Logo
আজঃ শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

যাদের জন্য হজের খরচ কমালো সৌদি আরব

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ২০৫জন দেখেছেন

Image

নিজ দেশের নাগরিক ও প্রবাসীদের জন্য হজের নিবন্ধন প্রক্রিয়া শুরু করেছে সৌদি আরব। রবিবার থেকে এই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এই প্রক্রিয়ার জন্য ইলেকট্রনিক পদ্ধতি ব্যবহার করছে দেশটির হজ ও উমরাহ মন্ত্রণালয়। 

স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, হজ ও উমরাহ মন্ত্রণালয় হজের নিবন্ধন প্রক্রিয়া নিজেদের ওয়েবসাইট ও নুসুক অ্যাপের মাধ্যমে চূড়ান্ত করেছে। এর মাধ্যমে খুব সহজেই হজের নিবন্ধন করা যাবে। এছাড়া এবার অভ্যন্তরীণ হাজী— নিজ নাগরিক ও প্রবাসীদের জন্য হজের খরচ কমিয়েছে দেশটি।

এবার স্থানীয় হাজীদের জন্য চারটি প্যাকেজ থাকবে, যার মধ্যে একটি হল- ‘কম খরচের’ প্যাকেজ। এবার এই প্যাকেজটির মূল্য কমিয়ে করা হয়েছে ৩ হাজার ১৪৫ সৌদি রিয়াল, যা বাংলাদেশি অর্থে ৯২ হাজার টাকা। এছাড়া পবিত্র স্থানগুলোতে আল মাসেয়ার ট্রেন সার্ভিসের ভাড়া ৪০০ রিয়াল থেকে ৩০০ রিয়াল করা হয়েছে বলেও জানা গেছে। তবে এ বিষয়টি এখনও নিশ্চিত করেনি হজ ও উমরাহ মন্ত্রণালয়।

২০১০ সালে হাজীদের পরিবহণের জন্য আল মাসেয়ার ট্রেন সার্ভিস চালু করা হয়। এই সার্ভিসের ট্রেনগুলো মিনা, আরাফাত এবং মুজদালিফাহর নয়টি স্টেশনের মধ্যে চলাচল করে। শাটল ট্রেন সার্ভিসের মাধ্যমে পবিত্র নগরী মক্কার সঙ্গে সৌদি আরবের অন্যান্য অঞ্চলকে সংযুক্ত করা হয়েছে। এই রুটের সর্বশেষ স্টেশনটি মিনার জামারাত ব্রিজের কাছে অবস্থিত। এই স্থানে প্রতীকী শয়তানকে লক্ষ্য করে নুড়ি পাথর নিক্ষেপ করেন হাজীরা।

আগামী জুনে হজের নতুন মৌসুম শুরু হবে। তবে এবার আগেভাগেই প্রস্তুতি শুরু করেছে সৌদি আরব কর্তৃপক্ষ। অন্যবার পবিত্র মক্কায় নির্দিষ্ট দেশের জন্য নির্দিষ্ট স্থান বরাদ্দ রাখা হতো। তবে এবার নিয়ম করা হয়েছে, যেসব দেশ আগে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে সেসব দেশ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে স্থান বরাদ্দ পাবে। 


আরও খবর



৬ষ্ঠ-৯ম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষা হবে যেভাবে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৪জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক:  পরীক্ষার আগ পর্যন্ত সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের যতটুকু অংশ পড়ানো শেষ হবে, তার ভিত্তিতে মাধ্যমিকের বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়া হবে। পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে শ্রেণি কার্যক্রম বিঘ্নিত হওয়া এবং অভিভাবকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এমন নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।

বৃহস্পতিবার মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর এ নির্দেশনা প্রকাশ করেছে। মাউশি থেকে নির্দেশনায় বলা হয়েছে, এনসিটিবি থেকে পাঠানো চিঠির আলোকে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং বার্ষিক পরীক্ষা পরিচালনার জন্য সাধারণ নির্দেশনা ও বিষয়ভিত্তিক নির্দেশনায় দেওয়া সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি এবং নমুনা প্রশ্নপত্র ও মানবণ্টন ইতিমধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠানো হয়েছে।

