Logo
আজঃ শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

আদালতে যা বললেন ডিসি মশিউর

প্রকাশিত:শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের লালবাগ বিভাগের সাবেক উপ-পুলিশ কমিশনার মশিউর রহমান আদালতকে বলেছেন, মেধা দিয়ে আমার চাকরি হয়েছে, কোটা দিয়ে নয়। মেধা দিয়েই ডিসি হয়েছি। কাজেই মেধার পক্ষেই ছিলাম।

শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদ্দাম হোসেনের আদালতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর নিউমার্কেট থানা এলাকায় ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ হত্যা মামলার রিমান্ড শুনানিতে আদালতকে এসব কথা বলেন তিনি।

এদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা জোনাল টিমের পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আরিফ তার ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন।এরপর আদালত মশিউর রহমানের বক্তব্য শুনতে চান। তখন তিনি বলেন, আমি ডিবি পুলিশের ডিসি হয়েছি মেধা দিয়ে। কোটা দিয়ে এ জায়গায় আসিনি। এজন্য শুরু থেকেই আমি কোটার বিরোধী ছিলাম। এমনকি এ বিষয়ে আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে দৈনিক অন্তত পাঁচবার আমার বিতর্ক হতো। আমি কোটাবিরোধী এই আন্দোলনে কোনো সহিংসতার সঙ্গে কখনোই জড়িত হইনি। এসময় তিনি আরও বলেন, ঢাকায় পুলিশের ১০ জন ডিসি আছেন। শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা বা সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার দায়িত্ব পুলিশ পালন করে। এসব বিষয়ে আমরা (ডিবি পুলিশ) মাঠে কাজ করি না। এরপর আদালত তার সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদেশ দেন।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাতে মশিউর রহমানকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ১৯ জুলাই বিকেলে নিউমার্কেট থানাধীন নীলক্ষেত এলাকায় পুলিশের গুলিতে ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ মারা যান। এ ঘটনায় তার শ্যালক আব্দুর রহমান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন।


আরও খবর

জামিন পেলেন মাহমুদুর রহমান

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




জনগণের উন্নয়ন জনগণের নির্বাচিত সরকার দ্বারাই সম্ভব: তারেক রহমান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ সেপ্টেম্বর 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, একটি দেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধিশালী করতে নির্বাচিত সরকারের কোনো বিকল্প নেই। জনগণের উন্নয়ন জনগণের নির্বাচিত সরকার দ্বারাই সম্ভব। কারণ, জনগণের সরকার হলে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা থাকে। যেহেতু জনগণের সরকারের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয় ভোটের মাধ্যমে। তাই যেদিন বাংলাদেশের মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে, সেদিনই মানুষ তার পূর্ণ স্বাধীনতা ফিরে পাবে।

আজ সোমবার বিকেল সোয়া চারটার দিকে কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের পুরোনো স্টেডিয়ামে এক অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়াল মাধ্যমে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক রহমান এসব কথা বলেন। ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানে কিশোরগঞ্জের নিহত ১৭ জন ও আহত ১৬ জনের পরিবারকে সহযোগিতা প্রদান উপলক্ষে জেলা বিএনপি এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, একটি দেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধিশালী করতে নির্বাচিত সরকারের কোনো বিকল্প নেই। জনগণের উন্নয়ন জনগণের নির্বাচিত সরকার দ্বারাই সম্ভব। কারণ, জনগণের সরকার হলে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা থাকে। যেহেতু জনগণের সরকারের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয় ভোটের মাধ্যমে। তাই যেদিন বাংলাদেশের মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে, সেদিনই মানুষ তার পূর্ণ স্বাধীনতা ফিরে পাবে।

আজ সোমবার বিকেল সোয়া চারটার দিকে কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের পুরোনো স্টেডিয়ামে এক অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়াল মাধ্যমে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক রহমান এসব কথা বলেন। ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানে কিশোরগঞ্জের নিহত ১৭ জন ও আহত ১৬ জনের পরিবারকে সহযোগিতা প্রদান উপলক্ষে জেলা বিএনপি এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।


