Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম
সিলেট নগরীর বন্দরবাজারে ব্যবসায়ী ও সিএনজি চালকদের মধ্যে সংঘর্ষ আহত- ২৫ তেলের দাম নেমেছে ৭০ ডলারে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে খালেদা জিয়াকে ডিসি নিয়োগের প্রজ্ঞাপন নিয়ে আপত্তি, বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা প্রবাসী রেমিট্যান্স আয়ে সিলেট বিভাগ তৃতীয় স্থানে ভারতের সঙ্গে চলমান প্রকল্প নিয়ে কোনো সংকট নেই বললেন অর্থ উপদেষ্টা শ্রীপুরে মিথ্যা তথ্যে সংবাদ প্রচার, বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন ভারত সিরিজের সম্ভাব্য বাংলাদেশ দল পাকিস্তানের সঙ্গে সংলাপে শর্ত ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেন চালু না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের ঘোষণা বিএনপি নেতা সাইদুর রহমান বাচ্চু

অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পেলেন যারা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৩ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬৫জন দেখেছেন

Image



আদালত প্রতিবেদক:


সুপ্রিম কোর্টের তিন আইনজীবীকে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। 


তারা হলেন- অ্যাডভোকেট আব্দুল জব্বার ভুঁইয়া, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আরশাদুর রউফ ও ব্যারিস্টার অনীক আর হক।


মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) তাদের নিয়োগ দিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।



৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর তিনজন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল পদত্যাগ করেন। এতে পদ শূন্য হয়ে পড়ে। আজ এই শূন্য তিন পদে নিয়োগ দেওয়া হলো। এর আগে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামানকে অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি।


সংবিধানের ৯৫ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী গত ১০ আগস্ট রাতে দেশের ২৫তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।



এরপর ১২ আগস্ট রাতে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে চারজন বিচারপতি নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি। তারা হলেন- বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী, বিচারপতি সৈয়দ জিয়াউল করিম, বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও বিচারপতি এস এম এমদাদুল হক।


 এই চারজনকে নিয়োগের মধ্যে দিয়ে আপিল বিভাগে এখন বিচারপতির সংখ্যা দাঁড়ালো ৬ জনে।


১০ আগস্ট সকালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ প্রধান বিচারপতিসহ অন্যান্যদের পদত্যাগের আল্টিমেটাম দিয়ে সুপ্রিম কোর্ট ঘেরাওয়ের ঘোষণা দেন। 


পরে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে এসে জড়ো হতে থাকেন। সেখানে তারা প্রধান বিচারপতির পদত্যাগের দাবিতে স্লোগান দেওয়া শুরু করেন। এরপর প্রধান বিচারপতির পক্ষ থেকে জানানো হয় তিনি সন্ধ্যার মধ্যে পদত্যাগ করবেন।


আরও খবর



চট্টগ্রামে শেখ হাসিনা ও নওফেলের বিরুদ্ধে কলেজছাত্র হত্যা মামলা

প্রকাশিত:শনিবার ১৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৮০জন দেখেছেন

Image



 ডেস্ক রিপোর্টঃ


চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনে কলেজছাত্র তানভীর ছিদ্দিকী (১৯) নিহতের ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাছান চৌধুরী নওফেলসহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়েছে।


শুক্রবার (১৬ আগস্ট) রাতে নগরের চান্দগাঁও থানায় বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন নিহত ছাত্রের চাচা মোহাম্মদ পারভেজ।



এ নিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ছয়টি মামলা হলো। এর মধ্যে পাঁচটি হত্যা মামলা ও একটি অপহরণের। তানভীর হত্যা মামলাই চট্টগ্রামে প্রথম মামলা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে।


চট্টগ্রামের মামলায় অন্য আসামিরা হলেন- নগর আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মশিউর রহমান চৌধুরী, ৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. এসরারুল হক, জামালখান ওয়ার্ড কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমন, চকবাজারের ওয়ার্ড কাউন্সিলর নুর মোস্তফা টিনু, নগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি, নগর আওয়ামী লীগ নেতা  বাবর আলী, যুবলীগ নেতা মো. কাইসার, মাহবুব আলম, মহেশখালী উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক তারেক বিন ওসমান শরীফ ও নোমান শরীফ।