গত কয়েক মাসের পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে শ্রেণি কার্যক্রম বিঘ্নিত হয়েছে এবং শিক্ষাবর্ষের অবশিষ্ট সময়ে সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী শ্রেণিকক্ষের শিখন কার্যক্রম শেষ করা সম্ভব হবে না বলে শিক্ষার্থী-শিক্ষক এবং অভিভাবকমহল থেকে দাবি করা হয়েছে। বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে আগামী বার্ষিক পরীক্ষার আগ পর্যন্ত সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের যতটুকু অংশ সম্পন্ন করতে পারবে, তার ভিত্তিতে নমুনা প্রশ্নপত্রের আলোকে প্রশ্নপত্র তৈরি করে বার্ষিক পরীক্ষা নিতে পারবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো।

 

সূত্র : যুগান্তর।


আরও খবর



জুলাই–আগস্ট মাসে পণ্য আমদানি কমেছে, ব্যয় বেড়েছে

প্রকাশিত:শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৬জন দেখেছেন

Image

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শুরুতে পণ্য আমদানি কমতে শুরু করেছে। অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় পণ্য আমদানির পরিমাণ কমে গেছে। আবার জুলাই মাসের তুলনায় আগস্টে আমদানি কম হয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বা এনবিআরের আমদানির পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

পণ্য আমদানির ঋণপত্র খোলার পর পণ্য আনতে দেশভেদে ১৫ দিন থেকে দুই মাসের মতো সময় লাগে। এর মধ্যে ভারতসহ প্রতিবেশী দেশ থেকে পণ্য আমদানিতে সময় লাগে কম। স্থলবন্দর দিয়ে আমদানির ক্ষেত্রে ঋণপত্র খোলার এক-দুই সপ্তাহের পণ্য হাতে পান ব্যবসায়ীরা। তবে ভারতের বাইরে অন্য দেশ থেকে পণ্য আমদানির ঋণপত্র খোলার পর পণ্য হাতে পেতে দেশভেদে ৩০-৬০ দিন সময় লাগে।চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু হয়। একপর্যায়ে তা সরকার পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়। গত ৫ আগস্ট দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অনেক আওয়ামী লীগ সমর্থক ব্যবসায়ী গা ঢাকা দেন। এই পটপরিবর্তনের পর ঋণপত্র খোলা হয়েছে কম, যার প্রভাব পড়তে শুরু করেছে আগস্টে।এনবিআরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৩ সালের জুলাই-আগস্টে অর্থাৎ গত অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে পণ্য আমদানি হয়েছিল ২ কোটি ১১ লাখ টন। সেখানে চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে আমদানি গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে সোয়া ৬ শতাংশ কমে দাঁড়ায় ১ কোটি ৯৮ লাখ টনে।

পরিমাণের দিক থেকে আমদানি কমলেও আমদানি খরচ বেড়েছে। ২০২৩ সালের জুলাই-আগস্টে যেসব পণ্য আমদানি হয়েছিল, তাতে ব্যয় হয়েছিল ১ হাজার ১৯৯ কোটি মার্কিন ডলার। চলতি অর্থবছরের একই সময়ে এই খরচ বেড়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ২২৮ কোটি ডলার। সেই হিসাবে আমদানিতে ব্যয় বেড়েছে ২ দশমিক ৪৫ শতাংশ। এই হিসাবে প্রচ্ছন্ন আমদানিও রয়েছে।


পণ্য আমদানি ও আমদানি ব্যয় সবচেয়ে বেশি কমেছে গত আগস্টে। ২০২৩ সালের আগস্টে ৬২০ কোটি ডলারের সমমূল্যের ১ কোটি ১৪ লাখ টন পণ্য আমদানি হয়েছিল। এ বছর একই সময়ে ৬১২ কোটি ডলারের সমমূল্যের  প্রায় ৯৩ লাখ টন পণ্য আমদানি হয়। সেই হিসাবে আগস্টে আমদানি পরিমাণে কমেছে ১৮ শতাংশ।অনিশ্চয়তার সময়ে ব্যবসায়ীরা ধীরে চলো নীতি গ্রহণ করেন। বিশেষ করে দেশে বিক্রি হয়, এমন পণ্যের চাহিদা কমে যায়। এতে আমদানি প্রতিস্থাপক কারখানার কাঁচামাল ও বাণিজ্যিক পণ্যের আমদানিও কমে।