আরও খবর



গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে এক রাতে নিহত ৬৫

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ৪১জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: ইসরায়েলের সেনা বাহিনীর অভিযানে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় এক রাতে নিহত হয়েছেন ৬৫ জন এবং আহত হয়েছেন আরও কয়েক ডজন ফিলিস্তিনি। স্থানীয় সময় বুধবার সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার ভোর পর্যন্ত চলা এই অভিযানে ঘটেছে নিহত এবং আহতের এসব ঘটনা।

ফিলিস্তিনের বেতার সংবাদমাধ্যম ভয়েস অব প্যালেস্টাইন এবং গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের গণসংযোগ দপ্তরের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানিয়েছে, বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে শুরু হয় ইসরায়েলি স্থল বাহিনীর অভিযান। গাজার খান ইউনিস ও তার আশপাশের এলাকায় ৪০ জন কে হত্যা এবং কয়েক ডজন ফিলিস্তিনিকে আহত করার পর উপত্যকার প্রধান শহর গাজা সিটির দিকে অগ্রসর হয় ইসরায়েলি সেনারা। সেখানে তাদের অভিযানে নিহত হয় আরও ২২ জন।

এছাড়া ফিলিস্তিনের বৃহত্তম শরণার্থী শিবির নুসেইরাতের একটি স্কুলে বুধবার রাতে অভিযান চালিয়েছে ইসরয়েলি সেনারা। সেই অভিযানে নিহত হয়েছেন আরও ৩ জন ফিলিস্তিনি এবং আহত হয়েছেন ১৫ জন। ইসরায়েলি বাহিনীর ভাষ্য, নুসেইরাতের এই স্কুলটি কমান্ড সেন্টার হিসেবে ব্যবহার করাছিল হামাস।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে অতর্কিত হামলা চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে হত্যার পাশাপাাশি ২৪২ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় হামাস ও তার মিত্রগোষ্ঠী প্যালেস্টাইনিয়ান ইসলামিক জিহাদের যোদ্ধারা। এই হামলার জবাব দিতে এবং জিম্মিদের উদ্ধার করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ), যা এখনও চলছে।

বুধবার যারা হতাহত হয়েছেন, তাদের সংখ্যা হিসেবে ধরে এক বিবৃতিতে গাজার বৃহস্পতিবার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনীর গত প্রায় এক বছরের অভিযানে গাজায় প্রাণ হারিয়েছেন ৪১ হাজার ৬৮৯ জন ফিলিস্তিনি এবং আহত হয়েছেন ৯৬ হাজার ৬২৫ জন।


আরও খবর



কানপুরে মারধরের শিকার ‘টাইগার রবি’কে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক : কানপুরে মারধরের শিকার হয়েছেন বলে দাবি করা ‘টাইগার রবি’কে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে ভারত। চিকিৎসা ভিসায় ভারতে গিয়ে নাকি কানপুরে টেস্ট দেখতে গেছেন তিনি। 

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রবিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখান থেকে ছাড়া পেয়েছেন। এখন তাকে হেফাজতে নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাদের উদ্যোগেই দিল্লি হয়ে রবি ফিরবেন ঢাকায়। চেন্নাইয়ে চিকিৎসা ভিসায় গিয়ে ম্যাচ দেখতে যাওয়ায় ভারতীয় ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তাকে পাঁচ বছরের ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে। রবিকে মারা হয়েছে কিনা, সেটাই এক বিতর্কের বিষয়। শুক্রবার রবি কিল-ঘুষি খেয়েছেন বলে দাবি করার পর ভারতীয় প্রশাসন তা উড়িয়ে দেয়। ভারতের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রবির দাবি উড়িয়ে দেয়ার পর বেশ কয়েকটি গণমাধ্যম খবর প্রকাশ করে এই বলে যে, রবিকে মারা হয়নি। অসুস্থ বলে কয়েকবার মূর্ছা যান তিনি। এরপর প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে নিকটস্থ এক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

