Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম
সিলেট নগরীর বন্দরবাজারে ব্যবসায়ী ও সিএনজি চালকদের মধ্যে সংঘর্ষ আহত- ২৫ তেলের দাম নেমেছে ৭০ ডলারে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে খালেদা জিয়াকে ডিসি নিয়োগের প্রজ্ঞাপন নিয়ে আপত্তি, বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা প্রবাসী রেমিট্যান্স আয়ে সিলেট বিভাগ তৃতীয় স্থানে ভারতের সঙ্গে চলমান প্রকল্প নিয়ে কোনো সংকট নেই বললেন অর্থ উপদেষ্টা শ্রীপুরে মিথ্যা তথ্যে সংবাদ প্রচার, বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন ভারত সিরিজের সম্ভাব্য বাংলাদেশ দল পাকিস্তানের সঙ্গে সংলাপে শর্ত ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেন চালু না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের ঘোষণা বিএনপি নেতা সাইদুর রহমান বাচ্চু

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ঘোষণায় বাড়ছে চিন্তা, গভীর সংকটের পথে অর্থনীতি

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৭৪জন দেখেছেন

Image

বিশ্বব্যাপী শ্রমিকদের অধিকার ও তাদের মান উন্নয়ন নিয়ে সম্প্রতি একটি নতুন স্মারকপত্র সই করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বিশ্বজুড়ে যারা শ্রমিক অধিকার হরণ করবে, শ্রমিকদের ভয়ভীতি দেখাবে এবং আক্রমণ করবে, তাদের ওপর বাণিজ্য ও ভিসা নিষেধাজ্ঞাসহ নানা ধরনের নিষেধাজ্ঞা দেবে যুক্তরাষ্ট্র। ওই স্মারক জারির ঘোষণা দেওয়ার সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেনের বক্তব্যে বাংলাদেশ প্রসঙ্গও চলে আসে। ব্লিংকেন বলেছেন, আমরা কল্পনা আক্তার নামে বাংলাদেশি এক গার্মেন্টকর্মীর মতো মানুষদের সঙ্গে থাকতে চাই।

এদিকে দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশে চলমান ডলার সংকট সম্প্রতি আরও তীব্র আকার ধারণ করেছে। সংকট সামাল দিতে গত অর্থবছরের শুরু থেকে আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপ করে সরকার। বিভিন্ন পণ্যের এলসি খোলা নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এতে আমদানিতে তাৎক্ষণিক প্রভাব দেখা না গেলেও গত বছরের অক্টোবর থেকে প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক হয়ে পড়ে। এর ফলে ক্রমাগতভাবে কমছে এলসি খোলার প্রবৃদ্ধি। ফলে আমদানি হ্রাস পাওয়ায় দেশে পণ্যের দামও হু হু করে বেড়ে চলেছে। এলসি খুলতে না পারায় দেশের বিভিন্ন বন্দর দিয়ে আমদানি-বাণিজ্য কমে গেছে। আমদানি কম হওয়ায় বেনাপোল কাস্টমস হাউজে রাজস্ব আদায়ে ধস নেমেছে।

অপরদিকে বিশ্বজুড়ে শ্রম অধিকার নিশ্চিতে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নীতি ঘোষণায় চিন্তিত ব্যবসায়ীরা। বিশেষ করে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে পোশাক খাতের ব্যবসায়ীদের মাঝে। চাহিদামতো এলসি খুলতে না পেরে এখন শিল্প কাঁচামাল, নিত্যপণ্য ও মূলধনী যন্ত্রপাতির মতো অত্যাবশ্যকীয় আমদানিও কমিয়ে দিয়েছেন অনেক উদ্যোক্তা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম ৪ মাসে (জুলাই-অক্টোবর) পণ্য আমদানিতে এলসি খোলা কমেছে ১১.২২ শতাংশ। এ ৪ মাসে পণ্য আমদানির জন্য এলসি খোলা হয়েছে মোট ২ হাজার ১৮২ কোটি ডলারের। যেখানে গত অর্থবছরের একই সময় এলসি খোলা হয়েছিল প্রায় ২ হাজার ৪৬৬ কোটি ডলারের। এ সময় ব্যাংকগুলোর এলসি নিষ্পত্তিও কমেছে ২৪ শতাংশের বেশি।

