এছাড়া প্রেক্ষাগৃহে বিষাক্ত গ্যাস ছড়ানো, আগুন ধরিয়ে দেওয়ার মতো ঘটনাও ঘটেছে এ ছবি নিয়ে। এদিকে এবার নতুন বিপদ ক্ষত্রিয় প্রতিবাদ। ছবির প্রযোজকের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়ে আসরে নামতে চলেছেন রাজপুত নেতা ‘রাজ শেখাওয়াত’। ছবিতে ‘শেখাওয়াত’ শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে। তাতেই নাকি খেপেছে রাজপুত কুল। তাদের দাবি—অপমান করা হয়েছে রাজপুত ক্ষত্রিয়দের। অভিযোগকারীদের হয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মুখ খুলেছেন রাজ শেখাওয়াত। এক্সে এক ভিডিওবার্তায় তিনি হুমকি দিয়েছেন— শেখাওয়াত উপাধিকে নেতিবাচকভাবে ‘পুষ্পা ২’-তে উপস্থাপন করা হয়েছে। এটি ক্ষত্রিয়দের অপমান। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, শব্দটি ছবিতে একাধিকবার ব্যবহৃত হয়েছে। শিগগিরই সরিয়ে না ফেললে প্রযোজককে কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে। এখানেই শেষ নয়; রাজ শেখাওয়াত উসকেছেন করণী সেনাদেরও। তিনি বলেন, বিনোদনের উপকরণ হিসেবে আরও একবার ক্ষত্রিয়রা অপমানিত। খুব দুর্বলভাবে ‘শেখাওয়াত’দের দেখানো হয়েছে। আপনারা তৈরি থাকুন। আমাদের নির্দেশ না মানলে যে কোনো সময় প্রযোজককে উচিত শিক্ষা দিতে হবে। প্রয়োজনে প্রযোজকের বাড়ির ভেতরে ঢুকে মারধর করারও হুমকি দিয়েছেন রাজ শেখাওয়াত। প্রসঙ্গত, পরিচালক সুকুমারের ‘পুষ্পা ২’ ছবিতে এসপি ‘বনওয়ার সিংহ শেখাওয়াত’-এর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ফহাদ ফাসিল।



আরও খবর



বাংলাদেশ নিয়ে কেউ মিথ্যাচার করলে মানুষ তার উচিত জবাব দেবে: কর্নেল অলি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৮১জন দেখেছেন

Image

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম বলেছেন, কোনো দেশের সঙ্গে শত্রুতা নয়, সব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষ সুসম্পর্ক রাখতে চায়। তবে বাংলাদেশ নিয়ে কেউ মিথ্যাচার করলে মানুষ তার উচিত জবাব দেবে।

বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মগবাজারের এলডিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

অলি আহমদ বলেন, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার বন্ধ করতে ভারতের প্রতি আহ্বান রইলো। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারত বাংলাদেশের পাশে থাকবে এটাই প্রত্যাশা করে বাংলাদেশের জনগণ। বন্দিবিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ভারতে আশ্রয় নেওয়া ব্যক্তিদের বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনার আহ্বান জানান তিনি।

আওয়ামী লীগকে ভারতের দালাল মন্তব্য করে কর্নেল অলি বলেন, শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার শাসনের সময়টুকু ছাড়া বাকিরা ভারতের দালাল ছিল। বর্তমানে ভারতের দালাল হিসেবে আমরা কাউকে কাজ করতে দেবো না। আমার ভারতের বিপক্ষে না, আমরা কোনো দেশের বিরুদ্ধে না, যারা আমাদের সাহায্য সহযোগিতা করেছে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি। তবে বেশি গুতাগুতি করলে কাউকে ছাড় দেব না। 


আরও খবর



দিল্লির শাসকগোষ্ঠী এক রক্তপিপাসু লেডি ফেরাউনকে সমর্থন দিচ্ছে; রুহুল কবির রিজভী

প্রকাশিত:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ | জন দেখেছেন

Image

নিজেস্ব প্রতিনিধি: বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, “আমরা রক্ত দিয়ে কেনা স্বাধীনতা পিন্ডির কাছ থেকে ছিনিয়ে এনেছি, দিল্লির কাছে আত্মসমর্পণ করার জন্য নয়।”