হাসপাতাল থেকেই শুক্রবার লাইভে এসে ঘটনার বর্ণনা দেন এই বাংলাদেশি। গণমাধ্যমের খবরকে মিথ্যা প্রচারণা বলে উল্লেখ করেন রবি। তিনি বলেন, প্রিয় বন্ধুরা। আপনারা দেখেছেন মিডিয়া ইতিমধ্যে আমার নামে মিথ্যা প্রচারণা করেছে। আমি কাল রাত থেকে ঘুমাইনি। মাঠে গিয়েছিলাম। দুই তলা থেকে আমি ৬ নম্বর গেটের পিচের নিচে আসি। তখন বৃষ্টি শুরু হয়েছিল। সেই সময় পিঠে দুই তিনটা ঘুষি মারে। বিশ্বাস না হলে ডেইলি ক্রিকেটের মিলন ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলে দেখতে পারেন, উনি ছিলেন। পরে আমার কাছে (ভারতীয় ওই সমর্থক) ক্ষমা চায়।’ ওই লাইভেই নিজেকে সুস্থ দাবি করেন রবি, চান দোয়াও। তিনি জানান, আমাকে পেছন থেকে আঘাত করা হয়। পরে আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি। এখন সুস্থ আছি। আপনাদের জন্য দোয়া করি। আমার জন্যও দোয়া করবেন।


আরও খবর



গুগল ড্রাইভ খালি করার কৌশল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৯জন দেখেছেন