আসামিদের মধ্যে আরও আছেন- নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মহিউদ্দীন ফরহাদ, মো. দেলোয়ার, মো. জালাল, মো. ফরিদ, সিটি কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি মো. তাহসীন, সিটি কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক হোসাইন অভি, এইচ এম মিঠু, নুরুল আলম প্রকাশ কালা বদা, আরিফ ইফতেকার রশিদ, ওসমান গণি, থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ইলিয়াছ বাবুল, মাইনুল ইসলাম শরীফ, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মো. জিয়াউদ্দীন আরমান, যুগ্ম সম্পাদক মনির উদ্দিন, যুবলীগ নেতা মো. ফিরোজ, মোঃ জাফর, জাফর আলম, মনছুর আবেদীন, আবুল হাসনাত, মোহাম্মদ সুমন উদ্দীন, বাঁশখালী উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক মিজান সিকদার, যুবলীগ নেতা মো. শোয়াইবসহ অজ্ঞাতনামা আরও ৪০-৫০ জন।


মামলার এজহারে বলা হয়েছে, আশেকান আউলিয়া ডিগ্রি কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী তানভীর ছিদ্দিকী গত ১৮ আগস্ট দুপুরে অন্যান্য ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সমগ্র বাংলাদেশ ‘শাট-ডাউন’ কর্মসূচিতে অংশ নেয়। 


পাঁচলাইশ থানার মুরাদপুর এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে নগরের চান্দগাঁও থানার বহদ্দারহাট কাঁচাবাজারের সামনে রাস্তায় শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান করে।


এতে বলা হয়, পূর্বপরিকল্পিতভাবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান নওফেলের নির্দেশে ও হুকুমে বিকাল ৪টা ২০ মিনিটের দিকে মামলার ৩ থেকে ৩৪ নম্বর আসামিসহ অজ্ঞাত ৪০ থেকে ৫০ জন বহদ্দারহাট ওয়াপদা অফিসের দিক থেকে এসে শিক্ষার্থীদের ধারালো চাপাতি, কিরিচসহ মারাত্মক আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী তানভীর ছিদ্দিকীসহ অন্যান্য ছাত্র-ছাত্রীদের দিকে ইট-পাথর নিক্ষেপসহ এলোপাতাড়ি গুলি বর্ষণ করে।


 এতে তানভীর গুলিবিদ্ধ হয় এবং কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীসহ অনেকেই গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হয়। গুরুতর জখম অবস্থায় তানভীর ছিদ্দিকীকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মৃত ঘোষণা করেন।


একই ঘটনায় একই সময়ে একই স্থানে গুলিবিদ্ধ হয় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হৃদয় চন্দ্র তরুয়া (২৩)। তিনি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ও বহদ্দারহাট কাঁচা বাজার মুদির দোকানের কর্মচারী পথচারী সাইমন প্রকাশ মাহিন চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।


আরও খবর

নগরভবনে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম সভা

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




ভারত সিরিজের সম্ভাব্য বাংলাদেশ দল

প্রকাশিত:সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫১জন দেখেছেন

Image

 খেলাধুলা ডেস্ক: পাকিস্তান সফর শেষে দিন চারেক আগে দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ দল। সফল পাকিস্তান মিশন শেষে খুব একটা বিশ্রামের সু্যোগ পাননি ক্রিকেটাররা। ইতোমধ্যেই ভারত সিরিজের অনুশীলন শুরু করেছেন। তবে এখনও আসন্ন এই সিরিজের দল ঘোষণা করেনি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

বিসিবির একজন নির্বাচক ঢাকা পোস্টকে জানিয়েছেন, ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের স্কোয়াড অনেকটাই চূড়ান্ত হয়ে গেছে। যেহেতু সর্বশেষ সিরিজে দুর্দান্ত পারফর্ম করেছে দল তাই আসন্ন এই সিরিজের স্কোয়াডে খুব বেশি পরিবর্তন আসবে না। সব ঠিক থাকলে আগামী বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে দল ঘোষণা করতে পারে বোর্ড।

পাকিস্তান সিরিজে দলের হয়ে ইনিংস ওপেন করেছেন জাকির হাসান ও সাদমান ইসলাম। প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৯৩ রানের ইনিংস খেলেন সাদমান। পরের টেস্টেও পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যাটিং করার চেষ্টা করেছেন। সবমিলিয়ে তিনি পাশ মার্কই পেয়েছেন।