তবে রপ্তানিমুখী শিল্পের কাঁচামালের আমদানি বেড়েছে। গত বছরের জুলাই-আগস্টে রপ্তানিমুখী শিল্পের কাঁচামাল আমদানি হয় সাড়ে ৮ লাখ টন। চলতি অর্থবছরের জুলাই-আগস্টে তা বেড়ে দাঁড়ায় সাড়ে ৯ লাখ টন।পণ্য আমদানি বাড়লে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাড়ে। বিশেষ করে কাঁচামাল আমদানি বেড়ে যাওয়ার অর্থ হলো দেশে শিল্প খাতে উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়া। যন্ত্রপাতি আমদানি বাড়লে বিনিয়োগ বাড়ে। এমনকি বাণিজ্যিক পণ্য আমদানি বাড়লেও দেশে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাড়ছে বলে ধরে নেওয়া হয়। আর আমদানি কমলে উৎপাদনসহ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড কমে যাওয়ার শঙ্কা থাকে।

জানতে চাইলে প্রিমিয়ার সিমেন্ট ও সীকম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমিরুল হক প্রথম আলোকে বলেন, পণ্য আমদানি কমার যে প্রবণতা রয়েছে, তা সাময়িক। এখন যেহেতু ব্যাংকসহ নানা খাতে সংস্কারকাজ চলছে, তাতে সামনে পণ্য আমদানি স্বাভাবিক হবে।

আমিরুল হক আরও বলেন, অনিশ্চয়তার সময়ে নির্মাণ উপকরণের মতো উপাদানের আমদানি কিছুটা কমলেও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য খুব একটা কমেনি। এতে এখনই কোনো পণ্য নিয়ে সংকটের শঙ্কা নেই।


আরও খবর



নগরভবনে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম সভা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নগরভবনে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম শেষে তিনি এ কথা বলেন।

এর আগে ঢাকা মহানগরীতে গণপরিবহনে শৃঙ্খলা ফেরাতে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম অনুষ্ঠিত হয়। আজকের সভায় গত ২৭তম সভার সিদ্ধান্তের অগ্রগতি পর্যালোচনা, বাস রুট রেশনালাইজেশন কার্যক্রমের বাস্তবায়ন অগ্রগতি, গণপরিবহনে শৃঙ্খলা আনয়নে করণীয় বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণসহ অন্যান্য বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে।প্রশাসক ড. মুহ. শের আলী বলেন, বাস রুট রেশনালাইজেশনের আওতাধীন নগর পরিবহনের রুটে যদি কোনো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয় তবে তার বিরুদ্ধে আমরা কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করব। এই রোডগুলো বিশেষ কারও জন্য বা বিশেষ কোনো পরিবহনের জন্য আমরা বরাদ্দ রাখতে চাই না। আমরা চাই যেকোনো উপায়ে এই রুটগুলোতে শৃঙ্খলিতভাবে গণপরিবহনগুলো চলাচল করুক। আর এর জন্য যে যে পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার, আমরা সবগুলোই পদক্ষেপ নেবো।

তিনি আরও বলেন, জনসংখ্যা অনুযায়ী কোনো রুটে কতক্ষণ পর পর কয়টি বাস চলাচল করবে সেসব বিষয়ে আমরা আরো বিস্তর পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। পাশাপাশি নগর পরিবহন সাধারণ মানুষের চলাচলের জন্য আরো কতটা আধুনিক এবং যাত্রীবান্ধব করা যায় সে সব বিষয় নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। এছাড়া আগের যদি কোনো সমস্যা থেকে থাকে তাহলে সেগুলোর সমাধানের মাধ্যমে আমরা ওভারকাম করতে পারব। 

নগর পরিবহনের ভাড়া সমন্বয়ের বিষয় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রশাসক ড. মুহ. শের আলী বলেন, ভাড়া সমন্বয়ের বিষয়ে আজকে আমাদের কোনো আলোচনা হয়নি। এই বিষয়টি যদি কারো কোনো অভিযোগ থাকে, অথবা পরামর্শ থাকে সেক্ষেত্রে পরবর্তী সভায় আমরা সে বিষয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করব।

সভায় সভাপতিত্ব করেন ডিএসসিসি প্রশাসক ড. মুহ. শের আলী। এছাড়া বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির সদস্য-সচিব এবং ডিটিসিএ এর নির্বাহী পরিচালক নীলিমা আখতারসহ কমিটির অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

