Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম
সিলেট নগরীর বন্দরবাজারে ব্যবসায়ী ও সিএনজি চালকদের মধ্যে সংঘর্ষ আহত- ২৫ তেলের দাম নেমেছে ৭০ ডলারে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে খালেদা জিয়াকে ডিসি নিয়োগের প্রজ্ঞাপন নিয়ে আপত্তি, বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা প্রবাসী রেমিট্যান্স আয়ে সিলেট বিভাগ তৃতীয় স্থানে ভারতের সঙ্গে চলমান প্রকল্প নিয়ে কোনো সংকট নেই বললেন অর্থ উপদেষ্টা শ্রীপুরে মিথ্যা তথ্যে সংবাদ প্রচার, বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন ভারত সিরিজের সম্ভাব্য বাংলাদেশ দল পাকিস্তানের সঙ্গে সংলাপে শর্ত ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেন চালু না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের ঘোষণা বিএনপি নেতা সাইদুর রহমান বাচ্চু

দেশের বিভিন্ন স্থানে সরিষার বাম্পার ফলন

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬৪১জন দেখেছেন

Image

ভোজ্য তেলের ঘাটতি মোকাবেলায় দেশের বিভিন্ন স্থানে বাড়ছে সরিষার আবাদ। অল্প খরচে সরিষার আবাদ করা যায় বলে অনেক ঝুঁকেছেন এ চাষে। আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার প্রত্যাশাও করছেন কৃষকরা। তবে মৌসুমের শুরুতে বৃষ্টি থাকায় কিছু এলাকায় সরিষা আবাদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

যেদিকে চোখ যায় শুধু হলুদে রঙ। যেন হলুদ বরণে সেজেছে ফসলের মাঠ। সরিষা ফুলের হলুদ বরণ সৌন্দর্য প্রকৃতিতে দিয়েছে এক অপরূপ রূপ। শষ্য ভান্ডার খ্যাত জেলা জয়পুরহাটের মাঠজুড়ে হয়েছে সরিষার আবাদ। উৎপাদন খরচ কম এবং লাভ বেশী হওয়ায় এই জেলায় বাড়ছে এই ফসলের চাষ।

চলতি মৌসুমে জয়পুরহাটে ১৮ হাজার ৩৩৫ হেক্টর জমিতে সরিষার চাষ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবার বাম্পার ফলনের আশা কৃষকের।

জেলার কৃষি বিভাগের উপ-পরিচালক জানান, জয়পুরহাটের উৎপাদিত সরিষা দেশের তেলের চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

এদিকে, মৌসুমের শুরুতে টানা কয়েকদিনের বৃষ্টিতে মাগুরার নিম্নাঞ্চলে পানি জমে সরিষার আবাদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সদর উপজেলার টিলা, মঘি, রাজীবের পাড়া, শত্যপুর, মহিষাডাঙ্গাসহ বিভিন্ন এলাকায় অনন্ত শতকরা ১৫ ভাগ জমির সরিষা নষ্ট হয়েছে।

জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, বৃষ্টিতে সরিষা ক্ষেতের কিছুটা ক্ষতি হলেও, বর্তমানে আবহাওয়া অনকূলে থাকায় কৃষকরা সেই ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারবে। এ বছর মাগুরায় ২২ হাজার ৫০ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ হয়েছে। 


আরও খবর

বাফলার বিলে সাদা শাপলার সমারোহ

শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪




মেট্রোরেলের নতুন এমডি হলেন আব্দুর রউফ

প্রকাশিত:সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৩১জন দেখেছেন

Image

মেট্রোরেল পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) দায়িত্ব পেয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মোহাম্মদ আব্দুর রউফ। এর আগে ডিএমটিসিএল এমডির পদে থাকা এমএএন ছিদ্দিকের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়।সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) প্রথমে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এমএএন ছিদ্দিকের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগটি বাতিল করা হয়। পরে আরেক অফিস আদেশে মোহাম্মদ আব্দুর রউফকে এমডির চলতি দায়িত্ব দেওয়া হয়।এর আগে ৭ সেপ্টেম্বর একটি জাতীয় দৈনিকে 'How a retired bureaucrat becomes metro monarch, muddles matters' শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পর বিষয়টি নজরে আসে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের। পরে আজ তার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করা হয়।