এছাড়া ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম ৪ মাসে ব্যাংকগুলো এলসি নিষ্পত্তি করেছিল ২ হাজার ৮৯৪ কোটি ডলারের। সেখান থেকে কমে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৪ মাসে তা নেমে এসেছে ২ হাজার ১৯৭ কোটি ডলারে। এছাড়া চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত একটানা ১২ মাস ধরে আমদানিতে ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি চলে আসছে।

বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম গণমাধ্যমকে বলেন, মূলধনী যন্ত্র ও কাঁচামাল দুটোরই আমদানি কমে গেছে। উৎপাদনের যে সক্ষমতা আছে, গ্যাস-সংকটের কারণে তাও ব্যবহার করা যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে অর্থনীতি বড় ধরনের সংকটের দিকে যাচ্ছে।

পণ্য আমদানিকারকরা জানান, এলসি খুলতে নানা ধরনের শর্ত দেওয়া হচ্ছে ব্যাংক থেকে। একদিকে উৎপাদন কমছে, অন্যদিকে মূল্যস্ফীতির কারণে ভোগ্যপণ্যের বিক্রিও কমছে।

দেশের পোশাক খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর বিধিনিষেধ ও ভিসানীতির পর শ্রম অধিকার ইস্যুকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া বক্তব্য এখন বড় শঙ্কার কারণ হয়ে উঠেছে। রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট ও পোশাক খাতের ন্যূনতম মজুরি নিয়ে শ্রমিক বিক্ষোভে পর ঘোষিত এ স্মারক এখন উদ্যোক্তাদের নতুন করে ভীত করে তুলছে।

প্রসঙ্গত, বিশ্বব্যাপী শ্রমিকদের অধিকারকে সক্রিয়ভাবে একীভূত ও উন্নত করার জন্য পাঁচ ধরনের কর্মপরিকল্পনা রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। এগুলো হচ্ছে—

প্রথমত: যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকার, শ্রমিক, শ্রম সংগঠন, ট্রেড ইউনিয়ন, সুশীলসমাজ এবং বেসরকারি খাতের সঙ্গে মিলিতভাবে কাজ করবে, যাতে করে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত শ্রম অধিকারকে সুরক্ষিত করা যায়। এর অংশ হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নিয়োজিত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ও দূতাবাসের কর্মীরা শ্রমিক ও শ্রম ইউনিয়নের সঙ্গে যুক্ত হবে, যাতে তাদের কথা যুক্তরাষ্ট্রের কাজের মধ্যে প্রতিফলিত হয়। দ্বিতীয়ত: যারা শ্রমিকদের হুমকিধমকি দেবে, ভয় দেখাবে, শ্রম ইউনিয়নের নেতা, শ্রম অধিকারের পক্ষে কাজ করা ব্যক্তি, শ্রম সংগঠনের ওপর আক্রমণ করবে তাদের নিষেধাজ্ঞা, বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা এবং ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে। তৃতীয়ত: দক্ষতাসম্পন্ন শ্রমিকদের জন্য চাকরির সুযোগ বাড়ানোকে অগ্রাধিকার দিয়ে বিদেশে শ্রমিকদের অধিকার উন্নত করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকারের সক্ষমতাকে বাড়ানো হবে। এজন্য শ্রমিকদের অধিকার সম্পর্কে মার্কিন কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, তারা যাতে শ্রম অধিকার লঙ্ঘনের বিষয়গুলো শনাক্ত করে তা প্রতিরোধ করতে পারে। চতুর্থত: যুক্তরাষ্ট্র বিভিন্ন দেশের সরকার এবং জাতিসংঘ, জি-২০-এর মতো বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে কাজ করবে, যাতে শ্রম অধিকার এবং শ্রমমান উন্নত করা যায়। পঞ্চমত: যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব বাণিজ্য চুক্তি এবং সাপ্লাই চেইন যাতে শ্রমিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করে তার জন্য মার্কিন প্রচেষ্টা আরো বাড়ানো হবে। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র জোরপূর্বক শ্রমে নিয়োজিত করার মাধ্যমে উত্পাদিত পোশাক আমদানি বন্ধ করবে।

