Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম
সিলেট নগরীর বন্দরবাজারে ব্যবসায়ী ও সিএনজি চালকদের মধ্যে সংঘর্ষ আহত- ২৫ তেলের দাম নেমেছে ৭০ ডলারে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে খালেদা জিয়াকে ডিসি নিয়োগের প্রজ্ঞাপন নিয়ে আপত্তি, বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা প্রবাসী রেমিট্যান্স আয়ে সিলেট বিভাগ তৃতীয় স্থানে ভারতের সঙ্গে চলমান প্রকল্প নিয়ে কোনো সংকট নেই বললেন অর্থ উপদেষ্টা শ্রীপুরে মিথ্যা তথ্যে সংবাদ প্রচার, বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন ভারত সিরিজের সম্ভাব্য বাংলাদেশ দল পাকিস্তানের সঙ্গে সংলাপে শর্ত ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেন চালু না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের ঘোষণা বিএনপি নেতা সাইদুর রহমান বাচ্চু

অনুপ্রবেশের দায়ে মালয়েশিয়ায় ২০ বাংলাদেশি আটক

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৩২০জন দেখেছেন

Image

প্রবাস ডেস্ক : মালয়েশিয়ায় অনুপ্রবেশের দায়ে একটি বাস টার্মিনাল থেকে ২০ বাংলাদেশিসহ ৩৬ জনকে আটক করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ। ৩০ আগস্ট বিকেলে এক অভিযানে তাদের আটক করা হয়।

অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক রাসলিন জুসোহ বলেছেন, আটকদের মধ্যে ৩২ জন পুরুষ ও চারজন নারী রয়েছেন।

রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, এই বিদেশিরা কোটা বাহরু এক্সপ্রেস বাস স্টেশন থেকে কুয়ালালামপুরে এসেছেন। তারা অবৈধভাবে দেশে প্রবেশ করেছে বলে আমরা মনে করছি। খবর দি স্টার।

দাতুক রাসলিন জুসোহ বলেন, অভিযানে অপারেশন টিম ইস্ট কোস্ট হাইওয়েতে এসব বিদেশি নাগরিককে বহনকারী তিনটি পৃথক এক্সপ্রেস বাসকে অনুসরণ করে। পরবর্তীতে একটি বাস থেকে তাদের আটক করা হয়। আটকদের মধ্যে ২০ জন বাংলাদেশি এবং ১৬ জন মিয়ানমারের নাগরিক রয়েছেন।

তিনি বলেন, আটক ব্যক্তিদের পাসপোর্ট পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, তাদের কারো পাসপোর্টে কোনো বৈধ ইমিগ্রেশন বিভাগের স্ট্যাম্প ছিল না। এমনকি দেশটিতে প্রবেশের কোনো ট্রাভেল ডকুমেন্ট ছিল না। এদের কয়েকজনের পাসপোর্টের অতীত রেকর্ডে দেখা গেছে, তারা মালয়েশিয়ায় কালো তালিকাভুক্ত ছিলেন।

অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক জানান, মানবপাচার চক্রের সদস্যরা অবৈধ পথে চোরাচালানের আগে প্রতিবেশী দেশগুলো দিয়ে তাদের নিজ দেশ থেকে মালয়েশিয়ায় নিয়ে আসে। এরপর অভিবাসন বিভাগের চোখকে ফাঁকি দিয়ে গণপরিবহন ব্যবহার করে বিভিন্ন রাজ্যে পাঠিয়ে তাদের অবৈধভাবে কাজ দেওয়া হয়।

মানবপাচার চক্রের সদস্যরা বিদেশিদের কাছে থেকে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের জন্য ১০ হাজার রিঙ্গিত করে নিয়েছে বলেও জানান তিনি।


আরও খবর



নতুন ছবির ঘোষণা দিলেন রাজকুমার রাও

প্রকাশিত:সোমবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫৩জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক : বক্স অফিসে সাফল্যের জোয়ার এসেছে ‌‘স্ত্রী ২’-এর। অমর কৌশিক পরিচালিত এই ছবির বদৌলতে দর্শকমহলে জনপ্রিয়তা বেড়েছে এর অভিনেতা-অভিনেত্রীদেরও। ‘স্ত্রী’-এর থেকেও সাফল্য পেয়েছে এর সিক্যুয়েল। সেই সঙ্গে আরও একবার দর্শকের নজর কেড়েছেন অভিনেতা রাজকুমার রাও।