সাদমানের সঙ্গী জাকির হাসান প্রথম টেস্টে সুবিধা করতে পারেননি। তবে দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করে দলের জয়ে অবদান রেখেছেন। এই দুজনের সঙ্গে ব্যাকআপ হিসেবে থাকবেন মাহমুদুল হাসান জয়। চোট কাটিয়ে তিনি ফিট হয়ে উঠেছেন।

মিডল অর্ডারে থাকবেন নাজমুল হোসেন শান্ত, মুমিনুল হক, মুশফিকুর রহিম ও সাকিব আল হাসান। সাকিবের খেলা নিয়ে সংশয় থাকলেও তা কেটে গেছে। এই সিরিজে খেলার ব্যাপারে বিসিবিকে নিশ্চিত করেছেন সাকিব। উইকেটকিপার হিসেবে থাকবেন লিটন দাস। সাকিবের সঙ্গে অলরাউন্ডার হিসেবে দেখা যাবে মেহেদি হাসান মিরাজকে।

সাকিব, মিরাজের সঙ্গে স্কোয়াডে বিশেষজ্ঞ স্পিনার থাকতে পারে ২ জন। সেক্ষেত্রে তাইজুল ইসলাম অটো চয়েজ। তার সঙ্গী হতে পারেন নাঈম ইসলাম।

পেস বিভাগেও পূর্ণ শক্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ। তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলামের মতো অভিজ্ঞদের সঙ্গে থাকতে পারেন হাসান মাহমুদ, নাহিদ রানা ও সৈয়দ খালেদ আহমেদ।


ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের টেস্ট স্কোয়াড (সম্ভাব্য):

নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), জাকির হাসান, মাহমুদুল হাসান জয়, সাদমান ইসলাম, লিটন কুমার দাস, মুশফিকুর রহিম, মুমিনুল হক, সাকিব আল হাসান, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, নাঈম হাসান, নাহিদ রানা, শরিফুল ইসলাম, হাসান মাহমুদ, তাসকিন আহমেদ, সৈয়দ খালেদ আহমেদ।


ভারত স্কোয়াড (প্রথম টেস্টের জন্য): 

রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), যশস্বী জয়সাওয়াল, শুবমান গিল, বিরাট কোহলি, লোকেশ রাহুল, সরফরাজ খান, ঋষভ পান্ত, ধ্রুব জুরেল, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, মোহাম্মদ সিরাজ, আকাশ দ্বীপ, জাসপ্রিত বুমরাহ, ইয়াশ দয়াল।


আরও খবর

কানপুরেই হবে ভারত–বাংলাদেশ দ্বিতীয় টেস্ট

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকসহ আটক ৩

প্রকাশিত:বুধবার ২১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image



সদরুল আইনঃ


সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বন্দরের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল ও আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেনকে আটক করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।


মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) দিবাগত রাতে তাদের আটক করা হয়।



বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিবির একটি সূত্র জানায়, তাজুলকে রাজধানীর গুলশান এবং সোহায়েলকে বনানী থেকে ও আহমদ হোসেনকে বনশ্রী থেকে আটক করা হয়েছে।


 তাদের ডিবি হেফাজতে রাখা হয়েছে। তবে কোন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হবে বিষয়টি এখনো বলা যাচ্ছে না।




আরও খবর

নগরভবনে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম সভা

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




জীবন বিপন্ন ছিল এদের আশ্রয় দিয়েছে সেনাবাহিনী : জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান

প্রকাশিত:বুধবার ১৪ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১০৭জন দেখেছেন

Image



স্টাফ রিপোর্টারঃ


ধর্ম বা জাতি নির্বিশেষে যাদের জীবন বিপন্ন ছিল সেনাবাহিনী তাদের আশ্রয় দিয়েছে’ বলে মন্তব্য করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। 


রাজশাহী সেনানিবাসে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।



বিমানবন্দর বা সীমান্ত চৌকি থেকে আটক আওয়ামী লীগ নেতাদের আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেপ্তার দেখানো হবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে সেনাপ্রধান বলেন, যাদের জীবন বিপন্ন হওয়ার হুমকি রয়েছে, তাদের সেনাবাহিনী আশ্রয় দিয়েছে। 


তবে যাদের বিরুদ্ধে আইনগত অভিযোগ রয়েছে, তাদের বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।


সেনাপ্রধান জোর দিয়ে বলেন, ‘বর্তমান সরকার কিছু সংস্কার বাস্তবায়ন এবং একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের চেষ্টা করছে। 