তবে সম্প্রতি বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র স্যাংশনের দেশ। ওরা (চাইলে) দিতে পারে। ওরা বড়লোক। আমাদের বাস্তবতার নিরিখে আমরা কাজ করবো। আমরা তো একদিনে যুক্তরাষ্ট্র হতে পারবো না। যুক্তরাষ্ট্র স্যাংশন দিলে বাংলাদেশের কিছু হবে না।


আরও খবর



জনতার ব্যাংকের এক শাখা থেকেই ২৭ হাজার কোটি টাকা লুট করেছেন সালমান রহমান

প্রকাশিত:সোমবার ১৯ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬৭জন দেখেছেন

Image



স্টাফ রিপোর্টারঃ


সদ্য বিদায়ী প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান রিমান্ডে গোয়েন্দাদের জেরার মুখে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিতে শুরু করেছেন।


 দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদে গোয়েন্দাদের তিনি বলেছেন তার অর্থ লোপাটের নানা কাহিনী। পাশাপাশি অর্থ লোপাটের চাঞ্চল্যকর নানা তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন ও বিভিন্ন ব্যাংকের নথি ঘেঁটে পাওয়া যাচ্ছে।


সালমান এফ রহমান শুধু জনতা ব্যাংকের এক শাখা থেকেই ঋণের নামে বের করে নিয়েছেন প্রায় ২৭ হাজার কোটি টাকা। যা ওই শাখার মোট ঋণের ৬৫ শতাংশ। এসব ঋণের অধিকাংশই ছিল বেনামি। পরে বাংলাদেশ ব্যাংক উদ্যোগে বেনামি ঋণগুলো তার নামে সংযুক্ত করেছে। জনতা ব্যাংকের নথি ঘেঁটে এ তথ্য পাওয়া গেছে।


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ব্যাংকার বলেন, বেনামি ঋণের জনক ছিলেন সালমান এফ রহমান। যা ধীরে ধীরে পুরো ব্যাংক খাতে ছড়িয়ে পড়ে। এখন প্রায় সব অসাধু ব্যবসায়ীর বেনামি ঋণ আছে। বেনামি ঋণকে পিতৃপরিচয়হীন সন্তানের সঙ্গে তুলনা করা হয়। অবৈধ সন্তানের বাবা যেমন খুঁজে পাওয়া যায় না, তেমনি বেনামি ঋণের সুবিধাভোগীকে সাদা চোখে দেখা যায় না।


তিনি আরও বলেন, ব্যাংক খাতে লুটপাটের বেশির ভাগই বেনামি ঋণ। অর্থাৎ ঋণ নেন একজন, ভোগ করেন অন্যজন। প্রকৃত সুবিধাভোগী থাকেন সব সময় ধরাছোঁয়ার বাইরে। বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত সব ধরনের বেনামি ঋণ খুঁজে বের করা। 


তা না হলে ব্যাংক খাত টিকবে না। বাংলাদেশ ব্যাংক ও জনতা ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের লোকাল অফিস থেকে বেক্সিমকো গ্রুপ এবং গ্রুপ সম্পর্কিত মোট ৩২টি প্রতিষ্ঠানের নামে ২৬ হাজার ৯৫৪ কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছে। 