‘ভিকি’র চরিত্রে তার অভিনয় মন ছুঁয়ে গিয়েছে অনুরাগীদের। ‘স্ত্রী ২’ এর রেশ কাটতে না কাটতেই আবারও নিজেকে নতুন অবতারে হাজির করলেন রাজকুমার।  নিজের জন্মদিনেই অর্থাৎ ৩১ আগস্ট নতুন ছবির ঘোষণা করলেন অভিনেতা। সঙ্গে ভাগ করে নিলেন ছবিতে তার প্রথম ঝলকও। পুলকিতের পরিচালনায় আসছে ভরপুর অ্যাকশনে মোড়া থ্রিলার ছবি ‘মালিক’। যার মুখ্য চরিত্রে থাকছেন রাজকুমার।

অভিনেতার ভাগ করে নেওয়া ওই পোস্টারে দেখা যাচ্ছে, একটি পুলিশের জিপের উপর দাঁড়িয়ে রয়েছেন তিনি। হাতে বন্দুক। তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে কিছুটা আঁচ পাওয়া যাচ্ছে তার অভিনীত চরিত্রের গভীরতার। এই পোস্টারটির ক্যাপশনে রাজকুমার লেখেন, ‘মালিকের দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগত, শুটিং ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে।

আশাকরি খুব তাড়াতাড়ি দেখা হবে।’ তার এই পোস্ট দেখে আরও একবার তাকে ভালবাসায় ভরিয়ে দিয়েছেন নেটিজেনরা। সেই সঙ্গে অনেকে লিখেছেন, ‘ভিকি’র রেশ কাটিয়ে এমন এক ধামাকাদার চরিত্রে রাজকুমারকে দেখার জন্য তারা উৎসাহিত। অভিনেতার স্ত্রী পত্রলেখাও ওই পোস্টের মন্তব্যে স্বামীকে বাহবা জানিয়েছেন। 


আরও খবর

আফ্রিদিকে হুমকি দিতেন ডিবি হারুন

বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪




সাকিবকে ক্রিকেট থেকে বাদ দিয়ে দেশে ফেরাতে লিগ্যাল নোটিশ

প্রকাশিত:শনিবার ২৪ আগস্ট 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫৩জন দেখেছেন

Image

 


স্টাফ রিপোর্টারঃ


হত্যা মামলার আসামি ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে জাতীয় দল থেকে বাদ দিতে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। 


বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) কর্তৃপক্ষকে এ লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। সেইসঙ্গে হত্যা মামলার তদন্তের স্বার্থে সাকিবকে দেশে ফিরিয়ে আনতে বলা হয়েছে নোটিশে। 


শনিবার (২৪ আগস্ট) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সজীব মাহমুদ আলম এ নোটিশ পাঠান।



সুপ্রিম কোর্টের এই আইনজীবী বলেন, 'সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে যেহেতু ক্রিমিনাল মামলা রেকর্ড হয়েছে তাই তিনি আইসিসির আইন অনুযায়ী জাতীয় ক্রিকেট দলে থাকতে পারেন না। তাকে ক্রিকেট দল থেকে অবিলম্বে অপসারণ করা প্রয়োজন।'


এর আগে রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় গার্মেন্টসকর্মী রুবেল হত্যার ঘটনায় সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় দলের ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে ২২ আগস্ট আদাবর থানায় মামলা করা হয়।



হত্যার নির্দেশদাতা হিসেবে মামলার ২৮ নম্বর এজাহার নামীয় আসামি করা হয়েছে সাকিবকে। গার্মেন্টসকর্মী রুবেলের বাবা রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেছন।


মামলার এজাহারে বাদী অভিযোগ করে বলেন, গত ৫ আগস্ট রুবেল আদাবরের রিংরোডে প্রতিবাদী মিছিলে অংশ নেয়। এ সময় আসামিদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ নির্দেশ, প্ররোচনা, সাহায্য, সহযোগিতা ও প্রত্যক্ষ মদদে কেউ মিছিলে গুলি ছুড়ে। 


বুকে ও পেটে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় রুবেলকে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসারত অবস্থায় ৭ আগস্ট মারা যান।



আরও খবর

কানপুরেই হবে ভারত–বাংলাদেশ দ্বিতীয় টেস্ট

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




প্রত্যাহার হচ্ছে জামায়াত নিষিদ্ধের আইন

প্রকাশিত:সোমবার ২৬ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫৬জন দেখেছেন

