Logo
আজঃ শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

লালপুরে কৃষি জমির শ্রেণী পরিবর্তন করে পুকুর কাটা বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৩৭৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক 

   নাটোরের লালপুরে কৃষি জমির শ্রেণী পরিবর্তন ও অবৈধ ভাবে পুকুর কাটা বন্ধের  দাবিতে মানববন্ধন , বিক্ষোভ করেছে ভুমিহীনরা।
ভুমিহীন সংগঠনের আয়োজনে সোমবার ( ১০ জুন ) লালপুরের আড়বাব ইউনিয়ন পরিষদের সামনে লালপুর ভূমিহীন আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সদস্য রায়হান কবিরের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন লালপুর ভূমিহীন আঞ্চলিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক আমিনউদ্দিন ,প্রচার সম্পাদক তুহিন আলি , বাগাতিপাড়া ভূমিহীন আঞ্চলিক কমিটির ইসমাইল হোসেন, লালপুর ভূমিহীন জেন্ডার সহিংসতা মনিটরিং কমিটির আহ্বায়ক জামেনা বেগম , নিজেরা করি বাগাতিপাড়া অঞ্চল সমন্বয়ক জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ ।
জামেনা বেগম বলেন, মাছে ভাতে বাঙালি , ভাত যদি না থাকে মাছ দিয়ে কি হবে। জমির শ্রেণী পরিবর্তন করে অবৈধভাবে পুকুর কাটা হচ্ছে। এদিকে যেমন আবাদি জমি নষ্ট হচ্ছে আবার আমরা রাতে ঘুমাতে পারছি না ,গাড়ির শব্দের কারণে ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার অসুবিধা হচ্ছে।রাতের অন্ধকারে পুকুর কাটা বন্ধ করতে প্রশাসন ও সর্বসাধারণের কামনা করেন।

আরও খবর

বাফলার বিলে সাদা শাপলার সমারোহ

শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪




এবার দুরন্ত ফিচার্সের বাইক আনছে বিএমডব্লিউ

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৫৪জন দেখেছেন

Image

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক : বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল গাড়ি সংস্থা বিএমডব্লিউ। চার চাকার পাশাপাশি দুই চাকার যান বাজারে এনেছে সংস্থা। সবশেষ বৈদ্যুতিক স্কুটার এনেছে সংস্থা। এবার নতুন বাইক বাজারে আনছে তারা। অসংখ্য ফিচারের সুবিধা পাবেন এই বাইকে। সংস্থার নতুন বাইক হচ্ছে বিএমডাব্লিউ এফ ৯০০ জিএস। দুটি মডেল আসছে এই বাইকের। আরেকটি মডেল হচ্ছে বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস অ্যাডভেঞ্চার।

বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস এবং বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস অ্যাডভেঞ্চার উভয়ই একটি ৮৯৫ সিসির টু-ইন সিলিন্ডার লাইন ইঞ্জিন রয়েছে। এই ইঞ্জিনটি ৮৫০০ আরপিএমে ১০৩ বিএইচপি শক্তি উৎপন্ন করে। অন্যদিকে ৬৭৫০ আরপিএমে এই বাইকে ৯৩ এনএম টর্ক উৎপন্ন হবে। ইঞ্জিনের পাশাপাশি এই বাইকে রাখা হয়েছে একটি ৬ স্পিডের ইউনিট গিয়ার বক্স। স্ট্যান্ডার্ড এফ ৯০০ জিএস অফ-রোড রাইডিংয়ের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। যেখানে থাকবে নূন্যতম র্যালি-স্টাইল বডিওয়ার্ক এবং ২২৬ কেজি ওজনের কার্ব ও একটি ছোট ১৪.৫ লিটার ফুয়েল ট্যাঙ্ক। অন্যদিকে অ্যাডভেঞ্চার মডেলে একটি বড় ২৩ লিটারের জ্বালানি ট্যাঙ্ক এবং বড় আসন পাবেন। উভয় মডেলই বিএমডব্লিউর স্ট্যান্ডার্ড ফিচারের সঙ্গে সজ্জিত, যার মধ্যে রয়েছে একাধিক রাইডিং এবং পাওয়ার মোড, ট্র্যাকশন কন্ট্রোল, এবিএস, একটি দ্বি-দিকনির্দেশক কুইক শিফটার এবং একটি ৬.৫ ইঞ্চির টিএফটি টাচস্ক্রিন থাকছে, যা কেবল বাইক সম্পর্কিত সব তথ্যই দেবে না বরং নেভিগেশনের ফিচার্সও দেবে। এই অত্যাধুনিক জিএস মডেল দুটি স্ট্যান্ডার্ড রাইডিং মোড রেইন ও রোড সহ আনা হয়েছে।