এম এ এন ছিদ্দিক ২০১৪ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সচিব হন। ২০১৭ সালের ১১ অক্টোবর পর্যন্ত এ পদে থাকেন। অবসরে যাওয়ার পর তাকে ডিএমটিসিএলের এমডি হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয় সরকার। তিনি ১৯৮৩ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন ক্যাডারে যোগ দেন।

ডিএমটিসিএলের এমডি হিসেবে দায়িত্ব পাওয়া আব্দুর রউফ এর আগে কোম্পানি সচিব ছিলেন। এরপর তাকে এমআরটি ৫–এর অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়।


আরও খবর

নগরভবনে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম সভা

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




নতুন প্রকল্পে দিতে হত হাসিনা পরিবারকে বড় অঙ্কের কমিশন: রিমান্ডে সালমান এফ রহমান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬০জন দেখেছেন

Image



স্টাফ রিপোর্টারঃ


রিমান্ডে সালমান এফ রহমান জানিয়েছেন, ‘নতুন নতুন প্রকল্প বের করার তাগাদা দিতেন শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যরা। 


নতুন প্রকল্প মানেই বড় অঙ্কের কমিশন। এর সবকিছুই জানতেন শেখ হাসিনা। তবে তিনি কখনো তাতে না করেননি।’


এ ছাড়া রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন নতুন তথ্য দিচ্ছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। সেখানে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকাকালে এস আলম প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকা পাচারের তথ্যও উঠে এসেছে।


 পাচারের অর্ধেক টাকা শেখ রেহানা ও হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সালমান এফ রহমান। 


সালমান এফ রহমানের বরাত দিয়ে তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এস আলমের মাধ্যমে দেশ থেকে পাচার হওয়া দেড় লাখ কোটি টাকার অর্ধেকই শেখ রেহানা এবং সজীব ওয়াজেদ জয়কে দেওয়া হয়েছে। 


বাংলাদেশ ব্যাংকের তৎকালীন গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদারের সরাসরি তত্ত্বাবধানে এসব অনিয়ম হয়। তবে এসব বিষয়ে কেউ কথা বলার সাহস পাননি। কেবল অর্থ পাচার নয়, দেশের ইস্টার্ন রিফাইনারি, চিনিকল হাতিয়ে নিলেও এস আলমের বিষয়ে সবাই নীরব ছিলেন।


গ্রেপ্তারের পর থেকেই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের হেফাজতে রয়েছেন সালমান এফ রহমান। শেখ পরিবারের অতি লোভের কারণেই দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এতটা শোচনীয় হয়েছে।


 তাতে সব সময়ই সায় দিতেন সরকারের শীর্ষস্থানীয় কিছু ব্যক্তি। শেখ হাসিনাকে বোঝাতে গিয়ে অনেকে ছিটকে পড়েছেন। কারণ, তিনি সব সময়ই তার নিজের সিদ্ধান্তে অটল থাকতেন বলে দাবি করেন সালমান এফ রহমান।



তদন্ত সূত্রে জানা যায়, রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংককে লুটপাটের জন্য বেছে নিয়েছিলেন সালমান এফ রহমান। তাই নিজের পছন্দের মতো চেয়ারম্যান এবং এমডি নিয়োগ দিতেন। পছন্দ না হলে নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে ব্যাংকে যোগদান করতে দিতেন না। 


কেউ যোগদান করে ফেললেও অনিয়ম, দুর্নীতির অভিযোগ দিয়ে পদত্যাগে বাধ্য করতেন। এ ছাড়া তদন্ত সংশ্লিষ্টরা তাকে বন্ড ছেড়ে প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা তুলে নেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করেছেন। তিনি বারবার অসুস্থতার কথা বলে এড়িয়ে গেছেন বলে দাবি করেন তদন্ত সংশ্লিষ্টরা।