Image



স্টাফ রিপোর্টারঃ


জামায়াত নিষিদ্ধের সরকারি আদেশ প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন দলটির কৌসুলি অ্যাডভোকেট মো. শিশির মনির।


 তিনি বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলেছি। মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। 


 সোমবার (২৬ আগস্ট) যেহেতু সরকারি ছুটি, সেজন্য কাল মঙ্গলবার এই নিষিদ্ধের আদেশ প্রত্যাহার হচ্ছে বলে আশা রাখছি।



শিশির মনির বলেন, কেন জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হলো সেটা আমরা জানি না। মনে করছি, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে দলটিকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। 


কারণ ফ্যাসিবাদী এই সরকারের বিরুদ্ধে দেশের ছাত্র-জনতা আন্দোলন করেছে। জামায়াতে ইসলামীও সহযোগী শক্তি হিসাবে ভূমিকা রেখেছে। ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের ক্ষেত্রে দলটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।


তিনি বলেন, জামায়াত নিষিদ্ধের আদেশ প্রত্যাহারের পরই দলটি নিবন্ধন ফিরে পেতে আপিল বিভাগে মামলা পুনরুজ্জীবনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে।



আরও খবর

নগরভবনে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম সভা

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




আবারও ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

প্রকাশিত:বুধবার ১৪ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৮৪জন দেখেছেন

Image



স্টাফ রিপোর্টারঃ


বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আবারও ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। সদ্য যে সরকারের পতন হয়েছে তাদের শাসকগোষ্ঠী বিভিন্ন ড্রামা  সাজিয়ে সীমান্ত দিয়ে সংখ্যালঘু হিন্দু পরিবার ভারত যাওয়া প্রচার করেছে।


কয়েকদিন আগে বালিয়াডাঙ্গী দিয়ে ৩০০ থেকে ৪০০ মানুষ চলে যাচ্ছিলেন ভারতে। তারা একসঙ্গে জড়ো হয়েছিলেন। প্রশাসনের কাছ থেকে বিভিন্ন গোয়েন্দার মাধ্যমে তারা পরিষ্কার বলেছেন যে, এটি একটি নাটক।


বুধবার সকালে ঠাকুরগাঁওয়ে তার পৈত্রিক বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।


ফখরুল বলেন, তাদের কারও সঙ্গে তাদের স্ত্রী কন্যা সন্তান কেউ নেই। তারা গিয়ে বলছে যে তারা চলে যাচ্ছে। এটা একটি নাটক এবং ওপারে ধারণা দেওয়া  তারা এখানে নির্যাতিত হচ্ছে, তারা এই দেশে থাকতে পারবে না। 


তিনি বলেন, আপনারা দেখেছেন আমাদের দল এসব ঘটনাকে প্রতিহত করার জন্য জেলায় নেতাকর্মীরা ছুটে বেরিয়েছে। সেই কাজটি করে যাচ্ছে। আমাদের সুস্পষ্ট নির্দেশনা আছে। যদি প্রমাণ করা যায় এখানে আমাদের দলের কোন লোকজন জড়িত আছে। আমি ডিসি সাহেবকে বলেছি এসপিকে বলেছি আপনারা সব ব্যবস্থা নেবেন।


তিনি আরও বলেন, আমাদের দলের পক্ষ থেকে আমরা সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিব। ইতিমধ্যেই আমাদের এখানে একজনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে (জেলা ছাত্রদলের নেতা অহিদুল ইসলাম)। 


বিএনপি মহাসচিব সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনাদের কাছে আমরা  সহযোগিতা চাই, আপনারা দায়িত্বশীল নাগরিক হিসাবে মিথ্যা নিউজ যেন না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন। তাদের পলিটিক্যাল এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার জন্য যেন আপনাদেরকে ব্যবহার করতে না পারে। একই সঙ্গে মানুষকে যেন ব্যবহার করতে না পারে। 


মির্জা ফখরুল বলেন, আমি আপনাদের মাধ্যমে এখানকার সনাতন ধর্মের মানুষ আছেন, তাদের অনুরোধ করবো আপনার গুজবে কান দেবেন না। প্রভাবিত হবেন না। আমরা সবসময় আপনাদের পাশে আছি। 


