Logo
আজঃ শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

ডিসি নিয়োগের প্রজ্ঞাপন নিয়ে আপত্তি, বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা

প্রকাশিত:বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ১১০জন দেখেছেন

Image

দেশের ৫৯ জেলায় নতুন করে জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এ নিয়ে ঘোর আপত্তি জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বঞ্চিত 'বিএনপিপন্থি' হিসেবে পরিচিত কর্মকর্তারা। তাদের আপত্তির মুখে ডিসি নিয়োগের প্রজ্ঞাপন বাতিল হতে পারে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।এদিকে, আজ বেলা ১১টায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সদ্য নিয়োগ পাওয়া ডিসিদের একটি ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। সেটি অনিবার্য কারণবশত স্থগিত করা হয়েছে। এজন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ডিসিদের পদায়ন হওয়া কর্মস্থলের উদ্দেশে যাত্রা করতে বারণ করা হয়েছে।

সোমবার এবং মঙ্গলবার দুই দিনে দেশের ৫৯ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়। এ পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে বঞ্চিত হওয়ার অভিযোগ তুলে মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হট্টগোল করেন উপ-সচিব পর্যায়ের একদল কর্মকর্তা।এদিন দুপুরে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব কে, এম, আলী আযম ও জিয়াউদ্দিনের কক্ষে হট্টগোল করেন তারা। বেলা ৩টায় বঞ্চিত কর্মকর্তারা এ দুই যুগ্ম সচিবের কক্ষ অবরুদ্ধ করে রাখেন। কর্মকর্তাদের রোষ থেকে নিজেকে বাঁচাতে যুগ্ম সচিব আলী আযম পাশের রুমের টয়লেটে প্রবেশ করে দরজা বন্ধ করে দেন। প্রায় ২ ঘণ্টা পর সিনিয়র কর্মকর্তারা সেখানে গিয়ে তাকে বের করে আনেন।


আরও খবর

আট অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪




বাংলাদেশের সঙ্গে স্থিতিশীল সম্পর্ক চায় ভারত: জয়শঙ্কর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ১০৬জন দেখেছেন

Image

ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে স্থিতিশীল সম্পর্ক চায় বলে মন্তব্য করেছেন ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ আমাদের প্রতিবেশী দেশ এবং আমরা তাদের সঙ্গে স্থিতিশীল সম্পর্ক রাখতে চাই।

একইসঙ্গে বাংলাদেশে যা ঘটেছে তা দেশটির অভ্যন্তরীণ বিষয় বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। এছাড়া প্রতিবেশী দেশগুলো একে-অপরের ওপর নির্ভরশীল হয়ে থাকে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এস জয়শঙ্কর এসব কথা বলেছেন বলে মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে হওয়া রাজনৈতিক পরিবর্তন সেই দেশের “অভ্যন্তরীণ বিষয়” কিন্তু বাংলাদেশের সঙ্গে যে স্থিতিশীল সম্পর্ক ছিল তা অব্যাহত রাখতে ভারত আগ্রহী বলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর মঙ্গলবার বিকেলে এনডিটিভিকে জানিয়েছেন।

তিনি বহুলপ্রচলিত সেই প্রবাদবাক্যের ওপরই জোর দিয়ে বলেন, প্রতিবেশী দেশগুলো ‘একে অপরের ওপর নির্ভরশীল’।



আরও খবর



কোহলি-সাকিবের খুনসুটিতে মজা পেয়েছেন মালিঙ্গা

প্রকাশিত:শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৬জন দেখেছেন

Image

খেলছে বাংলাদেশ ও ভারত। মাঠে সাকিব আল হাসানের সঙ্গে মজা করেছেন বিরাট কোহলি। আর মাঠে না থাকলেও সেই মজার অংশ ছিলেন লাসিথ মালিঙ্গা। পুরো ঘটনাটা জানার পর সাবেক শ্রীলঙ্কান পেসারও আর চুপ থাকেননি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পোস্টে মালিঙ্গা বোঝালেন, ব্যাপারটা বেশ উপভোগই করেছেন তিনি।

ঘটনা বাংলাদেশ–ভারত সিরিজের প্রথম টেস্টের দ্বিতীয় দিন বিকেলের। চেন্নাইয়ে ভারতের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করছিলেন কোহলি। ১৫তম ওভারে কোহলিকে টানা দুটি ইয়র্কার লেংথে বল করেন সাকিব। ওভার শেষ হওয়ার পর কোহলি নন স্ট্রাইকে দাঁড়িয়ে সাকিবকে জিজ্ঞেস করেন, ‘মালিঙ্গা হয়ে গেলে নাকি? ইয়র্কারের পর ইয়র্কার মারছ?’