তাদের এই লক্ষ্য অর্জন সমর্থন করতে সেনাবাহিনী সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’



আরও খবর

নগরভবনে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম সভা

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




আফ্রিদিকে হুমকি দিতেন ডিবি হারুন

প্রকাশিত:বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৩৫জন দেখেছেন

Image

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সংহতি জানিয়ে সরব থাকতে দেখা গেছে দেশের কিছু প্রথম সারির কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও ইউটিউবারদের। তাসরিফ খান, সালমান মুক্তাদিরসহ অনেকেই ছাত্রদের পক্ষে শুরু থেকেই সংহতি জানিয়ে এসেছেন। অপরদিকে আওয়ামী লীগ সরকারের পক্ষ হয়েও কথা বলতে দেখা গেছে কিংবা নিরব থাকতে দেখা গেছে কিছু ইউটিউবার বা কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের। তাদের মধ্যে একজন আলোচিত ইউটিউবার তৌহিদ আফ্রিদি।তৌহিদ আফ্রিদির নীরব ভূমিকা পালন করায় অনেকদিন ধরেই তার ওপর চড়াও ছিলেন নেটিজেনরা। রীতিমতো বয়কটের ডাক ওঠে নেটিজেনদের, করা হয় ব্যাপক ট্রল। অবশেষে আন্দোলনে নীরবতা নিয়ে মুখ খুললেন আলোচিত এই ইউটিউবার। মঙ্গলবার বিকেলে সামাজিক মাধ্যমে একটি দীর্ঘ পোস্ট দেন আফ্রিদি। যদিও সেই পোস্টটি তার কিছুক্ষণ পর সরিয়ে দেন আফ্রিদি।

সেই পোস্টটি পাঠকদের সামনে হুবহু তুলে ধরা হল-


আসলে আমার সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো নিয়ে আমি কখনোই কিছু বলতে চাইনি। কারণ, আমি কিছু বলতে গেলে সেখানে আরও অনেকের নাম যুক্ত হবে। তাই আমি কাউকে দোষ না দিয়ে নিজের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই। যতদূর জানি বোবার নাকি কোনো শত্রু থাকেনা। কিন্তু যতদিন যাচ্ছে শত্রু বেড়েই চলছে, সাথে বেড়েই চলছে আমাকে নিয়ে মিথ্যা বানোয়াট গল্পের সংখ্যা।

বাংলাদেশের যখন কোটা আন্দোলন শুরু হয় তখন আমি দুবাইতে ছিলাম। দেশের পরিস্থিতি তখন খুব খারাপ পর্যায়ে। আর তখনই আমি সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করি যে আমি দেশে আসছি এবং কোটা আন্দোলনকারী ভাইদের পাশে দাঁড়াবো। এই পোস্ট করার পরও আমি তেমন কোনো সমস্যার সম্মুখীন হইনি। আমি যখন শহিদ আবু সাঈদ ভাইয়ের ছবি আমার সকল আইডিতে পোস্ট করি, কিছুক্ষণ পরেই আমাকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার থেকে জিয়াউল আহসান কল দিয়ে বলে “তোমাকে একটা জিনিস জানাতে চাই তুমি যে রাষ্ট্রবিরোধী পোস্টগুলো দিয়েছো এগুলো এক্ষুনি তোমাকে সরাতে করতে হবে। তোমার সাথে কে কে যুক্ত এগুলোতে?”

এইটা শোনার পর আমি সাথে সাথে ফোন কেটে দিই। কিছুক্ষণ পরেই আমাকে ডিবি হারুন কলে বলে “এই তুমি কার কল কাটছো? তুমি জানো? তুমি, তোমার বাবা, তোমাদের টেলিভিশন, সব শেষ করে দিবে। এখনি উনাকে কল ব্যাক করো, যা বলে শুনো।” আমি ভয়ে পোস্ট ডিলিট করে দিই। আমার এখনো মনে আছে আমি সেদিন ভয়ে আমার পরিচিত কারোরই ফোন ধরিনি। কিন্তু ডিবি হারুন আমাকে ফোন দিয়েই যাচ্ছিলো।