এখানে যেন সৌহার্দ্য বিনষ্ট না হয়। কোন ধরনের বিশৃঙ্খলা যেন না হয়, সেই দায়িত্ব আমাদের। সেই দায়িত্ব আমরা নিয়েছি।’ 


আরও খবর

নগরভবনে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম সভা

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




মসজিদের বিশেষ আদব ও শিষ্টাচার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৩৮জন দেখেছেন

Image

নামাজ মুমিন কাফিরের মধ্যে পার্থক্যকারী একটি ইবাদত। আর এই ইবাদত পালনের অন্যতম স্থান হলো মসজিদ। যা পৃথিবীর মধ্যে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে পছন্দের জায়গা। এ বিষয়ে  নবীজি (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম জায়গা মসজিদ, আর সর্বনিকৃষ্ট জায়গা বাজার’(মুসলিম, হাদিস : ৬৭১। মসজিদের আদব মসজিদে প্রবেশকালে বিসমিল্লাহ, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর দরুদ হাদিসে বর্ণিত মসজিদে প্রবেশের দোয়া পড়া (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৬৫) ডান পা দিয়ে প্রবেশ করতে হয় মসজিদে।  । এছাড়াও মসজিদে প্রবেশের আরও কিছু আদব রয়েছে। যেমন, অজু অবস্থায় মসজিদে প্রবেশ করা, কাঁচা পেঁয়াজ-রসুন, বিড়ি-সিগারেট দুর্গন্ধযুক্ত দ্রব্য খেয়ে মসজিদে না আসা। মসজিদে ধীর-স্থিরতার সঙ্গে গমন করা উচিত, তাড়াহুড়া করে দৌড়ে যাওয়া ঠিক নয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা নামাজে অবশ্যই ধীর-স্থিরতার সঙ্গে আসবে। যতটুকু পাবে, আদায় করবে। আর যতটুকু ছুটে যাবে, পূর্ণ করবে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬০৯) মসজিদে প্রবেশকারী দুই রাকাততাহিয়্যাতুল মসজিদআদায় করবে। মসজিদে দুনিয়াবি কথাবার্তা গল্পগুজব না করা। কারণ মসজিদ নিছক ইবাদতের জায়গা। নিজের পোশাক থেকে উত্তম পোশাক পরিধান করা। মসজিদকে নিছক নামাজের স্থান না বানিয়ে তাওহিদ প্রতিষ্ঠাসহ আদব রক্ষা করে অন্যান্য ধর্মীয় কার্যকলাপ চালিয়ে যাওয়া। সর্বদা মসজিদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা। নিছক খাদেম মুয়াজ্জিনের কাজ না ভেবে যথাসম্ভব মহতী এই কাজে নিজে শরিক হওয়া। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আমার উম্মতের সওয়াব (ইবাদতের প্রতিদান) আমার সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে, এমনকি কোনো ব্যক্তি কর্তৃক মসজিদ থেকে ময়লা-আবর্জনা দূর করার সওয়াবও (যা আমার দৃষ্টিতে সব চেয়ে পুণ্যের কাজ)’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৬১) মসজিদে যত্রতত্র থুথু ফেলা নিষিদ্ধ। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, মসজিদে থুথু ফেলা গুনাহের কাজ, আর তার কাফফারা হচ্ছে তা মুছে ফেলা। (বুখারি, হাদিস : ৪১৫) মসজিদে কাউকে উচ্চৈঃস্বরে ডাকাডাকি না করা। প্রয়োজনে ইশারার মাধ্যমে সংশোধন করা। মসজিদে বেশি থেকে বেশি সময় দেওয়া। ক্ষেত্রে নামাজের ওয়াক্তগুলোতে সবার আগে আসার চেষ্টা করা। মসজিদে হেঁটে আসা। নবীজি (সা.) বলেন, আমি কি তোমাদের এমন বস্তুর সন্ধান দেব না, যা দ্বারা আল্লাহ তাআলা গুনাহ মিটিয়ে দেবেন এবং মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেবেন? তাহলো কষ্টকর অবস্থায়ও পূর্ণরূপে অজু করা, মসজিদের দিকে বেশি পদচারণ এবং এক সালাতের পর অন্য সালাতের জন্য অপেক্ষা করা। (মুসলিম, হাদিস : ২৫১) মসজিদে অবস্থানরত সময় জিকির, তাসবিহ-তাহলিলের মাধ্যমে পার করা। মসজিদে থাকা