বুধবার (১১ ডিসেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল এবং ছাত্রদলের লংমার্চের উদ্বোধনী সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, “আমরা রক্ত দিয়ে এই স্বাধীনতা অর্জন করেছি, এটাকে আমরা কখনোই বিক্রি করব না। পিন্ডির শাসন থেকে ছিনিয়ে আনা এই স্বাধীনতা দিল্লির কাছে সমর্পণ করার মতো রক্ত আমাদের নেই।”

রুহুল কবির রিজভী ভারতের শাসকগোষ্ঠীর সমালোচনা করে বলেন, “দিল্লির সাম্প্রদায়িক শাসকগোষ্ঠী আজ এক ভয়ঙ্কর রক্তপিপাসু লেডি ফেরাউনকে সমর্থন দিয়েছে। অথচ এই শাসকগোষ্ঠী গোটা বিশ্বে গণতন্ত্রকামী দেশগুলোর নিকট নিন্দিত। ভারত যদিও গণতান্ত্রিক দেশ, তাদের শাসকরা বাংলাদেশের মানুষের আত্মশক্তি ও বীরত্বকে কখনোই বুঝতে পারেনি।”

বুধবার সকাল ৯টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের লংমার্চ শুরু হয়। কর্মসূচি শেষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দরে সমাবেশের মাধ্যমে দিনব্যাপী লংমার্চ শেষ হবে।

বিআরইউ


আরও খবর



রাবিতে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ

প্রকাশিত:রবিবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৫৭জন দেখেছেন

Image

নিজেস্ব প্রতিনিধি:

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। শনিবার রাত ৮টায় মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জোহা চত্বর থেকে শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আবাসিক হলগুলো প্রদক্ষিণ করে পুনরায় একই স্থানে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।

এদিকে বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে শিক্ষার্থীরা আগামী সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চে শিক্ষকদের উদ্দেশে ‘উন্মুক্ত বিতর্ক’ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের আহবান জানান।  বিতর্কে শিক্ষকরা যদি পোষ্য কোটা নিয়ে যৌক্তিকতা দেখাতে পারেন তাহলে এই কোটা বহাল থাকবে, অন্যথায় এই কোটা বাতিল করতে হবে।

এ সময় তারা- ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ শেষ হয়নি যুদ্ধ’, ‘কোটা না মেধা, মেধা মেধা’, ‘জনে জনে খবর দে, পোষ্য কোটার কবর দে’, ‘পোষ্য কোটা নিপাত যাক, মেধাবীরা মুক্তি পাক’, ‘আপস না মৃত্যু, মৃত্যু মৃত্যু’, ‘মেধাবীদের কান্না আর না, আর না’, ‘সারা বাংলায় খবর দে, পোষ্য কোটার কবর দে’, ‘আপস না বিপ্লব, বিপ্লব বিপ্লব’, ‘মেধাবীদের একশন, ডাইরেক্ট অ্যাকশন’ প্রভৃতি স্লোগান দেন। 