২০২০ সালে সর্বশেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলা মালিঙ্গা টানা ইয়র্কারের জন্য পরিচিত ছিলেন। বাঁহাতি স্পিনে সাকিবকে দুই ইয়র্কার করতে দেখে মালিঙ্গার কথাই মনে পড়েছে কোহলির। সাকিব ফিল্ডিংয়ের জায়গায় যাওয়ার পথে কোহলির কথা শুনে হেসে দেন, মাথাও নাড়েন। বোঝাই যাচ্ছিল, সাকিবও মজা পেয়েছেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ ঘটনার যে ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে, সেখানে সাকিবের উদ্দেশে কোহলিকে একাধিকবার ‘মালিঙ্গা’ বলতে শোনা গেছে। ভারতের পত্রিকা আজকাল–এর প্রতিবেদনে বলা হয়, কোহলি শুরুতে সাকিবকে ‘তুমি আমার মাল্লি’ বলে সম্বোধন করেন। সাকিব সম্ভবত কথাটি প্রথমে বুঝতে পারেননি। কৌতূহলের দৃষ্টিতে তাকালে কোহলি তখন মালিঙ্গার প্রসঙ্গ টানেন।


আরও খবর



লাল তালিকামুক্ত হলো পাকিস্তানের সব পণ্য

প্রকাশিত:বুধবার ০২ অক্টোবর 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image
নিজস্ব প্রতিবেদক: নিরাপত্তার অজুহাতে পাকিস্তান থেকে আমদানি করা অধিকাংশ পণ্য ‘লাল তালিকাযুক্ত’ করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। দীর্ঘদিন পর গত ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে দেশটির পণ্যগুলো ‘লাল তালিকামুক্ত’ করা হয়েছে।২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার পর থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম সীমিত হতে থাকে। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ফের দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক হতে শুরু করে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে পাকিস্তানের অনুরোধে দেশটি থেকে আনা পণ্যগুলো ‘লাল তালিকামুক্ত’ করার পদক্ষেপ নেয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) দ্বিতীয় সচিব মো. আবদুল কাইয়ুম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত আদেশে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে পাকিস্তান থেকে আগত সব ধরনের পণ্য অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড পদ্ধতির ‘রেড লেন’ থেকে অবমুক্ত করা হয়েছে। শুধুমাত্র পাকিস্তানের পণ্য এ ‘রেড লেনে’ ছিল। ন্যাশনাল সিলেক্টিভিটি ক্রাইটেরিয়ার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ায় পণ্যগুলোকে ‘রেড লেন’ থেকে অবমুক্ত করা হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়েছে, মাদকদ্রব্যসহ নিষিদ্ধ পণ্যে কঠোরতা রেখে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি ও পণ্য খালাসের ক্ষেত্রে সহজ পদ্ধতির পথে হাঁটছে এনবিআর। এতে করে দেশে উৎপাদনমুখী পণ্যের কাঁচামাল আমদানিতে কোনো রকম জটিলতা থাকবে না। পাকিস্তান থেকে আগত সব পণ্যের চালান ন্যাশনাল সিলেকটিভ ক্রাইটেরিয়া কর্তৃক শতভাগ কায়িক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হচ্ছে। ফলে রেড লেন থেকে অবমুক্তকরণে অ্যাসিস্ট্যান্ট বা ডেপুটি কমিশনার পর্যায়ের কর্মকর্তাদের অধিক সময় ব্যয় হচ্ছে। তাছাড়া কায়িক পরীক্ষায় উল্লেখযোগ্য কোনো ফলাফল পাওয়া যাচ্ছে না বিধায় ঢাকা কাস্টমস হাউজকে ন্যাশনাল ক্রাইটেরিয়া থেকে বহির্ভূত রাখার জন্য বলা হয়েছে। 