অবস্থায় আযান হলে নামাজ আদায় করে বের হওয়া। মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় প্রবেশ করার মতো বিসমিল্লাহ, নবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ দোয়া পড়া এবং বাম পা দিয়ে বের হওয়া।। আর এই ইবাদত পালনের অন্যতম স্থান হলো মসজিদ, যা পৃথিবীর মধ্যে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে পছন্দের জায়গা। নবীজি (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম জায়গা মসজিদ, আর সর্বনিকৃষ্ট জায়গা বাজার।’(মুসলিম, হাদিস : ৬৭১মসজিদের আদব মসজিদে প্রবেশকালে বিসমিল্লাহ, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর দরুদ হাদিসে বর্ণিত মসজিদে প্রবেশের দোয়া পড়া। (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৬৫) ডান পা দিয়ে প্রবেশ করা। ইতিকাফের নিয়তে প্রবেশ করা। অজু অবস্থায় মসজিদে প্রবেশ করা। কাঁচা পেঁয়াজ-রসুন, বিড়ি-সিগারেট দুর্গন্ধযুক্ত দ্রব্য খেয়ে মসজিদে না আসা। মসজিদে ধীর-স্থিরতার সঙ্গে গমন করা উচিত, তাড়াহুড়া করে দৌড়ে যাওয়া ঠিক নয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা নামাজে অবশ্যই ধীর-স্থিরতার সঙ্গে আসবে। যতটুকু পাবে, আদায় করবে। আর যতটুকু ছুটে যাবে, পূর্ণ করবে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬০৯) মসজিদে প্রবেশকারী দুই রাকাততাহিয়্যাতুল মসজিদআদায় করবে। মসজিদে দুনিয়াবি কথাবার্তা গল্পগুজব না করা। কারণ মসজিদ নিছক ইবাদতের জায়গা। নিজের পোশাক থেকে উত্তম পোশাক পরিধান করা। মসজিদকে নিছক নামাজের স্থান না বানিয়ে তাওহিদ প্রতিষ্ঠাসহ আদব রক্ষা করে অন্যান্য ধর্মীয় কার্যকলাপ চালিয়ে যাওয়া। সর্বদা মসজিদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা। নিছক খাদেম মুয়াজ্জিনের কাজ না ভেবে যথাসম্ভব মহতী এই কাজে নিজে শরিক হওয়া। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আমার উম্মতের সওয়াব (ইবাদতের প্রতিদান) আমার সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে, এমনকি কোনো ব্যক্তি কর্তৃক মসজিদ থেকে ময়লা-আবর্জনা দূর করার সওয়াবও (যা আমার দৃষ্টিতে সব চেয়ে পুণ্যের কাজ)’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৬১) মসজিদে যত্রতত্র থুথু ফেলা নিষিদ্ধ। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, মসজিদে থুথু ফেলা গুনাহের কাজ, আর তার কাফফারা হচ্ছে তা মুছে ফেলা। (বুখারি, হাদিস : ৪১৫) মসজিদে কাউকে উচ্চৈঃস্বরে ডাকাডাকি না করা। প্রয়োজনে ইশারার মাধ্যমে সংশোধন করা। মসজিদে বেশি থেকে বেশি সময় দেওয়া। ক্ষেত্রে নামাজের ওয়াক্তগুলোতে সবার আগে আসার চেষ্টা করা। মসজিদে হেঁটে আসা। নবীজি (সা.) বলেন, আমি কি তোমাদের এমন বস্তুর সন্ধান দেব না, যা দ্বারা আল্লাহ তাআলা গুনাহ মিটিয়ে দেবেন এবং মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেবেন? তাহলো কষ্টকর অবস্থায়ও পূর্ণরূপে অজু করা, মসজিদের দিকে বেশি পদচারণ এবং এক সালাতের পর অন্য সালাতের জন্য অপেক্ষা করা। (মুসলিম, হাদিস : ২৫১) মসজিদে অবস্থানরত সময় জিকির, তাসবিহ-তাহলিলের মাধ্যমে পার করা। মসজিদে থাকা অবস্থায় আযান হলে নামাজ আদায় করে বের হওয়া। মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় প্রবেশ করার মতো বিসমিল্লাহ, নবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ দোয়া পড়া এবং বাম পা দিয়ে বের হওয়া।


আরও খবর