পর দিন আবার ডিবি হারুন আমাকে ফোন দেয়। বলে “তোমার নামে ওয়ারেন্ট বের হয়েছে, দেশে আসলেই কিন্তু তুমি এয়ারপোর্ট থেকে গ্রেপ্তার হবা।” তখন আমি বলি, “চাচা আমি তো পোস্ট ডিলেট করে দিয়েছি।” আমি আরও বলি “চাচা পোস্ট তো আমি করি নাই। আমার এডমিন করছে।” যদিও পোস্টটা আমি করেছিলাম কিন্তু তখন ভয়ে আমি তাকে এই মিথ্যাটা বলি। এটা শোনার পর উনি আমাকে বলে “তোমার ওইসব অ্যাডমিন সরাও।” এরপর উনি আমাকে একটা অ্যাকাউন্টের লিঙ্ক দিয়ে বলে “ওরে অ্যাকসেস দাও”। ডিবি হারুন আমাকে আরও বলে, “আফ্রিদি দেশে আইসাই তুমি আগে আমার সাথে দেখা করবা, তোমার নামে কিন্তু জঙ্গি মামলা হইছে।”

এরপর আমি আমার বাবার সাথে সব শেয়ার করি। তখন বাবা আমাকে বলে যে “তুমি দেশে আসো। ফেসবুকে পোস্ট করা লাগবেনা তুমি রাস্তায় নামো, তাহলে তো সমস্যা নাই। ঠিক এরপর দিন থেকেই পুরো বাংলাদেশ শাটডাউন থাকে। যে কারণে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ থাকে। যখন শাটডাউন শেষ হয় আমি বাংলাদেশে আসি। বাংলাদেশে আসার পর আমি আর ডিবি হারুনের সাথে যোগাযোগ করিনি। কিন্তু পরের দিনই আমাকে আবার NTMC থেকে কল দিয়ে ডাকা হয়। তারপর ওইখানে আমি যাই। গিয়ে দেখি ওরা হলিউড মুভির কেইস বোর্ডের মতো করে আমি সহ আরো কয়েকজন ইনফ্লুয়েন্সাদের ছবি টানিয়ে রেখেছে। আমার এখনো মনে আছে, ওদের কাজ দেখে আমি আতঙ্কে একই জায়গায় ৩০ মিনিটের বেশী সময় ধরে দাঁড়িয়ে ছিলাম। ওরা আমাকে বুঝিয়ে দিলো, কথার বাইরে গেলে সব শেষ আমার।

পরে একটা এজেন্সি আমাকে জরুরি তলব করে। আমি এরপর সেখানে যাই। যাওয়ার একটাই কারণ, এর আগেও আমরা সব ইনফ্লুয়েন্সাররা ওদের সাথে কাজ করেছিলাম। এজেন্সি আমাকে বলে “শুনো আফ্রিদি তুমি কার পক্ষে থাকবা বা বিপক্ষে থাকবা সেটা আমাদের দেখার বিষয় না। তোমাকে ডাকার প্রধান কারণ হলো এই আন্দোলনে আমাদের দেশের যে ক্ষয় ক্ষতি হচ্ছে, যেমন ধরো মেট্রোরেল, সরকারি ভবনে ভাঙচুর ও আগুন এসব তো আর ছাত্রদের কাজ না। এগুলো তো সাধারণ মানুষেরই টাকাই বানানো। আর সরকার যদি ভুল করে সেটা নিয়ে অবশ্যই সমালোচনা করতে হবে। কিন্তু রাষ্ট্রবিরোধী কোন কাজ করা যাবেনা। আর যারা যারা মারা গিয়েছে তাদের সুষ্ঠু বিচার চাইতে হবে।

আমাদের মোটিভ হচ্ছে দেশের এই অবস্থায় সোশাল অ্যাওয়ার্নেস তৈরি করা। সো তুমি এবং তোমার পরিচিত যেসব ইনফ্লুয়েন্সার আছে তাদেরকে নিয়ে এই অ্যাওয়ার্নেসটা সোশালি ক্রিয়েট করতে হবে। আমি এসব শুনে উনাকে ডিরেক্ট বললাম, ভাইয়া আমি তো এটা করতে পারবোই না আর যারা আছে তাদেরকে যদি ৫গুন টাকা বেশিও দেওয়া হয়, তাও তারা করবেনা। এটা বিবেক আর ক্যারিয়ারের ব্যাপার। তখন এজেন্সি আমাকে বলে “ আরে ভাই আমরা তো স্টুডেন্ট এর বিপক্ষে পোস্ট দিচ্ছিনা, আচ্ছা তুমি একটা মিটিং ফিক্সড করে দাও, বাকিটা আমি ওদেরকে বুঝিয়ে দিবো। এরপর আমি ওদের সাথে তাল মিলিয়ে হ্যাঁ-ওকে বলে ব্যাপারটা সেখানে শেষ করি।