বিক্ষোভ সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাবির সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই করে দেশ স্বাধীন করার পরও আমাদের সঙ্গে বাবার কোটার ক্ষমতা দেখানো হচ্ছে। স্বাধীন বাংলাদেশে কোনো প্রকার বৈষম্যমূলক পোষ্য কোটা থাকবে না। হয় স্থিতিশীল বাংলাদেশ থাকবে নয়তো পোষ্য কোটা থাকবে। পোষ্য কোটা ও স্থিতিশীল বাংলাদেশ একসঙ্গে থাকতে পারে না। জুলাই বিপ্লবের মূল লক্ষ্য ছিল কোটার যৌক্তিক সংস্কার, আমরা শুধু মুক্তিযোদ্ধা কোটা নয়, সকল প্রকার কোটার অবসান চেয়েছি। তাই এখনো পোষ্য কোটা বহাল থাকায় জুলাই বিপ্লবের চূড়ান্ত লক্ষ্য এখনো অর্জিত হয়নি।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, সকল কোটা হারাম পোষ্য কোটা আমার তা হবে না। অন্য কোটা অবসান চান কিন্তু নিজেদের বেলায় কেনো নয়। পোষ্য কোটার কবর রচনা রাজশাহী থেকেই হবে। আপনারা যদি পোষ্য কোটা বহাল রাখতেই চান তবে আগামী পরশু সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত মঞ্চে উন্মুক্ত বিতর্কের আহবান রইলো। সেখানে আপনারা পোষ্য কোটার যৌক্তিক কারণ দেখাবেন। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের পপুলেশন সায়েন্স অ্যান্ড হিউম্যান রিসোর্স বিভাগের শিক্ষার্থী এবং ছাত্র অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক মেহেদি হাসান মারুফ বলেন, জুলাই বিপ্লবের লক্ষ্য ছিল কোনো প্রকার কোটা থাকবে না, কিন্তু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো পোষ্য কোটা বিদ্যমান আছে। যদি রক্ত দিতে হয় রক্ত দেব তাও পোষ্য কোটা মেনে নেব না। এই পোষ্য কোটার কবর রাজশাহীতেই রচিত হবে। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আল শাহরিয়ার সুমন বলেন, ১৪ নভেম্বর আমরা অনশনে বসেছিলাম ভিসি স্যার আমাদের আশ্বাস দিয়েছিলেন তবে এখন পর্যন্ত কোনো সমাধান পাইনি। কোটা বাতিলের জন্য আমাদের ভাই জীবন দিয়েছে। কোটা প্রথা সংস্কার না হলে আমরা প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেব।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাবির সমন্বয়ক মেহেদী হাসান মুন্না বলেন, পোষ্য কোটা এক প্রকার জুলুম। এ জুলুম নিরসনে আমরা বরাবরই সোচ্চার। জুলাই অভ্যুথানে রক্তের ওপর দিয়ে আপনারা চেয়ারে বসেছেন। এখন তারাই স্ববিরোধী বক্তব্য দিচ্ছেন। এটাকে আপনারা সুবিধা বলছেন। শিক্ষার্থীদের ম্যান্ডেটের বাইরে দিয়ে কেউ চেয়ারে থাকতে পারবে না। পোষ্য কোটা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও রাবি শিক্ষার্থী গোলাম কিবরিয়া মোহাম্মদ মিশকাত চৌধুরী বলেন, কোটা ইস্যু বাংলাদেশে একটা মীমাংসিত ইস্যু। নতুন করে যারা কোটাকে পুনরায় প্রতিস্থাপন করতে চাচ্ছেন তাদের উৎখাত করা হবে। হাসিনা যে পথে পালিয়েছে তারাও সে পথে পালাতে বাধ্য হবে। যেখানে শিক্ষার্থীরা পর্যাপ্ত নাম্বার পেয়েও চান্স পায় না, পোষ্য কোটায় শিক্ষার্থীরা ফেইল করেও ভালো সাবজেক্টে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। পরে অমুক ভাইয়ের ছেলে তমুক ভাইয়ের মেয়ে নামে চাকরি পেয়ে যায়। এটা তেলে মাথায় তেল দেওয়ার মত একটা বিষয়। বিশ্ববিদ্যালয় সংস্কারের যে কর্মসূচি আমরা হাতে নিয়েছি সেখানে কোনো প্রকার কোটা প্রথা থাকবে না। কোনো অমেধাবী অযোগ্যরা তাদের যোগ্যতা প্রমাণ না করে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে পারবে না।  এসময় বিক্ষোভ  সমাবেশে তিন শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিল।

 

আরও খবর



সংস্কারের জন্য ৩-৪ মাসের বেশি সময়ের প্রয়োজন দেখে না বিএনপি

প্রকাশিত:সোমবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৫৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিনিধি : সংস্কারের জন্য তিন বা চার মাসের বেশি সময়ের প্রয়োজন দেখে না বিএনপি। দলের গঠিত সংবিধান সংস্কার কমিটির সদস্যরা মনে করেন- নতুন করে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা করা সময়ের অপচয়। সোমবার (৯ ডিসেম্বর) বিএনপির গুলশান অফিসে সংবাদ সম্মেলনে তারা একথা বলেন।

এ সময় নেতারা বলেন- যাদের নেতৃত্বে নির্বাচনী প্রক্রিয়া কলঙ্কিত হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্হা নেয়া এবং অভিযুক্তদের আগামীতে কোন নির্বাচনী কাজে আর যুক্ত না করার সুপারিশ করা হয়েছে। বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা না করে বরং হালনাগাদের পরামর্শ তাদের।

এ সময় সংবিধানে আরপিও সংশোধন, সীমানা নির্ধারণ, নির্বাচনী কর্মকর্তাদের ভূমিকা, এনআইডির ক্ষমতা ইসিতে অপর্ণসহ নির্বাচন সংক্রান্ত ১৭টি সুপারিশ তুলে ধরেন তারা। যারা দীর্ঘদিন ভোট দিতে পারেনি তাদেরকে একটি সুষ্ঠু পরিবেশের মাধ্যমে কেন্দ্রে নিতে চায় বলেও জানান বিএনপি নেতারা।


আরও খবর