Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম
সিলেট নগরীর বন্দরবাজারে ব্যবসায়ী ও সিএনজি চালকদের মধ্যে সংঘর্ষ আহত- ২৫ তেলের দাম নেমেছে ৭০ ডলারে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে খালেদা জিয়াকে ডিসি নিয়োগের প্রজ্ঞাপন নিয়ে আপত্তি, বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা প্রবাসী রেমিট্যান্স আয়ে সিলেট বিভাগ তৃতীয় স্থানে ভারতের সঙ্গে চলমান প্রকল্প নিয়ে কোনো সংকট নেই বললেন অর্থ উপদেষ্টা শ্রীপুরে মিথ্যা তথ্যে সংবাদ প্রচার, বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন ভারত সিরিজের সম্ভাব্য বাংলাদেশ দল পাকিস্তানের সঙ্গে সংলাপে শর্ত ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেন চালু না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের ঘোষণা বিএনপি নেতা সাইদুর রহমান বাচ্চু

আগামী রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে থাকবে : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৩৫জন দেখেছেন

Image

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু জানিয়েছেন, রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, বাজারে নিরবিচ্ছন্ন পণ্য সরবরাহ, বাজার মনিটরিসহ সরকার নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। আশা করা যায়, সরকারের এই পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়নের ফলে আগামী রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

তিনি বলেন, বাজারে নিরবিচ্ছন্ন পণ্য সরবরাহ করা গেলে কেউ আর কারসাজি ও মজুতদারি করে দ্রব্যমূল্য বাড়াতে পারবে না। তখন পণ্যমূল্য একটা যৌক্তিক পর্যায়ে থাকবে। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকার এ ব্যবস্থাটি নিশ্চিত করতে চাচ্ছে। এ ছাড়া আসন্ন রমজান উপলক্ষে সরকার টিসিবি’র মাধ্যমে এক কোটি প্রান্তিক পরিবারকে চাল, ডাল, তেল, খেজুরসহ ৫ ধরণের পণ্য সরবরাহ করবে। এতেও সাধারণ মানুষের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি ফিরে আসবে।

সরকারি দলের অপর সদস্য আনোয়ার হোসেন খানের তারকা চিহ্নিত এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ভোক্তা-স্বার্থ সংরক্ষণ ও ভোক্তা অধিকার বিরোধী কাজ প্রতিরোধকল্পে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কর্তৃক দেশব্যাপী নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হয়ে থাকে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৫ হাজার ৩৭৪টি বাজার তদারকি কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনের অধীন বিভিন্ন অপরাধে ১১ হাজার ৬৮৫টি প্রতিষ্ঠানকে ৬ কোটি ৭৬ লাখ ৪০ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়েছে।


আরও খবর



বিসিবির নতুন সভাপতি ফারুক আহমেদ

প্রকাশিত:বুধবার ২১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭৮জন দেখেছেন

Image



ক্রীড়া ডেস্কঃ


বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে (বিসিবি) নাজমুল হাসান পাপনের অধ্যায় এখন অতীত। আজ বুধবার (২১ আগস্ট) থেকে নতুন সভাপতি পেল দেশের ক্রিকেট বোর্ড। বিসিবির নতুন সভাপতি হয়েছেন সাবেক ক্রিকেটার ও প্রধান নির্বাচক ফারুক আহমেদ।



আজ বিসিবির বোর্ড মিটিংয়ে প্রথমে আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগ করেন নাজমুল হাসান। এরপর নতুন সভাপতি বেছে নেওয়া হয়।



২০১২ সাল থেকে বিসিবি প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন পাপন। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর ভেঙে দেওয়া হয় জাতীয় সংসদ। রাজনৈতিক থেকে শুরু করে সর্ব মহলে পড়ে পদত্যাগের হিড়িক। সেই তালিকায় নাম লেখান নাজমুল হাসানও। শুরুতে লিখিতভাবে পদত্যাগপত্র জমা না দিলেও প্রথমে বিসিবি সূত্র নিশ্চিত করেছে, তিনি রাজি হয়েছেন সভাপতির পদ ছাড়তে। এরপরই আজ এলো আনুষ্ঠানিক পদত্যাগের ঘোষণা।