সব শেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের নগর ভবনে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৭ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সেই সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছিল ঢাকা নগর পরিবহনের বহরে ১০০টি ইলেকট্রিক বাস সংযোজন করা হবে। এছাড়া নগর পরিবহনে যাত্রী সেবার মান অক্ষুণ্ন রাখা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক রুটভিত্তিক কোম্পানির অধীনে বাস চালানোর উদ্যোগ নিয়েছিলেন ২০১৫ সালে। পরে ২০১৭ সালের ৩০ নভেম্বর আনিসুল হক মারা যাওয়ার পর বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পান ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের তৎকালীন মেয়র সাঈদ খোকন। তিনি ১১টি সভা করেছেন। এরপর মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস কমিটির দায়িত্ব পান। তার তত্ত্বাবধানে ২৭তম সভা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ১২ সেপ্টেম্বর প্রথমবারের মত ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশপনের প্রশাসকের সভাপতিত্বে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম সভা অনুষ্ঠিত হলো।


আরও খবর

আট অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪




ঠাকুরগাঁওয়ের সাবেক সংসদ সদস্যকে কারাগারে প্রেরণ

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ৬২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: ভূমি দখল ও হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মাজহারুল ইসলাম সুজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাকে হাজির করা হলে বিচারক রহিমা খাতুন ও নিত্যানন্দ রায় এই আদেশ দেন।

মাজহারুল ইসলাম সুজনকে গত ১১ সেপ্টেম্বর গ্রেপ্তার করে র‍্যাব। ওইদিন দুপুরে রাজধানীর নিকুঞ্জ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তার বিরুদ্ধে হাবিবুল ইসলাম বাবলু ভূমি দখলের অভিযোগে একটি মামলা ও ফজলে আলম নামের একজনকে হত্যার মামলা দায়ের করেন।

অভিযোগে জানা যায়, গত ১০ আগস্ট হাবিবুল ইসলাম বাবলু জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার বেউরঝাড়ী এলাকায় কেনা জমিতে গেলে সাবেক এমপির লোকজন ১০ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করে প্রাণনাশের হুমকি দেন এবং তাকে পিটুনি দেন।



আরও খবর



ময়মনসিংহে ৩ উপজেলায় পানিবন্দি ৩৩ হাজার পরিবার

প্রকাশিত:সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৫৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:  অতিবৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া ও ফুলপুর উপজেলায় সৃষ্ট বন‍্যায় পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে ৩৩ হাজার পরিবার। এই অবস্থায় দুর্গতদের উদ্ধারকাজের পাশাপাশি চলছে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম।সোমবার (৭ অক্টোবর) দুপুর ১টায় জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা ঢাকা পোস্টকে এসব তথ‍্য নিশ্চিত করেছেন।

সূত্রমতে, বন‍্য দুর্গত এলাকাগুলোর মধ‍্যে হালুয়াঘাট উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের মধ‍্যে ভূবনকূড়া, জুবলী, কৈচাপুর, সদর, গাজীরভিটা ও পৌর এলাকার পানি কমতে শুরু করেছে। তবে নতুন করে বন‍্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে ধারা, ধূরাইল, নড়াইল, সাখুয়াই, আমতৈল ও বিলডোরাসহ মোট ৬টি ইউনিয়নে। এতে এই উপজেলায় বতর্মানে ১৮ হাজার পরিবার পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. এরশাদুল আহমেদ।

একই অবস্থা পার্শ্ববর্তী ধোবাউড়া উপজেলার। এই উপজেলার মোট ৭টি ইউনিয়নের মধ‍্যে গামারীতলা, ঘোঁষগাঁও ও দক্ষিণ মাইজপাড়া ইউনিয়নে কমেছে বন‍্যার পানি। তবে এই উপজেলা সদর, গোয়াতলা, পোড়াকানদলিয়া ও বাগবেড়সহ ৪টি ইউনিয়নের প্রায় সাড়ে ৯ হাজার পরিবার এখনও পানিবন্দি রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত শারমিন। 

এছাড়া ফুলপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবিএম আরিফুল ইসলাম জানান, সিংহেশ্বর, ছনধরা ও সদর ইউনিয়ন নতুন করে প্লাবিত হয়েছে। অতিবৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন‍্যার পানি ভাটির দিকে নেমে আসায় বর্তমানে ফুলপুর উপজেলার তিনটি ইউনিয়নের ৫ হাজার একশ পরিবার পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সংখ‍্যা ১৭ হাজার।


আরও খবর