এসব ঋণের বেশির ভাগই নেওয়া হয় ২০২১, ২২ ও ২৩ সালে। এর মধ্যে অ্যাডভেঞ্চার গার্মেন্টস ৬০৯ কোটি, অ্যাপোলো অ্যাপারেলস ৭৯৮ কোটি, অটামলুপ অ্যাপারেলস ৮২২ কোটি, বে সিটি অ্যাপারেলস ৮৯২ কোটি, বেক্সিমকো লিমিটেড ২ হাজার ২১৬ কোটি, বেক্সিমকো পিপিই ২৬ কোটি, বেক্সিমকো ফ্যাশনস ৯৩৬ কোটি, বেক্সটেক্স গার্মেন্টস ৮৮৫ কোটি, কসমোপলিটান অ্যাপারেলস ৯৬১ কোটি, কজি অ্যাপারেলস ৯০৬ কোটি, ক্রিসেন্ট ফ্যাশন অ্যান্ড ডিজাইন ১ হাজার ৬৯০ কোটি, এসকর্প অ্যাপারেলস ৮১৯ কোটি, অ্যাসেস ফ্যাশনস ১ হাজার ৭৫৮ কোটি, ইন্টারন্যাশনাল নিটওয়্যার অ্যান্ড অ্যাপারেলস ১ হাজার ২৫০ কোটি, ইন্টারন্যাশনাল নিটওয়্যার অ্যান্ড অ্যাপারেলস ইউনিট-টু ৬৪৯ কোটি, কাঁচপুর অ্যাপারেলস ৭৫৯ কোটি, মিডওয়েস্ট গার্মেন্টস ৭৩২ কোটি, নিউ ঢাকা ইন্ডাস্ট্রিজ ১ হাজার ৬৮৬ কোটি, পিয়ারলেস গার্মেন্টস ৯৬০ কোটি, পিংক মেকার অ্যাপারেলস ৯০২ কোটি, প্লাটিনাম গার্মেন্টস ৮৩৭ কোটি, শাইনপুকুর গার্মেন্টস ৩৩৩ কোটি, স্কাই নেট অ্যাপারেলস ৭৩৮ কোটি, প্রিংফুল অ্যাপারেলস ৭৬০ কোটি, আরবান ফ্যাশনস ৭০৪ কোটি, হোয়াইট বে অ্যাপারেলস ৮৮৫ কোটি, ইউন্টার স্প্রিন্ট গার্মেন্টস ৭৭২ কোটি, ইয়োলো অ্যাপারেলস ১ হাজার ৫০ কোটি, ক্রিসেন্ট অ্যাকসেসরিজ ৯৬ কোটি, আর আর ওয়াশিং ৯৭ কোটি, এসকর্প এলপিজি ১১ কোটি ও বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস ৩৬০ কোটি টাকা। এসব ঋণের বেশির ভাগই বেনামি প্রতিষ্ঠানের নামে ছিল। পরে বাংলাদেশ ব্যাংক এগুলোকে বেক্সিমকো গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে দেখায়।


বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, তিনি তো এখন মানুষ খুনের অভিযোগে জেলে আছেন। আর্থিক অপরাধের জন্যও তার বিরুদ্ধে মামলা হতে পারে। 


আবার এ প্রক্রিয়ায় ব্যাংকের এমডি, পর্ষদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকও জড়িত। কারণ এত টাকা এক শাখা থেকে কারও অগোচরে বের করেননি। সবাই জানেন। সুতরাং নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে সবার শাস্তি হওয়া উচিত।


 তার আগে টাকা আদায়ের চেষ্টা করতে হবে। জামানত থেকে থাকলে সেটা বাজেয়াপ্ত করতে হবে। আর শুধু এক শাখা নয়, আরও কোথা থেকে কত টাকা নিয়েছেন, সেসব বের করতে হবে।


আরও খবর

নগরভবনে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম সভা

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




খুন, অস্ত্র ও ডাকাতিসহ ১৩ মামলায় অভিযুক্ত বেগমগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৩৬জন দেখেছেন

Image

গত ৫ আগস্ট ২০২৪ ইং তারিখ নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থানায় অগ্নিসংযোগ ও হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও একাধিক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি খালাসি সুমন র‍্যাব-১১, সিপিসি-৩, নোয়াখালী ক্যাম্পের অভিযানে গ্রেপ্তার হয়েছে। 

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে র‍্যাব  জানায় বিভিন্ন অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার জন্য র‍্যাব নিয়মিত ভাবে অভিযান পরিচালনা করে থাকে। অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, ডাকাত, চাঁদাবাজ, হত্যাকারী, বিভিন্ন থানা হতে লুট হওয়া
অস্ত্র ও বিভিন্ন সরকারী সম্পত্তি উদ্ধার ও চাঞ্চল্যকর মামলার আসামীসহ বিভিন্ন অপরাধীকে গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে র‍্যাব নোয়াখালীতে, নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।