Advertisement


পাপনের পর সভাপতি হওয়ার দৌড়ে অনেকের নাম থাকলেও এগিয়ে ছিলেন সাবেক ক্রিকেটার ফারুক আহমেদ। বিসিবি প্রধান হওয়ার ব্যাপারে তার সঙ্গে কথা বলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। ফারুক আহমেদ জানিয়েছেন, বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব নিতে তার কোনো সমস্যা নেই। এনটিভি অনলাইনকে গত রোববার ফারুক আহমেদ বলেছিলেন, ’আমার সঙ্গে উনি (ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ) কথা বলেছেন। আমার কাছে প্রাথমিকভাবে জানতে চেয়েছেন আমি বিসিবি প্রধান হতে রাজি কি না? আমি আমার পক্ষ থেকে জানিয়েছি, কোনো সমস্যা নেই। পলিসিগত দিক থেকেও সব ঠিক আছে। এখন তারা চিন্তা করবেন, কীভাবে আগানো যায়। এরপর বোঝা যাবে যে কাকে বানানো হয়। আমার দিক থেকে আমি সম্মতি দিয়েছি।’


বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার ফারুক আহমেদ এর আগেও ছিলেন ক্রিকেট বোর্ডের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে। অভিজ্ঞ এই ক্রিকেট সংগঠক দুই  মেয়াদে পালন করেছিলেন বিসিবির প্রধান নির্বাচকের দায়িত্ব। প্রথম মেয়াদে ২০০৩ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত প্রধান নির্বাচকের ভূমিকায় ছিলেন তিনি। ছয় বছর বিরতি দিয়ে দ্বিতীয়বার ২০১৩ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত পালন করেন একই দায়িত্ব। দ্বিতীয় মেয়াদে অবশ্য তাকে নিয়ে হয়েছিল নানা আলোচনা-সমালোচনা। পরে দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ান তিনি।


ফারুক আহমেদের সঙ্গে বিসিবি সভাপতি হওয়ার দৌঁড়ে আরও একাধিক নাম ছিল। শোনা যাচ্ছিল বর্ষীয়ান ও অভিজ্ঞ ক্রিকেট কোচ নাজমুল আবেদীন ফাহিম ও বিসিবির কাউন্সিলর সৈয়দ আশরাফুল হক। পাশাপাশি সাবেক ক্রিকেটার খালেদ মাসুদ পাইলটের নামও শোনা যাচ্ছিল একাধিক মহলে। তাদের পেছনে ফেলে সুযোগ পেয়ে গেলেন ফারুক আহমেদ।


৫৮ বছর বয়সী ফারুক আহমেদ ১৯৮৮ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত প্রতিনিধিত্ব করেছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের। দীর্ঘ সময় খেলেছেন লিস্ট ’এ’ ও প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে। খেলা ছাড়ার পর নানা ভূমিকায় ক্রিকেটের সঙ্গে তার পথচলা অব্যাহত রয়েছে।



আরও খবর

নগরভবনে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম সভা

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




নিবন্ধন পেলো নুরের ‘গণ অধিকার পরিষদ’

প্রকাশিত:সোমবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫৯জন দেখেছেন

Image

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের দল ‘গণ অধিকার পরিষদ’ ৫১তম রাজনৈতিক দল হিসেবে ট্রাক প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে।

সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে নির্বাচন কমিশনের সংশ্লিষ্ট শাখা।

এর আগে, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রাশেদ খানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল নির্বাচন কমিশনে যায়। রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধনের আবেদন পুনর্বিবেচনা করার অনুরোধ করেন নুর। নিবন্ধন শর্ত পূরণ করায় দলটিকে নিবন্ধন দিয়েছে ইসি।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগমুহূর্তে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধনের তালিকা থেকে বাদ পড়ে গণ অধিকার পরিষদ।

বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত ছিল গণ অধিকার পরিষদ। জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনেও সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছিলেন তাদের নেতাকর্মীরা। আন্দোলন শুরুর কয়েক দিন পর দলের সভাপতি নুরুল হক নুর গ্রেফতার হয়েছিলেন।