গত ১০ সেপ্টেম্বর অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে দেখা করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ। তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে স্তিমিত হয়ে পড়া দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরালো করার আহ্বান জানান। ওই সময় সালেহউদ্দিন আহমেদ জানান, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন কারণে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য স্তিমিত হয়ে পড়েছিল। পাকিস্তান এখন আবার বাণিজ্য শুরু করতে আগ্রহী।



আরও খবর



মানুষ মারা গেলে যখন দাফন করা উত্তম

প্রকাশিত:রবিবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৮৫জন দেখেছেন

Image

শরিয়তের সাধারণ নিয়ম বা সুন্নত পদ্ধতি হলো ব্যক্তি যে গ্রাম বা শহরে মারা যাবে, তাকে সে শহর বা গ্রামের স্থানীয় মুসলিম কবরস্থানে দাফন করা হবে। কেননা দ্রুততম সময়ে কাফন-দাফন সম্পন্ন করা আবশ্যক। আর লাশ অন্যত্র নেওয়া হলে কাফন-দাফনে বিলম্ব হওয়ার এবং বিনা প্রয়োজনে অর্থ অপচয়ের ভয় থাকে। এ ছাড়া রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর যুগে মদিনার নিকটবর্তী স্থানে সাহাবিরা মারা গেলে তাঁদেরকে সেখানেই দাফন করা হয়েছে। অথচ তাঁদের লাশ মদিনায় নিয়ে আসা সম্ভব ছিল। সাহাবায়ে কিরাম দ্বিন প্রচারের জন্য আরব উপদ্বীপের বাইরে যেখানে যিনি মারা গেছেন, তাঁকে সেখানেই দাফন করা হয়েছে। আর শহীদদের সেখানেই দাফন করা হয়েছে, যেখানে তাঁরা শহীদ হয়েছেন। হাদিসে এসেছে, আবদুর রহমান ইবনে আবি বকর (রা.) হুবশি নামক স্থানে মারা গেলেন। পরে তাঁকে মক্কায় এনে এখানে কবর দেওয়া হলো। আয়েশা (রা.) মক্কায় এসে (ভাই) আবদুর রহমান ইবনে আবি বাক্রের কবর জিয়ারতে গেলেন এবং একটি কবিতা আবৃত্তির পর বললেন, ‘আল্লাহর কসম! আমি যদি উপস্থিত থাকতাম, তবে আপনি যেখানে মারা গেছেন সেখানেই আপনাকে দাফন করা হতো। আমি যদি আপনার দাফনের সময় উপস্থিত থাকতাম, তবে আমি আপনার কবর জিয়ারতে আসতাম না।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ১০৫৫) যখন লাশ স্থানান্তর করা যাবে : যখন কোনো মুমিন এমন কোনো এলাকায় মারা যায়, যেখানে দাফন করলে পরবর্তী সময়ে লাশ বা কবর বিকৃতি হওয়ার ভয় থাকে অথবা অনুরূপ কোনো অসম্মানজনক কাজের আশঙ্কা থাকে, বা কাফন-দাফনের স্বাভাবিক ব্যবস্থা না থাকে, তখন লাশ অন্যত্র স্থানান্তর করা আবশ্যক। পরিবারের সদস্যরা যেন সহজেই জিয়ারত করতে পারে এই নিয়তে নিজ এলাকায় লাশ এনে দাফন করা জায়েজ। তবে অধিক বিলম্ব হওয়ার আশঙ্কা থাকলে তা করা মাকরুহ। (আউনুল মাবুদ : ৮/৪৪৭) ইমাম মালিক ইবনে আনাস (রহ.) একাধিক সূত্রে বর্ণনা করেছেন, ‘সাআদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস ও সাঈদ ইবনে জায়েদ ইবনে আমর ইবনে নুফাইল (রা.) আকিক নামক স্থানে মারা যান এবং তাঁদেরকে মদিনায় নিয়ে আসা হয় এবং সেখানেই তাঁদের দাফন করা হয়।’ (মুয়াত্তায়ে মালিক, হাদিস : ৩১) তাঁদের লাশ স্থানান্তর করা হয়েছিল বহু সাহাবার উপস্থিতিতে এবং তাঁরা এই কাজে আপত্তি করেননি। নিজ এলাকার কবরস্থান নদীভাঙন বা অন্য কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিলীন হয়ে যাওয়ার ভয় থাকলে নিকটস্থ এলাকার অন্য কোনো করবস্থানে নিয়ে লাশ দাফন করা জায়েজ আছে। অসিয়ত করে গেলে : যদি কোনো ব্যক্তি মৃত্যুর সময় নির্ধারিত কোনো কবরস্থানে দাফন করার অসিয়ত করে যায় এবং তা বাস্তবায়ন করা ওয়ারিশদের জন্য কষ্টকর ও অধিক ব্যয়বহুল না হয়, তাহলে তাদের উচিত অসিয়ত পূরণ করা। আর তা বাস্তবায়ন করা যদি কষ্টসাধ্য ও অধিক ব্যয়বহুল হয় অথবা লাশ দাফনে অধিক বিলম্ব হওয়ার ভয় থাকে, তাহলে এমন অসিয়ত পূরণ করা থেকে বিরত থাকবে। মৃত ব্যক্তি যদি নিজ মহল্লার কবরস্থানের পরিবর্তে শহরের অন্য কোনো কবরস্থানে অথবা নিকটবর্তী কোনো কবরস্থানে দাফন করার অসিয়ত করে, তাহলে তা বাস্তবায়নে শরিয়তের কোনো বাধা নেই। (আল-ফিকহু আলা মাজাহিবিল আরবাআ, পৃষ্ঠা-১২৭৭)