এ ছাড়া তদন্ত সংশ্লিষ্টরা দাবি করেন, তাদের কাছে তথ্য এসেছে ‘সুকুক’ বন্ডের মাধ্যমে সালমান এফ রহমান তুলে নিয়েছেন দুই হাজার ২৫০ কোটি টাকা। এই বন্ড কেনার জন্য ব্যাংকগুলোকে বাধ্য করেছেন তিনি। প্রথম দিকে ব্যাংকগুলো বিনিয়োগে রাজি না হওয়ায় পরবর্তীতে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সার্কুলার জারি করানো হয়, যাতে ব্যাংকগুলো বন্ডে বিনিয়োগে বাধ্য হয়।


 তবে সালমান এফ রহমান বারবার নিজের অসুস্থতার দোহাই দিয়ে প্রশ্ন এড়িয়ে যাচ্ছেন।


গত ১৩ আগস্ট রাজধানী ঢাকার সদরঘাট এলাকা থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে গ্রেফতার করা হয়।




আরও খবর

নগরভবনে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম সভা

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




আন্দোলনের সময় ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশ দিতেন জিয়াউল

প্রকাশিত:শনিবার ১৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬৮জন দেখেছেন

Image



স্টাফ রিপোর্টারঃ


ছাত্র আন্দোলনের সময় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধের নেপথ্যে ছিলেন আলোচিত সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান। 


রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।


জানা যায়, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় যতবার ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করা হয়েছিল তা জিয়াউল আহসানের নির্দেশে বন্ধ করা হয়।


 ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলার সময় গত ১৭ জুলাই রাত থেকে মোবাইল ইন্টারনেট ও ১৮ জুলাই রাত ৯টার দিকে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যায় জিয়াউল আহসানের নির্দেশে। 


টানা পাঁচদিন সব ধরনের ইন্টারনেট বন্ধ ছিল। মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ ছিল ১০ দিন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ও ইন্টারনেটভিত্তিক যোগাযোগ মাধ্যম হোয়াটসঅ্যাপের মতো সেবা বন্ধ ছিল ১৩ দিন।



আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সূত্রে জানা গেছে, সাবেক এই সেনা কর্মকর্তা ২০২২ সাল থেকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।


 এনটিএমসির দায়িত্বে থাকাকালীন একের পর এক কল রেকর্ড ফাঁস করেন তিনি। রাজনৈতিক ব্যক্তি থেকে শুরু করে আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য হুমকি এমন সব ব্যক্তির স্পর্শকাতর কল রেকর্ড তার নির্দেশে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ছড়িয়ে দেওয়া হতো।


 তিনি এমটিএমসি’র দায়িত্বে থাকাকালীন সরকারের এই সংস্থাটির আড়িপাতার সক্ষমতা বাড়ানো হয়। এই সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে তার নির্দেশে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির মোবাইল ফোনে আড়িপাতা হতো। এরপর ওইসব গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির কল রেকর্ড সংগ্রহ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হতো।


 এসব কল রেকর্ডের ওপর ভিত্তি করে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব থেকে শুরু করে অনেক সুশীল সমাজের লোকজনকে গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করা হতো।



গোয়েন্দা সূত্র জানায়, এনটিএমসি মোবাইল ফোনের ভয়েস ও এসএমএস, ল্যান্ডফোন ভয়েস এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আড়ি পাততে পারে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের মধ্যে ফেসবুক, টুইটার, টেলিগ্রাম, ভাইবার, ইমো, স্কাইপি অ্যাপেও আড়ি পাততে পারে এনটিএমসি। 


অনলাইন যোগাযোগ মাধ্যমের মধ্যে ওয়েবসাইট ব্লগ, ই-মেইলেও শতভাগ আড়িপাতার সক্ষমতা রয়েছে সংস্থাটির। এসব সক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে দিনের পর দিন অন্যায়ভাবে মানুষের কল রেকর্ড ফাঁস করা হয়েছে।