আরও খবর

হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে খালেদা জিয়াকে

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

পটুয়াখালীতে গণ-সমাবেশ অনুষ্ঠিত

মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪




আওয়ামী লীগ শীর্ষ নেতারা আত্মগোপনে, আত্মগোপনে নেতাকর্মীরা

প্রকাশিত:সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১৯জন দেখেছেন

Image

শুধু মূল দল নয়, আওয়ামী লীগের সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতারাও লাপাত্তা। তবে, আওয়ামী লীগের বিক্ষুব্ধ কর্মীরাও ভয়ে আছেন।

সংশ্লিষ্টরা জানান, ১৫ বছরেরও অধিক সময় ধরে ক্ষমতায় ছিল আওয়ামী লীগ। এ সময় আওয়ামী লীগের অনেক শুভাকাঙ্ক্ষীও ছিলেন। কিন্তু গত ৫ আগস্ট দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে বিমান বাহিনীর একটি হেলিকপ্টারে চড়ে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। তার ছোট বোন শেখ রেহেনাও তার সঙ্গী হন। সরকার পদত্যাগের এক দফা দাবিতে তীব্র গণ-আন্দোলনের মুখে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন শেখ হাসিনা। তার দেশছাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অবসান ঘটে আওয়ামী লীগের টানা দেড় দশকের শাসন।এরপর পাল্টাতে থাকে সার্বিক চিত্র। কেন্দ্রীয় নেতারা চলে যান আত্মগোপনে। শুরু হয় মামলা, গ্রেপ্তার হচ্ছেন অনেকে। আবার অনেকের বাসা-বাড়ি, অফিস কিংবা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে করা হচ্ছে হামলা, লুট করা হচ্ছে সর্বস্ব। এসব দেখে ভয়ে দিন পার করছেন সদ্য ক্ষমতাচ্যুত দলটির নেতাকর্মীরা।দলীয় সূত্র মতে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজর এড়াতে তৃণমূল পর্যায়ের নেতারা ঘরছাড়া রয়েছেন। তারা নিজেদের আত্মগোপনে রাখার চেষ্টা করছেন। তবে, পরিবার-পরিজনরা দিন-রাত আতঙ্কের মধ্যে থাকছেন; কখন কী হয়! উপজেলা বা জেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, কৃষক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ ও যুব মহিলা লীগের শীর্ষ নেতারা ঘর ছাড়া রয়েছেন বলে জানা গেছে।

গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পট-পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি হয়। প্রাণনাশের আশঙ্কায় কতিপয় রাজনৈতিক ব্যক্তিসহ অনেকে সেনানিবাসে আশ্রয় প্রার্থনা করেন। বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার ৬২৬ জনকে আশ্রয় দেয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সেখান থেকে বের হয়ে রাজনৈতিক নেতারা আত্মগোপনে চলে যান। কেউ দেশে আবার কেউ পাশের দেশ ভারতে পাড়ি জমান।

নাম প্রকাশ না করে কুমিল্লার সাবেক এক সংসদ সদস্য বলেন, ‘আমরা ঘরছাড়া সন্ন্যাসী। নিজের ঘরে থাকতে পারছি না। একের পর এক মামলা দেওয়া হচ্ছে। আমি কাউকে কোনো দিন একটা খারাপ কথা বলিনি। এখন আমার নামে হত্যা মামলা হচ্ছে। আমার চেয়ে আমার পরিবারের সদস্যরা বেশি ভয়ে আছেন। কখন তাদেরও মামলায় জড়ানো হয়। দিন-রাত টেনশনে থাকতে হচ্ছে।’

এখন পর্যন্ত শতাধিক হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক; সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান; আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী দীপু মনি; দ্বাদশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু; সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক; ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত; আওয়ামী লীগ সরকারে সাবেক ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আরিফ খান জয়। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এবি তাজুল ইসলাম ও চট্টগ্রাম বন্দরের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল।দলীয় সূত্র মতে, বর্তমান পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় নেতারা আত্মগোপনে থাকলেও অনেকেই ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপে সক্রিয় রয়েছেন। তাদের সঙ্গে কেবল হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করা যাচ্ছে। শুধু বিশ্বস্ত কর্মী বা পরিচিতজনদের সঙ্গে তারা যোগাযোগ রাখছেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।