আরও খবর

কোরআনের বর্ণনায় মেঘ-বৃষ্টির রহস্য

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




মোবাইল ফোন পানিতে পড়ে গেলে করণীয়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | ১০৪জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক : মোবাইল ফোন নিয়ে বর্ষাকালে প্রায়ই আমরা বিড়ম্বনা পড়ে থাকি। এসব দুর্ঘটনার মধ্যে একটি হলো ফোন পানিতে পড়ে যাওয়া বা বৃষ্টিতে ভিজে যাওয়া। এই সমস্যাটি সবচেয়ে বেশি ঘটে বর্ষাকালে। একবার যদি ফোনটি পানিতে ভিজে যায় তাহলে সেটি পুনরায় ব্যবহারের সময় পড়তে হয় নানা বিড়ম্বনায়।

দেখা দিতে পারে ফোনের নানা রকম অভ্যন্তরীণ ক্ষতি, ডিসপ্লে এবং টাচস্ক্রিন অকেজো হওয়ার মতো কোনো সমস্যা। এসব দুর্ঘটনা ঘটলে তাৎক্ষণিক কিছু পদক্ষেপে রক্ষা পেতে প্রিয় ফোনটি। ব্যাটারি ও সুক্ষ ইলেকট্রনিক সার্কিটের উপস্থিতির কারণে মোবাইল ফোন পানিতে পড়ে গেলে বেশ বিড়ম্বনার সম্মুখীন হতে হয়। তাই চলুন, জেনে নেওয়া যাক এমতাবস্থায় কী কী প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে।
যা করবেন

প্রথমে ফোনের ওপরটা মুছে নিন।  পানিতে ডুবে মোবাইল ফোন বন্ধ হয়ে গেলে তা অন হয় কি না পরীক্ষা করুন।  চালু হলে সঙ্গে সঙ্গে মোবাইল ফোন আবার বন্ধ করে দিন।  ভেতরে থাকা পানি শুকাতে একটি বাটিতে চাল নিয়ে তাতে ফোন সেটটি রাখুন। এতে চাল পানি শুষে নেবে।  চালের বদলে ঘরে সিলিকার প্যাকেটেও মোবাইল ফোন রেখে দিতে পারেন। তাতেও পানি চলে যাবে।  চাল বা সিলিকা যেটিই ব্যবহার করুন না কেন, একটানা ৩ দিন সেগুলোতে ফোন সেট রেখে দিন। না হলে সেটি পুরোপুরি শুকাবে না। ৩ দিন পর ফোন অন করুন। যদি অন না হয় তাহলে সার্ভিস সেন্টারে নিয়ে যান। 

যা করবেন নাভেজা অবস্থায় চার্জ দেবেন না।  শুকানোর জন্য রোদে দেবেন না। পুরোপুরি না শুকিয়ে মোবাইল ফোন চালু বা চার্জ করবেন না।


আরও খবর

গুগল ড্রাইভ খালি করার কৌশল

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