এরই ধারাবাহিকতায় র‍্যাব-১১, সিপিসি-৩ এর আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ০৬ সেপ্টেম্বর শুক্রবার  নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ থানাধীন চৌমুহনী পূর্ব বাজার এলাকায় হত্যা মামলায় এজাহারনামীয় আসামি গ্রেপ্তারের 
লক্ষ্যে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে নোয়াখালীর বিভিন্ন থানায় অস্ত্র, চাঁদাবাজী, ডাকাতি, চুরি, মাদক ও হত্যা 
মামলাসহ সর্বমোট ১৩ টি মামলায় অভিযুক্ত ও ০১ টি অস্ত্র মামলায় ১৭(সতের) বছরের সশ্রম কারাদন্ডাদেশপ্রাপ্ত 
ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি আমজাদ হোসেন সুমন ওরপে খালাসি সুমন (৩৫) কে গ্রেপ্তার করে।
 বেগমগঞ্জ থানার চৌমুহনী পৌরসভার হাজীপুর এলাকার মৃত লুৎফল হক লাতু মিয়ার ছেলে। 

 অনুসন্ধানে জানা যায় যে, গত ০৫ আগস্ট ২০২৪ইং তারিখ সন্ধ্যায় স্থানীয় উত্তেজিত জনতা কর্তৃক 
নোয়াখালী জেলার বিভিন্ন থানায় আক্রমণ, ভাংচুরসহ অগ্নি সংযোগ,  লুটপাট ও হত্যার ঘটনা ঘটে। লুটপাটের একপর্যায়ে 
দুর্বৃত্তরা থানা থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ বিভিন্ন সরকারি সম্পত্তি লুট করে নিয়ে যায়। ওই ঘটনায় বর্ণিত
আসামীসহ অপরাপর আসামীর বিরুদ্ধে গত ২০ আগস্ট ২০২৪ ইং তারিখ সোনাইমুড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হয়
যার মামলা নং ৪/১৩৮। গ্রেপ্তারকৃত আসামি খালাসি সুমন (৩৫) পেশায় একজন অস্ত্রধারী শীর্ষ 
সন্ত্রাসী। সে ও তার বাহিনীর সদস্যরা নোয়াখালীর বেগমগঞ্জসহ আশপাশের এলাকায় ডাকাতি, চাঁদাবাজী, অপহরণ, খুন, দাঙ্গা-হাঙ্গামাসহ বিভিন্ন  অপরাধের সাথে জড়িত। এলাকার লোকজন তাদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপে সর্বদা আতঙ্কগ্রস্থ 
থাকে। পরিবর্তি পরিস্থিতিতে তার নেতৃত্বে নোয়াখালী জেলার বিভিন্ন থানা এলাকায় বিশেষ করে বেগমগঞ্জের চৌমুহনীতে
সন্ত্রাসী কার্যকলাপের মাধ্যমে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে মর্মে অভিযোগ আছে। এলাকার লোকজন তাদের এরূপ 
কার্যকলাপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার সাহস করতো না। কেউ প্রতিবাদ করলে তার বাহিনীর লোকজন 
মারধর সহ নিযার্তন করতো বলে র‍্যাব জানায়।
এই প্রেক্ষিতে র‍্যাব-১১, সিপিসি-৩ এর চৌকস আভিযানিক দল শীর্ষ সন্ত্রাসী আমজাদ হোসেন 
খালাসি সুমনকে গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে গোয়েন্দা কার্যক্রম আরম্ভ করে। পরবর্তীতে র‍্যাব-১১, সিপিসি-৩ এর
আভিযানিক দল ০৬/০৯/২০২৪ ইং তারিখ মধ্য রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ওই 
সন্ত্রাসীকে গ্র্রেফতার করতে সক্ষম হয়। আসামীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ী 
থানায় হস্তান্তর করা হবে বলে জানান র‍্যাব-১১, সিপিসি-৩, নোয়াখালী মোঃ গোলাম মোর্শেদ
সহকারী পুলিশ সুপার
কোম্পানী কমান্ডার (ভারপ্রাপ্ত)