আরও খবর

হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে খালেদা জিয়াকে

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

পটুয়াখালীতে গণ-সমাবেশ অনুষ্ঠিত

মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪




মসজিদের বিশেষ আদব ও শিষ্টাচার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৩৮জন দেখেছেন

Image

নামাজ মুমিন কাফিরের মধ্যে পার্থক্যকারী একটি ইবাদত। আর এই ইবাদত পালনের অন্যতম স্থান হলো মসজিদ। যা পৃথিবীর মধ্যে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে পছন্দের জায়গা। এ বিষয়ে  নবীজি (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম জায়গা মসজিদ, আর সর্বনিকৃষ্ট জায়গা বাজার’(মুসলিম, হাদিস : ৬৭১। মসজিদের আদব মসজিদে প্রবেশকালে বিসমিল্লাহ, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর দরুদ হাদিসে বর্ণিত মসজিদে প্রবেশের দোয়া পড়া (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৬৫) ডান পা দিয়ে প্রবেশ করতে হয় মসজিদে।  । এছাড়াও মসজিদে প্রবেশের আরও কিছু আদব রয়েছে। যেমন, অজু অবস্থায় মসজিদে প্রবেশ করা, কাঁচা পেঁয়াজ-রসুন, বিড়ি-সিগারেট দুর্গন্ধযুক্ত দ্রব্য খেয়ে মসজিদে না আসা। মসজিদে ধীর-স্থিরতার সঙ্গে গমন করা উচিত, তাড়াহুড়া করে দৌড়ে যাওয়া ঠিক নয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা নামাজে অবশ্যই ধীর-স্থিরতার সঙ্গে আসবে। যতটুকু পাবে, আদায় করবে। আর যতটুকু ছুটে যাবে, পূর্ণ করবে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬০৯) মসজিদে প্রবেশকারী দুই রাকাততাহিয়্যাতুল মসজিদআদায় করবে। মসজিদে দুনিয়াবি কথাবার্তা গল্পগুজব না করা। কারণ মসজিদ নিছক ইবাদতের জায়গা। নিজের পোশাক থেকে উত্তম পোশাক পরিধান করা। মসজিদকে নিছক নামাজের স্থান না বানিয়ে তাওহিদ প্রতিষ্ঠাসহ আদব রক্ষা করে অন্যান্য ধর্মীয় কার্যকলাপ চালিয়ে যাওয়া। সর্বদা মসজিদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা। নিছক খাদেম মুয়াজ্জিনের কাজ না ভেবে যথাসম্ভব মহতী এই কাজে নিজে শরিক হওয়া। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আমার উম্মতের সওয়াব (ইবাদতের প্রতিদান) আমার সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে, এমনকি কোনো ব্যক্তি কর্তৃক মসজিদ থেকে ময়লা-আবর্জনা দূর করার সওয়াবও (যা আমার দৃষ্টিতে সব চেয়ে পুণ্যের কাজ)’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৬১) মসজিদে যত্রতত্র থুথু ফেলা নিষিদ্ধ। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, মসজিদে থুথু ফেলা গুনাহের কাজ, আর তার কাফফারা হচ্ছে তা মুছে ফেলা। (বুখারি, হাদিস : ৪১৫) মসজিদে কাউকে উচ্চৈঃস্বরে ডাকাডাকি না করা। প্রয়োজনে ইশারার মাধ্যমে সংশোধন করা। মসজিদে বেশি থেকে বেশি সময় দেওয়া। ক্ষেত্রে নামাজের ওয়াক্তগুলোতে সবার আগে আসার চেষ্টা করা। মসজিদে হেঁটে আসা। নবীজি (সা.) বলেন, আমি কি তোমাদের এমন বস্তুর সন্ধান দেব না, যা দ্বারা আল্লাহ তাআলা গুনাহ মিটিয়ে দেবেন এবং মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেবেন? তাহলো কষ্টকর অবস্থায়ও পূর্ণরূপে অজু করা, মসজিদের দিকে বেশি পদচারণ এবং এক সালাতের পর অন্য সালাতের জন্য অপেক্ষা করা। (মুসলিম, হাদিস : ২৫১) মসজিদে অবস্থানরত সময় জিকির, তাসবিহ-তাহলিলের মাধ্যমে পার করা। মসজিদে থাকা অবস্থায় আযান