জিয়াউল আহসানের বিরুদ্ধে অসংখ্য ব্যক্তিকে গুম, খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ রয়েছে। মূলত ব্যাপক পরিসরে গুমের ঘটনা শুরু হয় তার হাত ধরে। সেটি শুরু হয়েছিল ১/১১-এর পরে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর। 


ওই সময় আওয়ামী লীগ সরকারবিরোধী, বিরোধী ঘরানার রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি, সরকারবিরোধী সমালোচকসহ অসংখ্য ব্যক্তি গুমের শিকার হন। তখন দেশের গণমাধ্যমগুলোতে প্রায়ই বিভিন্ন ব্যক্তি গুম হয়েছেন বলে খবর ছাপা হতো। 


ভুক্তভোগীর পরিবারগুলো থানা থেকে শুরু করে ডিবি, র‌্যাব কার্যালয়ে ধরনা দিয়ে নিখোঁজ স্বজনের খোঁজ পেত না। অভিযোগ রয়েছে এসবের নেপথ্যে ছিলেন জিয়াউল আহসান। 


সূত্রগুলো বলছে, ২০০৯ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত দেশে যে কয়টি গুম খুনের ঘটনা ঘটেছে তার প্রত্যেকটির সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে জিয়াউল আহসানের সম্পৃক্ততা রয়েছে।


 বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলী থেকে শুরু করে চৌধুরী আলম, সাজেদুল ইসলাম সুমন, আদনান চৌধুরী, কাওসার আহমেদ, ইফতেখার আহমেদ দিনার, জুনায়েদসহ আরও অসংখ্য বিএনপিপন্থি ও সরকারবিরোধী আলোচনা-সমালোচনার সঙ্গে যুক্তদের গুম হতে হয়েছে। তাদের হদিস এখনো পাওয়া যায়নি।


 তবে বছরের পর বছর ধরে এত অভিযোগের পরও বহাল তবিয়তে ছিলেন জিয়াউল আহসান। আওয়ামী লীগ সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট হওয়াতে তার বিরুদ্ধে কেউ মুখ খোলার সাহস পেতেন না। আওয়ামী লীগ সরকার যেমন তার কাছ থেকে সুবিধা নিয়েছে ঠিক তেমনি তিনিও দাপটের সঙ্গে চাকরি করছিলেন। তিনি এতটাই সরকারের আস্থাভাজন ছিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডি থেকে সরকারের  পোস্ট দিয়েছেন। 


তিনি তার পোস্টে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন রেখে ঘরে ফেরার কথাও বলছিলেন। এরকম অনেক পোস্ট তিনি দিয়েছিলেন। যদিও সরকার পতনের পর সেগুলো তিনি ডিলিট করে দেন। 