আপনারাই একবার চিন্তা করে দেখুন এই অবস্থায় কেউ কি স্টুডেন্ট এর পক্ষে ছাড়া ভিডিও বা পোস্ট করবে, পেমেন্ট যতই হোক? যাইহোক এরপর কয়েকজন ছোট ইনফ্লুয়েন্সারদেরকে নিয়ে আমি ওদের সাথে মিটিং করিয়ে দিই। মিটিংয়ে এজেন্সি সবাইকে সবকিছু এক্সপ্লেন করে। মিটিংয়ে সবাই পোস্ট এবং ভিডিও করার আশ্বাস দিলেও মিটিং শেষে কেউ ভিডিও দিতে আর রাজী ছিলোনা। এমনকি অনেকেই টাকা নিয়েছে কিন্তু ভিডিও দেয়নি। এরপর এজেন্সি থেকে আমাকে সবার ভিডিওর জন্য আবার ফোন দেওয়া হলে, আমি ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে আবার যোগাযোগ করি। সবাই আমাকে জানায় এমন পরিস্থিতিতে কেউ ভিডিও বা পোস্ট দিতে পারবেনা। একটা সময় এজেন্সি যখন দেখলো আমার এবং বাকি ইনফ্লুয়েন্সারদের কেউ কিছু করতে রাজী হচ্ছেনা তখন তারা বলে অ্যাটলিস্ট “সরকার যদি ভুল করে সেটা নিয়ে অবশ্যই সমালোচনা করতে হবে। কিন্তু রাষ্ট্রবিরোধী কোন কাজ করা যাবেনা” এই পোস্টটা করো, ভিডিও করার দরকার নাই। একদিকে এতো এতো ছাত্র আর মানুষ মারা যাচ্ছিলো আর অন্যদিকে এজেন্সি আমার সাথে বারবার কন্টাক্ট করার চেষ্টা করছিলো, তখন আমি ডিরেক্ট ওদের সাথে কন্টাক্ট অফ করে দিই।

ছাত্রদের বিপক্ষে যাওয়া, কোন ইনফ্লুয়েন্সারদেরকে হুমকি দিয়ে পোস্ট বা ভিডিও করা এবং ছাত্রবিরোধী কোনো ক্যাম্পেইনের সাথে থাকা, এসবে আমার বিন্দুমাত্র সম্পৃক্ততা নেই। আপনারা যেটা হুমকি দিয়ে ছাত্রদের বিপক্ষে ক্যাম্পেইনের কথা বলছেন সেই ক্যাম্পেইনের ব্যাপারে আমার জিরো পার্সেন্ট আইডিয়াও নেই। আমার মিটিংটা ছিলো শুধু কয়েকজন ছোট ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে কথা বলিয়ে দেওয়া।

এসব ঝামেলার মধ্যে হঠাৎ ডিবি হারুন আমাকে আবার কল দিয়ে বলে “তোমাকে দেখা করতে বলছিলাম, তুমি দেশে আইসা আমার সাথে দেখা করলানা কেন? তোমার নামে যে মামলা হয়েছে এটার একটা ব্যবস্থা তো করতে হবে তাই না?” সে এসব কথা বলে আমাকে আবার তার অফিসে ডাকে। যাওয়ার পর সে আমার সাথে আমার মামলা নিয়ে একটা কথাও বললো না। আমাকে সে বলে তার এক ভিডিও নাকি ভাইরাল হয়েছে, মানুষ নাকি তার ফেইস চেঞ্জ করে ভাইরাল করছে। আমি তখন তার কাছ থেকে ভিডিওটা দেখতে চাই। আমি তখনও জানতাম না তার কি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভিডিও দেখে আমি বুঝতে পারি যে এটা তারই ভিডিও, তারপর সে বলে তার ভিডিও অনলাইন থেকে রিমুভ করে দিতে হবে। আমি তখন তাকে বলি “চাচা আপনি সাইবার সিকিউরিটির সাথে কথা বলেন ওরাই পারবে”। কিন্তু সে বারবার আমাকে ফোর্স করে ভিডিওটা রিমুভ করে দিতে। পরে আমি তাকে বলি এইটা তো রিমুভ করা যাবেনা। এটা বলার সাথে সাথে সে এবার আমার মামলা নিয়ে কথা বলা শুরু করে। আমাকে বলে তোমার নামে তো জঙ্গি মামলা হয়েছে, তোমাকে কিন্তু এই মুহূর্তে অ্যারেস্ট করা যায়। আমাকে সে ইনডাইরেক্টলি হুমকি দেয়। তারপর তাকে দেখানোর জন্য আমি কয়েকজনকে ফোন দিই, তার ভিডিওটা রিমুভ করা যাবে কিনা। কিন্তু সবাই না বলে। এরপর তাকে আমি বলি যে আমি বাসায় গিয়ে একটা ব্যবস্থা করছি।