হলে নামাজ আদায় করে বের হওয়া। মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় প্রবেশ করার মতো বিসমিল্লাহ, নবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ দোয়া পড়া এবং বাম পা দিয়ে বের হওয়া।। আর এই ইবাদত পালনের অন্যতম স্থান হলো মসজিদ, যা পৃথিবীর মধ্যে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে পছন্দের জায়গা। নবীজি (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম জায়গা মসজিদ, আর সর্বনিকৃষ্ট জায়গা বাজার।’(মুসলিম, হাদিস : ৬৭১মসজিদের আদব মসজিদে প্রবেশকালে বিসমিল্লাহ, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর দরুদ হাদিসে বর্ণিত মসজিদে প্রবেশের দোয়া পড়া। (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৬৫) ডান পা দিয়ে প্রবেশ করা। ইতিকাফের নিয়তে প্রবেশ করা। অজু অবস্থায় মসজিদে প্রবেশ করা। কাঁচা পেঁয়াজ-রসুন, বিড়ি-সিগারেট দুর্গন্ধযুক্ত দ্রব্য খেয়ে মসজিদে না আসা। মসজিদে ধীর-স্থিরতার সঙ্গে গমন করা উচিত, তাড়াহুড়া করে দৌড়ে যাওয়া ঠিক নয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা নামাজে অবশ্যই ধীর-স্থিরতার সঙ্গে আসবে। যতটুকু পাবে, আদায় করবে। আর যতটুকু ছুটে যাবে, পূর্ণ করবে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬০৯) মসজিদে প্রবেশকারী দুই রাকাততাহিয়্যাতুল মসজিদআদায় করবে। মসজিদে দুনিয়াবি কথাবার্তা গল্পগুজব না করা। কারণ মসজিদ নিছক ইবাদতের জায়গা। নিজের পোশাক থেকে উত্তম পোশাক পরিধান করা। মসজিদকে নিছক নামাজের স্থান না বানিয়ে তাওহিদ প্রতিষ্ঠাসহ আদব রক্ষা করে অন্যান্য ধর্মীয় কার্যকলাপ চালিয়ে যাওয়া। সর্বদা মসজিদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা। নিছক খাদেম মুয়াজ্জিনের কাজ না ভেবে যথাসম্ভব মহতী এই কাজে নিজে শরিক হওয়া। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আমার উম্মতের সওয়াব (ইবাদতের প্রতিদান) আমার সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে, এমনকি কোনো ব্যক্তি কর্তৃক মসজিদ থেকে ময়লা-আবর্জনা দূর করার সওয়াবও (যা আমার দৃষ্টিতে সব চেয়ে পুণ্যের কাজ)’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৬১) মসজিদে যত্রতত্র থুথু ফেলা নিষিদ্ধ। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, মসজিদে থুথু ফেলা গুনাহের কাজ, আর তার কাফফারা হচ্ছে তা মুছে ফেলা। (বুখারি, হাদিস : ৪১৫) মসজিদে কাউকে উচ্চৈঃস্বরে ডাকাডাকি না করা। প্রয়োজনে ইশারার মাধ্যমে সংশোধন করা। মসজিদে বেশি থেকে বেশি সময় দেওয়া। ক্ষেত্রে নামাজের ওয়াক্তগুলোতে সবার আগে আসার চেষ্টা করা। মসজিদে হেঁটে আসা। নবীজি (সা.) বলেন, আমি কি তোমাদের এমন বস্তুর সন্ধান দেব না, যা দ্বারা আল্লাহ তাআলা গুনাহ মিটিয়ে দেবেন এবং মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেবেন? তাহলো কষ্টকর অবস্থায়ও পূর্ণরূপে অজু করা, মসজিদের দিকে বেশি পদচারণ এবং এক সালাতের পর অন্য সালাতের জন্য অপেক্ষা করা। (মুসলিম, হাদিস : ২৫১) মসজিদে অবস্থানরত সময় জিকির, তাসবিহ-তাহলিলের মাধ্যমে পার করা। মসজিদে থাকা অবস্থায় আযান হলে নামাজ আদায় করে বের হওয়া। মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় প্রবেশ করার মতো বিসমিল্লাহ, নবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ দোয়া পড়া এবং বাম পা দিয়ে বের হওয়া।