আরও খবর



ঢাকা ওয়াসার এমডি পদে এ কে এম সহিদের নিয়োগ স্থগিত

প্রকাশিত:রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪০জন দেখেছেন

Image

ঢাকা পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষের (ওয়াসা) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) পদে প্রতিষ্ঠানটির উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী এ কে এম সহিদের নিয়োগ স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির জ্যেষ্ঠতম উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালককে অবিলম্বে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এ কে এম সহিদের নিয়োগ চ্যালেঞ্জ করা রিট আবেদনে প্রাথমিক শুনানির পর বিচারপতি আশিষ রঞ্জন দাস ও বিচারপতি ফাহমিদা কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ গত ৫ সেপ্টেম্বর রুলসহ এই আদেশ দেন।

রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) আদালতের আদেশটি নিশ্চিত করেছেন রিট আবেদনকারীর আইনজীবী সৈয়দ মামুন মাহবুব।

তিনি বলেন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী এ কে এম সহিদের নিয়োগ কেন বেআইনি ও আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।

২০০৯ সালে ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) পদে প্রথমবারের মতো নিয়োগ পেয়েছিলেন তাকসিম এ খান। এরপর দফায় দফায় তার মেয়াদ বাড়ানো হয়। সর্বশেষ গত বছরের ১৪ অক্টোবর সপ্তমবারের মতো ওই পদে আরও তিন বছরের জন্য নিয়োগ পান তিনি। দুর্নীতি, অনিয়মসহ নানা অভিযোগ থাকার পরও তাকসিমকে একই পদে দীর্ঘ সময় রাখা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। ২০০৯ সালের পর থেকে ঢাকা ওয়াসার পানির দাম বাড়ে ১৬ বার।

গত ১৫ বছরে ঢাকা ওয়াসায় একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন তাকসিম এ খান। ওয়াসার আইন অনুযায়ী, ঢাকা ওয়াসা পরিচালিত হওয়ার কথা বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই বোর্ডকে পাশ কাটিয়ে ঢাকা ওয়াসাকে পরিচালনা করেছেন বিতর্কিত এই ব্যক্তি। এ নিয়ে বোর্ডের চেয়ারম্যানের সঙ্গে দ্বন্দ্বের ঘটনাও ঘটে। এতে তাকসিমের কিছুই হয়নি। বরং তার অনিয়ম, অপচয় ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ দেওয়ায় সরে যেতে হয় সংস্থাটির সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফাকে। ঢাকা ওয়াসার এমডি হিসেবে তাকসিমের মাসিক বেতন ছিল ৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা। সর্বশেষ করোনা মহামারির মধ্যে একলাফে ওয়াসার এমডির বেতন বাড়ানো হয়েছিল পৌনে দুই লাখ টাকা।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গত ১৪ আগস্ট ওয়াসার এমডি পদ থেকে পদত্যাগ করেন তাকসিম। পরদিন তার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের অবশিষ্ট মেয়াদ বাতিল করে প্রজ্ঞাপন দেয় স্থানীয় সরকার বিভাগ। ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ঢাকা ওয়াসা দ্রুততম সময়ের মধ্যে পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ আইন, ১৯৯৬ এর বিধান অনুসারে ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগের কার্যক্রম গ্রহণ করবে। নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত ঢাকা ওয়াসায় কর্মরত জ্যেষ্ঠতম উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সব দায়িত্ব পালন করবেন। কিন্তু জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে হিসেবে উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) এ কে এম সহিদ উদ্দিনকে নিয়োগ দেওয়া হয়। এ নিয়োগের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন ঢাকা ওয়াসা শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আনিসুজ্জামান শাহীন খান। এ রিটে প্রাথমিক শুনানির পর রুলসহ আদেশ দেন উচ্চ আদালত। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম ইফতেখার উদ্দিন মাহমুদ।

এ কে এম সহিদ উদ্দিন ২০১৬ সালে প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে অবসরে যান। পরে প্রতিষ্ঠানটির পরামর্শক হিসেবে কাজ শুরু করেন। এরপর ২০১৮ সালের এপ্রিলে তাকে দুই বছরের চুক্তিতে পরিচালক (কারিগরি) হিসেবে নিয়োগ দেন তৎকালীন এমডি তাকসিম এ খান। অথচ ঢাকা ওয়াসার জনবলকাঠামোয় এমন কোনো পদ নেই। তাকসিম খান নিজ ক্ষমতাবলে এ পদ সৃষ্টি করে সহিদ উদ্দিনকে নিয়োগ দেওয়া হয় বলে অভিযোগ ওয়াসার অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর।