Image

অনেকেই প্রয়োজনীয় ফাইল সংরক্ষণের জন্য গুগল ড্রাইভ ব্যবহার করেন। তবে একটি গুগল অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে বিনামূল্যে সর্বোচ্চ ১৫ গিগাবাইট (জিবি) পর্যন্ত তথ্য জমা রাখা যায়। ফলে এই ১৫ গিগাবাইট ধারণক্ষমতার মধ্যেই জিমেইল, গুগল ড্রাইভ, ফটোজ, ডকস, শিটস, স্লাইডসের সব তথ্য জমা রাখতে হয় ব্যবহারকারীদের। আর ধারণক্ষমতা শেষ হয়ে গেলে বাড়তি ফাইল সংরক্ষণের জন্য টাকা দিতে হয়। তবে কিছু কৌশল অবলম্বন করলে গুগল ড্রাইভের জায়গা খালি করা যায়।
বড় ফাইলগুলো মুছে ফেলা
গুগল ড্রাইভের স্পেস সহজেই দেখার জন্য গুগল ওয়ান নামে একটি অ্যাপস চালু করেছে গুগল। সেখানে লগইন করার পর ওপরে থাকা থ্রি ডটে ক্লিক করে ফ্রি আপ স্পেস অপশনটি নির্বাচন করে দেখতে পারবেন কোন ফাইল কতটা জায়গা নিয়েছে। পরবর্তীতে স্টোরেজ ম্যানেজার থেকে অপ্রয়োজনীয় ফাইলগুলো বাছাই করে মুছে ফেলতে হবে। এতে অনেকটা জায়গা খালি হবে।
ট্রাশ পরিষ্কার করা
গুগল থেকে বা ফোন থেকে কোনো ফাইল মুছে ফেলার পর তা সরাসরি ডিলিট না হয়ে ট্রাশে জমা হয়। সেখানে অন্তত ৩০ দিন জমা থাকার পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে যায়। তবে এটি যতক্ষণ পর্যন্ত ট্রাশে থাকে ততক্ষণ এটি গুগল ড্রাইভের জায়গা দখল করে থাকে। তাই কোনো ফাইল মুছে ফেলার পর তা ট্রাশ থেকে সম্পূর্ণভাবে মুছে ফেলতে হবে।
গুগল মিটের ভিডিও
অনেকেই আছেন যারা বিভিন্ন সময়ে গুগল মিটিংয়ে ক্লাস বা ভিডিও শেয়ার করে থাকেন। এ সকল মিটিংয়ের ভিডিওগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে ড্রাইভে সংরক্ষণ হয়ে যায়। তাই ড্রাইভে প্রবেশ করে এ সকল অপ্রয়োজনীয় ফাইলগুলো মুছে ফেলতে হবে। আর যদি প্রয়োজনীয় কোনো ফাইল থেকে থাকে তাহলে সেগুলো হার্ড ডিস্কে সংরক্ষণ করা ভালো।
স্টোরেজ ম্যানেজার ব্যবহার
গুগল ড্রাইভে বড় ফাইলগুলো জিপ ফাইল আকারেও সংরক্ষণ করা যায়। জিপ ফাইলে যেকোনো ফাইলের নূন্যতম জায়গা দখল করে। স্টোরেজ ম্যানেজার ব্যবহার করলে বোঝা যায় কোন ফাইল কতটুকু যায়গা দখল করে আছে।
অপ্রয়োজনীয় অ্যাটাচমেন্ট মুছে ফেলা
ড্রাইভে থাকা অ্যাটাচমেন্ট ফাইলগুলো গুগল ড্রাইভের জায়গা দখল করে রাখে। ফলে জিমেইলে অন্যান্যের পাঠানো তুলনামূলক কম গুরুত্বপূর্ণ বা অপ্রয়োজনীয় ই-মেইলের অ্যাটাচমেন্ট ফাইলগুলো মুছে ফেলতে হবে।
গুগল ফটোজের ব্যাকআপ বন্ধ করা
স্মার্টফোনের গ্যালারিতে থাকা ছবি স্বয়ংক্রিয়ভাবে গুগল ফটোজের ব্যাকআপে সংরক্ষিত হয়, যা গুগল ড্রাইভের জায়গা দখল করে রাখে। এ সমস্যা সমাধানে স্মার্টফোনে গুগল ফটোজের ব্যাকআপ সুবিধা বন্ধ রাখতে হবে।


আরও খবর



বিরোধীদের চক্রান্ত থেমে নেই : মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ১০১জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার :  বিরোধীদের চক্রান্ত থেমে নেই, এখনও চলছে নানামুখী ষড়যন্ত্র- এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিএনপি আয়োজিত গণআন্দোলনের বীর শহীদদের এক স্মরণসভায় একথা বলেন তিনি। এসময়, জাতিকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বানও জানান মির্জা ফখরুল। সেখানে উপস্থিত ছিলেন অন্যান্য রাজনৈতিক দল ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা।

মির্জা ফখরুল বলেন, তারা হায়েনার মতো লুকিয়ে আছে, যেকোনো সময় আক্রমণ করতে পারে। তাদের প্রতিহত করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা দরকার। অন্তর্বতীকালীন সরকারের কাছে জনগণের প্রত্যাশা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। নিরপক্ষ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যেন গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা হয়।

তিনি আরও বলেন, ১৬ বছর ধরে যারা সংগ্রাম করছি তারা অত্যন্ত নির্যাতিত, অত্যাচারিত হয়েছি। আমাদের ৭০০ ভাই-বোন খুন হয়ে গেছে। আয়নাঘর হয়েছে। ছোট্ট শিশুটি এখনো তার বাবাকে খুঁজছে। তাদের খুঁজে বের করতে হবে।

এসময় গত দেড় দশকে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে যারা হতাহত হয়েছেন, তাদের ক্ষতিপূরণ এবং ভাতা দেয়ার দাবি তুলেছেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে সরকারকে জোরালোভাবে বলতে হবে।

উল্লেখ্য, রোববার আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করবে বিএনপি।


আরও খবর