আরও খবর



সালমান শাহর হত্যা নিয়ে মুখ খুললেন মা নীলা

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫৮জন দেখেছেন

Image

ক্ষণজন্মা ছিলেন চলচ্চিত্র তারকা সালমান শাহ। ক্যারিয়ার যখন শুরু। মাত্র ২৭ টি ছবি দিয়ে যখন ভক্তদের প্রিয় হয়ে উঠছেন। তখনই খবর আছে বিদায় নিয়েছেন এই তারকা। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের রূপালী পর্দার নব্বইয়ের দশকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ও সুদর্শন অভিনেতা বলা হয় তাকে। সোহানুর রহমান সোহানের হাত ধরে ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে আসেন তিনি। প্রথম সিনেমাতে অভিনয় করে ভক্ত-অনুরাগীদের মাঝে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। সালমান শাহ মাত্র ২৫ বছর বেঁচে ছিলেন। ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর রহস্যজনক মৃত্যু হয় এ অভিনেতার। এ খবর প্রকাশ্যে আসার পর দেশজুড়ে চাঞ্চল্যের শুরু হয়। শুক্রবার ছিলো তার মৃত্যু দিন। বেঁচে থাকলে তার বয়স হতো ৫৩ বছর। মারা যাওয়ার ২৮ বছরেও হয়নি তার মৃত্যুর রহস্যর সমাধান। হয়নি বিচারও। কিছুদিন আগে সাবেক পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধান বনজ কুমার মজুমদার জানান, সালমান শাহ আত্মহত্যা করেছেন। তাকে খুন করা হয়নি। চিত্রনায়িকা শাবনূরের সঙ্গে বেশ ভালো সম্পর্কের কারণে স্ত্রী সামিরার সঙ্গে দাম্পত্য কলহ থেকেই আত্মহত্যা করেছেন এ নায়ক। এদিকে গত বৃহস্পতিবার দেশের একটি টেলিভিশনের এক সাক্ষাৎকারে এ অভিনেতার মা নীলা চৌধুরী মামলাটি পুনরুজ্জীবিত করে ফের ছেলে হত্যার বিচার দাবি করে বলেন, সালমান শাহ আত্মহত্যা করেনি, ভারত থেকে এজেন্ট এনে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। পিবিআই প্রধান বনজ কুমার সম্পর্কে নীলা চৌধুরীর ভাষ্য, ‘তাদের সঙ্গে বনজ কুমারের সম্পৃক্ততা ছিল। এই বনজ কুমারকে তারা অনেক টাকা দিয়েছে।  সালমান শাহ মৃত্যুর পর আমরা জেনেছিলাম যে, ভারতীয় কাউকে ভাড়া করে এনে সালমান শাহকে হত্যা করিয়েছে তারা। সুকুমার রঞ্জন সে সময় সংসদ সদস্য ছিলেন, তিনি একজন ভারতীয় এজেন্ট, ‘র’। তিনি আমাকে হুমকি দিয়েছিলেন। নীলা চৌধুরী বলেন, ‘আগে একটা মাফিয়ার আন্ডারে ছিলাম। এখন আমরা মুক্ত এ হত্যার বিচার প্রয়োজন। আজিজ মোহাম্মদ ভাইকে দেশে ফিরিয়ে আনা হোক।’ সালমান শাহর সাবেক স্ত্রী সামিরার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সামিরা তিনটি বিয়ে করল। সে যে খারাপ তা প্রমাণ হয়ে গেছে। একটি ঘরে থাকতে পারেনি সে। তার বাবাও অনেক কিছু করেছে। ইদানীং তাদের দেখা যাচ্ছে না। তার মা, সে সালমান শাহ হত্যা মামলার আসামি। অথচ একটা আসামিকেও কখনো জিজ্ঞাসাবাদ করা হলো না। তাদের আটক করা হলো না। হত্যা মামলার আসামি হলে তো সঙ্গে সঙ্গে আটক করা হয়। এরপর আইন যা বলবে তাই হবে। কিন্তু তা হয়নি।’


আরও খবর

আফ্রিদিকে হুমকি দিতেন ডিবি হারুন

বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