এর সঙ্গে বাইকটিতে ডায়নামিক ট্রাকশন কন্ট্রোল এবং একটি ডায়নামিক ব্রেক লাইটও লাগানো হয়েছে। বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস সাও পাওলো ইয়েলো এবং একটি স্পোর্টি জিএস ট্রফি ভ্যারিয়ান্ট অফ হোয়াইট ও রেসিং ব্লু মেটাল এই তিন রঙে বাজারে আসে। আর অন্যদিকে জিএস অ্যাডভেঞ্চার ভ্যারিয়ান্টটি ব্ল্যাক স্টর্ম এবং হোয়াইট অ্যালুমিনিয়াম ম্যাট কালারের সঙ্গে বাজারে আসে। বর্তমানে বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএসএর এক্স শোরুম দাম ভারতে ১৩ লাখ ৭৫ হাজার রুপি। বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস অ্যাডভেঞ্চারের এক্স শোরুম দাম ১৪ লাখ ৭৫ হাজার রুপি।


আরও খবর

গুগল ড্রাইভ খালি করার কৌশল

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




সবজি পরিবহনের ক্যারেটে করে গাঁজা পরিবহন

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৭জন দেখেছেন

Image

ডেস্ক রিপোর্ট : র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। র‌্যাব নিয়মিত জঙ্গী, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, অস্ত্রধারী অপরাধী, ছিনতাইকারীসহ মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে আসছে। “চলো যাই যুদ্ধে, মাদকের বিরুদ্ধে” ¯স্লোগানকে সামনে রেখে মাদক নির্মূলে র‌্যাব মাদক বিরোধী অভিযান অব্যাহত রেখেছে।

এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ খ্রিঃ তারিখ র‌্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, কতিপয় মাদক ব্যবসায়ী একটি মাদকদ্রব্যের বড় চালান নিয়ে পিকআপ যোগে এবং মোটরসাইকেল দিয়ে স্কট করে রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে মুন্সিগঞ্জের উদ্দেশ্যে রওনা করেছে। উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-১০ এর আভিযানিক দলটি একই তারিখ আনুমানিক সকাল ১০:১০ ঘটিকায় ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ থানাধীন ইকুরিয়া এলাকায় ঢাকা-মাওয়াগামী রাস্তায় একটি অস্থায়ী চেকপোস্ট স্থাপন করে। তার কিছুক্ষণ পর আনুমানিক সকাল ১১:০০ ঘটিকায় একটি দ্রুতগামী মোটরসাইকেল ও একটি পিকআপ উল্লেখিত র‌্যাবের চেক পোষ্টের সামনে পৌছালে উপস্থিত র‌্যাব সদস্যরা মোটরসাইকেল ও পিকআপটি থামিয়ে মোটরসাইকেল ও পিকআপে থাকা ০৪ জন আরোহিকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে তারা তাদের কাছে মাদকদ্রব্য আছে বলে স্বীকার করে। অতঃপর উক্ত চেক পোস্টে কর্তব্যরত র‌্যাব সদস্যরা বিধি মোতাবেক উক্ত পিকআপটি তল্লাশি করে এবং আসামীদের দেখানো ও বের করে দেওয়া পিকআপের পিছনের ডালার উপর বিশেষ কৌশলে রক্ষিত সবজি বহনের কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিকের ক্যারেটের ভিতর হতে আনুমানিক ১৫,০০,০০০/- (পনেরো লক্ষ) টাকা মূল্যমানের ৫০ (পঞ্চাঁশ) কেজি গাঁজাসহ ০৪ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত আসামীদের নাম ১। মো. আব্দুল মালেক (৩২), পিতা-মৃত এয়াজ উদ্দিন, সাং-ফতেহজংপুর, কাচারীপাড়া, থানা-চিরিরবন্দর, জেলা-দিনাজপুর, ২। মো. জাহাঙ্গীর আলম (৪০), পিতা-মো. ছেরাব উদ্দিন, সাং-ফতেহজংপুর, কাচারীপাড়া, থানা-চিরিরবন্দর, জেলা-দিনাজপুর, ৩। মো. ফখরুল ইসলাম (৪৩), পিতা-মৃত আব্দুল লতিফ, সাং-কুন্দারগোড়া, থানা-সদর দক্ষিণ, জেলা-কুমিল্লা ও ৪। মো. নজরুল ইসলাম @ নজির (৫৫), পিতা-মৃত আমির হোসেন, সাং-কুন্দারগোড়া, থানা-সদর দক্ষিণ, জেলা-কুমিল্লা বলে জানা যায়। এ সময় তাদের নিকট থেকে মাদক বহনে ব্যবহৃত ০১টি পিকআপ, ০১টি মোটরসাইকেল, ৫৫টি প্লাস্টিকের ক্যারেট, ০৫টি কাঁধব্যাগ, ০৫টি মোবাইল ফোন ও নগদ- ৪,৩৫০/- টাকা জব্দ করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, গ্রেফতারকৃত আসামীরা পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী। তারা বেশ কিছুদিন যাবৎ দেশের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা হতে গাঁজাসহ অন্যান্য মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে ঢাকার কেরাণীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করে আসছিল।

গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে একটি মাদক মামলা রুজু করতঃ সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



সৃজিত-মিথিলার বিচ্ছেদের গুঞ্জন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ১০৫জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: কেউ কেউ বলেন দূরত্ব ভালোবাসা বাড়ায়। আবার অনেকের মতে, দূরত্ব নাকি বিচ্ছেদের বাহানা খোঁজে। গুঞ্জন উঠেছে, এমনটাই নাকি হতে যাচ্ছে মিথিলা-সৃজিতের ক্ষেত্রে। কেননা গত সোমবার ছিল সৃজিতের জন্মদিন। এদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় বহুজনের শুভেচ্ছায় সিক্ত হয়েছেন সৃজিত। তবে শুভেচ্ছা জানাননি স্ত্রী মিথিলা। আর তাতেই আলোচনায় এসেছে তাদের সম্পর্কের অবনতির খবর। ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য। বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা ও টালিগঞ্জের গুণী নির্মাতা সৃজিত মুখার্জির প্রেমের গল্প দুই বাংলায় ছিল আলোচনার তুঙ্গে। যদিও প্রেমের ব্যাপারে সেসময় কেউই মুখ খোলেননি তারা। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতাও করেছিলেন গোপনে। কলকাতায় বিয়ে করেন সৃজিত ও মিথিলা। যদিও গোপন রাখতে চাইলেও বিষয়টি শেষ পর্যন্ত গোপন রাখা সম্ভব হয়নি। ভারতীয় গণমাধ্যমের সংবাদকর্মীরা হাজির হন বাড়ির সামনে। একপর্যায়ে সৃজিত সামনে এসে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন। এদিকে সময় যত গড়াচ্ছে দুজনের বিচ্ছেদের গুঞ্জনও প্রবল হচ্ছে। সৃজিত ও মিথিলা নিজেদের কাজ নিয়ে ব্যস্ত। তাদের আগের মতো ঘনিষ্ঠভাবে আর দেখা যায় না। বিয়ের পর মেয়ে আইরাকে নিয়ে কলকাতাতেই থাকছিলেন মিথিলা। বছরখানেক পর মেয়েকে নিয়ে দেশে ফেরেন মিথিলা। ভর্তি করিয়েছেন বাংলাদেশের এক স্কুলে। কাজের সূত্রে কখনো আফ্রিকার তানজানিয়া তো কখনো ইউরোপে থাকেন মিথিলা। সময়-সুযোগ পেলে স্বল্প দিনের জন্য ফেরেন কলকাতায়। দুজনের এই দূরত্বের কারণেই সৃজিত-মিথিলার দাম্পত্য নিয়ে ফিসফিসানির শেষ নেই। যদিও বিয়ের পর থেকেই সৃজিত-মিথিলার ডিভোর্সের গুঞ্জন চলমান। তবে এর আগে বিচ্ছেদের গুঞ্জন উড়িয়ে দিয়েছিলেন মিথিলা। মিথিলা-সৃজিতের পরিচয় হয় সংগীতশিল্পী অর্ণবের একটি মিউজিক ভিডিওতে কাজের মাধ্যমে। সেখান থেকেই বন্ধুত্ব, তারপর প্রেম। সৃজিতের সঙ্গে বিয়ের আগে জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী তাহসানের সঙ্গে মিথিলার বিয়ে হয় ২০০৬ সালের ৩ আগস্ট। তাদের বিচ্ছেদ হয় ২০১৭ সালের জুলাইয়ে। দীর্ঘদিনের প্রেমের গুঞ্জন সত্য করে ২০১৯ সালের ৬ ডিসেম্বর বিয়ে করেছিলেন মিথিলা-সৃজিত।