আপনারা যে কোন সেলিব্রেটিকেই জিজ্ঞাসা করুন, তারাই বলবে, ডিবি হারুনের কাছে যে একবার সাহায্যের জন্য গিয়েছে তাদেরকে সে বিভিন্নভাবে ব্যবহার করেছে। তার ফেমাস হওয়ার একটা নেশা ছিল, সেটা তার পেইজের ভিডিও দেখলেই আপনারা বুঝবেন। যারাই তার কাছে যায়, তাদেরকে ভাত খাইয়ে সেটার ভিডিও করে সে ছেড়ে দেয়।

সে তার ক্ষমতার অপব্যবহার এতো বাজেভাবে করতো যে, আমি এবং আমার এক ইউটিউবার বন্ধুকে দিয়ে সে তার রিসোর্টের প্রমোশনে যেতে বাধ্য করেছিলো। তার রিসোর্টের প্রমোশনে আমরা এতোটাই হেল্পলেস ছিলাম যে, পেমেন্ট পাওয়া তো দূরের কথা, নিজে খরচে, তার দেওয়া তারিখের মধ্যেই নো মেটার হোয়াট শুট করে, তার বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যেই পোস্ট করতে হয়েছিলো। ইভেন প্রায়ই সে আমাকে তার অফিসে ডেকে ভ্লগু করতে বলতো।

আর আল্লাহর রহমতে ছোটবেলা থেকেই যে পরিমাণ টাকা দেখে বড় হইছি আমার টাকার প্রতি কোনো লোভ নাই । উপরে মহান আল্লাহ তায়ালা আছেন, উনি দেখছেন, উনি সাক্ষী আছেন, আমি কি করছি। আল্লাহ যদি মনে করেন আমি কোনো ভুল করছি তাহলে আল্লাহ আমাকে শাস্তি দিবেন। ভয়ে চুপ ছিলাম এটাই আমার সবচেয়ে বড় অপরাধ ছিল । আর সেটার শাস্তি আল্লাহ আমাকে দিচ্ছেন। সেটার জন্য আমি আপনাদের কাছেও ক্ষমা চাচ্ছি ।

আমার শুভাকাঙ্ক্ষী জানে এবং বিশ্বাস করে আমি কেমন। আপনি পাব্লিকলি যখন কিছু করবেন তখন আপনার পক্ষে বিপক্ষে অনেক মানুষ কথা বলবে। কিন্তু বিপক্ষের মানুষগুলো ভালো কাজে চুপ থাকে , আর যখনই কোনো অজুহাত পায় সেটাকেই তিলকে তাল বানিয়ে ফেলে। কথা আগেও হতো, এখনও হচ্ছে, ভবিষ্যতেও হবে, কিন্তু তাই বলে আমি কখনো থামিনি এবং থামবোও না ইনশাহআল্লাহ। সেটার একমাত্র কারণ হলো আমার ওয়েলওইশারদের সমর্থন, এর আগেও থেমে যেতাম কিন্তু তারা আমাকে থামতে দেয়নি এবং আজকেও দিচ্ছেনা।

একটা ব্যাপার বলতেই হয়, নিউজ করেন ঠিক আছে, দেশটা স্বাধীন হয়েছে সবারই কথা বলার অধিকার আছে কিন্তু যাদের আমি চিনিই না তাদের সাথে দয়া করে আমাকে ইনভলড করবেন না । মানুষ আমার ব্যাপারে যা ইচ্ছা তাই বলে বেড়াচ্ছে। আর আমি চাইলে তো অনেকের ব্যাপারে প্রমাণসহ বলতে পারি । কিন্তু আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি `এভরিওয়ান ডিজার্ভস অ্যা সেকেন্ড চান্স।’



আরও খবর