আরও খবর

নগরভবনে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম সভা

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




দায়িত্ব নিয়েছি ক্ষমতা নয়: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫৬জন দেখেছেন

Image

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছে তিন বিলিয়ন অর্থ সহায়তা চাওয়া হয়েছে। এ অর্থের যেন অপচয় না হয় সেদিকে সকলকে সজাগ থাকতে হবে।

দায়িত্ব নিয়েছি-ক্ষমতা নয়, আমাদের সময়ে জনগণের অর্থ আর অপচয় হতে দেওয়া হবে না ।

বৃহস্পতিবার (০৫ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে নিজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বিভিন্ন দপ্তর সংস্থার প্রধানদের সঙ্গে বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।  

অনুষ্ঠানে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোকাব্বির হোসেনসহ বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দপ্তর ও সংস্থা প্রধানদের উদ্দেশ্যে উপদেষ্টা বলেন, দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়নে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিজ্ঞান গবেষণার আউটপুট (ফলাফল) কাজে না লাগলে উন্নয়ন অর্থবহ হবে না।

তিনি বলেন, আমাদের দেশের প্রাণিসম্পদ ও মৎস্য উৎপাদন বেড়েছে এটা নিয়ে গবেষণা ও গবেষণার প্রয়োগের ফলে। এক্ষেত্রে অনেক উন্নতি হয়েছে। লোকজন অনুভব করুক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নামে একটি মন্ত্রণালয় আছে। শুধু রূপপুর দিয়ে মন্ত্রণালয়ের কাজ শেষ না। নিজেদের কাজ দিয়ে প্রমাণ করতে হবে।

উপদেষ্টা বলেন, সমাজে বা দেশের জন্য আপনাদের কন্ট্রিবিউশন (অবদান) ফেইলড (ব্যর্থ) হলে জনগণ এটার বিরুদ্ধে কথা বলবে। খুব দ্রুত হয়তো হবে না তবে ধীরে ধীরে হলেও কাজের পরিবর্তন আনতে হবে। কন্ট্রিবিউট করতে হবে।

দায়িত্ব নিয়েছি-ক্ষমতা নয় উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, সবার কো-অপারেশন (সহযোগিতা) লাগবে।  

এ সময় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের চলমান উন্নয়ন কাজে গতিশীলতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে নির্দেশ দেন উপদেষ্টা।  


আরও খবর

এআই ফিচার নিয়ে এলো অপো রেনো১২ এফ ৫জি

সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪




ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার দখলে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৫ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫৫জন দেখেছেন

Image



স্টাফ রিপোর্টারঃ


রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি সংলগ্ন সড়ক ও আশেপাশের এলাকায় অবস্থান নিয়েছে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের ছাত্র-জনতা।


বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) ভোর সাড়ে ৬টায় উপস্থিত হয়ে এমন চিত্র দেখা যায়। এ সময় ৩২ নম্বর বঙ্গবন্ধুর বাড়ির সামনে কাউকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি।



শুক্রাবাদ মোড় থেকে ৩২ নম্বর ও মেট্রো শপিং মলের সামনে অবস্থান নিয়ে আছেন আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতা। একটু পর পর মিছিল নিয়ে বের হচ্ছে, ধানমন্ডি ২৭ ঘুরে আবার ৩২ এসে জড়ো হচ্ছেন অনেকে। 


আবার ধানমন্ডি ৩২ লেক পাড়ও ছাত্রদের দখলে রয়েছে। তাদের প্রত্যেকের হাতে লাঠি ও পাইপ রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সেনাবাহিনীর সদস্যরা ৩২ নম্বরের সামনে অবস্থান করছেন।


এ ছাড়া বেশ কিছু পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনীর সদস্য মেট্রো শপিং মল মোড়ে অবস্থান নিয়েছেন। এদিকে ১৫ আগস্টে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আওয়ামী লীগের কোনো নেতা-কর্মীকে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে দেখা যায়নি। 



আরও খবর

নগরভবনে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম সভা

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