আরও খবর

সরকারের উপদেষ্টা হতে চান ফারুকী

রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪

ফ্লপ চঞ্চলের ‘পদাতিক’

শনিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৪




শেখ হাসিনার প্রসঙ্গে কূটনৈতিক উপায়ে কাজ করবেন জয়শঙ্কর

প্রকাশিত:রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৯ অক্টোবর ২০২৪ | ১৩২জন দেখেছেন

Image

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত পাঠানোর (প্রত্যর্পণ) বিষয়ে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে প্রশ্ন করা হয়েছে। জবাবে তিনি বলেছেন, তাঁরা বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে কাজ করছেন। এটি তাঁরা কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে করেন।

স্থানীয় সময় গত মঙ্গলবার জার্মানির বার্লিনে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে করা প্রশ্নের জবাবে জয়শঙ্কর এ কথা বলেন। জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবকের সঙ্গে বৈঠকের পর এই যৌথ সংবাদ সম্মেলন করা হয়।সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিক ভারতে আশ্রয় নেওয়া বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত পাঠানোর বিষয়ে প্রশ্ন করেন। বলেন, বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ বলছে, তারা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ চাইবে। ভারত কি এমন অনুরোধ বিবেচনা করবে?

জয়শঙ্কর বলেন, ‘আপনারা জানেন, বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তন হয়েছে। আমরা স্পষ্টতই এই সরকারের সঙ্গে কাজ করছি। এটি আমরা কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে করি, গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে নয়।’

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যান শেখ হাসিনা। তিনি এখন ভারতে অবস্থান করছেন।


আরও খবর



ভারতে কি আদৌ ইলিশ রপ্তানি হবে?

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে এবার ভারতে ইলিশ রপ্তানি হচ্ছে কি না, তা এখনো নিশ্চিত নয়। ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়ে থাকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তার আগে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে এ ব্যাপারে সুপারিশ আসতে হয়।

আগামী ৮ অক্টোবর দুর্গাপূজা শুরু হচ্ছে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এখনো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে কোনো সুপারিশ করেনি। সুপারিশ পেলে রপ্তানিকারকদের নাম ও রপ্তানির পরিমাণ উল্লেখ করে প্রজ্ঞাপন জারি করবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বা জিআই পণ্য হিসেবে ২০১৭ সাল থেকে স্বীকৃত ইলিশ। টানা পাঁচ বছর ধরে ভারতে ইলিশ রপ্তানি করে আসছে বাংলাদেশ। যদিও ২০১২ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত রপ্তানি বন্ধ ছিল। ২০১৯ থেকে ভারতে আবার ইলিশ রপ্তানি চালু হয়। প্রায় প্রতিবছর দুর্গাপূজা উপলক্ষে পাঁচ হাজার টন ইলিশের চাহিদার কথা জানিয়ে থাকেন ভারতের কলকাতার ব্যবসায়ীরা।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, কলকাতা ফিশ ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন সম্প্রতি কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশনে দুর্গাপূজা উপলক্ষে ইলিশ চেয়ে আবেদন করেছে। পরে উপহাইকমিশন বিষয়টি বাণিজ্য ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছে।

এর আগে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার তিন দিনের মাথায় গত ১১ আগস্ট মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আক্তার সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, ‘আমরা ক্ষমা চাচ্ছি। ভারতে কোনো ইলিশ পাঠাতে পারব না। এটা দামি মাছ। আমরা দেখেছি যে আমাদের দেশের মানুষই ইলিশ খেতে পারে না। কারণ, সব ভারতে পাঠানো হয়।’

এর পর থেকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে কোনো কাজ করেনি বলে জানা গেছে।

বাংলাদেশ হিমায়িত খাদ্য রপ্তানিকারক সমিতি সূত্রে জানা গেছে, দেশে বছরে সাড়ে পাঁচ থেকে ছয় লাখ টন ইলিশ উৎপাদিত হয়। তা থেকে রপ্তানি যেটুকু হয়, তা খুবই সামান্য। এ কারণে দাম ও সরবরাহে খুব একটা প্রভাব পড়ে না বাজারে। মাঝখান থেকে আয় হয় ২০০ থেকে ৩০০ কোটি টাকার সমান বৈদেশিক মুদ্রা।




আরও খবর