আরও খবর

নগরভবনে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম সভা

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




ইতিহাসের পাতায় নাম লিখলেন রোনালদো

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫৬জন দেখেছেন

Image

ইতিহাস গড়লেন তর্কযোগ্যভাবে বর্তমান ফুটবল বিশ্বের সেরা তারকা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। শীর্ষ পর্যায়ের ফুটবলে ৯০০ গোলের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন তিনি। তার রেকর্ড গড়ার দিনে হেসেছে পর্তুগালও। উয়েফা নেশনস লিগে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ক্রোয়েশিয়াকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়েছে রোনালদোরা। সর্বশেষ ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপে গোলই করতে পারেননি রোনালদো। যে কষ্ট রোনালদোর চোখ থেকে পানি ঝরিয়েছিল। কিন্তু নেশনস লিগের প্রথম ম্যাচেই তৃপ্তির হাসি হেসেছেন সিআরসেভেন। নিজেদের ঘরের মাঠে পর্তুগালের হয়ে দ্বিতীয় গোলটি করেন রোনালদো। ৩৪ মিনিটে নুনো মেন্ডিসের ক্রস থেকে ক্লোজ রেঞ্জ থেকে গোল করেন ৩৯ বছর বয়সী এই তারকা। ম্যাচের পর রোনালদো বলেন, ‘৯০০ গোল অন্য যেকোনো মাইলফলকের মতো মনে হয়। কিন্তু শুধুমাত্র আমি জানি, এই ৯০০ গোল করতে প্রতিদিন আমাকে কতটা কঠিন পরিশ্রম করতে হয়েছে। এটা আমার ক্যারিয়ারের একটি অনন্য মাইলফলক। আমি খুবই গর্বিত। আমার বয়স সাড়ে ৩৯ বছর। এই কারণেই যখন এই রেকর্ডগুলো হয়, আমি খুব আবেগপ্রবণ হয়ে যাই।’ পর্তুগালের হয়ে প্রথম গোলটি করেন দিয়াগো দালোত। ৭ মিনিটে ব্রুনো ফার্নান্দেজের পাস থেকে বল নিয়ে দ্রুতগতির শটে ক্রোয়েশিয়ার জাল কাঁপান তিনি। ক্রোয়েশিয়ার গোলরক্ষকের পায়ের ফাঁক দিয়ে বল জালে জমা হয়। ২-০ গোলে পিছিয়ে পড়ার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে ক্রোয়েশিয়া। ৪১ মিনিটে পর্তুগালের আত্মঘাতী গোলে ব্যবধানে কমিয়ে আনে ২-১ করে তারা। ভুল করে নিজেদের জালে বল জড়িয়ে দিয়েছিলেন পর্তুগালের দালোত। দ্বিতীয়ার্ধে কোনো গোল না হওয়ায় পূর্ণ ৩ পয়েন্ট পেয়ে যায় স্বাগতিকরা।


আরও খবর

কানপুরেই হবে ভারত–বাংলাদেশ দ্বিতীয় টেস্ট

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




গাজীপুরের শ্রীপুর প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬০জন দেখেছেন

Image

কামাল পাশা , শ্রীপুর উপজেলা প্রতিনিধি :

গাজীপুরের শ্রীপুর প্রেসক্লাবের  কমিটি গঠন করা হয়েছে। সোমবার শ্রীপুর প্রেসক্লাব কার্যালয়ে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে কর্মরত উপজেলা প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে উপস্থিত সকলের সম্মতিক্রমে এ কমিটি গঠন করা হয়।



সোমবার ১৯ আগস্ট ২০২৪ শ্রীপুর প্রেসক্লাব সভায় (২০২৩-২০২৪) সালের কার্যনির্বাহী কমিটির মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় ওই কমিটি বিলুপ্ত করে ৪৮ সদস্য বিশিষ্ট নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়।



দৈনিক ইত্তেফাক প্রতিনিধি এসএম ফারুক সভাপতি  ও দৈনিক নাগরিক ভাবনা প্রতিনিধি টিপু সুলতান  সাধারণ সম্পাদক  করে ৪৮ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়।


কমিটির অপর সদস্যরা হলেন- এনামুল হক আকন্দ, আব্দুল হান্নান (সোহাগ প্রধান), রুহুল আমিন সুজন,  রেজাউল করিম, সুমন প্রধান,আবুল কালাম, মোঃ শহিদুল ইসলাম, মোঃ সেলিম মিয়া, নুরুল ইসলাম,আশরাফুল  আলম সরকার, মোবাশ্বির হোসেন হৃদয়, রফিকুল ইসলাম,  আল মাসুদ রানা,  মনসুর আহমেদ মাসুম, আবু বক্কর সিদ্দিক মোড়ল, ওসমান, মোঃ জহির, নুরুল ইসলাম, কামাল পাসা, হাবিবুর রহমান মানিক, নাজিমুদ্দিন, শামসুল আলম প্রধান, মোঃরতন প্রধান, জহির খান, সামী, বাবুল মিয়া, মোঃ বোরহান উদ্দিন,  নূর মোহাম্মদ নূর, মেহেদী হাসান, তুহিন রানা, কবির হোসেন, মহসিন মিয়া শাহীন, মোঃ ওমর ফারুক, মোজাম্মেল সরকার, রুবিয়া বেগম, বাবুল মিয়া, কামাল মিয়া, রফিকুল ইসলাম স্বপন, আব্দুল কাদির উপস্থিত সকলের সামনে কমিটি ঘোষণা করা হয়


আরও খবর